নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা দলদাসের মতো কাজ করতে পারবেন না, আমরা সেটি নিশ্চিত করব। এখন আর আগের পরিস্থিতি ভিন্ন। আগে ছিল পক্ষে কাজ না করলে অ্যাকশন; এখন কারও পক্ষে কাজ করলে অ্যাকশন হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ইসি ভবনের সচিবালয়ের সম্মেলনকক্ষে নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন। সংলাপে ১০ জন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ অংশ নেন। নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা ফেমার প্রেসিডেন্ট মুনিরা খান ছাড়া উপস্থিত সবাই ইসির সাবেক নির্বাচন কর্মকর্তা ছিলেন।
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘সরকারের বাইরে থেকে বেশির ভাগ ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নেওয়া যায় কি না, সেই চেষ্টা করব। কারণ নির্বাচনের পরে নতুন সরকার ক্ষমতায় এলে তাঁদের পদোন্নতির বিষয় থাকে। তাই বেসরকারি কর্মকর্তা এ বিষয়ে চাপমুক্ত থেকে কাজ করেন। সে কারণে ব্যাংক থেকে নেওয়ার কথা ভেবেছিলাম। কিন্তু শুনলাম ইসলামী ব্যাংকে অসুবিধা আছে। এখন নতুন করে ভাবতে হবে। ইসি এ বিষয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
আগের তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের আগামী নির্বাচনে দায়িত্ব না দেওয়ার বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘১০ লাখের মতো ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা থাকেন। সবাইকে বাদ দিতে গেলে লোম বাছতে গিয়ে আমার কম্বল উজাড় হওয়ার মতো অবস্থা হবে। এদের নিয়েই কাজ করতে হবে। তবে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’
এর আগে সূচনা বক্তব্যে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে হাজির হচ্ছে। একদিকে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। অন্যদিকে একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে, একটা বিশেষ ধরনের সরকারের অধীনে আমাদের নির্বাচনে যেতে হচ্ছে। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে এই নির্বাচনকে আমার জীবনের একটা শেষ সুযোগ হিসেবে নিয়েছি।’
‘দেশের জন্য কিছু একটা করতে চাই। আমার আর চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। আমার কমিটমেন্টও তাই। একটা সুন্দর, গ্রহণযোগ্য ও স্বচ্ছ নির্বাচন জাতিকে উপহার দেওয়া। এটা ইসির একার পক্ষে সম্ভব না। সবার সহযোগিতা লাগবে। সর্বস্তরের জনগণ, গণমাধ্যম ও রাজনীতিবিদদের সহযোগিতা লাগবে। আমরা সবাইকে সঙ্গে নিয়েই অগ্রসর হতে চাই।’
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও সাবেক ইসি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা হাতেকলমে কাজ করেছেন। আপনারা সত্যিকারের বিশেষজ্ঞ। কোথায় কোথায় গ্যাপ থাকে, যেখান দিয়ে নির্বাচনে কারচুপি হয়, সেটাও আমাদের জানাবেন, যেন ব্যবস্থা নিতে পারি। কীভাবে জালিয়াতি করা হয়, সেই অভিজ্ঞতা আপনাদের আছে। ম্যানিপুলেশন ঠেকানোর জন্য কোথায় কোথায় হাত দেওয়া দরকার, সেই পরামর্শ দেবেন।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা দলদাসের মতো কাজ করতে পারবেন না, আমরা সেটি নিশ্চিত করব। এখন আর আগের পরিস্থিতি ভিন্ন। আগে ছিল পক্ষে কাজ না করলে অ্যাকশন; এখন কারও পক্ষে কাজ করলে অ্যাকশন হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ইসি ভবনের সচিবালয়ের সম্মেলনকক্ষে নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন। সংলাপে ১০ জন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ অংশ নেন। নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা ফেমার প্রেসিডেন্ট মুনিরা খান ছাড়া উপস্থিত সবাই ইসির সাবেক নির্বাচন কর্মকর্তা ছিলেন।
