আয়নাল হোসেন, ঢাকা
বাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
এদিকে পুলিশ বাহিনীর অন্যান্য স্তরে প্রায় ১০ হাজার পদ শূন্য রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিগত আওয়ামী লীগের আমলে সুপারনিউমারারি (সংখ্যাতিরিক্ত) পদোন্নতি এর জন্য দায়ী।
জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ও সাবেক সচিব এ কে এম আব্দুল আউয়াল মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পদ ছাড়া পদোন্নতি দেওয়া হলে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতির চেয়ে বড় বিষয়টি প্রশাসনে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। পদ ছাড়া পদোন্নতি প্রথম শুরু হয় প্রশাসন ক্যাডারে। পরে পুলিশ এই সুযোগ নেয়। বিগত সরকার দীর্ঘদিন এই সুযোগ দিয়েছে। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এ ক্ষেত্রে শক্ত অবস্থান নিতে পারবে না। নির্বাচিত সরকার এলে তারা শক্ত অবস্থান নিতে পারলে এমন পদোন্নতি বন্ধ হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, পুলিশে ডিআইজির অনুমোদিত পদ রয়েছে ৮৭টি। তবে বর্তমানে এই পদে আছেন ১১৭ জন। অর্থাৎ অতিরিক্ত রয়েছেন ৩০ জন। অতিরিক্ত ডিআইজির অনুমোদিত পদ ২০১টি হলেও এখন আছেন ৩৩৯ জন। অর্থাৎ এই পদে অতিরিক্ত আছেন ১৩৮ কর্মকর্তা। এসপির অনুমোদিত পদ ৫৯৬টি, বর্তমানে এই পদে কর্মরত ৭৪৬ জন। এই পদে অতিরিক্ত ১৫০ জন। সব মিলে এই তিন পদে অনুমোদিত ৮৮৪ পদের বিপরীতে আছেন ১২০২ জন।
সূত্র বলেছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এই ৩১৮ জনকে সুপারনিউমারারি পদোন্নতি দেওয়া হয়। এতে পদোন্নতি পেলেও অনেকে পদবঞ্চিত হচ্ছেন। অথচ অতিরিক্ত
এরপর পৃষ্ঠা ২ কলাম ৬
পুলিশ সুপার, সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি), পরিদর্শক, উপপরিদর্শক ও অন্যান্য স্তরে শূন্য পদ রয়েছে।
জানতে চাইলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকার এসব পদোন্নতি দিয়ে গেছে। এসব বিষয় নিয়ে আমরা এখন ভাবছি না। আমরা বর্তমানে নির্বাচন নিয়ে যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকু করা হচ্ছে। তবে কিছু স্থানে পদ শূন্য থাকায় সেখানে পদায়ন করা হচ্ছে। তবে সমস্যা হচ্ছে, অনেক জায়গায় চেয়ারে লোক থাকলেও বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হয়ে রয়েছেন। সেখানে সুপারনিউমারারি পদোন্নতিপ্রাপ্তদের দিয়ে কাজ আদায় করা হচ্ছে।’
ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি ও এসপি পদে অতিরিক্ত কর্মকর্তা থাকলেও এগুলোর নিচের পদগুলোতে জনবল ঘাটতি রয়েছে। পুলিশ অধিদপ্তর জানায়, পুলিশ বাহিনীতে মোট অনুমোদিত পদ রয়েছে ২ লাখ ৩ হাজার ৩৬৭টি। এর বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ৪৮৭ জন। এই হিসাবে পুলিশে সব পদ মিলিয়ে মোট ৯ হাজার ৮৮০টি পদ শূন্য রয়েছে।
অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, অতিরিক্ত এসপির অনুমোদিত পদ ১ হাজার ৮টি, তবে কর্মরত রয়েছেন ৯৪১ জন। অর্থাৎ অতিরিক্ত এসপির শূন্য পদ রয়েছে ৪৭টি। এএসপির ১ হাজার ২৩১টি পদের বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন ৮৯৯ জন। অর্থাৎ এএসপির ৩৩২টি পদ শূন্য রয়েছে। পুলিশ পরিদর্শকের (নিরস্ত্র) অনুমোদিত পদ ৪ হাজার ৯৮২টি। এর মধ্যে শূন্য রয়েছে ১২৭টি। পরিদর্শক (সশস্ত্র) অনুমোদিত পদ ৯৬১টি, এর বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন ৮৫১ জন। শূন্য রয়েছে ১১০টি পদ। পরিদর্শকের (শহর ও যান) অনুমোদিত ৯৮৫টি পদের বিপরীতে কর্মরত ৯৭৩ জন। এ ক্ষেত্রে শূন্য রয়েছে ১২টি পদ। উপপরিদর্শক (এসআই-নিরস্ত্র) অনুমোদিত পদ ২১ হাজার ৯৮টি। এই পদে কর্মরত ১৯ হাজার ৫৮৮ জন। শূন্য ১২৭টি পদ। এসআইয়ের (সশস্ত্র) অনুমোদিত ২ হাজার ৯৪৬টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৪৫টি। সার্জেন্টের অনুমোদিত ২ হাজার ২৬৫টি পদের বিপরীতে রয়েছেন ১ হাজার ৯৮৭ জন, শূন্য পদ ৮৯টি। টিএসআইয়ের পদ ৪৪৯টি। এই পদে কর্মরত ৪৪২ জন, এ ক্ষেত্রে শূন্য পদ সাতটি। সহকারী উপপরিদর্শকের (এএসআই-নিরস্ত্র) পদ রয়েছে ১৮ হাজার ৭৩৮টি। এই পদে কর্মরত ১৮ হাজার ৬৭২ জন, শূন্য রয়েছে ৬৬টি। এটিএসআইয়ের ২ হাজার ৪৫টি পদের বিপরীতে কর্মরত ২ হাজার ১০ জন, শূন্য রয়েছে ৩৫টি। নায়েকের ৭ হাজার ৭৯৬টি পদের মধ্যে শূন্য রয়েছে ৮৯২টি। কনস্টেবলের ১ লাখ ৩০ হাজার ৩০৮টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৬ হাজার ১৯৭টি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে প্রশাসনের প্রতিটি স্থানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে গেছে। বিভিন্ন পর্যায়ে সুযোগ-সুবিধা তৈরি করেছে। এসব বিশৃঙ্খলা নিরসনে তাঁরা কাজ করছেন।
বাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
এদিকে পুলিশ বাহিনীর অন্যান্য স্তরে প্রায় ১০ হাজার পদ শূন্য রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিগত আওয়ামী লীগের আমলে সুপারনিউমারারি (সংখ্যাতিরিক্ত) পদোন্নতি এর জন্য দায়ী।
জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ও সাবেক সচিব এ কে এম আব্দুল আউয়াল মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পদ ছাড়া পদোন্নতি দেওয়া হলে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতির চেয়ে বড় বিষয়টি প্রশাসনে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। পদ ছাড়া পদোন্নতি প্রথম শুরু হয় প্রশাসন ক্যাডারে। পরে পুলিশ এই সুযোগ নেয়। বিগত সরকার দীর্ঘদিন এই সুযোগ দিয়েছে। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এ ক্ষেত্রে শক্ত অবস্থান নিতে পারবে না। নির্বাচিত সরকার এলে তারা শক্ত অবস্থান নিতে পারলে এমন পদোন্নতি বন্ধ হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, পুলিশে ডিআইজির অনুমোদিত পদ রয়েছে ৮৭টি। তবে বর্তমানে এই পদে আছেন ১১৭ জন। অর্থাৎ অতিরিক্ত রয়েছেন ৩০ জন। অতিরিক্ত ডিআইজির অনুমোদিত পদ ২০১টি হলেও এখন আছেন ৩৩৯ জন। অর্থাৎ এই পদে অতিরিক্ত আছেন ১৩৮ কর্মকর্তা। এসপির অনুমোদিত পদ ৫৯৬টি, বর্তমানে এই পদে কর্মরত ৭৪৬ জন। এই পদে অতিরিক্ত ১৫০ জন। সব মিলে এই তিন পদে অনুমোদিত ৮৮৪ পদের বিপরীতে আছেন ১২০২ জন।
সূত্র বলেছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এই ৩১৮ জনকে সুপারনিউমারারি পদোন্নতি দেওয়া হয়। এতে পদোন্নতি পেলেও অনেকে পদবঞ্চিত হচ্ছেন। অথচ অতিরিক্ত
এরপর পৃষ্ঠা ২ কলাম ৬
