অনলাইন ডেস্ক
রাষ্ট্র সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে আজ। স্বল্প ও মধ্য মেয়াদে এবং নির্বাচিত সরকারের সময়ে সংস্কারে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, সে সুপারিশ করবে কমিশনগুলো। জানা গেছে, ছয়টি কমিশনের কাজের বিষয়বস্তুর সঙ্গে সংবিধান ঘনিষ্ঠভাবে জড়িয়ে থাকায় এর ওপর জোর দেওয়া হবে।
৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর কেউ কেউ সংবিধান সম্পূর্ণ নতুন করে লেখার তাগিদ দিলেও এর বিরুদ্ধমতও রয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে সংবিধান বিষয়ে কী করা যেতে পারে, সেই সুপারিশও থাকতে পারে ৬ কমিশনের সম্মিলিত পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনে।
গত অক্টোবরে ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল সরকার। এর মধ্যে সংবিধান, নির্বাচন, দুর্নীতি দমন ও পুলিশ সংস্কার কমিশন গত ১৫ জানুয়ারিই তাদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেয়। তবে সেদিন সিদ্ধান্ত হয় ছয় কমিশন তাদের প্রস্তাবগুলোর সমন্বয় করবে। বিচার বিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেয় ৫ ফেব্রুয়ারি। সরকার তখন সুপারিশের সারমর্ম প্রকাশ করেছিল। প্রথমে সিদ্ধান্ত হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি সব কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। কিন্তু পরে গত বুধবার সিদ্ধান্ত হয়, ৮ ফেব্রুয়ারি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনের পাশাপাশি সংস্কারে করণীয় ঠিক করতে ছয় কমিশনের সম্মিলিত সুপারিশমালা প্রকাশ করা হবে। যেখানে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে করণীয় সংস্কারের প্রস্তাবগুলো থাকবে।
সংস্কারে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে করণীয় বিষয়ে সুপারিশ করতে ছয়টি কমিশনের প্রধানেরা চারটি মতবিনিময় সভা করেছেন। সূত্রে জানা গেছে, সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কারের বিষয়টিকে কেন্দ্রে রেখে সমন্বয় করা হচ্ছে। কমিশনগুলো প্রথমে আশু পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নে সরকারের করণীয় নির্ধারণে সুপারিশ করবে।
সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির আদেশের মাধ্যমে নির্বাচনের আগে এর আইনি ভিত্তি দেওয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সংবিধান সংশোধনের বিষয়গুলো ভবিষ্যতে অনুমোদনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে লিখিত অঙ্গীকার নেওয়া হবে।
প্রকাশিত সারমর্মেই কমিশনগুলোর প্রধান প্রধান সুপারিশ উঠে এসেছে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সুপারিশের কিছু বিষয়ের আইনি সংস্কার অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই করা সম্ভব। কিছু মৌলিক সাংবিধানিক পরিবর্তন দরকার, যেগুলোর জন্য অবশ্যই নির্বাচন-পরবর্তী সংবিধান সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করতে হবে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টা ১১ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ে অনুষ্ঠিতব্য ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্টস সামিট ২০২৫-এ অংশ নেবেন। এর ওপর নির্ভর করছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশনের সংলাপের সময়সূচি। প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফেরার পরই সংস্কার প্রস্তাবের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে সংলাপ করবে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন। ছয় সংস্কার কমিশনের প্রধানেরাও এ কমিশনের সদস্য।
রাষ্ট্র সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে আজ। স্বল্প ও মধ্য মেয়াদে এবং নির্বাচিত সরকারের সময়ে সংস্কারে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, সে সুপারিশ করবে কমিশনগুলো। জানা গেছে, ছয়টি কমিশনের কাজের বিষয়বস্তুর সঙ্গে সংবিধান ঘনিষ্ঠভাবে জড়িয়ে থাকায় এর ওপর জোর দেওয়া হবে।
৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর কেউ কেউ সংবিধান সম্পূর্ণ নতুন করে লেখার তাগিদ দিলেও এর বিরুদ্ধমতও রয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে সংবিধান বিষয়ে কী করা যেতে পারে, সেই সুপারিশও থাকতে পারে ৬ কমিশনের সম্মিলিত পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনে।
