নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য লিফলেট বিতরণ করা হলে তা আমাদের চোখে পড়লেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে— এমনটি জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। যদিও গত ২০ ডিসেম্বর আরেক নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছিলেন, ‘ভোটারদের শান্তিপূর্ণভাবে ভোটকেন্দ্রে যেতে নিষেধ করতে বাধা নেই, তবে সেটি অবশ্যই শান্তিপূর্ণভাবে শুধু বলা যেতে পারে।’
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আনিছুর রহমান এসব কথা বলেন।
আনিছুর রহমান বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য লিফলেট বিতরণ হলে, আর তা চোখে পড়লেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উৎসবমুখর ভোট থাকবে ইনশা আল্লাহ।’
ভোট প্রতিহতের বিষয়ে আনিছুর রহমান বলেন, ‘কেউ ভোটে নাও আসতে পারেন, ভোট দিতে নাও পারে। ভোট প্রতিহত করার অধিকার কারও নাই। কিন্তু অন্যকে প্রতিহত করলে আমরা এবার সংশোধনী এনেছি যে সাত বছর পর্যন্ত জেল বা অর্থদণ্ড করার জন্য। পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেট আমরা সকলকে বলেছি যে আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। কোনো কার্পণ্য যাতে না হয়। কাজেই কোনো ব্যত্যয় হবে না।’
ব্যত্যয় হলে কী হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে আনিছুর রহমান বলেন, ‘দায়িত্ব অবহেলা হলে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকেই আমরা ছাড় দেব না। প্রার্থীতা বাতিল হবে, কোনো না কোনো জায়গায় কারও না কারও, এইটুকু আভাস আমি দিয়ে রাখলাম।’
স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কেন মাঠে দাঁড়াতে পারছে না, ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের কেন আচরণবিধি মানাতে পারছেন না— এমন প্রশ্নের জবাবে আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা পারছি না, এতে একমত হতে পারছি না। ইতিমধ্যে বিভিন্ন জেলা ঘুরে আসছি। আচরণবিধি বাস্তবায়ন হচ্ছে। আজকেও আমরা কিছু কঠোর সিদ্ধান্তের বিষয়ে আলোচনা করেছি। আরও কিছু তথ্য চেয়েছি। আগামীকালকে পেলে দেখবেন যে কিছু কঠোর সিদ্ধান্তে চলে যাব।’
আনিছুর রহমান বলেন, ‘একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী সমর্থক মারা গিয়েছেন। আমরা কঠোর সিদ্ধান্তে চলে যাব। কোনো রকম ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। বড়-ছোট সকলকে একইভাবে দেখছি। সে ক্ষেত্রে আমরা নিরপেক্ষ অবস্থান নেওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মাঠে নিরপেক্ষ অবস্থান আছে। কোনো শঙ্কা, ভয়ভীতি বা আনুকূল্য নাই। আমরা চরম নিরপেক্ষতার জন্য কেউ রেহাই পাবে না। অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যা করার দরকার করে যাব।’
পুলিশ কেন অবহেলা করছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি আনিছুর বলেন, ‘যেই ঘটনা শুনলাম এটা কিন্তু সকাল বেলা তিনি তার বাড়ি থেকে কোনো একটা জায়গায় যাচ্ছিলেন, পথিমধ্যে তাকে আক্রমণ করা হয়েছে। তারা উভয়েই একই বংশের, তাদের মধ্যে আত্মীয়তা রয়েছে। কিছুদিন আগেও তাদের মধ্যে একটা ঘটনা ঘটেছিল, সে কারণেই হয়েছে, নাকি নির্বাচনের কারণে হয়েছে এই বিষয়গুলো আমরা খতিয়ে দেখছি। নির্বাচনের কারণে অনেকে ব্যক্তিগত শত্রুতার বিষয়টিও সামনে আনছে। আমরা নিরপেক্ষতার সঙ্গেই দেখব। এখানে যে কারও মৃত্যুই অনাকাঙ্ক্ষিত। এভাবে মৃত্যু, একটা মৃত্যুও আমরা চাই না। এ জন্য যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছি। একটু সময় দেন। বাকিটা আপনারা দেখবেন।’
ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য লিফলেট বিতরণ করা হলে তা আমাদের চোখে পড়লেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে— এমনটি জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। যদিও গত ২০ ডিসেম্বর আরেক নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছিলেন, ‘ভোটারদের শান্তিপূর্ণভাবে ভোটকেন্দ্রে যেতে নিষেধ করতে বাধা নেই, তবে সেটি অবশ্যই শান্তিপূর্ণভাবে শুধু বলা যেতে পারে।’
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আনিছুর রহমান এসব কথা বলেন।
আনিছুর রহমান বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য লিফলেট বিতরণ হলে, আর তা চোখে পড়লেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উৎসবমুখর ভোট থাকবে ইনশা আল্লাহ।’
ভোট প্রতিহতের বিষয়ে আনিছুর রহমান বলেন, ‘কেউ ভোটে নাও আসতে পারেন, ভোট দিতে নাও পারে। ভোট প্রতিহত করার অধিকার কারও নাই। কিন্তু অন্যকে প্রতিহত করলে আমরা এবার সংশোধনী এনেছি যে সাত বছর পর্যন্ত জেল বা অর্থদণ্ড করার জন্য। পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেট আমরা সকলকে বলেছি যে আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। কোনো কার্পণ্য যাতে না হয়। কাজেই কোনো ব্যত্যয় হবে না।’
ব্যত্যয় হলে কী হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে আনিছুর রহমান বলেন, ‘দায়িত্ব অবহেলা হলে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকেই আমরা ছাড় দেব না। প্রার্থীতা বাতিল হবে, কোনো না কোনো জায়গায় কারও না কারও, এইটুকু আভাস আমি দিয়ে রাখলাম।’
স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কেন মাঠে দাঁড়াতে পারছে না, ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের কেন আচরণবিধি মানাতে পারছেন না— এমন প্রশ্নের জবাবে আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা পারছি না, এতে একমত হতে পারছি না। ইতিমধ্যে বিভিন্ন জেলা ঘুরে আসছি। আচরণবিধি বাস্তবায়ন হচ্ছে। আজকেও আমরা কিছু কঠোর সিদ্ধান্তের বিষয়ে আলোচনা করেছি। আরও কিছু তথ্য চেয়েছি। আগামীকালকে পেলে দেখবেন যে কিছু কঠোর সিদ্ধান্তে চলে যাব।’
আনিছুর রহমান বলেন, ‘একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী সমর্থক মারা গিয়েছেন। আমরা কঠোর সিদ্ধান্তে চলে যাব। কোনো রকম ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। বড়-ছোট সকলকে একইভাবে দেখছি। সে ক্ষেত্রে আমরা নিরপেক্ষ অবস্থান নেওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মাঠে নিরপেক্ষ অবস্থান আছে। কোনো শঙ্কা, ভয়ভীতি বা আনুকূল্য নাই। আমরা চরম নিরপেক্ষতার জন্য কেউ রেহাই পাবে না। অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যা করার দরকার করে যাব।’
পুলিশ কেন অবহেলা করছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি আনিছুর বলেন, ‘যেই ঘটনা শুনলাম এটা কিন্তু সকাল বেলা তিনি তার বাড়ি থেকে কোনো একটা জায়গায় যাচ্ছিলেন, পথিমধ্যে তাকে আক্রমণ করা হয়েছে। তারা উভয়েই একই বংশের, তাদের মধ্যে আত্মীয়তা রয়েছে। কিছুদিন আগেও তাদের মধ্যে একটা ঘটনা ঘটেছিল, সে কারণেই হয়েছে, নাকি নির্বাচনের কারণে হয়েছে এই বিষয়গুলো আমরা খতিয়ে দেখছি। নির্বাচনের কারণে অনেকে ব্যক্তিগত শত্রুতার বিষয়টিও সামনে আনছে। আমরা নিরপেক্ষতার সঙ্গেই দেখব। এখানে যে কারও মৃত্যুই অনাকাঙ্ক্ষিত। এভাবে মৃত্যু, একটা মৃত্যুও আমরা চাই না। এ জন্য যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছি। একটু সময় দেন। বাকিটা আপনারা দেখবেন।’
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
১১ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
১৯ মিনিট আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
২৭ মিনিট আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৩২ মিনিট আগে