অনলাইন ডেস্ক
কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী ও মাদারীপুর-২ আসনের সাবেক এমপি শাজাহান খান, তাঁর স্ত্রী সৈয়দা রোকেয়া বেগম ও ছেলে মো. আসিবুর রহমানের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খানের সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করেছে সংস্থাটি।
আজ রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন মামলা দায়েরের এ তথ্য জানিয়েছেন।
আক্তার হোসেন বলেন, সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৩৬ লাখ ৫১ হাজার ৫৫৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৯টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৮৬ কোটি ৬৯ লাখ ৩২ হাজার ৭৬৯ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলা এজাহারে বলা হয়, পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫ (২) ধারা তৎসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এ ছাড়া দ্বিতীয় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে শাজাহান খানের স্ত্রী সৈয়দা রোকেয়া বেগমের বিরুদ্ধে। এই মামলায় শাজাহান খানকেও আসামি করা হয়েছে। রোকেয়া বেগমের বিরুদ্ধে ৪ কোটি ৪৭ লাখ ১৯ হাজার ৮৪৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
তৃতীয় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে মো. আসিবুর রহমানের বিরুদ্ধে। এই মামলায় আসিবুরের বাবা সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানকেও আসামি করা হয়েছে। আসিবুরের বিরুদ্ধে ৯ কোটি ৮৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
অন্যদিকে, ১ কোটি ৭১ লাখ ১৮ হাজার ৯২ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খানের সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করেছে দুদক।
১৯৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাদারীপুর-২ আসন প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তীকালে একই আসন পরে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪—এই সাতটি নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে তাঁকে নৌপরিবহনমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে তাঁকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর (প্রেসিডিয়াম) সদস্য করা হয়।
কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী ও মাদারীপুর-২ আসনের সাবেক এমপি শাজাহান খান, তাঁর স্ত্রী সৈয়দা রোকেয়া বেগম ও ছেলে মো. আসিবুর রহমানের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খানের সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করেছে সংস্থাটি।
আজ রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন মামলা দায়েরের এ তথ্য জানিয়েছেন।
আক্তার হোসেন বলেন, সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৩৬ লাখ ৫১ হাজার ৫৫৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৯টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৮৬ কোটি ৬৯ লাখ ৩২ হাজার ৭৬৯ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলা এজাহারে বলা হয়, পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫ (২) ধারা তৎসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এ ছাড়া দ্বিতীয় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে শাজাহান খানের স্ত্রী সৈয়দা রোকেয়া বেগমের বিরুদ্ধে। এই মামলায় শাজাহান খানকেও আসামি করা হয়েছে। রোকেয়া বেগমের বিরুদ্ধে ৪ কোটি ৪৭ লাখ ১৯ হাজার ৮৪৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
তৃতীয় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে মো. আসিবুর রহমানের বিরুদ্ধে। এই মামলায় আসিবুরের বাবা সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানকেও আসামি করা হয়েছে। আসিবুরের বিরুদ্ধে ৯ কোটি ৮৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
অন্যদিকে, ১ কোটি ৭১ লাখ ১৮ হাজার ৯২ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খানের সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করেছে দুদক।
১৯৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাদারীপুর-২ আসন প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তীকালে একই আসন পরে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪—এই সাতটি নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে তাঁকে নৌপরিবহনমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে তাঁকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর (প্রেসিডিয়াম) সদস্য করা হয়।
মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর ধর্ষণ মামলার বিচার দ্রুত করার জন্য আইন সংশোধন করা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে গত ২৫ মার্চ গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। সংশোধিত আইনে ধর্ষণের বিচারের সময়সীমা কমিয়ে ৯০ কার্যদিবসে...
৭ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে কাশ্মীর ইস্যু তুলে ধরে ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ তোলে পাকিস্তান। তবে বাংলাদেশের বিবৃতিতে এই ইস্যুর উল্লেখ না থাকলেও ঢাকা একাত্তরের গণহত্যা, ক্ষতিপূরণসহ একাধিক ঐতিহাসিক বিষয় উত্থাপন করে। বৈঠকে সার্ক পুনরুজ্জীবন এবং
১১ ঘণ্টা আগেবিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন
১৩ ঘণ্টা আগেনারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৪ ঘণ্টা আগে