সুলতান মাহমুদ, ঢাকা

বাল্যবিবাহ নিয়ে আমাদের দেশে ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ১৯২৯’ কার্যকর ছিল। পরে তা বাতিল করে সময়োপযোগী ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ প্রণয়ন করা হয়। নতুন আইনে ছেলে ২১ বছরের আগে এবং মেয়ে ১৮ বছর বয়সের আগে বিয়ে করলে সেটিকে বাল্যবিবাহ বলে গণ্য করা হয়।
এই আইনে বাল্যবিবাহকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রাপ্তবয়স্ক কোনো নারী বা পুরুষ অপ্রাপ্তবয়স্ককে বিয়ে করলে অর্থাৎ বাল্যবিবাহ করলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। প্রাপ্তবয়স্ক কেউ এই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ দুই বছর কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। জরিমানার টাকা না দিলে আরও তিন মাস কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
আর অপ্রাপ্তবয়স্ক কোনো নারী বা পুরুষ বাল্যবিবাহ করলে তাকেও শাস্তি পেতে হবে। এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ এক মাসের আটকাদেশ বা সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
২০১৭ সালের বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের ২(৩) ধারায় ছেলের বিয়ের বয়স ২১ এবং মেয়ের বয়স ১৮ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু এই আইনের ১৯ ধারায় বিশেষ কোনো পরিস্থিতি, যেমন—অপ্রাপ্তবয়স্কের আত্মহত্যার আশঙ্কা বা অপ্রত্যাশিতভাবে গর্ভধারণ করলে বা ভ্রূণ হত্যার মতো পরিস্থিতি বিবেচনায়—এ বিশেষ বিধান রাখা হয়েছে।
ধরা যাক, কলেজপড়ুয়া দুজন ছাত্র-ছাত্রী প্রেমে পড়ল। মেয়ের বয়স ১৮ হয়নি এবং ছেলের বয়স ২১-এর কম। প্রেমের একপর্যায়ে তারা শারীরিক সম্পর্কে জড়াল। এতে মেয়েটি গর্ভধারণ করল। বাংলাদেশের আইনে যৌক্তিক কারণ (স্বাস্থ্য সমস্যা বা জীবনঝুঁকি) ছাড়া গর্ভপাত নিষিদ্ধ। এমন পরিস্থিতিতে যদি তাদের বিয়ে দেওয়া না হয় বা প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়ার যুক্তিতে বিয়ের বৈধতা দেওয়া না হয়, তাহলে মেয়েটির ও অনাগত সন্তানটির ভবিষ্যৎ কী হবে?
সামাজিক ও বাস্তবিক এমন নানা পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৯ ধারার বিধান রাখা হয়েছে।
১৯ ধারায় বলা হয়েছে, বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের অন্যান্য বিধানে যা কিছুই থাকুক না কেন, বিধি দ্বারা নির্ধারিত কোনো বিশেষ প্রেক্ষাপটে অপ্রাপ্তবয়স্কের সর্বোত্তম স্বার্থে, আদালতের নির্দেশ এবং বাবা-মা বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিভাবকের সম্মতিক্রমে, বিধি দ্বারা নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বিয়ে সম্পাদিত হলে, তা এই আইনের অধীন অপরাধ বলে গণ্য হবে না।
বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭-এর ১৯ ধারা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বিশেষ ক্ষেত্রে বাল্যবিবাহ বৈধ হওয়ার শর্তগুলো হলো:
১. আদালতের নির্দেশ থাকতে হবে।
২. বাবা-মা অথবা অভিভাবকের সম্মতি থাকতে হবে।
৩. নাবালিকা বা অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীর সর্বোত্তম স্বার্থে।
এ ছাড়া বাল্যবিবাহ নিরোধ বিধিমালা-২০১৮-এর ১৭ বিধি অনুযায়ী বিশেষ বিধান প্রয়োগে দুই পক্ষকে যৌথভাবে আদালতে আবেদন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে পক্ষগুলো হতে পারে: ক. উভয় পক্ষের পিতামাতা, খ. আইনগত অভিভাবক এবং গ. অপ্রাপ্তবয়স্ক পাত্রপাত্রীসহ উভয়পক্ষ।
আবেদন পাওয়ার পর আদালত আবেদনের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য যাচাই কমিটির কাছে পাঠাবেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সভাপতিত্বে সাত সদস্যের যাচাই কমিটি ওই বিয়ের বিষয়ে ১৫ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দেবেন। এ ক্ষেত্রে আবেদন যাচাই কমিটিতে বিবেচনায় নিতে হবে যে বিয়েটি অপ্রাপ্তবয়স্কের সর্বোত্তম স্বার্থে হবে।
বাল্যবিবাহ নিরোধ বিধিমালা, ২০১৮-এর ১৭ বিধিতে বলা হয়েছে, বাল্যবিবাহের বিশেষ বিধান প্রয়োগের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে:
১. বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭-এর ১৯ ধারার বিশেষ বিধানের আলোকে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে উপযুক্ত আদালতে উভয় পক্ষের বাবা-মা/আইনগত অভিভাবক বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অপ্রাপ্তবয়স্কসহ উভয়পক্ষ অথবা বিয়ের পাত্রপাত্রী উভয়ে যৌথ আবেদন করবে।
আবেদনের ভিত্তিতে কারণ উল্লেখপূর্বক দালিলিক প্রমাণসহ (যদি থাকে) আবেদন করতে হবে। আদালত আবেদনটির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য এ বিধির ১৭ (৩) (ক) বিধিতে গঠিত ‘যাচাই কমিটি’তে সেটি পাঠাবেন।
২. যাচাই কমিটি বিষয়টি যাচাই করে সর্বোচ্চ ১৫ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করবে।
প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আদালত বিয়ের বৈধতার বিষয়ে আদেশ দেবেন।

