নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
থামছে না ডেঙ্গুর প্রকোপ। এডিস মশাবাহিত এই ভাইরাসে মৃত্যুতে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। নতুন করে আরও ৫ জন মারা গেছেন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) হাসপাতালে ভর্তি সন্দেহভাজন রোগীদের মধ্যে ৭৯৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। এতে করে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ হাজার ৫৯৮ জনে দাঁড়িয়েছে।
নতুন মারা যাওয়া ৫ জনসহ চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮৭ জনে। দেশের ইতিহাসে এক বছরে এত মৃত্যু এই প্রথম। এখনো হাসপাতালে ভর্তি ৩ হাজার ১৪৪ জন। যাদের রক্তচাপ কমে যাওয়া ও বমি হওয়াসহ নানা জটিলতা রয়েছে।
এ বছর আক্রান্ত ও মৃত্যু বেশি রাজধানীতে। এখন রাজধানীতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৩০ হাজার ১৫৭ জন এবং মারা গেছেন ১১৫ জন। এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২০ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ১৮ জন এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ১২ শিশু।
অতীতের ডেঙ্গু বিষয়ক তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সাধারণত জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছায়। ২০১৯ সালেও যখন ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল, তখনো এই পরিস্থিতি ছিল। তবে এবার তার উল্টো ঘটেছে। এ বছর সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে ডেঙ্গুর প্রকোপ সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছায়। এখনো সংক্রমণের যে ধারা, চলতি নভেম্বরেও সেটি অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা কীটতত্ত্ববিদদের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, এ বছর আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তরুণেরা। যাদের বয়স ১৯ থেকে ২৯ বছর। সবচেয়ে কম আক্রান্তের তালিকায় এক থেকে চার বছরের শিশু ও ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিরা।
থামছে না ডেঙ্গুর প্রকোপ। এডিস মশাবাহিত এই ভাইরাসে মৃত্যুতে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। নতুন করে আরও ৫ জন মারা গেছেন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) হাসপাতালে ভর্তি সন্দেহভাজন রোগীদের মধ্যে ৭৯৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। এতে করে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ হাজার ৫৯৮ জনে দাঁড়িয়েছে।
নতুন মারা যাওয়া ৫ জনসহ চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮৭ জনে। দেশের ইতিহাসে এক বছরে এত মৃত্যু এই প্রথম। এখনো হাসপাতালে ভর্তি ৩ হাজার ১৪৪ জন। যাদের রক্তচাপ কমে যাওয়া ও বমি হওয়াসহ নানা জটিলতা রয়েছে।
এ বছর আক্রান্ত ও মৃত্যু বেশি রাজধানীতে। এখন রাজধানীতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৩০ হাজার ১৫৭ জন এবং মারা গেছেন ১১৫ জন। এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২০ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ১৮ জন এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ১২ শিশু।
অতীতের ডেঙ্গু বিষয়ক তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সাধারণত জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছায়। ২০১৯ সালেও যখন ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল, তখনো এই পরিস্থিতি ছিল। তবে এবার তার উল্টো ঘটেছে। এ বছর সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে ডেঙ্গুর প্রকোপ সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছায়। এখনো সংক্রমণের যে ধারা, চলতি নভেম্বরেও সেটি অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা কীটতত্ত্ববিদদের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, এ বছর আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তরুণেরা। যাদের বয়স ১৯ থেকে ২৯ বছর। সবচেয়ে কম আক্রান্তের তালিকায় এক থেকে চার বছরের শিশু ও ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিরা।
পরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
১ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সারা দেশের বিভিন্ন থানা ও পুলিশের স্থাপনা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৪০০ অস্ত্র ও আড়াই লাখের মতো গোলাবারুদ এক বছরেও উদ্ধার হয়নি। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের...
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে উত্তরার রবীন্দ্র সরোবরে ‘মুগ্ধ মঞ্চ’ নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে নির্মিত মঞ্চটি আজ সোমবার উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদের বীজ যেখানে
৫ ঘণ্টা আগে