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘সরকারের বাইরে থেকে বেশির ভাগ ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নেওয়া যায় কি না, সেই চেষ্টা করব। কারণ নির্বাচনের পরে নতুন সরকার ক্ষমতায় এলে তাঁদের পদোন্নতির বিষয় থাকে। তাই বেসরকারি কর্মকর্তা এ বিষয়ে চাপমুক্ত থেকে কাজ করেন। সে কারণে ব্যাংক থেকে নেওয়ার কথা ভেবেছিলাম। কিন্তু শুনলাম ইসলামী ব্যাংকে অসুবিধা আছে। এখন নতুন করে ভাবতে হবে। ইসি এ বিষয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
আগের তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের আগামী নির্বাচনে দায়িত্ব না দেওয়ার বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘১০ লাখের মতো ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা থাকেন। সবাইকে বাদ দিতে গেলে লোম বাছতে গিয়ে আমার কম্বল উজাড় হওয়ার মতো অবস্থা হবে। এদের নিয়েই কাজ করতে হবে। তবে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’
এর আগে সূচনা বক্তব্যে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে হাজির হচ্ছে। একদিকে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। অন্যদিকে একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে, একটা বিশেষ ধরনের সরকারের অধীনে আমাদের নির্বাচনে যেতে হচ্ছে। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে এই নির্বাচনকে আমার জীবনের একটা শেষ সুযোগ হিসেবে নিয়েছি।’
‘দেশের জন্য কিছু একটা করতে চাই। আমার আর চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। আমার কমিটমেন্টও তাই। একটা সুন্দর, গ্রহণযোগ্য ও স্বচ্ছ নির্বাচন জাতিকে উপহার দেওয়া। এটা ইসির একার পক্ষে সম্ভব না। সবার সহযোগিতা লাগবে। সর্বস্তরের জনগণ, গণমাধ্যম ও রাজনীতিবিদদের সহযোগিতা লাগবে। আমরা সবাইকে সঙ্গে নিয়েই অগ্রসর হতে চাই।’
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও সাবেক ইসি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা হাতেকলমে কাজ করেছেন। আপনারা সত্যিকারের বিশেষজ্ঞ। কোথায় কোথায় গ্যাপ থাকে, যেখান দিয়ে নির্বাচনে কারচুপি হয়, সেটাও আমাদের জানাবেন, যেন ব্যবস্থা নিতে পারি। কীভাবে জালিয়াতি করা হয়, সেই অভিজ্ঞতা আপনাদের আছে। ম্যানিপুলেশন ঠেকানোর জন্য কোথায় কোথায় হাত দেওয়া দরকার, সেই পরামর্শ দেবেন।’
তাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে বলেন, সাক্ষীরা বলেছেন, গুলি করে আন্দোলনকারীদের হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা, যা আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে আইজিপি ও তাঁর থেকে প্রলয় কুমার জোয়ার্দারের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনারের কাছে পৌঁছায়। ডিএমপি কমিশনার অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তার কাছে পৌঁছান, যা পৌঁছে যায় আওয়ামী লীগের
১৬ মিনিট আগেমামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ভুয়া প্রতিষ্ঠান মেসার্স এ এম ট্রেডিংয়ের নামে জাল কাগজপত্র তৈরি করে ঋণের নামে ৩৪ কোটি টাকা ঋণ সুবিধা গ্রহণ করেন, যা সুদে-আসলে দাঁড়ায় ১০৪ কোটি ২০ লাখ ৭৭ হাজার ৭০৮ টাকা।
৩৫ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘আমরা লক্ষ করেছি, গতকাল মঙ্গলবার ও আজকে কিছু তথ্য এদিক-সেদিক করে প্রচারিত হয়েছে। অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা ও সাংবাদিক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে আমি জাতীয় কমিশনের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমাদের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ এবং আপনাদের সহযোগিতায় আমরা আশাবাদী, প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্ত্বেও
২ ঘণ্টা আগেবিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠনের প্রস্তাব কয়েক সপ্তাহের মধ্যে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উত্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগে