সুলতান মাহমুদ

দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
গ্রামে তালাকের প্রবণতা বেশি বেড়েছে। গত বছর গ্রামাঞ্চলে প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৫টি আর শহরে হাজারে ১টি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। ডেমোগ্রাফি অ্যান্ড হেলথ উইংয়ের উপপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য দিয়েছেন।
অনেক সময় মা-বাবার বিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হয় সন্তান। অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের প্রাথমিক আশ্রয় হয় দাদা-দাদি অথবা নানা-নানি। এরপর শুরু হয় অভিভাবকত্ব নিয়ে রশি টানাটানি। সন্তান বাবা নাকি মায়ের কাছে থাকবে—এ নিয়ে বিরোধ শেষ পর্যন্ত আদালতে গড়ায়। সম্প্রতি হাইকোর্টে জাপানি মা ও বাংলাদেশি বাবার মধ্যে তাঁদের তিন সন্তানের অভিভাবকত্ব নিয়ে চলা মামলা সারা দেশে আলোচিত হয়েছে।
বিবাহবিচ্ছেদ হলে সন্তান কার কাছে থাকবে
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, বাবা অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আইনত অভিভাবক। মা হচ্ছেন সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক বা জিম্মাদার। নাবালক সন্তানের কল্যাণের বিষয়টি চিন্তা করে দেশে প্রচলিত মুসলিম আইন অনুযায়ী, মাকে নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার দেওয়া হয়েছে। ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মা জিম্মায় রাখার অধিকারী।
তবে নাবালক সন্তান যারই তত্ত্বাবধানে থাকুক না কেন, সন্তানের খোঁজখবর নেওয়া, দেখাশোনা এবং ভরণপোষণের দায়িত্ব কিন্তু অভিভাবক হিসেবে বাবার।
সন্তানের ভালোর জন্য যদি তাকে মায়ের জিম্মায় আরও বেশি সময় রাখার প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে আইন নির্ধারিত বয়সসীমার পরও মা সন্তানকে নিজের কাছে রাখতে পারবেন। তবে এ জন্য ক্ষেত্রবিশেষে আদালতের অনুমতির প্রয়োজন হতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, পুরোনো আইনে ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মায়ের জিম্মায় থাকার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ একাধিক সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে পুরোনো আইন এখন আর দেখা যাবে না। এখন দেখতে হবে সন্তানের সবচেয়ে বেশি আগ্রহের বিষয়টি। আদালত বলেছেন, প্রত্যেকটি মামলা আলাদা আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে শিশুটি কোথায় সবচেয়ে ভালো থাকবে। আদালত শিশুকে বাবা কিংবা মা যে কারও জিম্মায় দিতে পারেন। এমনকি দাদা-দাদি কিংবা নানা-নারির কাছে দেওয়া যেতে পারে।
মা কখন সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার হারান
১. মা নীতিহীন জীবন যাপন করলে।
২. সন্তানের প্রতি অবহেলা করলে এবং দায়িত্ব পালনে অপারগ হলে।
৩. যদি তিনি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণ করেন।
৪. যদি সন্তানের বাবাকে তাঁর জিম্মায় থাকা অবস্থায় (উপযুক্ত কারণ ছাড়া) সন্তানকে দেখতে না দেন।
