নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়।
শাহাদাত হোসেন সেলিমের সই করা চিঠিতে বলা হয়, এলডিপি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত একটি রাজনৈতিক দল। দলের চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর সাত সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে এলডিপি। সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল করিম আব্বাসীর নেতৃত্বে এ কমিটি হয়। পরে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর বর্ধিত সভা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সম্মেলন করে এলডিপি। সম্মেলনে আবদুল করিম আব্বাসী সভাপতি ও শাহাদাত হোসেন সেলিম মহাসচিব নির্বাচিত হন। পরে এলডিপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এলডিপি নিয়মিত রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। দলের মূলস্রোত ও নেতা-কর্মী, অনুসারী আব্বাসী ও সেলিমের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। এ অবস্থায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মূল অংশ হিসেবে আমাদের সঙ্গে যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুরোধ জানাই। একই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি সম্মান ও মর্যাদা রেখে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন এলডিপিকে স্বমর্যাদায় স্বীকৃতি দেওয়ার জোর আহ্বান জানাই।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এলডিপি মহাসচিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য ইসির কাছে আবেদন জানিয়েছি। ইসি বিষয়টি যথাযথভাবে বিবেচনা করবে বলে প্রত্যাশা করছি।’
এদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে কর্নেল অলি আহমদ নেতৃত্বাধীন এলডিপি। ওই সমাবেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে কর্নেল অলিকে এক কাতারে চলার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের পক্ষে দাঁড়াতে চাই। তাই আমাদের এমন কিছু করা চলবে না, যাতে আমাদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি হয়। আমাদের একটাই শর্ত, এই সরকারের পতন। সরকারের পতনের পর যদি কোনো দর-কষাকষি থাকে, সেটা দেখা যাবে। কিন্তু আমাদের সরকার পতনের আন্দোলনে এক থাকতে হবে।’
গয়েশ্বরের এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে শাহাদাত হোসেন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্নেল অলি যে লাইনচ্যুত, তিনি ও তাঁর দল যে ২০ দলীয় জোটে নাই, গয়েশ্বর রায়ের বক্তব্যেই তা প্রমাণিত হয়েছে।’
মূল অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে আবেদন করেছে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ইসি-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়।
শাহাদাত হোসেন সেলিমের সই করা চিঠিতে বলা হয়, এলডিপি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত একটি রাজনৈতিক দল। দলের চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর সাত সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে এলডিপি। সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল করিম আব্বাসীর নেতৃত্বে এ কমিটি হয়। পরে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর বর্ধিত সভা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সম্মেলন করে এলডিপি। সম্মেলনে আবদুল করিম আব্বাসী সভাপতি ও শাহাদাত হোসেন সেলিম মহাসচিব নির্বাচিত হন। পরে এলডিপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এলডিপি নিয়মিত রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। দলের মূলস্রোত ও নেতা-কর্মী, অনুসারী আব্বাসী ও সেলিমের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। এ অবস্থায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মূল অংশ হিসেবে আমাদের সঙ্গে যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুরোধ জানাই। একই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি সম্মান ও মর্যাদা রেখে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বাধীন এলডিপিকে স্বমর্যাদায় স্বীকৃতি দেওয়ার জোর আহ্বান জানাই।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এলডিপি মহাসচিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য ইসির কাছে আবেদন জানিয়েছি। ইসি বিষয়টি যথাযথভাবে বিবেচনা করবে বলে প্রত্যাশা করছি।’
এদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে কর্নেল অলি আহমদ নেতৃত্বাধীন এলডিপি। ওই সমাবেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে কর্নেল অলিকে এক কাতারে চলার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের পক্ষে দাঁড়াতে চাই। তাই আমাদের এমন কিছু করা চলবে না, যাতে আমাদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি হয়। আমাদের একটাই শর্ত, এই সরকারের পতন। সরকারের পতনের পর যদি কোনো দর-কষাকষি থাকে, সেটা দেখা যাবে। কিন্তু আমাদের সরকার পতনের আন্দোলনে এক থাকতে হবে।’
গয়েশ্বরের এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে শাহাদাত হোসেন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্নেল অলি যে লাইনচ্যুত, তিনি ও তাঁর দল যে ২০ দলীয় জোটে নাই, গয়েশ্বর রায়ের বক্তব্যেই তা প্রমাণিত হয়েছে।’
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১৯ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
২ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
২ দিন আগে