বাল্যবিবাহ নিয়ে আমাদের দেশে ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ১৯২৯’ কার্যকর ছিল। পরে তা বাতিল করে সময়োপযোগী ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ প্রণয়ন করা হয়। নতুন আইনে ছেলে ২১ বছরের আগে এবং মেয়ে ১৮ বছর বয়সের আগে বিয়ে করলে সেটিকে বাল্যবিবাহ বলে গণ্য করা হয়।
এই আইনে বাল্যবিবাহকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রাপ্তবয়স্ক কোনো নারী বা পুরুষ অপ্রাপ্তবয়স্ককে বিয়ে করলে অর্থাৎ বাল্যবিবাহ করলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। প্রাপ্তবয়স্ক কেউ এই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ দুই বছর কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। জরিমানার টাকা না দিলে আরও তিন মাস কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
আর অপ্রাপ্তবয়স্ক কোনো নারী বা পুরুষ বাল্যবিবাহ করলে তাকেও শাস্তি পেতে হবে। এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ এক মাসের আটকাদেশ বা সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
২০১৭ সালের বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের ২(৩) ধারায় ছেলের বিয়ের বয়স ২১ এবং মেয়ের বয়স ১৮ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু এই আইনের ১৯ ধারায় বিশেষ কোনো পরিস্থিতি, যেমন—অপ্রাপ্তবয়স্কের আত্মহত্যার আশঙ্কা বা অপ্রত্যাশিতভাবে গর্ভধারণ করলে বা ভ্রূণ হত্যার মতো পরিস্থিতি বিবেচনায়—এ বিশেষ বিধান রাখা হয়েছে।
ধরা যাক, কলেজপড়ুয়া দুজন ছাত্র-ছাত্রী প্রেমে পড়ল। মেয়ের বয়স ১৮ হয়নি এবং ছেলের বয়স ২১-এর কম। প্রেমের একপর্যায়ে তারা শারীরিক সম্পর্কে জড়াল। এতে মেয়েটি গর্ভধারণ করল। বাংলাদেশের আইনে যৌক্তিক কারণ (স্বাস্থ্য সমস্যা বা জীবনঝুঁকি) ছাড়া গর্ভপাত নিষিদ্ধ। এমন পরিস্থিতিতে যদি তাদের বিয়ে দেওয়া না হয় বা প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়ার যুক্তিতে বিয়ের বৈধতা দেওয়া না হয়, তাহলে মেয়েটির ও অনাগত সন্তানটির ভবিষ্যৎ কী হবে?
সামাজিক ও বাস্তবিক এমন নানা পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৯ ধারার বিধান রাখা হয়েছে।
১৯ ধারায় বলা হয়েছে, বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের অন্যান্য বিধানে যা কিছুই থাকুক না কেন, বিধি দ্বারা নির্ধারিত কোনো বিশেষ প্রেক্ষাপটে অপ্রাপ্তবয়স্কের সর্বোত্তম স্বার্থে, আদালতের নির্দেশ এবং বাবা-মা বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিভাবকের সম্মতিক্রমে, বিধি দ্বারা নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বিয়ে সম্পাদিত হলে, তা এই আইনের অধীন অপরাধ বলে গণ্য হবে না।
বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭-এর ১৯ ধারা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বিশেষ ক্ষেত্রে বাল্যবিবাহ বৈধ হওয়ার শর্তগুলো হলো:
১. আদালতের নির্দেশ থাকতে হবে।
২. বাবা-মা অথবা অভিভাবকের সম্মতি থাকতে হবে।
৩. নাবালিকা বা অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীর সর্বোত্তম স্বার্থে।
এ ছাড়া বাল্যবিবাহ নিরোধ বিধিমালা-২০১৮-এর ১৭ বিধি অনুযায়ী বিশেষ বিধান প্রয়োগে দুই পক্ষকে যৌথভাবে আদালতে আবেদন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে পক্ষগুলো হতে পারে: ক. উভয় পক্ষের পিতামাতা, খ. আইনগত অভিভাবক এবং গ. অপ্রাপ্তবয়স্ক পাত্রপাত্রীসহ উভয়পক্ষ।
আবেদন পাওয়ার পর আদালত আবেদনের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য যাচাই কমিটির কাছে পাঠাবেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সভাপতিত্বে সাত সদস্যের যাচাই কমিটি ওই বিয়ের বিষয়ে ১৫ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দেবেন। এ ক্ষেত্রে আবেদন যাচাই কমিটিতে বিবেচনায় নিতে হবে যে বিয়েটি অপ্রাপ্তবয়স্কের সর্বোত্তম স্বার্থে হবে।