গত অক্টোবরে ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল সরকার। এর মধ্যে সংবিধান, নির্বাচন, দুর্নীতি দমন ও পুলিশ সংস্কার কমিশন গত ১৫ জানুয়ারিই তাদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেয়। তবে সেদিন সিদ্ধান্ত হয় ছয় কমিশন তাদের প্রস্তাবগুলোর সমন্বয় করবে। বিচার বিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেয় ৫ ফেব্রুয়ারি। সরকার তখন সুপারিশের সারমর্ম প্রকাশ করেছিল। প্রথমে সিদ্ধান্ত হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি সব কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। কিন্তু পরে গত বুধবার সিদ্ধান্ত হয়, ৮ ফেব্রুয়ারি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনের পাশাপাশি সংস্কারে করণীয় ঠিক করতে ছয় কমিশনের সম্মিলিত সুপারিশমালা প্রকাশ করা হবে। যেখানে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে করণীয় সংস্কারের প্রস্তাবগুলো থাকবে।
সংস্কারে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে করণীয় বিষয়ে সুপারিশ করতে ছয়টি কমিশনের প্রধানেরা চারটি মতবিনিময় সভা করেছেন। সূত্রে জানা গেছে, সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কারের বিষয়টিকে কেন্দ্রে রেখে সমন্বয় করা হচ্ছে। কমিশনগুলো প্রথমে আশু পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নে সরকারের করণীয় নির্ধারণে সুপারিশ করবে।
সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির আদেশের মাধ্যমে নির্বাচনের আগে এর আইনি ভিত্তি দেওয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সংবিধান সংশোধনের বিষয়গুলো ভবিষ্যতে অনুমোদনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে লিখিত অঙ্গীকার নেওয়া হবে।
প্রকাশিত সারমর্মেই কমিশনগুলোর প্রধান প্রধান সুপারিশ উঠে এসেছে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সুপারিশের কিছু বিষয়ের আইনি সংস্কার অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই করা সম্ভব। কিছু মৌলিক সাংবিধানিক পরিবর্তন দরকার, যেগুলোর জন্য অবশ্যই নির্বাচন-পরবর্তী সংবিধান সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করতে হবে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টা ১১ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ে অনুষ্ঠিতব্য ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্টস সামিট ২০২৫-এ অংশ নেবেন। এর ওপর নির্ভর করছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশনের সংলাপের সময়সূচি। প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফেরার পরই সংস্কার প্রস্তাবের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে সংলাপ করবে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশন। ছয় সংস্কার কমিশনের প্রধানেরাও এ কমিশনের সদস্য।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস) গঠন করতে যাচ্ছে সরকার। বিভিন্ন সার্ভিস থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে এই সার্ভিসে যোগ দেওয়া যাবে। এসইএসের অধীনে থাকবে উপসচিব থেকে সচিবের সব পদ। এ ছাড়া জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার পদের নাম...
২ ঘণ্টা আগেফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, জরুরি পরিস্থিতিতে মোবাইল অপারেটরদের সহায়তায় বার্ন ইউনিটের ইমার্জেন্সি নম্বরগুলোকে সাময়িকভাবে টোল ফ্রি করা হয়েছে। দেশের সব কটি বার্ন ইউনিটকে একটিমাত্র শর্ট কোডে ও ৯৯৯-এর ইমার্জেন্সি কল সেন্টারে যুক্ত করতে কাজ করছে মন্ত্রণালয়।
৪ ঘণ্টা আগেউত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর যখন পুরো দেশ শোক আর আতঙ্কে স্তব্ধ, তখন রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে দেখা গেল এক অনন্য মানবিক দৃশ্য—হাজারো মানুষের রক্তদানে ঝাঁপিয়ে পড়া।
৪ ঘণ্টা আগেই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদার ও তাঁর স্ত্রী সাবিয়া চৌধুরীকে বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণার অভিযোগের মামলায় চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২১ জুলাই) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
৫ ঘণ্টা আগে