সুলতান মাহমুদ

যশোরে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে করায় রাসেল কবির নামে এক ব্যক্তিকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। যশোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এ সাজা দেন। জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৮ এপ্রিল যশোর সদর উপজেলার নুরপুর গ্রামের নারীকে বিয়ে করেন রাসেল কবির। পরে স্ত্রীর অনুমতি না নিয়ে ২০১৯ সালের ৬ জুন অপর এক নারীকে বিয়ে করে সংসার শুরু করেন। বিষয়টি জানতে পেরে প্রথম স্ত্রী আদালতে মামলা করলে আদালত এই রায় দেন।
প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে
মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ সালের ৬ ধারা মতে, কোনো পুরুষ যদি একটি বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় আরেকটি বিয়ে করতে চান তাহলে ‘সালিস পরিষদ’–এর অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এ রকম পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বিয়ে করলে সেই বিয়ে নিবন্ধিত হবে না।
আইনটির ৬ (২) –এ বলা হয়েছে, দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য নির্দিষ্ট ফি–সহ নির্ধারিত পদ্ধতিতে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদনপত্রে বিয়ের কারণ এবং বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি নেওয়া হয়েছে কি না তা উল্লেখ করতে হবে।
যদি সালিস পরিষদ মনে করে, প্রস্তাবিত বিয়েটি প্রয়োজনীয় এবং ন্যায়সংগত, কেবল তখনই বহু বিয়ের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।
সালিস পরিষদের অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে করলে তা হবে একটি অপরাধ। যদি কোনো ব্যক্তি এই অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন তাহলে ১ বছরের জেল বা ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এ ছাড়া দেনমোহরের যাবতীয় টাকা পরিশোধ করতে হবে। দেনমোহর পরিশোধ না করলে বকেয়া রাজস্বের মতো আদায় হবে।
দণ্ডবিধি ১৮৬০–এর ৪৯৪ ধারা মতে, প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া যদি কোনো ব্যক্তি দ্বিতীয় বিয়ে করেন, তাহলে এই ধারার বিধানমতে স্ত্রী ফৌজদারি মামলা করতে পারবেন। এ সময় স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের কাবিননামা আদালতে দেখাতে হবে। স্বামীর অপরাধ প্রমাণিত হলে সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
যেসব কারণে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন
মুসলিম পারিবারিক আইন বিধিমালা ১৯৬১ এর ১৪ বিধি মতে, বেশ কিছু কারণে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন। যেমন: স্ত্রী যদি বন্ধ্যা হন, শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকেন, দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য শারীরিকভাবে অসমর্থ, দাম্পত্য অধিকার পুনঃস্থাপনের জন্য কোনো ডিক্রিকে ইচ্ছাকৃত পরিহার, স্ত্রীর বাতুলতা বা উন্মত্ততা (মানসিক বিকার) ইত্যাদি।
স্বামী থাকা অবস্থায় কি নারী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, প্রথম স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য সম্পর্ক বিদ্যমান থাকা অবস্থায় স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন না। যদি দ্বিতীয় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, তাহলে সেই দ্বিতীয় বিয়ে হবে আইনত অপরাধ।
প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় যদি স্ত্রী অন্য কাউকে বিয়ে করেন, তাহলে প্রথম স্বামী সেই স্ত্রীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি আদালতে মামলা করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে স্ত্রী ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারা অনুযায়ী সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড পেতে পারেন এবং সেই সঙ্গে জরিমানাও হতে পারে।
তবে প্রথম স্বামী সাত বছর যাবৎ সেই স্ত্রীর যদি কোনো খোঁজখবর না নেন, অথবা (নিখোঁজ বা নিরুদ্দেশ) স্বামী জীবিত থাকতে পারেন—এমন কোনো তথ্য যদি জানা না যায়, তাহলে হবু স্বামীকে সত্যি ঘটনা জানিয়ে সেই স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন। এটি দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারার বিধানের ব্যতিক্রম। আর এই ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে স্ত্রীর দ্বিতীয় বিয়ে শাস্তিযোগ্য হবে না।
অন্যদিকে স্ত্রী যদি দ্বিতীয় বা পরবর্তী বিয়ে করার সময় যাকে বিয়ে করছেন, তাঁর কাছে আগের বিয়ের কথা গোপন করেন, তাহলে সেটি হবে দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ৪৯৫ ধারা অনুসারে একটি অপরাধ। এ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং জরিমানা।

যশোরে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে করায় রাসেল কবির নামে এক ব্যক্তিকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। যশোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এ সাজা দেন। জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৮ এপ্রিল যশোর সদর উপজেলার নুরপুর গ্রামের নারীকে বিয়ে করেন রাসেল কবির। পরে স্ত্রীর অনুমতি না নিয়ে ২০১৯ সালের ৬ জুন অপর এক নারীকে বিয়ে করে সংসার শুরু করেন। বিষয়টি জানতে পেরে প্রথম স্ত্রী আদালতে মামলা করলে আদালত এই রায় দেন।
প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে
মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ সালের ৬ ধারা মতে, কোনো পুরুষ যদি একটি বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় আরেকটি বিয়ে করতে চান তাহলে ‘সালিস পরিষদ’–এর অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এ রকম পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বিয়ে করলে সেই বিয়ে নিবন্ধিত হবে না।
আইনটির ৬ (২) –এ বলা হয়েছে, দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য নির্দিষ্ট ফি–সহ নির্ধারিত পদ্ধতিতে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদনপত্রে বিয়ের কারণ এবং বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি নেওয়া হয়েছে কি না তা উল্লেখ করতে হবে।
যদি সালিস পরিষদ মনে করে, প্রস্তাবিত বিয়েটি প্রয়োজনীয় এবং ন্যায়সংগত, কেবল তখনই বহু বিয়ের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।
সালিস পরিষদের অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে করলে তা হবে একটি অপরাধ। যদি কোনো ব্যক্তি এই অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন তাহলে ১ বছরের জেল বা ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এ ছাড়া দেনমোহরের যাবতীয় টাকা পরিশোধ করতে হবে। দেনমোহর পরিশোধ না করলে বকেয়া রাজস্বের মতো আদায় হবে।
দণ্ডবিধি ১৮৬০–এর ৪৯৪ ধারা মতে, প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া যদি কোনো ব্যক্তি দ্বিতীয় বিয়ে করেন, তাহলে এই ধারার বিধানমতে স্ত্রী ফৌজদারি মামলা করতে পারবেন। এ সময় স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের কাবিননামা আদালতে দেখাতে হবে। স্বামীর অপরাধ প্রমাণিত হলে সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
যেসব কারণে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন
মুসলিম পারিবারিক আইন বিধিমালা ১৯৬১ এর ১৪ বিধি মতে, বেশ কিছু কারণে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন। যেমন: স্ত্রী যদি বন্ধ্যা হন, শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকেন, দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য শারীরিকভাবে অসমর্থ, দাম্পত্য অধিকার পুনঃস্থাপনের জন্য কোনো ডিক্রিকে ইচ্ছাকৃত পরিহার, স্ত্রীর বাতুলতা বা উন্মত্ততা (মানসিক বিকার) ইত্যাদি।
স্বামী থাকা অবস্থায় কি নারী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, প্রথম স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য সম্পর্ক বিদ্যমান থাকা অবস্থায় স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন না। যদি দ্বিতীয় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, তাহলে সেই দ্বিতীয় বিয়ে হবে আইনত অপরাধ।
প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় যদি স্ত্রী অন্য কাউকে বিয়ে করেন, তাহলে প্রথম স্বামী সেই স্ত্রীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি আদালতে মামলা করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে স্ত্রী ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারা অনুযায়ী সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড পেতে পারেন এবং সেই সঙ্গে জরিমানাও হতে পারে।
তবে প্রথম স্বামী সাত বছর যাবৎ সেই স্ত্রীর যদি কোনো খোঁজখবর না নেন, অথবা (নিখোঁজ বা নিরুদ্দেশ) স্বামী জীবিত থাকতে পারেন—এমন কোনো তথ্য যদি জানা না যায়, তাহলে হবু স্বামীকে সত্যি ঘটনা জানিয়ে সেই স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন। এটি দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারার বিধানের ব্যতিক্রম। আর এই ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে স্ত্রীর দ্বিতীয় বিয়ে শাস্তিযোগ্য হবে না।
অন্যদিকে স্ত্রী যদি দ্বিতীয় বা পরবর্তী বিয়ে করার সময় যাকে বিয়ে করছেন, তাঁর কাছে আগের বিয়ের কথা গোপন করেন, তাহলে সেটি হবে দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ৪৯৫ ধারা অনুসারে একটি অপরাধ। এ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং জরিমানা।
সুলতান মাহমুদ