৭. মা দ্বিতীয় বিয়ে করলে।
এ বিষয়ে আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘মা যদি জিম্মাদার হন এবং তিনি আদালতের নির্দেশ লঙ্ঘন করেন—তাহলে জিম্মাদারি হারাতে পারেন। তা ছাড়া মা যদি শিশুর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন করেন, আর বাবা যদি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেন তাহলে আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন শিশু মায়ের জিম্মায় থাকবে কি না।’
অভিভাবক হিসেবে বাবা কখন অযোগ্য হবেন
অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯ ধারা অনুযায়ী বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন। চারিত্রিকভাবে অসৎ হলে, যদি মাদকাসক্ত হন, শিশুর প্রতি অমানবিক আচরণ করলে, ফের বিয়ে করলে এবং নাবালক সন্তানের ভরণপোষণ দিতে অবহেলা করলে বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন।
১৭ ডিএলআর ১৩৪ অনুযায়ী, মায়ের জিম্মায় থাকাকালে সন্তানের বাবা যদি ভরণপোষণ বহন না করেন, সে ক্ষেত্রে মা সন্তানকে বাবার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করাতে বাধ্য নন বলে অভিমত দেওয়া আছে।
সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে কী করবেন
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও আইন অনুযায়ী সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। বিচ্ছেদের পর সন্তান যার কাছেই থাকুক না কেন, মা কিংবা বাবার সমান অধিকার রয়েছে সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার। তালাকের পর কোনো পক্ষ সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নিতে হবে।
পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন—সন্তান কার কাছে থাকবে। আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করার। আদালত সন্তানের সুস্থ-স্বাভাবিক বিকাশের দিকটি বিবেচনা করে বাবা বা মা, যে কারও কাছে রাখার জন্য আদেশ দিতে পারেন। অনেক সময় সন্তানের যদি ভালো-মন্দ বোঝার মতো সক্ষমতা থাকে, তাহলে সন্তানের মতামতকেও আদালত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেছেন, ‘আদালত বলেছেন, সন্তানকে দেখার অধিকার থেকে মা কিংবা বাবাকে বঞ্চিত করা যাবে না। অর্থাৎ, সন্তান বাবার কাছে থাকলে মাকে দেখা করতে দিতে হবে, আবার মায়ের কাছে থাকলে বাবার সঙ্গে দেখা করতে দিতে হবে। মাসে কয়দিন দেখা করবে এবং কোথায় দেখা করবে তা যদি সন্তানের মা-বাবা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে আদালত নির্ধারণ করে দেবেন।’
কখন পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নেবেন
দম্পতির বিচ্ছেদের পরে সন্তানের অভিভাবকত্ব ও তত্ত্বাবধান নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে পারিবারিক আদালতে আশ্রয় নেওয়া যাবে। পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে, সন্তান কার কাছে থাকবে। তবে আইনের পাশাপাশি আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করা।

দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
গ্রামে তালাকের প্রবণতা বেশি বেড়েছে। গত বছর গ্রামাঞ্চলে প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৫টি আর শহরে হাজারে ১টি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। ডেমোগ্রাফি অ্যান্ড হেলথ উইংয়ের উপপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য দিয়েছেন।
অনেক সময় মা-বাবার বিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হয় সন্তান। অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের প্রাথমিক আশ্রয় হয় দাদা-দাদি অথবা নানা-নানি। এরপর শুরু হয় অভিভাবকত্ব নিয়ে রশি টানাটানি। সন্তান বাবা নাকি মায়ের কাছে থাকবে—এ নিয়ে বিরোধ শেষ পর্যন্ত আদালতে গড়ায়। সম্প্রতি হাইকোর্টে জাপানি মা ও বাংলাদেশি বাবার মধ্যে তাঁদের তিন সন্তানের অভিভাবকত্ব নিয়ে চলা মামলা সারা দেশে আলোচিত হয়েছে।
বিবাহবিচ্ছেদ হলে সন্তান কার কাছে থাকবে
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, বাবা অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আইনত অভিভাবক। মা হচ্ছেন সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক বা জিম্মাদার। নাবালক সন্তানের কল্যাণের বিষয়টি চিন্তা করে দেশে প্রচলিত মুসলিম আইন অনুযায়ী, মাকে নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার দেওয়া হয়েছে। ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মা জিম্মায় রাখার অধিকারী।
তবে নাবালক সন্তান যারই তত্ত্বাবধানে থাকুক না কেন, সন্তানের খোঁজখবর নেওয়া, দেখাশোনা এবং ভরণপোষণের দায়িত্ব কিন্তু অভিভাবক হিসেবে বাবার।
সন্তানের ভালোর জন্য যদি তাকে মায়ের জিম্মায় আরও বেশি সময় রাখার প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে আইন নির্ধারিত বয়সসীমার পরও মা সন্তানকে নিজের কাছে রাখতে পারবেন। তবে এ জন্য ক্ষেত্রবিশেষে আদালতের অনুমতির প্রয়োজন হতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, পুরোনো আইনে ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মায়ের জিম্মায় থাকার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ একাধিক সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে পুরোনো আইন এখন আর দেখা যাবে না। এখন দেখতে হবে সন্তানের সবচেয়ে বেশি আগ্রহের বিষয়টি। আদালত বলেছেন, প্রত্যেকটি মামলা আলাদা আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে শিশুটি কোথায় সবচেয়ে ভালো থাকবে। আদালত শিশুকে বাবা কিংবা মা যে কারও জিম্মায় দিতে পারেন। এমনকি দাদা-দাদি কিংবা নানা-নারির কাছে দেওয়া যেতে পারে।
মা কখন সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার হারান
১. মা নীতিহীন জীবন যাপন করলে।
২. সন্তানের প্রতি অবহেলা করলে এবং দায়িত্ব পালনে অপারগ হলে।
৩. যদি তিনি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণ করেন।
৪. যদি সন্তানের বাবাকে তাঁর জিম্মায় থাকা অবস্থায় (উপযুক্ত কারণ ছাড়া) সন্তানকে দেখতে না দেন।
৭. মা দ্বিতীয় বিয়ে করলে।
এ বিষয়ে আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘মা যদি জিম্মাদার হন এবং তিনি আদালতের নির্দেশ লঙ্ঘন করেন—তাহলে জিম্মাদারি হারাতে পারেন। তা ছাড়া মা যদি শিশুর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন করেন, আর বাবা যদি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেন তাহলে আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন শিশু মায়ের জিম্মায় থাকবে কি না।’
অভিভাবক হিসেবে বাবা কখন অযোগ্য হবেন
অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯ ধারা অনুযায়ী বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন। চারিত্রিকভাবে অসৎ হলে, যদি মাদকাসক্ত হন, শিশুর প্রতি অমানবিক আচরণ করলে, ফের বিয়ে করলে এবং নাবালক সন্তানের ভরণপোষণ দিতে অবহেলা করলে বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন।
১৭ ডিএলআর ১৩৪ অনুযায়ী, মায়ের জিম্মায় থাকাকালে সন্তানের বাবা যদি ভরণপোষণ বহন না করেন, সে ক্ষেত্রে মা সন্তানকে বাবার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করাতে বাধ্য নন বলে অভিমত দেওয়া আছে।
সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে কী করবেন
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও আইন অনুযায়ী সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। বিচ্ছেদের পর সন্তান যার কাছেই থাকুক না কেন, মা কিংবা বাবার সমান অধিকার রয়েছে সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার। তালাকের পর কোনো পক্ষ সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নিতে হবে।
পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন—সন্তান কার কাছে থাকবে। আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করার। আদালত সন্তানের সুস্থ-স্বাভাবিক বিকাশের দিকটি বিবেচনা করে বাবা বা মা, যে কারও কাছে রাখার জন্য আদেশ দিতে পারেন। অনেক সময় সন্তানের যদি ভালো-মন্দ বোঝার মতো সক্ষমতা থাকে, তাহলে সন্তানের মতামতকেও আদালত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেছেন, ‘আদালত বলেছেন, সন্তানকে দেখার অধিকার থেকে মা কিংবা বাবাকে বঞ্চিত করা যাবে না। অর্থাৎ, সন্তান বাবার কাছে থাকলে মাকে দেখা করতে দিতে হবে, আবার মায়ের কাছে থাকলে বাবার সঙ্গে দেখা করতে দিতে হবে। মাসে কয়দিন দেখা করবে এবং কোথায় দেখা করবে তা যদি সন্তানের মা-বাবা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে আদালত নির্ধারণ করে দেবেন।’
কখন পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নেবেন
দম্পতির বিচ্ছেদের পরে সন্তানের অভিভাবকত্ব ও তত্ত্বাবধান নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে পারিবারিক আদালতে আশ্রয় নেওয়া যাবে। পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে, সন্তান কার কাছে থাকবে। তবে আইনের পাশাপাশি আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করা।
সুলতান মাহমুদ

দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
গ্রামে তালাকের প্রবণতা বেশি বেড়েছে। গত বছর গ্রামাঞ্চলে প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৫টি আর শহরে হাজারে ১টি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। ডেমোগ্রাফি অ্যান্ড হেলথ উইংয়ের উপপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য দিয়েছেন।
অনেক সময় মা-বাবার বিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হয় সন্তান। অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের প্রাথমিক আশ্রয় হয় দাদা-দাদি অথবা নানা-নানি। এরপর শুরু হয় অভিভাবকত্ব নিয়ে রশি টানাটানি। সন্তান বাবা নাকি মায়ের কাছে থাকবে—এ নিয়ে বিরোধ শেষ পর্যন্ত আদালতে গড়ায়। সম্প্রতি হাইকোর্টে জাপানি মা ও বাংলাদেশি বাবার মধ্যে তাঁদের তিন সন্তানের অভিভাবকত্ব নিয়ে চলা মামলা সারা দেশে আলোচিত হয়েছে।
বিবাহবিচ্ছেদ হলে সন্তান কার কাছে থাকবে
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, বাবা অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আইনত অভিভাবক। মা হচ্ছেন সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক বা জিম্মাদার। নাবালক সন্তানের কল্যাণের বিষয়টি চিন্তা করে দেশে প্রচলিত মুসলিম আইন অনুযায়ী, মাকে নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার দেওয়া হয়েছে। ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মা জিম্মায় রাখার অধিকারী।
তবে নাবালক সন্তান যারই তত্ত্বাবধানে থাকুক না কেন, সন্তানের খোঁজখবর নেওয়া, দেখাশোনা এবং ভরণপোষণের দায়িত্ব কিন্তু অভিভাবক হিসেবে বাবার।
সন্তানের ভালোর জন্য যদি তাকে মায়ের জিম্মায় আরও বেশি সময় রাখার প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে আইন নির্ধারিত বয়সসীমার পরও মা সন্তানকে নিজের কাছে রাখতে পারবেন। তবে এ জন্য ক্ষেত্রবিশেষে আদালতের অনুমতির প্রয়োজন হতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, পুরোনো আইনে ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মায়ের জিম্মায় থাকার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ একাধিক সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে পুরোনো আইন এখন আর দেখা যাবে না। এখন দেখতে হবে সন্তানের সবচেয়ে বেশি আগ্রহের বিষয়টি। আদালত বলেছেন, প্রত্যেকটি মামলা আলাদা আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে শিশুটি কোথায় সবচেয়ে ভালো থাকবে। আদালত শিশুকে বাবা কিংবা মা যে কারও জিম্মায় দিতে পারেন। এমনকি দাদা-দাদি কিংবা নানা-নারির কাছে দেওয়া যেতে পারে।
মা কখন সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার হারান
১. মা নীতিহীন জীবন যাপন করলে।
২. সন্তানের প্রতি অবহেলা করলে এবং দায়িত্ব পালনে অপারগ হলে।
৩. যদি তিনি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণ করেন।
৪. যদি সন্তানের বাবাকে তাঁর জিম্মায় থাকা অবস্থায় (উপযুক্ত কারণ ছাড়া) সন্তানকে দেখতে না দেন।
৭. মা দ্বিতীয় বিয়ে করলে।
এ বিষয়ে আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘মা যদি জিম্মাদার হন এবং তিনি আদালতের নির্দেশ লঙ্ঘন করেন—তাহলে জিম্মাদারি হারাতে পারেন। তা ছাড়া মা যদি শিশুর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন করেন, আর বাবা যদি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেন তাহলে আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন শিশু মায়ের জিম্মায় থাকবে কি না।’
অভিভাবক হিসেবে বাবা কখন অযোগ্য হবেন
অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯ ধারা অনুযায়ী বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন। চারিত্রিকভাবে অসৎ হলে, যদি মাদকাসক্ত হন, শিশুর প্রতি অমানবিক আচরণ করলে, ফের বিয়ে করলে এবং নাবালক সন্তানের ভরণপোষণ দিতে অবহেলা করলে বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন।
১৭ ডিএলআর ১৩৪ অনুযায়ী, মায়ের জিম্মায় থাকাকালে সন্তানের বাবা যদি ভরণপোষণ বহন না করেন, সে ক্ষেত্রে মা সন্তানকে বাবার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করাতে বাধ্য নন বলে অভিমত দেওয়া আছে।
সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে কী করবেন
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও আইন অনুযায়ী সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। বিচ্ছেদের পর সন্তান যার কাছেই থাকুক না কেন, মা কিংবা বাবার সমান অধিকার রয়েছে সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার। তালাকের পর কোনো পক্ষ সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নিতে হবে।
পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন—সন্তান কার কাছে থাকবে। আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করার। আদালত সন্তানের সুস্থ-স্বাভাবিক বিকাশের দিকটি বিবেচনা করে বাবা বা মা, যে কারও কাছে রাখার জন্য আদেশ দিতে পারেন। অনেক সময় সন্তানের যদি ভালো-মন্দ বোঝার মতো সক্ষমতা থাকে, তাহলে সন্তানের মতামতকেও আদালত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেছেন, ‘আদালত বলেছেন, সন্তানকে দেখার অধিকার থেকে মা কিংবা বাবাকে বঞ্চিত করা যাবে না। অর্থাৎ, সন্তান বাবার কাছে থাকলে মাকে দেখা করতে দিতে হবে, আবার মায়ের কাছে থাকলে বাবার সঙ্গে দেখা করতে দিতে হবে। মাসে কয়দিন দেখা করবে এবং কোথায় দেখা করবে তা যদি সন্তানের মা-বাবা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে আদালত নির্ধারণ করে দেবেন।’
কখন পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নেবেন
দম্পতির বিচ্ছেদের পরে সন্তানের অভিভাবকত্ব ও তত্ত্বাবধান নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে পারিবারিক আদালতে আশ্রয় নেওয়া যাবে। পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে, সন্তান কার কাছে থাকবে। তবে আইনের পাশাপাশি আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করা।

দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
গ্রামে তালাকের প্রবণতা বেশি বেড়েছে। গত বছর গ্রামাঞ্চলে প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৫টি আর শহরে হাজারে ১টি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। ডেমোগ্রাফি অ্যান্ড হেলথ উইংয়ের উপপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য দিয়েছেন।
অনেক সময় মা-বাবার বিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হয় সন্তান। অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের প্রাথমিক আশ্রয় হয় দাদা-দাদি অথবা নানা-নানি। এরপর শুরু হয় অভিভাবকত্ব নিয়ে রশি টানাটানি। সন্তান বাবা নাকি মায়ের কাছে থাকবে—এ নিয়ে বিরোধ শেষ পর্যন্ত আদালতে গড়ায়। সম্প্রতি হাইকোর্টে জাপানি মা ও বাংলাদেশি বাবার মধ্যে তাঁদের তিন সন্তানের অভিভাবকত্ব নিয়ে চলা মামলা সারা দেশে আলোচিত হয়েছে।
বিবাহবিচ্ছেদ হলে সন্তান কার কাছে থাকবে
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, বাবা অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আইনত অভিভাবক। মা হচ্ছেন সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক বা জিম্মাদার। নাবালক সন্তানের কল্যাণের বিষয়টি চিন্তা করে দেশে প্রচলিত মুসলিম আইন অনুযায়ী, মাকে নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার দেওয়া হয়েছে। ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মা জিম্মায় রাখার অধিকারী।
তবে নাবালক সন্তান যারই তত্ত্বাবধানে থাকুক না কেন, সন্তানের খোঁজখবর নেওয়া, দেখাশোনা এবং ভরণপোষণের দায়িত্ব কিন্তু অভিভাবক হিসেবে বাবার।
সন্তানের ভালোর জন্য যদি তাকে মায়ের জিম্মায় আরও বেশি সময় রাখার প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে আইন নির্ধারিত বয়সসীমার পরও মা সন্তানকে নিজের কাছে রাখতে পারবেন। তবে এ জন্য ক্ষেত্রবিশেষে আদালতের অনুমতির প্রয়োজন হতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, পুরোনো আইনে ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মায়ের জিম্মায় থাকার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ একাধিক সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে পুরোনো আইন এখন আর দেখা যাবে না। এখন দেখতে হবে সন্তানের সবচেয়ে বেশি আগ্রহের বিষয়টি। আদালত বলেছেন, প্রত্যেকটি মামলা আলাদা আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে শিশুটি কোথায় সবচেয়ে ভালো থাকবে। আদালত শিশুকে বাবা কিংবা মা যে কারও জিম্মায় দিতে পারেন। এমনকি দাদা-দাদি কিংবা নানা-নারির কাছে দেওয়া যেতে পারে।
মা কখন সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার হারান
১. মা নীতিহীন জীবন যাপন করলে।
২. সন্তানের প্রতি অবহেলা করলে এবং দায়িত্ব পালনে অপারগ হলে।
৩. যদি তিনি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণ করেন।
৪. যদি সন্তানের বাবাকে তাঁর জিম্মায় থাকা অবস্থায় (উপযুক্ত কারণ ছাড়া) সন্তানকে দেখতে না দেন।
৭. মা দ্বিতীয় বিয়ে করলে।
এ বিষয়ে আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘মা যদি জিম্মাদার হন এবং তিনি আদালতের নির্দেশ লঙ্ঘন করেন—তাহলে জিম্মাদারি হারাতে পারেন। তা ছাড়া মা যদি শিশুর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন করেন, আর বাবা যদি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেন তাহলে আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন শিশু মায়ের জিম্মায় থাকবে কি না।’
অভিভাবক হিসেবে বাবা কখন অযোগ্য হবেন
অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯ ধারা অনুযায়ী বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন। চারিত্রিকভাবে অসৎ হলে, যদি মাদকাসক্ত হন, শিশুর প্রতি অমানবিক আচরণ করলে, ফের বিয়ে করলে এবং নাবালক সন্তানের ভরণপোষণ দিতে অবহেলা করলে বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন।
১৭ ডিএলআর ১৩৪ অনুযায়ী, মায়ের জিম্মায় থাকাকালে সন্তানের বাবা যদি ভরণপোষণ বহন না করেন, সে ক্ষেত্রে মা সন্তানকে বাবার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করাতে বাধ্য নন বলে অভিমত দেওয়া আছে।
সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে কী করবেন