বাল্যবিবাহ নিরোধ বিধিমালা, ২০১৮-এর ১৭ বিধিতে বলা হয়েছে, বাল্যবিবাহের বিশেষ বিধান প্রয়োগের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে:
১. বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭-এর ১৯ ধারার বিশেষ বিধানের আলোকে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে উপযুক্ত আদালতে উভয় পক্ষের বাবা-মা/আইনগত অভিভাবক বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অপ্রাপ্তবয়স্কসহ উভয়পক্ষ অথবা বিয়ের পাত্রপাত্রী উভয়ে যৌথ আবেদন করবে।
আবেদনের ভিত্তিতে কারণ উল্লেখপূর্বক দালিলিক প্রমাণসহ (যদি থাকে) আবেদন করতে হবে। আদালত আবেদনটির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য এ বিধির ১৭ (৩) (ক) বিধিতে গঠিত ‘যাচাই কমিটি’তে সেটি পাঠাবেন।
২. যাচাই কমিটি বিষয়টি যাচাই করে সর্বোচ্চ ১৫ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করবে।
প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আদালত বিয়ের বৈধতার বিষয়ে আদেশ দেবেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩১ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ইসরাত জাহান। এ ছাড়া দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মিয়ানমারে বসবাসরত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করেন। একই সঙ্গে, তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনায় প্রবাসীদের কাছে ই-পাসপোর্ট সেবা দ্রুত পৌঁছে দেওয়ায় পাসপোর্ট ও অভিবাসন অধিদপ্তরকে ধন্যবাদ জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের আধুনিক, নিরাপদ ও কার্যকর সেবা প্রদানের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এটি প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত প্রক্রিয়াসমূহকে আরও সহজতর ও নিরাপদ করবে।’ তিনি এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এর আগে উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার তাঁর বক্তব্যে ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের প্রযুক্তি এবং এর সঠিক ব্যবহারের ওপর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিরা আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন এবং উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ই-পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ বিতরণ করেন। পরে তারা দূতাবাসে স্থাপিত নতুন ই-পাসপোর্ট সিস্টেম পরিদর্শন করেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ইসরাত জাহান। এ ছাড়া দূতাবাস কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মিয়ানমারে বসবাসরত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করেন। একই সঙ্গে, তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনায় প্রবাসীদের কাছে ই-পাসপোর্ট সেবা দ্রুত পৌঁছে দেওয়ায় পাসপোর্ট ও অভিবাসন অধিদপ্তরকে ধন্যবাদ জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের আধুনিক, নিরাপদ ও কার্যকর সেবা প্রদানের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এটি প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত প্রক্রিয়াসমূহকে আরও সহজতর ও নিরাপদ করবে।’ তিনি এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এর আগে উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. শামস আখতার তাঁর বক্তব্যে ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের প্রযুক্তি এবং এর সঠিক ব্যবহারের ওপর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিরা আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন এবং উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ই-পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ বিতরণ করেন। পরে তারা দূতাবাসে স্থাপিত নতুন ই-পাসপোর্ট সিস্টেম পরিদর্শন করেন।