যশোরে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে করায় রাসেল কবির নামে এক ব্যক্তিকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। যশোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এ সাজা দেন। জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৮ এপ্রিল যশোর সদর উপজেলার নুরপুর গ্রামের নারীকে বিয়ে করেন রাসেল কবির। পরে স্ত্রীর অনুমতি না নিয়ে ২০১৯ সালের ৬ জুন অপর এক নারীকে বিয়ে করে সংসার শুরু করেন। বিষয়টি জানতে পেরে প্রথম স্ত্রী আদালতে মামলা করলে আদালত এই রায় দেন।
প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে
মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ সালের ৬ ধারা মতে, কোনো পুরুষ যদি একটি বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় আরেকটি বিয়ে করতে চান তাহলে ‘সালিস পরিষদ’–এর অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এ রকম পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বিয়ে করলে সেই বিয়ে নিবন্ধিত হবে না।
আইনটির ৬ (২) –এ বলা হয়েছে, দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য নির্দিষ্ট ফি–সহ নির্ধারিত পদ্ধতিতে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদনপত্রে বিয়ের কারণ এবং বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি নেওয়া হয়েছে কি না তা উল্লেখ করতে হবে।
যদি সালিস পরিষদ মনে করে, প্রস্তাবিত বিয়েটি প্রয়োজনীয় এবং ন্যায়সংগত, কেবল তখনই বহু বিয়ের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।
সালিস পরিষদের অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে করলে তা হবে একটি অপরাধ। যদি কোনো ব্যক্তি এই অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন তাহলে ১ বছরের জেল বা ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এ ছাড়া দেনমোহরের যাবতীয় টাকা পরিশোধ করতে হবে। দেনমোহর পরিশোধ না করলে বকেয়া রাজস্বের মতো আদায় হবে।
দণ্ডবিধি ১৮৬০–এর ৪৯৪ ধারা মতে, প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া যদি কোনো ব্যক্তি দ্বিতীয় বিয়ে করেন, তাহলে এই ধারার বিধানমতে স্ত্রী ফৌজদারি মামলা করতে পারবেন। এ সময় স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের কাবিননামা আদালতে দেখাতে হবে। স্বামীর অপরাধ প্রমাণিত হলে সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
যেসব কারণে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন
মুসলিম পারিবারিক আইন বিধিমালা ১৯৬১ এর ১৪ বিধি মতে, বেশ কিছু কারণে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন। যেমন: স্ত্রী যদি বন্ধ্যা হন, শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকেন, দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য শারীরিকভাবে অসমর্থ, দাম্পত্য অধিকার পুনঃস্থাপনের জন্য কোনো ডিক্রিকে ইচ্ছাকৃত পরিহার, স্ত্রীর বাতুলতা বা উন্মত্ততা (মানসিক বিকার) ইত্যাদি।
স্বামী থাকা অবস্থায় কি নারী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, প্রথম স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য সম্পর্ক বিদ্যমান থাকা অবস্থায় স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন না। যদি দ্বিতীয় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, তাহলে সেই দ্বিতীয় বিয়ে হবে আইনত অপরাধ।
প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় যদি স্ত্রী অন্য কাউকে বিয়ে করেন, তাহলে প্রথম স্বামী সেই স্ত্রীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি আদালতে মামলা করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে স্ত্রী ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারা অনুযায়ী সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড পেতে পারেন এবং সেই সঙ্গে জরিমানাও হতে পারে।
তবে প্রথম স্বামী সাত বছর যাবৎ সেই স্ত্রীর যদি কোনো খোঁজখবর না নেন, অথবা (নিখোঁজ বা নিরুদ্দেশ) স্বামী জীবিত থাকতে পারেন—এমন কোনো তথ্য যদি জানা না যায়, তাহলে হবু স্বামীকে সত্যি ঘটনা জানিয়ে সেই স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন। এটি দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারার বিধানের ব্যতিক্রম। আর এই ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে স্ত্রীর দ্বিতীয় বিয়ে শাস্তিযোগ্য হবে না।
অন্যদিকে স্ত্রী যদি দ্বিতীয় বা পরবর্তী বিয়ে করার সময় যাকে বিয়ে করছেন, তাঁর কাছে আগের বিয়ের কথা গোপন করেন, তাহলে সেটি হবে দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ৪৯৫ ধারা অনুসারে একটি অপরাধ। এ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং জরিমানা।