পুলিশ সুপার, সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি), পরিদর্শক, উপপরিদর্শক ও অন্যান্য স্তরে শূন্য পদ রয়েছে।
জানতে চাইলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকার এসব পদোন্নতি দিয়ে গেছে। এসব বিষয় নিয়ে আমরা এখন ভাবছি না। আমরা বর্তমানে নির্বাচন নিয়ে যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকু করা হচ্ছে। তবে কিছু স্থানে পদ শূন্য থাকায় সেখানে পদায়ন করা হচ্ছে। তবে সমস্যা হচ্ছে, অনেক জায়গায় চেয়ারে লোক থাকলেও বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হয়ে রয়েছেন। সেখানে সুপারনিউমারারি পদোন্নতিপ্রাপ্তদের দিয়ে কাজ আদায় করা হচ্ছে।’
ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি ও এসপি পদে অতিরিক্ত কর্মকর্তা থাকলেও এগুলোর নিচের পদগুলোতে জনবল ঘাটতি রয়েছে। পুলিশ অধিদপ্তর জানায়, পুলিশ বাহিনীতে মোট অনুমোদিত পদ রয়েছে ২ লাখ ৩ হাজার ৩৬৭টি। এর বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ৪৮৭ জন। এই হিসাবে পুলিশে সব পদ মিলিয়ে মোট ৯ হাজার ৮৮০টি পদ শূন্য রয়েছে।
অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, অতিরিক্ত এসপির অনুমোদিত পদ ১ হাজার ৮টি, তবে কর্মরত রয়েছেন ৯৪১ জন। অর্থাৎ অতিরিক্ত এসপির শূন্য পদ রয়েছে ৪৭টি। এএসপির ১ হাজার ২৩১টি পদের বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন ৮৯৯ জন। অর্থাৎ এএসপির ৩৩২টি পদ শূন্য রয়েছে। পুলিশ পরিদর্শকের (নিরস্ত্র) অনুমোদিত পদ ৪ হাজার ৯৮২টি। এর মধ্যে শূন্য রয়েছে ১২৭টি। পরিদর্শক (সশস্ত্র) অনুমোদিত পদ ৯৬১টি, এর বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন ৮৫১ জন। শূন্য রয়েছে ১১০টি পদ। পরিদর্শকের (শহর ও যান) অনুমোদিত ৯৮৫টি পদের বিপরীতে কর্মরত ৯৭৩ জন। এ ক্ষেত্রে শূন্য রয়েছে ১২টি পদ। উপপরিদর্শক (এসআই-নিরস্ত্র) অনুমোদিত পদ ২১ হাজার ৯৮টি। এই পদে কর্মরত ১৯ হাজার ৫৮৮ জন। শূন্য ১২৭টি পদ। এসআইয়ের (সশস্ত্র) অনুমোদিত ২ হাজার ৯৪৬টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৪৫টি। সার্জেন্টের অনুমোদিত ২ হাজার ২৬৫টি পদের বিপরীতে রয়েছেন ১ হাজার ৯৮৭ জন, শূন্য পদ ৮৯টি। টিএসআইয়ের পদ ৪৪৯টি। এই পদে কর্মরত ৪৪২ জন, এ ক্ষেত্রে শূন্য পদ সাতটি। সহকারী উপপরিদর্শকের (এএসআই-নিরস্ত্র) পদ রয়েছে ১৮ হাজার ৭৩৮টি। এই পদে কর্মরত ১৮ হাজার ৬৭২ জন, শূন্য রয়েছে ৬৬টি। এটিএসআইয়ের ২ হাজার ৪৫টি পদের বিপরীতে কর্মরত ২ হাজার ১০ জন, শূন্য রয়েছে ৩৫টি। নায়েকের ৭ হাজার ৭৯৬টি পদের মধ্যে শূন্য রয়েছে ৮৯২টি। কনস্টেবলের ১ লাখ ৩০ হাজার ৩০৮টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৬ হাজার ১৯৭টি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে প্রশাসনের প্রতিটি স্থানে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে গেছে। বিভিন্ন পর্যায়ে সুযোগ-সুবিধা তৈরি করেছে। এসব বিশৃঙ্খলা নিরসনে তাঁরা কাজ করছেন।
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দীন আহমেদ, ৯ নির্বাচন কমিশনার, দুই নির্বাচন কমিশন সচিবসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে বিএনপির করা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার আবেদন মঞ্জুর করে এ...
৫ ঘণ্টা আগে