নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরিবহন খাতে ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় উপনেতা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের। তিনি বলেছেন, ‘পরিবহন সেক্টর আসলে কে নিয়ন্ত্রণ করছে? সরকার? সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ আছে এখানে? নাকি মালিক-শ্রমিক সমিতি করছে? সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা কি এই খাতের নেতাদের সঙ্গে আঁতাত করছে?’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সমাপনী ভাষণে এসব কথা বলেন জিএম কাদের। এ সময় তাঁর পাশে বসা ছিলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি জাপার সংসদ সদস্য ও হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ। বক্তব্যের সময় হাসতে হাসতে সে কথাও বলেন জিএম কাদের। তখন পাশ থেকে রাঙ্গাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আমরা গরিব। সবচেয়ে গরিব।’
জিএম কাদের বলেন, ‘জ্বালানি তেলে দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে বাসের মালিকেরা ভাড়া বৃদ্ধির দাবি করতেই পারেন। এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক। কিন্তু দেশব্যাপী মানুষ অমানবিক নির্যাতনের স্বীকার হলো। তেল চালিত বাস বন্ধ হলো। সেটা হতেই পারে, মানলাম। গ্যাসচালিত বাস বন্ধ হলো কেন?’
তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশ বা সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া দেশময় পরিবহন বন্ধ হওয়া স্বাভাবিক নয়। আমাদের বিআরটিএ বলে একটা সংস্থা আছে। যাত্রীদের জিম্মি করে অঘোষিত ধর্মঘট ডেকে যারা দাবি আদায় করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার উদাহরণ দেখছি না।’
বিরোধীদলীয় উপনেতা বলেন, ‘মালিক সমিতির দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিআরটিএ নতুন ভাড়া নির্ধারণ করে। ডিজেলচালিত বাসের জন্য একটা আর গ্যাসের জন্য একটা। কিন্তু নেওয়া হচ্ছে একই ভাড়া। একটা অনিয়মের চিত্র দেখা গেল। পত্রিকায় দেখলাম, যাত্রীরা সরকার নির্ধারিত ভাড়া দিয়ে যেতে চাইলে বাস থেকে নামিয়ে দিচ্ছে।’
শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া দাবিকে যৌক্তিক আখ্যা দিয়ে সরকারকে দ্রুত এ বিষয়ে সিদ্ধান্তে আসার আহ্বান জানান জিএম কাদের।
জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে মূল্য বৃদ্ধি খুব কী বেশি প্রয়োজন ছিল? আমাদের দেশে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমলে কমানো হয় না। কিন্তু বাড়লে বাড়ানো হয়। করোনার সময় আমরা সেটা করিনি। তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে কমবে বলে অনেকে মনে করছে। এটি দেশের বাজারে পুনর্নির্ধারণ করা উচিত।’
জিএম কাদের বলেন, ‘দারিদ্র্যের হার বাড়ছে, বেকারত্বের হার বাড়ছে। খোলাবাজারে সব পণ্যের দাম বেড়েছে। কোনো যুক্তিসংগত কারণ চোখে পড়েনি। বাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণ আছে বল মনে হয় না। বেকারত্ব বাড়ছে, দারিদ্র্য বাড়ছে, আয় কমছে। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে। সাধারণ মানুষ কষ্টে দিন অতিবাহিত করছে। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা।’
পরিবহন খাতে ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় উপনেতা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের। তিনি বলেছেন, ‘পরিবহন সেক্টর আসলে কে নিয়ন্ত্রণ করছে? সরকার? সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ আছে এখানে? নাকি মালিক-শ্রমিক সমিতি করছে? সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা কি এই খাতের নেতাদের সঙ্গে আঁতাত করছে?’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সমাপনী ভাষণে এসব কথা বলেন জিএম কাদের। এ সময় তাঁর পাশে বসা ছিলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি জাপার সংসদ সদস্য ও হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ। বক্তব্যের সময় হাসতে হাসতে সে কথাও বলেন জিএম কাদের। তখন পাশ থেকে রাঙ্গাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আমরা গরিব। সবচেয়ে গরিব।’
জিএম কাদের বলেন, ‘জ্বালানি তেলে দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে বাসের মালিকেরা ভাড়া বৃদ্ধির দাবি করতেই পারেন। এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক। কিন্তু দেশব্যাপী মানুষ অমানবিক নির্যাতনের স্বীকার হলো। তেল চালিত বাস বন্ধ হলো। সেটা হতেই পারে, মানলাম। গ্যাসচালিত বাস বন্ধ হলো কেন?’
তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশ বা সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া দেশময় পরিবহন বন্ধ হওয়া স্বাভাবিক নয়। আমাদের বিআরটিএ বলে একটা সংস্থা আছে। যাত্রীদের জিম্মি করে অঘোষিত ধর্মঘট ডেকে যারা দাবি আদায় করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার উদাহরণ দেখছি না।’
বিরোধীদলীয় উপনেতা বলেন, ‘মালিক সমিতির দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিআরটিএ নতুন ভাড়া নির্ধারণ করে। ডিজেলচালিত বাসের জন্য একটা আর গ্যাসের জন্য একটা। কিন্তু নেওয়া হচ্ছে একই ভাড়া। একটা অনিয়মের চিত্র দেখা গেল। পত্রিকায় দেখলাম, যাত্রীরা সরকার নির্ধারিত ভাড়া দিয়ে যেতে চাইলে বাস থেকে নামিয়ে দিচ্ছে।’
শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া দাবিকে যৌক্তিক আখ্যা দিয়ে সরকারকে দ্রুত এ বিষয়ে সিদ্ধান্তে আসার আহ্বান জানান জিএম কাদের।
জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে মূল্য বৃদ্ধি খুব কী বেশি প্রয়োজন ছিল? আমাদের দেশে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমলে কমানো হয় না। কিন্তু বাড়লে বাড়ানো হয়। করোনার সময় আমরা সেটা করিনি। তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে কমবে বলে অনেকে মনে করছে। এটি দেশের বাজারে পুনর্নির্ধারণ করা উচিত।’
জিএম কাদের বলেন, ‘দারিদ্র্যের হার বাড়ছে, বেকারত্বের হার বাড়ছে। খোলাবাজারে সব পণ্যের দাম বেড়েছে। কোনো যুক্তিসংগত কারণ চোখে পড়েনি। বাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণ আছে বল মনে হয় না। বেকারত্ব বাড়ছে, দারিদ্র্য বাড়ছে, আয় কমছে। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে। সাধারণ মানুষ কষ্টে দিন অতিবাহিত করছে। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা।’
আইন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা ও তাঁর স্ত্রী লিপিকা ভদ্রসহ ১৬ জানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা জারির নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর রায়েরবাজার কবরস্থানে গণকবর থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ১১৪ জনের মরদেহ উত্তোলন করে তাদের মৃত্যুর কারণ নির্ণয়ের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ১/১১-এর পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় নিজ ভেরিফায়েড ফেসবুকে এ পোস্ট দেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে। তিনি বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ছিল— দীর্ঘদিনের বঞ্চনা, দুঃশাসন, দুর্নীতি, লুটপাট, গুম, খুন, অপহরণ, ভোটাধিকার হরণসহ সব ধরনের অত্যাচার, নিপীড়নের বিরুদ্ধে তরুণ
২ ঘণ্টা আগে