যশোরে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে করায় রাসেল কবির নামে এক ব্যক্তিকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। যশোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এ সাজা দেন। জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৮ এপ্রিল যশোর সদর উপজেলার নুরপুর গ্রামের নারীকে বিয়ে করেন রাসেল কবির। পরে স্ত্রীর অনুমতি না নিয়ে ২০১৯ সালের ৬ জুন অপর এক নারীকে বিয়ে করে সংসার শুরু করেন। বিষয়টি জানতে পেরে প্রথম স্ত্রী আদালতে মামলা করলে আদালত এই রায় দেন।
প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে
মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ সালের ৬ ধারা মতে, কোনো পুরুষ যদি একটি বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় আরেকটি বিয়ে করতে চান তাহলে ‘সালিস পরিষদ’–এর অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এ রকম পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বিয়ে করলে সেই বিয়ে নিবন্ধিত হবে না।
আইনটির ৬ (২) –এ বলা হয়েছে, দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য নির্দিষ্ট ফি–সহ নির্ধারিত পদ্ধতিতে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদনপত্রে বিয়ের কারণ এবং বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি নেওয়া হয়েছে কি না তা উল্লেখ করতে হবে।
যদি সালিস পরিষদ মনে করে, প্রস্তাবিত বিয়েটি প্রয়োজনীয় এবং ন্যায়সংগত, কেবল তখনই বহু বিয়ের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।
সালিস পরিষদের অনুমতি ছাড়া দ্বিতীয় বিয়ে করলে তা হবে একটি অপরাধ। যদি কোনো ব্যক্তি এই অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন তাহলে ১ বছরের জেল বা ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এ ছাড়া দেনমোহরের যাবতীয় টাকা পরিশোধ করতে হবে। দেনমোহর পরিশোধ না করলে বকেয়া রাজস্বের মতো আদায় হবে।
দণ্ডবিধি ১৮৬০–এর ৪৯৪ ধারা মতে, প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া যদি কোনো ব্যক্তি দ্বিতীয় বিয়ে করেন, তাহলে এই ধারার বিধানমতে স্ত্রী ফৌজদারি মামলা করতে পারবেন। এ সময় স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের কাবিননামা আদালতে দেখাতে হবে। স্বামীর অপরাধ প্রমাণিত হলে সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
যেসব কারণে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন
মুসলিম পারিবারিক আইন বিধিমালা ১৯৬১ এর ১৪ বিধি মতে, বেশ কিছু কারণে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন। যেমন: স্ত্রী যদি বন্ধ্যা হন, শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকেন, দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য শারীরিকভাবে অসমর্থ, দাম্পত্য অধিকার পুনঃস্থাপনের জন্য কোনো ডিক্রিকে ইচ্ছাকৃত পরিহার, স্ত্রীর বাতুলতা বা উন্মত্ততা (মানসিক বিকার) ইত্যাদি।
স্বামী থাকা অবস্থায় কি নারী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, প্রথম স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য সম্পর্ক বিদ্যমান থাকা অবস্থায় স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন না। যদি দ্বিতীয় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, তাহলে সেই দ্বিতীয় বিয়ে হবে আইনত অপরাধ।
প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় যদি স্ত্রী অন্য কাউকে বিয়ে করেন, তাহলে প্রথম স্বামী সেই স্ত্রীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি আদালতে মামলা করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে স্ত্রী ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারা অনুযায়ী সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড পেতে পারেন এবং সেই সঙ্গে জরিমানাও হতে পারে।
তবে প্রথম স্বামী সাত বছর যাবৎ সেই স্ত্রীর যদি কোনো খোঁজখবর না নেন, অথবা (নিখোঁজ বা নিরুদ্দেশ) স্বামী জীবিত থাকতে পারেন—এমন কোনো তথ্য যদি জানা না যায়, তাহলে হবু স্বামীকে সত্যি ঘটনা জানিয়ে সেই স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন। এটি দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারার বিধানের ব্যতিক্রম। আর এই ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে স্ত্রীর দ্বিতীয় বিয়ে শাস্তিযোগ্য হবে না।
অন্যদিকে স্ত্রী যদি দ্বিতীয় বা পরবর্তী বিয়ে করার সময় যাকে বিয়ে করছেন, তাঁর কাছে আগের বিয়ের কথা গোপন করেন, তাহলে সেটি হবে দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ৪৯৫ ধারা অনুসারে একটি অপরাধ। এ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং জরিমানা।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ইসরাত জাহান। এ ছাড়া দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মিয়ানমারে বসবাসরত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করেন। একই সঙ্গে, তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনায় প্রবাসীদের কাছে ই-পাসপোর্ট সেবা দ্রুত পৌঁছে দেওয়ায় পাসপোর্ট ও অভিবাসন অধিদপ্তরকে ধন্যবাদ জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের আধুনিক, নিরাপদ ও কার্যকর সেবা প্রদানের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এটি প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত প্রক্রিয়াসমূহকে আরও সহজতর ও নিরাপদ করবে।’ তিনি এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এর আগে উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার তাঁর বক্তব্যে ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের প্রযুক্তি এবং এর সঠিক ব্যবহারের ওপর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিরা আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন এবং উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ই-পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ বিতরণ করেন। পরে তারা দূতাবাসে স্থাপিত নতুন ই-পাসপোর্ট সিস্টেম পরিদর্শন করেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ইসরাত জাহান। এ ছাড়া দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মিয়ানমারে বসবাসরত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করেন। একই সঙ্গে, তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনায় প্রবাসীদের কাছে ই-পাসপোর্ট সেবা দ্রুত পৌঁছে দেওয়ায় পাসপোর্ট ও অভিবাসন অধিদপ্তরকে ধন্যবাদ জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের আধুনিক, নিরাপদ ও কার্যকর সেবা প্রদানের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এটি প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত প্রক্রিয়াসমূহকে আরও সহজতর ও নিরাপদ করবে।’ তিনি এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এর আগে উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার তাঁর বক্তব্যে ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের প্রযুক্তি এবং এর সঠিক ব্যবহারের ওপর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিরা আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন এবং উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ই-পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ বিতরণ করেন। পরে তারা দূতাবাসে স্থাপিত নতুন ই-পাসপোর্ট সিস্টেম পরিদর্শন করেন।

মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ সালের ৬ ধারা মতে, কোনো পুরুষ যদি একটি বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় আরেকটি বিয়ে করতে চান তাহলে ‘সালিস পরিষদ’–এর অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এ রকম পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বিয়ে করলে সেই বিয়ে নিবন্ধিত হবে না।
৩১ আগস্ট ২০২৩
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
সশস্ত্র বাহিনীর আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বিভিন্ন বাহিনী প্রধান, রাজনৈতিক নেতা, বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
‘টিম বাংলাদেশ’-এর ৫৪ জন প্যারাট্রুপারের এই পতাকাবাহী স্কাইডাইভ প্রদর্শন বিশ্বের সর্ববৃহৎ পতাকা-প্যারাট্রুপিং প্রদর্শনী। এটি একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড।

১২ হাজার উচ্চতা থেকে এই ফ্রি ফল জাম্পে অংশ নেওয়া এই ৫৪ জন হলেন—সেনা বাহিনীর ৪৬, নৌ বাহিনীর ৫, বিমানবাহিনীর ২ জন এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। আশিক চৌধুরী গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরেন। ৪৯ থেকে ৫৪ বক্ষ নম্বরধারী ফ্রি ফল জাম্পাররা সুদানে নিহত ৬ জন শান্তিরক্ষীর নাম বুকে ধারণ করেন।

এই ফ্রি ফল জাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক এবং ড্রপ জোন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম এম ইমরুল হাসান।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এয়ার শো শুরু হয়। এতে অংশ নেওয়া উড়োজাহাজগুলো হরেক রকমের রং ছড়ায় আকাশে। সেখানে জাতীয় পতাকার লাল-সবুজ ছাড়াও অন্যান্য রং ছিল। অন্যদিকে হেলিকপ্টারগুলো বহন করে জাতীয় পতাকা ও সশস্ত্র বাহিনীর পতাকা।

