
ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘সরকারের বাইরে থেকে বেশিরভাগ ভোটগ্রহণ কর্মর্কতাদের নেওয়া যায় কি না, সেই চেষ্টা করব। কারণ নির্বাচনের পরে নতুন সরকার ক্ষমতায় এলে তাদের পদোন্নতির বিষয় থাকে। তাই বেসরকারি কর্মকর্তা এ বিষয়ে চাপমুক্ত থেকে কাজ করেন।

গণমাধ্যমকে নির্বাচন প্রক্রিয়ার ‘পার্টনার’ হিসেবে উল্লেখ করে সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘বর্তমান সময়ে এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), মিসইনফরমেশন (ভুল তথ্য) এবং ডিসইনফরমেশন (বিদ্বেষমূলক বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা তথ্য)—এই তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মিডিয়ার গুরুত্ব অনেক।’ তিনি বলেন, ‘এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা

বৈঠক শেষে সারাহ কুক সাংবাদিকদের বলেন, আগামী বছর বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছি। আমরা নির্বাচন কমিশন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং আমাদের আন্তর্জাতিক অংশীদারদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করি।

আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথম দিন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষকদের সঙ্গে সংলাপে এ কথা বলেন তিনি।