ঢাকা: উদ্বোধন হলো দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডাকবাক্স’। আজ বৃহস্পতিবার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ডাক অধিদপ্তরের নবনির্মিত সদর দপ্তর ‘ডাক ভবন’ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাকবাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। ১৪ তলা ভবনটি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আগারগাঁওয়ে ডাক ভবন প্রান্তে উপস্থিত থেকে সভাপতিত্ব করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
নবনির্মিত ডাক ভবনটিতে আধুনিক পোস্টাল মিউজিয়াম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, অডিটরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, ডে-কেয়ার সেন্টার, মেডিকেল সুবিধা, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক ওয়াই–ফাইসহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা রাখা হয়েছে।
২০১৮ সালের ২০ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ডাক বিভাগের জন্য অত্যাধুনিক একটি সদর দপ্তর নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন পায়। ব্যয় ধরা হয় ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আধুনিকায়নের মাধ্যমে ডাক সেবা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি করছে। যেহেতু অনলাইন সেলিং জনপ্রিয়তা লাভ করছে, কাজেই ডাকঘরের পিছিয়ে থাকলে চলবে না। ডাক বিভাগকে এ ব্যাপারে আরও দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
ডাকের সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ডাকের সেবাটাকে একেবারে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। সেই ব্যবস্থাটা আপনাদের এখন নিতে হবে।’
নবনির্মিত ডাক ভবন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রেখেই উন্নতমানের এই ভবন হয়েছে, যাতে গ্রাহকসেবা বৃদ্ধি পায়। আর আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার যাতে হয়, সেই এই ব্যবস্থা নিয়েছি।’
ডাক ভবনের আদল সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আসলে লেটার বক্স সবাই ভুলে যাচ্ছে। এখন তো সবাই হয় এসএমএস করে বা ই-মেইল করে বা মেসেজ পাঠায়। চিঠি লেখা তো এখন অনেকটা নাই। সেটা যেন ভুলে না যায়...এই বিল্ডিংটা দেখলে সেটা মনে হবে, নাহ্, একটা লেটার বক্স আছে!’
ঢাকার আগারগাঁওয়ের ডাক ভবন প্রান্তে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. আফজাল হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
ঢাকা: উদ্বোধন হলো দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডাকবাক্স’। আজ বৃহস্পতিবার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ডাক অধিদপ্তরের নবনির্মিত সদর দপ্তর ‘ডাক ভবন’ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২০১৯ সালে নির্মাণকাজ শেষ হলেও প্রায় দুই বছর পড়ে ছিল ডাকবাক্সের আদলে নির্মিত ডাক ভবন। ১৪ তলা ভবনটি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আগারগাঁওয়ে ডাক ভবন প্রান্তে উপস্থিত থেকে সভাপতিত্ব করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
নবনির্মিত ডাক ভবনটিতে আধুনিক পোস্টাল মিউজিয়াম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, অডিটরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, ডে-কেয়ার সেন্টার, মেডিকেল সুবিধা, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক ওয়াই–ফাইসহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা রাখা হয়েছে।
২০১৮ সালের ২০ মার্চ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ডাক বিভাগের জন্য অত্যাধুনিক একটি সদর দপ্তর নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন পায়। ব্যয় ধরা হয় ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আধুনিকায়নের মাধ্যমে ডাক সেবা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি করছে। যেহেতু অনলাইন সেলিং জনপ্রিয়তা লাভ করছে, কাজেই ডাকঘরের পিছিয়ে থাকলে চলবে না। ডাক বিভাগকে এ ব্যাপারে আরও দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
ডাকের সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ডাকের সেবাটাকে একেবারে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। সেই ব্যবস্থাটা আপনাদের এখন নিতে হবে।’
নবনির্মিত ডাক ভবন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রেখেই উন্নতমানের এই ভবন হয়েছে, যাতে গ্রাহকসেবা বৃদ্ধি পায়। আর আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার যাতে হয়, সেই এই ব্যবস্থা নিয়েছি।’
ডাক ভবনের আদল সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আসলে লেটার বক্স সবাই ভুলে যাচ্ছে। এখন তো সবাই হয় এসএমএস করে বা ই-মেইল করে বা মেসেজ পাঠায়। চিঠি লেখা তো এখন অনেকটা নাই। সেটা যেন ভুলে না যায়...এই বিল্ডিংটা দেখলে সেটা মনে হবে, নাহ্, একটা লেটার বক্স আছে!’
ঢাকার আগারগাঁওয়ের ডাক ভবন প্রান্তে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. আফজাল হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৮ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৯ ঘণ্টা আগে