‘এয়ার শো’ দেখতে ঢাকার তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের ঢল নামে। আগত দর্শনার্থীদের অনেকের হাতে জাতীয় পতাকা। কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা বিজয় দিবস লেখা কাপড়। লাল-সবুজের পোশাক পরেও এসেছেন অনেকেই। পুরোনো বিমানবন্দরে প্রবেশের ফটক সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
সশস্ত্র বাহিনীর আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বিভিন্ন বাহিনী প্রধান, রাজনৈতিক নেতা, বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
‘টিম বাংলাদেশ’-এর ৫৪ জন প্যারাট্রুপারের এই পতাকাবাহী স্কাইডাইভ প্রদর্শন বিশ্বের সর্ববৃহৎ পতাকা-প্যারাট্রুপিং প্রদর্শনী। এটি একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড।

১২ হাজার উচ্চতা থেকে এই ফ্রি ফল জাম্পে অংশ নেওয়া এই ৫৪ জন হলেন—সেনা বাহিনীর ৪৬, নৌ বাহিনীর ৫, বিমানবাহিনীর ২ জন এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। আশিক চৌধুরী গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরেন। ৪৯ থেকে ৫৪ বক্ষ নম্বরধারী ফ্রি ফল জাম্পাররা সুদানে নিহত ৬ জন শান্তিরক্ষীর নাম বুকে ধারণ করেন।

এই ফ্রি ফল জাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক এবং ড্রপ জোন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম এম ইমরুল হাসান।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এয়ার শো শুরু হয়। এতে অংশ নেওয়া উড়োজাহাজগুলো হরেক রকমের রং ছড়ায় আকাশে। সেখানে জাতীয় পতাকার লাল-সবুজ ছাড়াও অন্যান্য রং ছিল। অন্যদিকে হেলিকপ্টারগুলো বহন করে জাতীয় পতাকা ও সশস্ত্র বাহিনীর পতাকা।

