নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর জন্মক্ষণের পার্থক্য প্রায় অর্ধশতাব্দী। দুই সময়ে এ দুই মহামানবের আবির্ভাব হলেও দুজনই স্বপ্ন দেখেছেন স্বাধীন ভূখণ্ডের। দেশ ও জাতির জন্য উৎসর্গ করেছেন জীবনের অধিকাংশ সময়। তবে উপমহাদেশের এ দুই বরেণ্য নেতার ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে একবার দেখা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তখন ছিলেন তরুণ ছাত্রনেতা।
তাদের সংগ্রামী জীবনকর্ম, জীবনীনির্ভর তথ্যচিত্র এবং তাদের জীবনের চমৎকার সব ঘটনা এক ফ্রেমে তুলে ধরার লক্ষ্যে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু-বাপু ডিজিটাল প্রদর্শনী’।
শনিবার শিল্পকলা একাডেমিতে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালায় ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশনার, বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির যৌথ আয়োজনে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ‘বঙ্গবন্ধু-বাপু ডিজিটাল এক্সিবিশন’ এর উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
এর আগে গত ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যৌথভাবে এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দুদিন চলার পর এক মাসের জন্য জাতীয় শিল্পকলা একাডেমিতে এ প্রদর্শনী স্থানান্তরের পরিকল্পনা ছিল। এরপর দেশের বিভিন্ন শহরে তিন সপ্তাহের জন্য প্রদর্শনী শেষে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এক মাস দর্শনার্থীদের জন্য খোলা রাখার কথা ছিল এ ডিজিটাল প্রদর্শনীটি। কিন্তু করোনা মহামারির জন্য তা আর সম্ভব হয়নি।
শনিবার থেকে শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী আগামী ১১ অক্টোবর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। প্রদর্শনীতে ২২টি তথ্য দেয়াল এবং শতাধিক ডিজিটাল উপস্থাপনা রয়েছে। পরিচিতি প্রাচীর দিয়ে প্রদর্শনীটি শুরু হয়, যেখানে প্রদর্শনীর বিষয়বস্তুকে তুলে ধরার পাশাপাশি প্রশংসাপত্রের মাধ্যমে বিশ্বের চোখে দুই নেতা সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া যায়।
প্রদর্শনী উন্মুক্ত করার আয়োজনে শিক্ষামন্ত্রী মনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহাত্মা গান্ধী দুজনেই জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করতেন। দুজনই ঘৃণ্য বিরোধিতার শিকার হয়েছিলেন। কিন্তু তারা নিজেদের লক্ষ্যে অবিচল ছিলেন। বঙ্গমাতা ও কস্তুরবা গান্ধী নিজ নিজ জায়গা থেকে বঙ্গবন্ধু এবং গান্ধীজিকে সে সহযোগিতা করেছেন তা অনেকে জানে না। এই প্রদর্শনী থেকে তা জানা যাবে।
অনুষ্ঠানে প্রদর্শনী নিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, বাংলাদেশ এবং ভারতের জনগণের সংগ্রাম একসূত্রে গাঁথা। দুই দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের মেলবন্ধন এই প্রদর্শনীতে ফুটে উঠেছে। আমার জানা মতে, বঙ্গবন্ধুর সংগ্রাম, জীবন ও আদর্শের কথা বিশ্ববাসী এখনো সঠিকভাবে জানে না। এই প্রদর্শনী সেটা করবে।
সংস্কৃতি সচিব আবুল মনসুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, ঢাকার শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর জন্মক্ষণের পার্থক্য প্রায় অর্ধশতাব্দী। দুই সময়ে এ দুই মহামানবের আবির্ভাব হলেও দুজনই স্বপ্ন দেখেছেন স্বাধীন ভূখণ্ডের। দেশ ও জাতির জন্য উৎসর্গ করেছেন জীবনের অধিকাংশ সময়। তবে উপমহাদেশের এ দুই বরেণ্য নেতার ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে একবার দেখা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তখন ছিলেন তরুণ ছাত্রনেতা।
তাদের সংগ্রামী জীবনকর্ম, জীবনীনির্ভর তথ্যচিত্র এবং তাদের জীবনের চমৎকার সব ঘটনা এক ফ্রেমে তুলে ধরার লক্ষ্যে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু-বাপু ডিজিটাল প্রদর্শনী’।