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও আইন অনুযায়ী সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। বিচ্ছেদের পর সন্তান যার কাছেই থাকুক না কেন, মা কিংবা বাবার সমান অধিকার রয়েছে সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার। তালাকের পর কোনো পক্ষ সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নিতে হবে।
পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন—সন্তান কার কাছে থাকবে। আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করার। আদালত সন্তানের সুস্থ-স্বাভাবিক বিকাশের দিকটি বিবেচনা করে বাবা বা মা, যে কারও কাছে রাখার জন্য আদেশ দিতে পারেন। অনেক সময় সন্তানের যদি ভালো-মন্দ বোঝার মতো সক্ষমতা থাকে, তাহলে সন্তানের মতামতকেও আদালত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেছেন, ‘আদালত বলেছেন, সন্তানকে দেখার অধিকার থেকে মা কিংবা বাবাকে বঞ্চিত করা যাবে না। অর্থাৎ, সন্তান বাবার কাছে থাকলে মাকে দেখা করতে দিতে হবে, আবার মায়ের কাছে থাকলে বাবার সঙ্গে দেখা করতে দিতে হবে। মাসে কয়দিন দেখা করবে এবং কোথায় দেখা করবে তা যদি সন্তানের মা-বাবা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে আদালত নির্ধারণ করে দেবেন।’
কখন পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নেবেন
দম্পতির বিচ্ছেদের পরে সন্তানের অভিভাবকত্ব ও তত্ত্বাবধান নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে পারিবারিক আদালতে আশ্রয় নেওয়া যাবে। পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে, সন্তান কার কাছে থাকবে। তবে আইনের পাশাপাশি আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করা।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৫ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ইসরাত জাহান। এ ছাড়া দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মিয়ানমারে বসবাসরত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করেন। একই সঙ্গে, তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনায় প্রবাসীদের কাছে ই-পাসপোর্ট সেবা দ্রুত পৌঁছে দেওয়ায় পাসপোর্ট ও অভিবাসন অধিদপ্তরকে ধন্যবাদ জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের আধুনিক, নিরাপদ ও কার্যকর সেবা প্রদানের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এটি প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত প্রক্রিয়াসমূহকে আরও সহজতর ও নিরাপদ করবে।’ তিনি এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এর আগে উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার তাঁর বক্তব্যে ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের প্রযুক্তি এবং এর সঠিক ব্যবহারের ওপর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিরা আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন এবং উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ই-পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ বিতরণ করেন। পরে তারা দূতাবাসে স্থাপিত নতুন ই-পাসপোর্ট সিস্টেম পরিদর্শন করেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ইসরাত জাহান। এ ছাড়া দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মিয়ানমারে বসবাসরত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করেন। একই সঙ্গে, তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনায় প্রবাসীদের কাছে ই-পাসপোর্ট সেবা দ্রুত পৌঁছে দেওয়ায় পাসপোর্ট ও অভিবাসন অধিদপ্তরকে ধন্যবাদ জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের আধুনিক, নিরাপদ ও কার্যকর সেবা প্রদানের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এটি প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত প্রক্রিয়াসমূহকে আরও সহজতর ও নিরাপদ করবে।’ তিনি এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এর আগে উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার তাঁর বক্তব্যে ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের প্রযুক্তি এবং এর সঠিক ব্যবহারের ওপর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিরা আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন এবং উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ই-পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ বিতরণ করেন। পরে তারা দূতাবাসে স্থাপিত নতুন ই-পাসপোর্ট সিস্টেম পরিদর্শন করেন।

দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৫ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
সশস্ত্র বাহিনীর আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বিভিন্ন বাহিনী প্রধান, রাজনৈতিক নেতা, বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
‘টিম বাংলাদেশ’-এর ৫৪ জন প্যারাট্রুপারের এই পতাকাবাহী স্কাইডাইভ প্রদর্শন বিশ্বের সর্ববৃহৎ পতাকা-প্যারাট্রুপিং প্রদর্শনী। এটি একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড।

১২ হাজার উচ্চতা থেকে এই ফ্রি ফল জাম্পে অংশ নেওয়া এই ৫৪ জন হলেন—সেনা বাহিনীর ৪৬, নৌ বাহিনীর ৫, বিমানবাহিনীর ২ জন এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। আশিক চৌধুরী গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরেন। ৪৯ থেকে ৫৪ বক্ষ নম্বরধারী ফ্রি ফল জাম্পাররা সুদানে নিহত ৬ জন শান্তিরক্ষীর নাম বুকে ধারণ করেন।

এই ফ্রি ফল জাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক এবং ড্রপ জোন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম এম ইমরুল হাসান।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এয়ার শো শুরু হয়। এতে অংশ নেওয়া উড়োজাহাজগুলো হরেক রকমের রং ছড়ায় আকাশে। সেখানে জাতীয় পতাকার লাল-সবুজ ছাড়াও অন্যান্য রং ছিল। অন্যদিকে হেলিকপ্টারগুলো বহন করে জাতীয় পতাকা ও সশস্ত্র বাহিনীর পতাকা।

‘এয়ার শো’ দেখতে ঢাকার তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের ঢল নামে। আগত দর্শনার্থীদের অনেকের হাতে জাতীয় পতাকা। কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা বিজয় দিবস লেখা কাপড়। লাল-সবুজের পোশাক পরেও এসেছেন অনেকেই। পুরোনো বিমানবন্দরে প্রবেশের ফটক সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
সশস্ত্র বাহিনীর আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বিভিন্ন বাহিনী প্রধান, রাজনৈতিক নেতা, বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
‘টিম বাংলাদেশ’-এর ৫৪ জন প্যারাট্রুপারের এই পতাকাবাহী স্কাইডাইভ প্রদর্শন বিশ্বের সর্ববৃহৎ পতাকা-প্যারাট্রুপিং প্রদর্শনী। এটি একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড।

১২ হাজার উচ্চতা থেকে এই ফ্রি ফল জাম্পে অংশ নেওয়া এই ৫৪ জন হলেন—সেনা বাহিনীর ৪৬, নৌ বাহিনীর ৫, বিমানবাহিনীর ২ জন এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। আশিক চৌধুরী গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরেন। ৪৯ থেকে ৫৪ বক্ষ নম্বরধারী ফ্রি ফল জাম্পাররা সুদানে নিহত ৬ জন শান্তিরক্ষীর নাম বুকে ধারণ করেন।

এই ফ্রি ফল জাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক এবং ড্রপ জোন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম এম ইমরুল হাসান।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এয়ার শো শুরু হয়। এতে অংশ নেওয়া উড়োজাহাজগুলো হরেক রকমের রং ছড়ায় আকাশে। সেখানে জাতীয় পতাকার লাল-সবুজ ছাড়াও অন্যান্য রং ছিল। অন্যদিকে হেলিকপ্টারগুলো বহন করে জাতীয় পতাকা ও সশস্ত্র বাহিনীর পতাকা।