বাল্যবিবাহ নিয়ে আমাদের দেশে ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ১৯২৯’ কার্যকর ছিল। পরে তা বাতিল করে সময়োপযোগী ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ প্রণয়ন করা হয়। নতুন আইনে ছেলে ২১ বছরের আগে এবং মেয়ে ১৮ বছর বয়সের আগে বিয়ে করলে সেটিকে বাল্যবিবাহ বলে গণ্য করা হয়।
১৩ এপ্রিল ২০২৪
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
সশস্ত্র বাহিনীর আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বিভিন্ন বাহিনী প্রধান, রাজনৈতিক নেতা, বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
‘টিম বাংলাদেশ’-এর ৫৪ জন প্যারাট্রুপারের এই পতাকাবাহী স্কাইডাইভ প্রদর্শন বিশ্বের সর্ববৃহৎ পতাকা-প্যারাট্রুপিং প্রদর্শনী। এটি একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড।

১২ হাজার উচ্চতা থেকে এই ফ্রি ফল জাম্পে অংশ নেওয়া এই ৫৪ জন হলেন—সেনা বাহিনীর ৪৬, নৌ বাহিনীর ৫, বিমানবাহিনীর ২ জন এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। আশিক চৌধুরী গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরেন। ৪৯ থেকে ৫৪ বক্ষ নম্বরধারী ফ্রি ফল জাম্পাররা সুদানে নিহত ৬ জন শান্তিরক্ষীর নাম বুকে ধারণ করেন।

এই ফ্রি ফল জাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক এবং ড্রপ জোন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম এম ইমরুল হাসান।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এয়ার শো শুরু হয়। এতে অংশ নেওয়া উড়োজাহাজগুলো হরেক রকমের রং ছড়ায় আকাশে। সেখানে জাতীয় পতাকার লাল-সবুজ ছাড়াও অন্যান্য রং ছিল। অন্যদিকে হেলিকপ্টারগুলো বহন করে জাতীয় পতাকা ও সশস্ত্র বাহিনীর পতাকা।

‘এয়ার শো’ দেখতে ঢাকার তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের ঢল নামে। আগত দর্শনার্থীদের অনেকের হাতে জাতীয় পতাকা। কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা বিজয় দিবস লেখা কাপড়। লাল-সবুজের পোশাক পরেও এসেছেন অনেকেই। পুরোনো বিমানবন্দরে প্রবেশের ফটক সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
সশস্ত্র বাহিনীর আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বিভিন্ন বাহিনী প্রধান, রাজনৈতিক নেতা, বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
‘টিম বাংলাদেশ’-এর ৫৪ জন প্যারাট্রুপারের এই পতাকাবাহী স্কাইডাইভ প্রদর্শন বিশ্বের সর্ববৃহৎ পতাকা-প্যারাট্রুপিং প্রদর্শনী। এটি একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড।