শনিবার শিল্পকলা একাডেমিতে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালায় ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশনার, বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির যৌথ আয়োজনে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ‘বঙ্গবন্ধু-বাপু ডিজিটাল এক্সিবিশন’ এর উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
এর আগে গত ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যৌথভাবে এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দুদিন চলার পর এক মাসের জন্য জাতীয় শিল্পকলা একাডেমিতে এ প্রদর্শনী স্থানান্তরের পরিকল্পনা ছিল। এরপর দেশের বিভিন্ন শহরে তিন সপ্তাহের জন্য প্রদর্শনী শেষে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এক মাস দর্শনার্থীদের জন্য খোলা রাখার কথা ছিল এ ডিজিটাল প্রদর্শনীটি। কিন্তু করোনা মহামারির জন্য তা আর সম্ভব হয়নি।
শনিবার থেকে শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী আগামী ১১ অক্টোবর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। প্রদর্শনীতে ২২টি তথ্য দেয়াল এবং শতাধিক ডিজিটাল উপস্থাপনা রয়েছে। পরিচিতি প্রাচীর দিয়ে প্রদর্শনীটি শুরু হয়, যেখানে প্রদর্শনীর বিষয়বস্তুকে তুলে ধরার পাশাপাশি প্রশংসাপত্রের মাধ্যমে বিশ্বের চোখে দুই নেতা সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া যায়।
প্রদর্শনী উন্মুক্ত করার আয়োজনে শিক্ষামন্ত্রী মনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহাত্মা গান্ধী দুজনেই জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করতেন। দুজনই ঘৃণ্য বিরোধিতার শিকার হয়েছিলেন। কিন্তু তারা নিজেদের লক্ষ্যে অবিচল ছিলেন। বঙ্গমাতা ও কস্তুরবা গান্ধী নিজ নিজ জায়গা থেকে বঙ্গবন্ধু এবং গান্ধীজিকে সে সহযোগিতা করেছেন তা অনেকে জানে না। এই প্রদর্শনী থেকে তা জানা যাবে।
অনুষ্ঠানে প্রদর্শনী নিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, বাংলাদেশ এবং ভারতের জনগণের সংগ্রাম একসূত্রে গাঁথা। দুই দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের মেলবন্ধন এই প্রদর্শনীতে ফুটে উঠেছে। আমার জানা মতে, বঙ্গবন্ধুর সংগ্রাম, জীবন ও আদর্শের কথা বিশ্ববাসী এখনো সঠিকভাবে জানে না। এই প্রদর্শনী সেটা করবে।
সংস্কৃতি সচিব আবুল মনসুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, ঢাকার শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
দেশে আকস্মিক কোনো দুর্যোগ বা দুর্ঘটনা ঘটলেই একটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। বিশেষ করে ঢাকার মতো জনবহুল এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের সময় এই বিশৃঙ্খলা বেশি দৃশ্যমান হয়। যানজট ও প্রশস্ত রাস্তা না থাকার কারণে প্রায়ই ফায়ার সার্ভিসের দলকে ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে বেগ পেতে হয়। অনেক যুদ্ধ করে পৌঁছানোর পর পানি উৎস পেতে
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ছাত্রছাত্রীসহ হতাহতের ঘটনায় শোক ও শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টার পর থেকে বন্ধ থাকবে উচ্চ আদালতের বিচারকাজ। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসংবিধান ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে নতুন প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে উপস্থাপন করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। প্রস্তাবে নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সম্পর্কিত পৃথক প্রস্তাব দলগুলোর কাছে আজ মঙ্গলবারের বৈঠকে তোলা হবে।
২ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস) গঠন করতে যাচ্ছে সরকার। বিভিন্ন সার্ভিস থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে এই সার্ভিসে যোগ দেওয়া যাবে। এসইএসের অধীনে থাকবে উপসচিব থেকে সচিবের সব পদ। এ ছাড়া জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার পদের নাম...
১০ ঘণ্টা আগে