নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে আরও তিনটি পৃথক অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় ঢাকার ঘটনায় দুটি ও চট্টগ্রামের ঘটনায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়। গত কয়েকদিনে তদন্ত সংস্থায় মোট ৭টি অভিযোগ জমা হয়েছে।
খালার বাড়ি এসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ঢাকার মিরপুরে গত ১৮ জুলাই আহত হন ময়মনসিংহের ঈশ্বরদী আইডিয়াল কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী শেখ শাহরিয়ার বিন মতিন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ জুলাই মারা যান তিনি।
তার পিতা আবদুল মতিন আজ বুধবার অভিযোগ জমা দেন। তার পক্ষে আইনজীবী হিসেবে আছেন মো.আসাদ উদ্দিন।
অভিযোগে বলা হয়, শাহরিয়ারের ডান চোখ দিয়ে গুলি ঢুকে মাথার মগজে আটকে যায়। যা আর বের করা সম্ভব হয়নি। এখানে শেখ হাসিনাসহ ৫১ জনের নাম উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ অজ্ঞাত ৫০০ জনকে আসামি করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বর এলাকায় আসিফ ইকবাল পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ওই ঘটনায় নিহতের বাবা এম এ রাজ্জাক অভিযোগ দায়ের করেছেন। যেখানে ৭২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত নামা আরও ৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। তার পক্ষে আইনজীবী হিসেবে আছেন মো.আসাদ উদ্দিন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৬ জুলাই চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানার মুরাদপুর এলাকায় গুলিতে এমইএস কলেজের শিক্ষার্থী ফয়সাল আহমেদ শান্তসহ তিনজন নিহতের ঘটনায় অভিযোগ দিয়েছেন শান্তর পিতা জাকির হোসেন।
যেখানে ৭৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা হিসেবে আরও ১১-১২শ’জনকে আসামি করা হয়েছে। তার পক্ষে আইনজীবী হিসেবে রয়েছেন মোহাম্মদ হুজ্জাতুল ইসলাম খান।
ঢাকার দুই ঘটনায় পৃথক আবেদনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, ওবায়দুল কাদের, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, হাছান মাহমুদ, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, জুনাইদ আহমেদ পলক, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, কামাল আহমেদ মজুমদার, সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, শামসুল হক টুকু, আ ক ম মোজাম্মেল হক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাকে আসামি করা হয়েছে।
এ ছাড়া চট্টগ্রামের ঘটনায় শেখ হাসিনা এবং ওবায়দুল কাদের ছাড়াও মহিবুল হোসেন চৌধুরী নওফেল, আ জ ম নাছির উদ্দিন, আবু রেজা মুহাম্মদ নদভী, মহিউদ্দিন বাচ্চু, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানসহ চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও সেচ্ছাসেবকলীগের শীর্ষ নেতাদের আসামি করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক (প্রশাসন) আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাতটি অভিযোগের তদন্তই একসঙ্গে হচ্ছে। ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন হলে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য আবেদন করা হবে বলে জানান তিনি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে আরও তিনটি পৃথক অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় ঢাকার ঘটনায় দুটি ও চট্টগ্রামের ঘটনায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়। গত কয়েকদিনে তদন্ত সংস্থায় মোট ৭টি অভিযোগ জমা হয়েছে।
খালার বাড়ি এসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ঢাকার মিরপুরে গত ১৮ জুলাই আহত হন ময়মনসিংহের ঈশ্বরদী আইডিয়াল কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী শেখ শাহরিয়ার বিন মতিন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ জুলাই মারা যান তিনি।
তার পিতা আবদুল মতিন আজ বুধবার অভিযোগ জমা দেন। তার পক্ষে আইনজীবী হিসেবে আছেন মো.আসাদ উদ্দিন।
অভিযোগে বলা হয়, শাহরিয়ারের ডান চোখ দিয়ে গুলি ঢুকে মাথার মগজে আটকে যায়। যা আর বের করা সম্ভব হয়নি। এখানে শেখ হাসিনাসহ ৫১ জনের নাম উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ অজ্ঞাত ৫০০ জনকে আসামি করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বর এলাকায় আসিফ ইকবাল পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ওই ঘটনায় নিহতের বাবা এম এ রাজ্জাক অভিযোগ দায়ের করেছেন। যেখানে ৭২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত নামা আরও ৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। তার পক্ষে আইনজীবী হিসেবে আছেন মো.আসাদ উদ্দিন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৬ জুলাই চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানার মুরাদপুর এলাকায় গুলিতে এমইএস কলেজের শিক্ষার্থী ফয়সাল আহমেদ শান্তসহ তিনজন নিহতের ঘটনায় অভিযোগ দিয়েছেন শান্তর পিতা জাকির হোসেন।
যেখানে ৭৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা হিসেবে আরও ১১-১২শ’জনকে আসামি করা হয়েছে। তার পক্ষে আইনজীবী হিসেবে রয়েছেন মোহাম্মদ হুজ্জাতুল ইসলাম খান।
ঢাকার দুই ঘটনায় পৃথক আবেদনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, ওবায়দুল কাদের, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, হাছান মাহমুদ, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, জুনাইদ আহমেদ পলক, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, কামাল আহমেদ মজুমদার, সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, শামসুল হক টুকু, আ ক ম মোজাম্মেল হক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাকে আসামি করা হয়েছে।
এ ছাড়া চট্টগ্রামের ঘটনায় শেখ হাসিনা এবং ওবায়দুল কাদের ছাড়াও মহিবুল হোসেন চৌধুরী নওফেল, আ জ ম নাছির উদ্দিন, আবু রেজা মুহাম্মদ নদভী, মহিউদ্দিন বাচ্চু, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানসহ চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও সেচ্ছাসেবকলীগের শীর্ষ নেতাদের আসামি করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক (প্রশাসন) আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাতটি অভিযোগের তদন্তই একসঙ্গে হচ্ছে। ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন হলে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য আবেদন করা হবে বলে জানান তিনি।
নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৩৫ মিনিট আগেনিজের অধীনে থাকা তিনটি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের অফিস সময়ে সভায় অংশ নেওয়ার জন্য সম্মানী না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
১ ঘণ্টা আগেসমালোচনার মুখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া) হিসেবে মুহাম্মদ আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য ১৫ এপ্রিল তাঁকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা পড়েছে। আজ শনিবার বিকেলে বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শিরীন পারভীন হকের নেতৃত্বে কমিশনের প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার হাতে প্রতিবেদনটি তুলে দেয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস
২ ঘণ্টা আগে