‘এয়ার শো’ দেখতে ঢাকার তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের ঢল নামে। আগত দর্শনার্থীদের অনেকের হাতে জাতীয় পতাকা। কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা বিজয় দিবস লেখা কাপড়। লাল-সবুজের পোশাক পরেও এসেছেন অনেকেই। পুরোনো বিমানবন্দরে প্রবেশের ফটক সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩৬ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৫ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়। তবে নির্ধারিত সময়ের পরও এয়ার শো শুরু না হওয়ায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন হাজারো দর্শক।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল পৌনে ১০টার দিকে আগারগাঁও-সংলগ্ন পুরোনো বিমানবন্দরের ফটকে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়। নিরাপত্তা তল্লাশি শেষে সবাইকে একে একে প্রবেশ করানো হচ্ছে। ততক্ষণে শত শত পরিবার, শিশু ও উৎসুক জনতা বিমানবন্দরে প্রবেশ করে ভিড় জমিয়েছে।
আগত দর্শনার্থীদের হাতে শোভা পাচ্ছে জাতীয় পতাকা। অনেকের কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা ‘বিজয় দিবস’ লেখা কাপড়। অনেকেই পরিবারের সঙ্গে লাল-সবুজের পোশাক পরে এসেছে বিজয় উৎসবের এই বিশেষ প্রদর্শনী উপভোগ করতে।
গতকাল সোমবার এক তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়েছিল মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সকাল ১০টায় তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে এই জমকালো এয়ার শো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু সকাল ১০টা ২০ মিনিটে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এয়ার শো শুরু হয়নি। জনসমাগম হলেও অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে বলে জানা গেছে।
তথ্যবিবরণীতে সরকার জানিয়েছে, এই এয়ার শো সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। একই সঙ্গে তেজগাঁও পুরোনো বিমানবন্দর ও এর আশপাশ এলাকায় আজ কোনো প্রকার ড্রোন না ওড়ানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজয়ের ৫৪তম বছর উপলক্ষে এয়ার শোতে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের শেষ ৬ জন পোশাকে নিজেদের নেমপ্লেটের পরিবর্তে সুদানের ইউএন ঘাঁটিতে নিহত ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁদের নেমপ্লেট পরে প্যারাট্র্যুপিং করবেন।
এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী। তিনি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) বর্তমান নির্বাহী চেয়ারম্যান। আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়। তবে নির্ধারিত সময়ের পরও এয়ার শো শুরু না হওয়ায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন হাজারো দর্শক।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল পৌনে ১০টার দিকে আগারগাঁও-সংলগ্ন পুরোনো বিমানবন্দরের ফটকে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়। নিরাপত্তা তল্লাশি শেষে সবাইকে একে একে প্রবেশ করানো হচ্ছে। ততক্ষণে শত শত পরিবার, শিশু ও উৎসুক জনতা বিমানবন্দরে প্রবেশ করে ভিড় জমিয়েছে।
আগত দর্শনার্থীদের হাতে শোভা পাচ্ছে জাতীয় পতাকা। অনেকের কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা ‘বিজয় দিবস’ লেখা কাপড়। অনেকেই পরিবারের সঙ্গে লাল-সবুজের পোশাক পরে এসেছে বিজয় উৎসবের এই বিশেষ প্রদর্শনী উপভোগ করতে।
গতকাল সোমবার এক তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়েছিল মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সকাল ১০টায় তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে এই জমকালো এয়ার শো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু সকাল ১০টা ২০ মিনিটে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এয়ার শো শুরু হয়নি। জনসমাগম হলেও অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে বলে জানা গেছে।
তথ্যবিবরণীতে সরকার জানিয়েছে, এই এয়ার শো সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। একই সঙ্গে তেজগাঁও পুরোনো বিমানবন্দর ও এর আশপাশ এলাকায় আজ কোনো প্রকার ড্রোন না ওড়ানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজয়ের ৫৪তম বছর উপলক্ষে এয়ার শোতে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের শেষ ৬ জন পোশাকে নিজেদের নেমপ্লেটের পরিবর্তে সুদানের ইউএন ঘাঁটিতে নিহত ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁদের নেমপ্লেট পরে প্যারাট্র্যুপিং করবেন।
এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী। তিনি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) বর্তমান নির্বাহী চেয়ারম্যান। আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে।

দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

মহান বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা ৩৪ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদর্শন করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। এরপর রাষ্ট্রপতি সেখানে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি বের হয়ে যাওয়ার পর জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ৬টা ৫৬ মিনিটে স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও সরকারপ্রধান স্মৃতিসৌধে উপস্থিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্য, কূটনীতিক, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
আজ ১৬ ডিসেম্বর। ৫৫তম মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধের পর এই দিনেই আমরা চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেছি।

মহান বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা ৩৪ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদর্শন করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। এরপর রাষ্ট্রপতি সেখানে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি বের হয়ে যাওয়ার পর জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ৬টা ৫৬ মিনিটে স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও সরকারপ্রধান স্মৃতিসৌধে উপস্থিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্য, কূটনীতিক, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
আজ ১৬ ডিসেম্বর। ৫৫তম মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধের পর এই দিনেই আমরা চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেছি।

দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৫ ঘণ্টা আগে