‘এয়ার শো’ দেখতে ঢাকার তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের ঢল নামে। আগত দর্শনার্থীদের অনেকের হাতে জাতীয় পতাকা। কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা বিজয় দিবস লেখা কাপড়। লাল-সবুজের পোশাক পরেও এসেছেন অনেকেই। পুরোনো বিমানবন্দরে প্রবেশের ফটক সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ সালের ৬ ধারা মতে, কোনো পুরুষ যদি একটি বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় আরেকটি বিয়ে করতে চান তাহলে ‘সালিস পরিষদ’–এর অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এ রকম পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বিয়ে করলে সেই বিয়ে নিবন্ধিত হবে না।
৩১ আগস্ট ২০২৩
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩০ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়। তবে নির্ধারিত সময়ের পরও এয়ার শো শুরু না হওয়ায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন হাজারো দর্শক।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল পৌনে ১০টার দিকে আগারগাঁও-সংলগ্ন পুরোনো বিমানবন্দরের ফটকে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়। নিরাপত্তা তল্লাশি শেষে সবাইকে একে একে প্রবেশ করানো হচ্ছে। ততক্ষণে শত শত পরিবার, শিশু ও উৎসুক জনতা বিমানবন্দরে প্রবেশ করে ভিড় জমিয়েছে।
আগত দর্শনার্থীদের হাতে শোভা পাচ্ছে জাতীয় পতাকা। অনেকের কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা ‘বিজয় দিবস’ লেখা কাপড়। অনেকেই পরিবারের সঙ্গে লাল-সবুজের পোশাক পরে এসেছে বিজয় উৎসবের এই বিশেষ প্রদর্শনী উপভোগ করতে।
গতকাল সোমবার এক তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়েছিল মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সকাল ১০টায় তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে এই জমকালো এয়ার শো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু সকাল ১০টা ২০ মিনিটে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এয়ার শো শুরু হয়নি। জনসমাগম হলেও অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে বলে জানা গেছে।
তথ্যবিবরণীতে সরকার জানিয়েছে, এই এয়ার শো সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। একই সঙ্গে তেজগাঁও পুরোনো বিমানবন্দর ও এর আশপাশ এলাকায় আজ কোনো প্রকার ড্রোন না ওড়ানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজয়ের ৫৪তম বছর উপলক্ষে এয়ার শোতে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের শেষ ৬ জন পোশাকে নিজেদের নেমপ্লেটের পরিবর্তে সুদানের ইউএন ঘাঁটিতে নিহত ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁদের নেমপ্লেট পরে প্যারাট্র্যুপিং করবেন।
এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী। তিনি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) বর্তমান নির্বাহী চেয়ারম্যান। আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়। তবে নির্ধারিত সময়ের পরও এয়ার শো শুরু না হওয়ায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন হাজারো দর্শক।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল পৌনে ১০টার দিকে আগারগাঁও-সংলগ্ন পুরোনো বিমানবন্দরের ফটকে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়। নিরাপত্তা তল্লাশি শেষে সবাইকে একে একে প্রবেশ করানো হচ্ছে। ততক্ষণে শত শত পরিবার, শিশু ও উৎসুক জনতা বিমানবন্দরে প্রবেশ করে ভিড় জমিয়েছে।
আগত দর্শনার্থীদের হাতে শোভা পাচ্ছে জাতীয় পতাকা। অনেকের কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা ‘বিজয় দিবস’ লেখা কাপড়। অনেকেই পরিবারের সঙ্গে লাল-সবুজের পোশাক পরে এসেছে বিজয় উৎসবের এই বিশেষ প্রদর্শনী উপভোগ করতে।
গতকাল সোমবার এক তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়েছিল মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সকাল ১০টায় তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে এই জমকালো এয়ার শো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু সকাল ১০টা ২০ মিনিটে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এয়ার শো শুরু হয়নি। জনসমাগম হলেও অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে বলে জানা গেছে।
তথ্যবিবরণীতে সরকার জানিয়েছে, এই এয়ার শো সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। একই সঙ্গে তেজগাঁও পুরোনো বিমানবন্দর ও এর আশপাশ এলাকায় আজ কোনো প্রকার ড্রোন না ওড়ানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজয়ের ৫৪তম বছর উপলক্ষে এয়ার শোতে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের শেষ ৬ জন পোশাকে নিজেদের নেমপ্লেটের পরিবর্তে সুদানের ইউএন ঘাঁটিতে নিহত ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁদের নেমপ্লেট পরে প্যারাট্র্যুপিং করবেন।
এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী। তিনি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) বর্তমান নির্বাহী চেয়ারম্যান। আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে।

মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ সালের ৬ ধারা মতে, কোনো পুরুষ যদি একটি বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় আরেকটি বিয়ে করতে চান তাহলে ‘সালিস পরিষদ’–এর অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এ রকম পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বিয়ে করলে সেই বিয়ে নিবন্ধিত হবে না।
৩১ আগস্ট ২০২৩
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

মহান বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা ৩৪ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদর্শন করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। এরপর রাষ্ট্রপতি সেখানে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি বের হয়ে যাওয়ার পর জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ৬টা ৫৬ মিনিটে স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও সরকারপ্রধান স্মৃতিসৌধে উপস্থিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্য, কূটনীতিক, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
আজ ১৬ ডিসেম্বর। ৫৫তম মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধের পর এই দিনেই আমরা চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেছি।

মহান বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা ৩৪ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদর্শন করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। এরপর রাষ্ট্রপতি সেখানে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি বের হয়ে যাওয়ার পর জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ৬টা ৫৬ মিনিটে স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও সরকারপ্রধান স্মৃতিসৌধে উপস্থিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্য, কূটনীতিক, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
আজ ১৬ ডিসেম্বর। ৫৫তম মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধের পর এই দিনেই আমরা চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেছি।

মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ ১৯৬১ সালের ৬ ধারা মতে, কোনো পুরুষ যদি একটি বিয়ে বলবৎ থাকা অবস্থায় আরেকটি বিয়ে করতে চান তাহলে ‘সালিস পরিষদ’–এর অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এ রকম পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বিয়ে করলে সেই বিয়ে নিবন্ধিত হবে না।
৩১ আগস্ট ২০২৩
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে