নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআইসহ রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর প্রতি নির্বিচার বিষোদ্গার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেছেন, কেউ অপরাধ করলে তার বিচার অবশ্যই হতে হবে, কিন্তু সংস্থাকে আন্ডারমাইন করবেন না। আজ মঙ্গলবার মহাখালীর রাওয়া কনভেনশন হলে পিলখানা হত্যাকাণ্ড স্মরণে বিশেষ অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান এসব কথা বলেন।
জেনারেল ওয়াকার বলেন, ‘পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই—এসব বাহিনী অতীতে দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছে; খারাপ কাজের সাথে অসংখ্য ভালো কাজও করেছে। আজকে যে দেশের স্থিতিশীলতা, দেশটাকে যে এত বছর স্থিতিশীল রাখা হয়েছে—এটার কারণ হচ্ছে, এই সশস্ত্র বাহিনীর বহু সেনাসদস্য, সিভিলিয়ান—সবাই মিলে এই অর্গানাইজেশনগুলোকে অসামরিক-সামরিক সবাই মিলে, এই অর্গানাইজেশনগুলোকে ইফেক্টিভ রেখেছে, সেই জন্য আজকে সুন্দর, এত দিন ধরে আমরা একটা সুন্দর পরিবেশ পেয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে যারা কাজ করেছে, যদি অপরাধ করে থাকে, সেটার শাস্তি হবে। অবশ্যই শাস্তি হতে হবে। না হলে এই জিনিস আবার ঘটবে। আমরা সেটাকে বন্ধ করতে চাই চিরতরে। কিন্তু তার আগে মনে রাখতে হবে, আমরা এমনভাবে কাজটা করব, এই সমস্ত অর্গানাইজেশন যেন আন্ডারমাইন না হয়।’
সরকার পতনের পর সাত মাসেও দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসার কারণ তুলে ধরে সেনাপ্রধান বলেন, ‘আজকে পুলিশ সদস্য কাজ করছে না। একটা বিশাল বড় কারণ হচ্ছে, অনেকের বিরুদ্ধে মামলা, অনেকে জেলে। র্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই প্যানিকড। বিভিন্ন দোষারোপ, গুম, খুন ইত্যাদি। তদন্ত চলছে, অবশ্যই তদন্ত হবে, দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে, এমনভাবে কাজটা করতে হবে যেন এই অর্গানাইজেশনগুলো আন্ডারমাইন না হয়। এই অর্গানাইজেশনগুলোকে যদি আন্ডারমাইন করে আপনারা মনে করেন যে দেশের শান্তিশৃঙ্খলা বিরাজ করবে, সবাই শান্তিতে থাকবেন, এটা হবে না। সেটা সম্ভব না। আমি আপনাদের পরিষ্কার করে বলে দিচ্ছি।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব শুধু সেনাবাহিনীর নয় সে কথা মনে করিয়ে দিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, ‘এই দেশের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব খালি সেনাবাহিনীর না। দুই লক্ষ পুলিশ আছে, বিজিবি আছে, র্যাব আছে, আনসার-ভিডিপি আছে। আমার আছে হচ্ছে ৩০ হাজার সৈন্য। এদেরকে আমি এই যে একটা বিরাট ভয়েড, আমি এই ৩০ হাজার সৈন্য দিয়ে, আমি কীভাবে এটা পূরণ করব? ৩০ হাজার থাকে, আবার ৩০ হাজার চলে যায়, ক্যান্টনমেন্টে আরও ৩০ হাজার আসে, এটা দিয়ে আমরা দিনরাত চেষ্টা করে যাচ্ছি। এখানে যে সমস্ত উচ্ছৃঙ্খল কাজ হয়েছে, সেটা আমাদের নিজস্ব তৈরি। এটা আমাদের নিজস্ব ম্যানুফ্যাকচারড। আমরা এইগুলো তৈরি করেছি। এই বিপরীতমুখী কাজ করলে দেশে কখনো শান্তিশৃঙ্খলা আসবে না। এই জিনিসটা আপনাদের মনে রাখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘তদন্ত কমিশন হচ্ছে আবার আরেকটা আমাদের সর্বদা আমরা চেষ্টা করব তদন্ত কমিশনকে সহায়তা করতে যে ধরনের সাহায্য সহযোগিতা প্রয়োজন হয় আমরা করব।’
পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআইসহ রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর প্রতি নির্বিচার বিষোদ্গার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেছেন, কেউ অপরাধ করলে তার বিচার অবশ্যই হতে হবে, কিন্তু সংস্থাকে আন্ডারমাইন করবেন না। আজ মঙ্গলবার মহাখালীর রাওয়া কনভেনশন হলে পিলখানা হত্যাকাণ্ড স্মরণে বিশেষ অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান এসব কথা বলেন।
জেনারেল ওয়াকার বলেন, ‘পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই—এসব বাহিনী অতীতে দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছে; খারাপ কাজের সাথে অসংখ্য ভালো কাজও করেছে। আজকে যে দেশের স্থিতিশীলতা, দেশটাকে যে এত বছর স্থিতিশীল রাখা হয়েছে—এটার কারণ হচ্ছে, এই সশস্ত্র বাহিনীর বহু সেনাসদস্য, সিভিলিয়ান—সবাই মিলে এই অর্গানাইজেশনগুলোকে অসামরিক-সামরিক সবাই মিলে, এই অর্গানাইজেশনগুলোকে ইফেক্টিভ রেখেছে, সেই জন্য আজকে সুন্দর, এত দিন ধরে আমরা একটা সুন্দর পরিবেশ পেয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে যারা কাজ করেছে, যদি অপরাধ করে থাকে, সেটার শাস্তি হবে। অবশ্যই শাস্তি হতে হবে। না হলে এই জিনিস আবার ঘটবে। আমরা সেটাকে বন্ধ করতে চাই চিরতরে। কিন্তু তার আগে মনে রাখতে হবে, আমরা এমনভাবে কাজটা করব, এই সমস্ত অর্গানাইজেশন যেন আন্ডারমাইন না হয়।’
সরকার পতনের পর সাত মাসেও দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসার কারণ তুলে ধরে সেনাপ্রধান বলেন, ‘আজকে পুলিশ সদস্য কাজ করছে না। একটা বিশাল বড় কারণ হচ্ছে, অনেকের বিরুদ্ধে মামলা, অনেকে জেলে। র্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই প্যানিকড। বিভিন্ন দোষারোপ, গুম, খুন ইত্যাদি। তদন্ত চলছে, অবশ্যই তদন্ত হবে, দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে, এমনভাবে কাজটা করতে হবে যেন এই অর্গানাইজেশনগুলো আন্ডারমাইন না হয়। এই অর্গানাইজেশনগুলোকে যদি আন্ডারমাইন করে আপনারা মনে করেন যে দেশের শান্তিশৃঙ্খলা বিরাজ করবে, সবাই শান্তিতে থাকবেন, এটা হবে না। সেটা সম্ভব না। আমি আপনাদের পরিষ্কার করে বলে দিচ্ছি।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব শুধু সেনাবাহিনীর নয় সে কথা মনে করিয়ে দিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, ‘এই দেশের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব খালি সেনাবাহিনীর না। দুই লক্ষ পুলিশ আছে, বিজিবি আছে, র্যাব আছে, আনসার-ভিডিপি আছে। আমার আছে হচ্ছে ৩০ হাজার সৈন্য। এদেরকে আমি এই যে একটা বিরাট ভয়েড, আমি এই ৩০ হাজার সৈন্য দিয়ে, আমি কীভাবে এটা পূরণ করব? ৩০ হাজার থাকে, আবার ৩০ হাজার চলে যায়, ক্যান্টনমেন্টে আরও ৩০ হাজার আসে, এটা দিয়ে আমরা দিনরাত চেষ্টা করে যাচ্ছি। এখানে যে সমস্ত উচ্ছৃঙ্খল কাজ হয়েছে, সেটা আমাদের নিজস্ব তৈরি। এটা আমাদের নিজস্ব ম্যানুফ্যাকচারড। আমরা এইগুলো তৈরি করেছি। এই বিপরীতমুখী কাজ করলে দেশে কখনো শান্তিশৃঙ্খলা আসবে না। এই জিনিসটা আপনাদের মনে রাখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘তদন্ত কমিশন হচ্ছে আবার আরেকটা আমাদের সর্বদা আমরা চেষ্টা করব তদন্ত কমিশনকে সহায়তা করতে যে ধরনের সাহায্য সহযোগিতা প্রয়োজন হয় আমরা করব।’
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত সেনাসদস্যদের এবার রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় স্মরণ করা হয়েছে। ১৬ বছর পর সরকার দিনটিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণার এক দিন পর গতকাল মঙ্গলবার নিহত ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্মরণ করা হয়।
৪৩ মিনিট আগেসেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানের প্রতি অকারণে বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে এবং তাদের আক্রমণ না করে উপদেশ দিলে দেশ ও জাতি আরও এগিয়ে যাবে। পিলখানা হত্যাকাণ্ড স্মরণে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে দলগুলো ঐকমত্যের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তৈরি করেছিল উল্লেখ করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, জাতীয় ঐক্যের কথা বলা হচ্ছে, এর লিখিত রূপ হিসেবে জাতীয় সনদের কথা বলা হচ্ছে। সেটা হচ্ছে সামাজিক চুক্তি। রাষ্ট্র তার নাগরিকদের সঙ্গে চুক্তি করবে। ফলে নাগরিকের
৩ ঘণ্টা আগেহজযাত্রাকে সহজ, সুন্দর ও নিরাপদ করতে ‘হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টার’ চালু করে যাত্রীদের সার্বক্ষণিক সেবার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় হজ ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত জাতীয় কমিটির সভায় এ নির্দেশ দেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে