নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘদিন ধরে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি। কল্যাণ রাষ্ট্রের মডেল কেমন হবে সেটির একটি খসড়া প্রস্তাবনা দিয়েছেন তারা। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি আয়োজিত ‘মুক্তি কোন পথে, কতদূর? স্বাধীনতা কতটুকু সুরক্ষিত?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ প্রস্তাবনা তুলে ধরে পার্টির উপদেষ্টা কমিটির সদস্য মেজর (অব.) বদরুল আলম সিদ্দিকী।
কল্যাণ রাষ্ট্রের যেসব নাগরিকেরা নিজেদের মৌলিক চাহিদা জোগাড় করতে পারবেন না তারা রাষ্ট্রের কাছ থেকে সেসব সুবিধা পাবেন জানিয়ে বদরুল আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘ভিক্ষুকের সংখ্যা কমবে ৷ চুরি, ডাকাতি, দুর্নীতি, ঘুষ থাকবে না। ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা কমবে। বয়স্করা পেনশন ও ভাতা পাবেন। বেকার ভাতা থাকবে। সবাই শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে। কেউ গৃহহীন থাকবে না। চিকিৎসার অভাবে কোন মৃত্যু হবে না। প্রত্যেকের জন্য ন্যায় বিচার নিশ্চিত হবে।’
সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘যাদের প্রয়োজন তাদের বিবাহ ভাতা দেওয়া হবে। শিশু মৃত্যু হার কমবে। সবার সমান ধর্মীয় স্বাধীনতা থাকবে। শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা থাকবে। প্রবাসীদের প্রণোদনা দেওয়া হবে।’
সাম্প্রতিক মহামারি আমাদের আর্থিক ব্যবস্থার দুর্বলতা আগের চেয়ে অনেক বেশি উন্মোচন করে দিয়েছে জানিয়ে আলোচনা সভায় বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ‘বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থায় এই মুহূর্তে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে সহায়ক নাও হতে পারে। তবে একমাত্র কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই ৫০ বছর ধরে লালিত স্বপ্নের বাংলাদেশ তৈরি করা সম্ভব।’
আওয়ামী লীগ বা বিএনপি দিয়ে দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন হবে না জানিয়ে গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছি কিন্তু সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক মুক্তি পাইনি। মানুষের মুক্তির জন্য যারাই আন্দোলনের ডাক দেবে আমরা তাদের সঙ্গে আছি।’
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘সরকার বলেছে এক কোটি লোককে টিসিবির পণ্য দেবে। টিসিবির গাড়ির পেছনে মানুষের লাইন দেখে ভিক্ষাবৃত্তির কথা মনে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহ্বান জানাই, জাতিকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করবেন না।’ এ সময় তিনি ২ কোটি পরিবারকে সরকারি রেশনের আওতায় আনার দাবি জানান।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান কে এম আবু তাহের, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, ন্যাপের আহ্বায়ক পরশ ভাসানীসহ প্রমুখ।
দীর্ঘদিন ধরে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি। কল্যাণ রাষ্ট্রের মডেল কেমন হবে সেটির একটি খসড়া প্রস্তাবনা দিয়েছেন তারা। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি আয়োজিত ‘মুক্তি কোন পথে, কতদূর? স্বাধীনতা কতটুকু সুরক্ষিত?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ প্রস্তাবনা তুলে ধরে পার্টির উপদেষ্টা কমিটির সদস্য মেজর (অব.) বদরুল আলম সিদ্দিকী।
কল্যাণ রাষ্ট্রের যেসব নাগরিকেরা নিজেদের মৌলিক চাহিদা জোগাড় করতে পারবেন না তারা রাষ্ট্রের কাছ থেকে সেসব সুবিধা পাবেন জানিয়ে বদরুল আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘ভিক্ষুকের সংখ্যা কমবে ৷ চুরি, ডাকাতি, দুর্নীতি, ঘুষ থাকবে না। ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা কমবে। বয়স্করা পেনশন ও ভাতা পাবেন। বেকার ভাতা থাকবে। সবাই শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে। কেউ গৃহহীন থাকবে না। চিকিৎসার অভাবে কোন মৃত্যু হবে না। প্রত্যেকের জন্য ন্যায় বিচার নিশ্চিত হবে।’
সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘যাদের প্রয়োজন তাদের বিবাহ ভাতা দেওয়া হবে। শিশু মৃত্যু হার কমবে। সবার সমান ধর্মীয় স্বাধীনতা থাকবে। শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা থাকবে। প্রবাসীদের প্রণোদনা দেওয়া হবে।’
সাম্প্রতিক মহামারি আমাদের আর্থিক ব্যবস্থার দুর্বলতা আগের চেয়ে অনেক বেশি উন্মোচন করে দিয়েছে জানিয়ে আলোচনা সভায় বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ‘বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থায় এই মুহূর্তে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে সহায়ক নাও হতে পারে। তবে একমাত্র কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই ৫০ বছর ধরে লালিত স্বপ্নের বাংলাদেশ তৈরি করা সম্ভব।’
আওয়ামী লীগ বা বিএনপি দিয়ে দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন হবে না জানিয়ে গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছি কিন্তু সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক মুক্তি পাইনি। মানুষের মুক্তির জন্য যারাই আন্দোলনের ডাক দেবে আমরা তাদের সঙ্গে আছি।’
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘সরকার বলেছে এক কোটি লোককে টিসিবির পণ্য দেবে। টিসিবির গাড়ির পেছনে মানুষের লাইন দেখে ভিক্ষাবৃত্তির কথা মনে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহ্বান জানাই, জাতিকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করবেন না।’ এ সময় তিনি ২ কোটি পরিবারকে সরকারি রেশনের আওতায় আনার দাবি জানান।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান কে এম আবু তাহের, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, ন্যাপের আহ্বায়ক পরশ ভাসানীসহ প্রমুখ।
কুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতা-কর্মীরা। জোটের নেতারা বলেছেন, সরকার গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে ১৪ জন নাগরিককে বিচার বহির্ভূতভাবে হত্যা করে গণ-অভ্যুত্থানের
১৬ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামসহ সব বিচারবহির্ভূত হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত এবং বিচারের দাবি জানিয়ে সমাবেশ ও মশাল মিছিল করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন। সমাবেশে দলের নেতারা অভিযোগ করেছেন, মবের মাধ্যমে কয়েকজনকে হত্যার পরে এসব ঘটনায় সরকার ব্যবস্থা না নিয়ে আরও উসকে দিচ্ছে।
১৮ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘এই সরকার যে কী করতে চায়, আমি বুঝি না। আর তারা নিজেরাও জানে কি না, বোঝে কি না, তারা কী করতে চায়। তারা একটা গোলকধাঁধার মধ্যে পড়েছে। সংস্কার সংস্কার করতে করতে সব পরিষ্কার হয়ে গেছে।’
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, এই ধরনের ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি আর না ঘটে। যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওত
৩ ঘণ্টা আগে