১২ হাজার উচ্চতা থেকে এই ফ্রি ফল জাম্পে অংশ নেওয়া এই ৫৪ জন হলেন—সেনা বাহিনীর ৪৬, নৌ বাহিনীর ৫, বিমানবাহিনীর ২ জন এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। আশিক চৌধুরী গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরেন। ৪৯ থেকে ৫৪ বক্ষ নম্বরধারী ফ্রি ফল জাম্পাররা সুদানে নিহত ৬ জন শান্তিরক্ষীর নাম বুকে ধারণ করেন।

এই ফ্রি ফল জাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক এবং ড্রপ জোন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম এম ইমরুল হাসান।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এয়ার শো শুরু হয়। এতে অংশ নেওয়া উড়োজাহাজগুলো হরেক রকমের রং ছড়ায় আকাশে। সেখানে জাতীয় পতাকার লাল-সবুজ ছাড়াও অন্যান্য রং ছিল। অন্যদিকে হেলিকপ্টারগুলো বহন করে জাতীয় পতাকা ও সশস্ত্র বাহিনীর পতাকা।

‘এয়ার শো’ দেখতে ঢাকার তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের ঢল নামে। আগত দর্শনার্থীদের অনেকের হাতে জাতীয় পতাকা। কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা বিজয় দিবস লেখা কাপড়। লাল-সবুজের পোশাক পরেও এসেছেন অনেকেই। পুরোনো বিমানবন্দরে প্রবেশের ফটক সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

বাল্যবিবাহ নিয়ে আমাদের দেশে ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ১৯২৯’ কার্যকর ছিল। পরে তা বাতিল করে সময়োপযোগী ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ প্রণয়ন করা হয়। নতুন আইনে ছেলে ২১ বছরের আগে এবং মেয়ে ১৮ বছর বয়সের আগে বিয়ে করলে সেটিকে বাল্যবিবাহ বলে গণ্য করা হয়।
১৩ এপ্রিল ২০২৪
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩১ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়। তবে নির্ধারিত সময়ের পরও এয়ার শো শুরু না হওয়ায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন হাজারো দর্শক।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল পৌনে ১০টার দিকে আগারগাঁও-সংলগ্ন পুরোনো বিমানবন্দরের ফটকে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়। নিরাপত্তা তল্লাশি শেষে সবাইকে একে একে প্রবেশ করানো হচ্ছে। ততক্ষণে শত শত পরিবার, শিশু ও উৎসুক জনতা বিমানবন্দরে প্রবেশ করে ভিড় জমিয়েছে।
আগত দর্শনার্থীদের হাতে শোভা পাচ্ছে জাতীয় পতাকা। অনেকের কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা ‘বিজয় দিবস’ লেখা কাপড়। অনেকেই পরিবারের সঙ্গে লাল-সবুজের পোশাক পরে এসেছে বিজয় উৎসবের এই বিশেষ প্রদর্শনী উপভোগ করতে।
গতকাল সোমবার এক তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়েছিল মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সকাল ১০টায় তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে এই জমকালো এয়ার শো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু সকাল ১০টা ২০ মিনিটে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এয়ার শো শুরু হয়নি। জনসমাগম হলেও অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে বলে জানা গেছে।
তথ্যবিবরণীতে সরকার জানিয়েছে, এই এয়ার শো সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। একই সঙ্গে তেজগাঁও পুরোনো বিমানবন্দর ও এর আশপাশ এলাকায় আজ কোনো প্রকার ড্রোন না ওড়ানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজয়ের ৫৪তম বছর উপলক্ষে এয়ার শোতে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের শেষ ৬ জন পোশাকে নিজেদের নেমপ্লেটের পরিবর্তে সুদানের ইউএন ঘাঁটিতে নিহত ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁদের নেমপ্লেট পরে প্যারাট্র্যুপিং করবেন।
এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী। তিনি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) বর্তমান নির্বাহী চেয়ারম্যান। আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়। তবে নির্ধারিত সময়ের পরও এয়ার শো শুরু না হওয়ায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন হাজারো দর্শক।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল পৌনে ১০টার দিকে আগারগাঁও-সংলগ্ন পুরোনো বিমানবন্দরের ফটকে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়। নিরাপত্তা তল্লাশি শেষে সবাইকে একে একে প্রবেশ করানো হচ্ছে। ততক্ষণে শত শত পরিবার, শিশু ও উৎসুক জনতা বিমানবন্দরে প্রবেশ করে ভিড় জমিয়েছে।
আগত দর্শনার্থীদের হাতে শোভা পাচ্ছে জাতীয় পতাকা। অনেকের কপালে বাঁধা জাতীয় পতাকার আদলের ফিতা কিংবা ‘বিজয় দিবস’ লেখা কাপড়। অনেকেই পরিবারের সঙ্গে লাল-সবুজের পোশাক পরে এসেছে বিজয় উৎসবের এই বিশেষ প্রদর্শনী উপভোগ করতে।
গতকাল সোমবার এক তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়েছিল মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সকাল ১০টায় তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে এই জমকালো এয়ার শো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু সকাল ১০টা ২০ মিনিটে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এয়ার শো শুরু হয়নি। জনসমাগম হলেও অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে বলে জানা গেছে।
তথ্যবিবরণীতে সরকার জানিয়েছে, এই এয়ার শো সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। একই সঙ্গে তেজগাঁও পুরোনো বিমানবন্দর ও এর আশপাশ এলাকায় আজ কোনো প্রকার ড্রোন না ওড়ানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজয়ের ৫৪তম বছর উপলক্ষে এয়ার শোতে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের শেষ ৬ জন পোশাকে নিজেদের নেমপ্লেটের পরিবর্তে সুদানের ইউএন ঘাঁটিতে নিহত ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁদের নেমপ্লেট পরে প্যারাট্র্যুপিং করবেন।
এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী। তিনি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) বর্তমান নির্বাহী চেয়ারম্যান। আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে।

বাল্যবিবাহ নিয়ে আমাদের দেশে ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ১৯২৯’ কার্যকর ছিল। পরে তা বাতিল করে সময়োপযোগী ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ প্রণয়ন করা হয়। নতুন আইনে ছেলে ২১ বছরের আগে এবং মেয়ে ১৮ বছর বয়সের আগে বিয়ে করলে সেটিকে বাল্যবিবাহ বলে গণ্য করা হয়।
১৩ এপ্রিল ২০২৪
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩১ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

মহান বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা ৩৪ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদর্শন করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। এরপর রাষ্ট্রপতি সেখানে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি বের হয়ে যাওয়ার পর জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ৬টা ৫৬ মিনিটে স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও সরকারপ্রধান স্মৃতিসৌধে উপস্থিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্য, কূটনীতিক, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
আজ ১৬ ডিসেম্বর। ৫৫তম মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধের পর এই দিনেই আমরা চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেছি।

মহান বিজয় দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা ৩৪ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি।
এ সময় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদর্শন করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। এরপর রাষ্ট্রপতি সেখানে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি বের হয়ে যাওয়ার পর জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ৬টা ৫৬ মিনিটে স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও সরকারপ্রধান স্মৃতিসৌধে উপস্থিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্য, কূটনীতিক, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
আজ ১৬ ডিসেম্বর। ৫৫তম মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধের পর এই দিনেই আমরা চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেছি।

বাল্যবিবাহ নিয়ে আমাদের দেশে ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ১৯২৯’ কার্যকর ছিল। পরে তা বাতিল করে সময়োপযোগী ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ প্রণয়ন করা হয়। নতুন আইনে ছেলে ২১ বছরের আগে এবং মেয়ে ১৮ বছর বয়সের আগে বিয়ে করলে সেটিকে বাল্যবিবাহ বলে গণ্য করা হয়।
১৩ এপ্রিল ২০২৪
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনে আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
৩১ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫৪ বছর উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর এয়ার শো। যাতে ৫৪ জন জাতীয় পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই প্যারাট্রুপিং করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দরে জমকালো ‘এয়ার শো’ দেখতে মানুষের ঢল নেমেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমানবন্দরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে