নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন। তাদের ব্যালট পেপারে শুধু প্রতীক থাকবে। প্রার্থীর নাম থাকবে না।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান।
তিনি বলেন, প্রবাসীদের কাছে সিম্বল ব্যালট (প্রতীক সম্বলিত) যাবে। যাতে সময় কম লাগে। প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ার পরে সিম্বল ব্যালটে ভোট দেবেন। ইসিতে এসে পোস্ট অফিস ব্যালট নিয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে নিবন্ধন করে প্রার্থিতা চূড়ান্ত হওয়ার পর তারা অনলাইনে প্রার্থীর তালিকা দেখতে পারবেন। সেই অনুযায়ী তারা পছন্দের প্রার্থী দেখে ব্যালটে থাকা সেই প্রার্থীর প্রতীকে ভোট দেবেন।
তিনি আরও বলেন, প্রবাসীদের ভোট নিশ্চিত করতে চাই। মাধ্যমটা হবে পোস্টাল ব্যালট। অতীতে এই বিধান থাকলেও সময়ের অভাবে কার্যকর করা যেতো না। এবার তিনভাবে পোস্টাল ব্যালটে ভোট হবে। যারা প্রবাসে থাকেন, কারাগারে থাকেন ও ভোটের দায়িত্বে থাকেন। তাদের জন্য এই ব্যবস্থা থাকবে। এ জন্য আগেই নিবন্ধন করতে হবে। পোস্টাল ব্যালটের ক্ষেত্রে সেপ্টেম্বর থেকে প্রচার ও ভোটার প্রশিক্ষণের কাজ চলবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শেষ মুহুর্তে প্রার্থী পরিবর্তন হলে আদালতের আদেশে তবে সেখানে পোস্টাল ব্যালট হবে না। তবে আইনি কার্যক্রম যেন দ্রুত হয় সে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
আবুল ফজল জানান, এটা ব্যয় সাপেক্ষ প্রসেস। শুধু আনা-নেওয়া করতে ব্যালট প্রতি ৫০০ টাকা থাকবে ৷ এরপর ছাপানোর খরচও আছে। আবার নিবন্ধন কার্যক্রমের জন্য ৪৮ টাকার প্রকল্প নেওয়া হবে। প্রতি এক লাখ ভেটারের জন্য সবমিলিয়ে আনুমানিক ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা লাগবে।
নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন। তাদের ব্যালট পেপারে শুধু প্রতীক থাকবে। প্রার্থীর নাম থাকবে না।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান।
তিনি বলেন, প্রবাসীদের কাছে সিম্বল ব্যালট (প্রতীক সম্বলিত) যাবে। যাতে সময় কম লাগে। প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ার পরে সিম্বল ব্যালটে ভোট দেবেন। ইসিতে এসে পোস্ট অফিস ব্যালট নিয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে নিবন্ধন করে প্রার্থিতা চূড়ান্ত হওয়ার পর তারা অনলাইনে প্রার্থীর তালিকা দেখতে পারবেন। সেই অনুযায়ী তারা পছন্দের প্রার্থী দেখে ব্যালটে থাকা সেই প্রার্থীর প্রতীকে ভোট দেবেন।
তিনি আরও বলেন, প্রবাসীদের ভোট নিশ্চিত করতে চাই। মাধ্যমটা হবে পোস্টাল ব্যালট। অতীতে এই বিধান থাকলেও সময়ের অভাবে কার্যকর করা যেতো না। এবার তিনভাবে পোস্টাল ব্যালটে ভোট হবে। যারা প্রবাসে থাকেন, কারাগারে থাকেন ও ভোটের দায়িত্বে থাকেন। তাদের জন্য এই ব্যবস্থা থাকবে। এ জন্য আগেই নিবন্ধন করতে হবে। পোস্টাল ব্যালটের ক্ষেত্রে সেপ্টেম্বর থেকে প্রচার ও ভোটার প্রশিক্ষণের কাজ চলবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শেষ মুহুর্তে প্রার্থী পরিবর্তন হলে আদালতের আদেশে তবে সেখানে পোস্টাল ব্যালট হবে না। তবে আইনি কার্যক্রম যেন দ্রুত হয় সে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
আবুল ফজল জানান, এটা ব্যয় সাপেক্ষ প্রসেস। শুধু আনা-নেওয়া করতে ব্যালট প্রতি ৫০০ টাকা থাকবে ৷ এরপর ছাপানোর খরচও আছে। আবার নিবন্ধন কার্যক্রমের জন্য ৪৮ টাকার প্রকল্প নেওয়া হবে। প্রতি এক লাখ ভেটারের জন্য সবমিলিয়ে আনুমানিক ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা লাগবে।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতেই আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং সেই লক্ষ্য সামনে রেখেই ১৭ অক্টোবর জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে আজ বুধবার রাতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’
২ ঘণ্টা আগেতাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে বলেন, সাক্ষীরা বলেছেন, গুলি করে আন্দোলনকারীদের হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা, যা আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে আইজিপি ও তাঁর থেকে প্রলয় কুমার জোয়ার্দারের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনারের কাছে পৌঁছায়। ডিএমপি কমিশনার অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তার কাছে পৌঁছান, যা পৌঁছে যায় আওয়ামী লীগের
৩ ঘণ্টা আগেমামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ভুয়া প্রতিষ্ঠান মেসার্স এ এম ট্রেডিংয়ের নামে জাল কাগজপত্র তৈরি করে ঋণের নামে ৩৪ কোটি টাকা ঋণ সুবিধা গ্রহণ করেন, যা সুদে-আসলে দাঁড়ায় ১০৪ কোটি ২০ লাখ ৭৭ হাজার ৭০৮ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমরা লক্ষ করেছি, গতকাল মঙ্গলবার ও আজকে কিছু তথ্য এদিক-সেদিক করে প্রচারিত হয়েছে। অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা ও সাংবাদিক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে আমি জাতীয় কমিশনের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমাদের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ এবং আপনাদের সহযোগিতায় আমরা আশাবাদী, প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্ত্বেও
৪ ঘণ্টা আগে