অনলাইন ডেস্ক
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালালেও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘সারা পৃথিবীতে আমাদের একটা বড় রকম সমর্থন গড়ে উঠেছে। যে কারণে অপরপক্ষ সুবিধা করতে পারছে না। পদে পদে ব্যাহত হচ্ছে। বহু গল্প করছে, গল্প টেকাতে পারছে না। শেষমেশ তো ট্রাম্পকে নিয়ে গল্প, সে অপপ্রচার চালাতে গিয়েও পারল না।’
আজ শনিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘ছোট রাষ্ট্র, বড় রাষ্ট্র, মাঝারি রাষ্ট্র, ধনী রাষ্ট্র, সবাই মিলে সমর্থন দিয়েছে, কেউ কোনোরকম দ্বিধা করেনি। তাঁদের ভাষা শুনলে আমি অবাক হই। আমরা যখন বসি, বিস্তারিত জানার আগে বলে, আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। এ পর্যন্ত তাঁরা সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন এবং ক্রমাগতভাবে তাঁদের সমর্থন বাড়ছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের এই যে দুই সমর্থন, অভ্যন্তরীণ একটা সমর্থন, আন্তর্জাতিক একটা সমর্থন; এই দুই সমর্থনের ভেতর দিয়ে আমরা যদি এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে না পারি। এটা আমাদের কর্মের দোষ ছাড়া আর কী বলব। আমরা এই সুযোগ ছাড়তে চাই না।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মহলেও আমাদের জিজ্ঞাসা করে, তোমাদের অর্থনৈতিক দিক থেকে আমরা সাহায্য করতে পারি কি না। সংস্কারের ব্যাপারেও আমরা সাহায্য করব, তোমাদের কী দরকার। এই জন্য মনে করিয়ে দিই তোমাদের এই সংস্কারটা দরকার। তা না হলে এই যে পরিবর্তন, এটা টিকিয়ে রাখা যাবে না।’
আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থন, সহযোগিতা এবং শুভেচ্ছা আমাদের জন্য একটা মস্তবড় সম্পদ বলে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা তাদের বলি, আমাদের এই স্বপ্ন, আমরা এই করতে চাই, ওই করতে চাই। তারা বলে, তোমরা করতে পার, আমাদের কোনো সমস্যা নেই। আমরা তোমাদের সঙ্গে আছি।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এই যে আইনকানুন, নীতিমালা বানিয়ে দেব। একবার বানিয়ে দিলে তারপর থেকে চলতে থাকবে। একটা ট্রান্সপারেন্ট খেলা হবে। খেলায় জিতলে কেউ সন্দেহ করবে না যে, কেউ জিতিয়ে দিয়েছে। এত ট্রান্সপারেন্ট কেউ সন্দেহ করবে না।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন যে খেলা চলতেছে, ঠিকমতো জিতলেও সন্দেহ করে। বলে, কিছু একটা কলকাঠি নেড়ে করেছে। এই কলকাঠি নাড়ার বিষয়টি আমাদের মনের ভেতর গেঁথে গেছে। কলকাঠি ছাড়া যে দেশ একটা নিয়মে চলতে পারে, সেটা আমরা ভুলে গেছি।’
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালালেও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘সারা পৃথিবীতে আমাদের একটা বড় রকম সমর্থন গড়ে উঠেছে। যে কারণে অপরপক্ষ সুবিধা করতে পারছে না। পদে পদে ব্যাহত হচ্ছে। বহু গল্প করছে, গল্প টেকাতে পারছে না। শেষমেশ তো ট্রাম্পকে নিয়ে গল্প, সে অপপ্রচার চালাতে গিয়েও পারল না।’
আজ শনিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘ছোট রাষ্ট্র, বড় রাষ্ট্র, মাঝারি রাষ্ট্র, ধনী রাষ্ট্র, সবাই মিলে সমর্থন দিয়েছে, কেউ কোনোরকম দ্বিধা করেনি। তাঁদের ভাষা শুনলে আমি অবাক হই। আমরা যখন বসি, বিস্তারিত জানার আগে বলে, আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। এ পর্যন্ত তাঁরা সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন এবং ক্রমাগতভাবে তাঁদের সমর্থন বাড়ছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের এই যে দুই সমর্থন, অভ্যন্তরীণ একটা সমর্থন, আন্তর্জাতিক একটা সমর্থন; এই দুই সমর্থনের ভেতর দিয়ে আমরা যদি এই নতুন বাংলাদেশ গড়তে না পারি। এটা আমাদের কর্মের দোষ ছাড়া আর কী বলব। আমরা এই সুযোগ ছাড়তে চাই না।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মহলেও আমাদের জিজ্ঞাসা করে, তোমাদের অর্থনৈতিক দিক থেকে আমরা সাহায্য করতে পারি কি না। সংস্কারের ব্যাপারেও আমরা সাহায্য করব, তোমাদের কী দরকার। এই জন্য মনে করিয়ে দিই তোমাদের এই সংস্কারটা দরকার। তা না হলে এই যে পরিবর্তন, এটা টিকিয়ে রাখা যাবে না।’
আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থন, সহযোগিতা এবং শুভেচ্ছা আমাদের জন্য একটা মস্তবড় সম্পদ বলে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা তাদের বলি, আমাদের এই স্বপ্ন, আমরা এই করতে চাই, ওই করতে চাই। তারা বলে, তোমরা করতে পার, আমাদের কোনো সমস্যা নেই। আমরা তোমাদের সঙ্গে আছি।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এই যে আইনকানুন, নীতিমালা বানিয়ে দেব। একবার বানিয়ে দিলে তারপর থেকে চলতে থাকবে। একটা ট্রান্সপারেন্ট খেলা হবে। খেলায় জিতলে কেউ সন্দেহ করবে না যে, কেউ জিতিয়ে দিয়েছে। এত ট্রান্সপারেন্ট কেউ সন্দেহ করবে না।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন যে খেলা চলতেছে, ঠিকমতো জিতলেও সন্দেহ করে। বলে, কিছু একটা কলকাঠি নেড়ে করেছে। এই কলকাঠি নাড়ার বিষয়টি আমাদের মনের ভেতর গেঁথে গেছে। কলকাঠি ছাড়া যে দেশ একটা নিয়মে চলতে পারে, সেটা আমরা ভুলে গেছি।’
পরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
৪ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সারা দেশের বিভিন্ন থানা ও পুলিশের স্থাপনা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৪০০ অস্ত্র ও আড়াই লাখের মতো গোলাবারুদ এক বছরেও উদ্ধার হয়নি। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের...
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে উত্তরার রবীন্দ্র সরোবরে ‘মুগ্ধ মঞ্চ’ নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে নির্মিত মঞ্চটি আজ সোমবার উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদের বীজ যেখানে
৭ ঘণ্টা আগে