বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, ‘আমরা যদি সেবাকে দায়িত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারি, তবে বুঝব—জুলাই গণআন্দোলনের মূল শিক্ষা আমরা ধারণ করতে পেরেছি।’ আজ শনিবার দুপুরে হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘জুলাই পুনর্জাগরণ-২০২৫’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের আন্দোলন-সংগ্রামের এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা বৈষম্যহীন ও ন্যায়নিষ্ঠ রাষ্ট্র গড়ার অদম্য পথযাত্রার সূচনা করেছে।’
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘এই আন্দোলন কেবল প্রতিবাদ নয়, এটি আশাবাদ, পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার এক সাহসী আহ্বান। আমরা জনগণের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ বাড়িয়েছি, কার্যকরী পরিবর্তনের চেষ্টা করেছি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, জনগণের ওপর আস্থা রাখতে শিখেছি। রাষ্ট্র ও প্রশাসনকে এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে, যেখানে নাগরিকের কণ্ঠস্বর উপেক্ষিত হবে না।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী। তিনি বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে অনেক আত্মত্যাগ একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ সৃষ্টি করেছে।’ এ সময় তিনি কর্মসংস্থান, অর্থনীতি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ওপর গুরুত্ব দিয়ে পরিকল্পনার কথা জানান।
নাসরীন জাহান বলেন, ‘তরুণদের কখনো দমন করা যায় না। তাঁরা দুর্বার। যখন তাদের বাধা দেওয়া হয়, তখনই তারা জেগে ওঠে।’ তিনি তরুণদের দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন—বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইসরাত হোসেন খান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের এমডি ও সিইও ড. সাফিকুর রহমান, সিভিল অ্যাভিয়েশনের সদস্য (পরিচালন ও পরিকল্পনা) এয়ার কমোডর আবু সাইদ মেহবুব খান, পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট অপারেশনের মহাপরিচালক জুলফিকার আলী, আটাব সভাপতি আব্দুস সালাম আরেফ ও টোয়াব সভাপতি মো. রাফিউজ্জামান।
অনুষ্ঠানে জুলাই অভ্যুত্থানকে স্মরণ করে চিত্রাঙ্কন ও রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। রক্তদানের এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। এ ছাড়া একটি পর্যটন মেলারও আয়োজন করা হয়, যেখানে ১০টি স্টল অংশ নেয়। উপদেষ্টা বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।
জুলাই অভ্যুত্থানে সম্পূর্ণ দৃষ্টিশক্তি হারানো ১১ জন যোদ্ধার হাতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের পক্ষ থেকে ওমরাহ পালনের জন্য (ঢাকা-জেদ্দা-ঢাকা) দুটি করে টিকিট এবং স্কাই ক্যাপিটাল এয়ারলাইনসের পক্ষ থেকে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করেন বশিরউদ্দীন। চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৩ জনকে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের টিকিট ও অন্যান্য প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, ‘আমরা যদি সেবাকে দায়িত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারি, তবে বুঝব—জুলাই গণআন্দোলনের মূল শিক্ষা আমরা ধারণ করতে পেরেছি।’ আজ শনিবার দুপুরে হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘জুলাই পুনর্জাগরণ-২০২৫’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের আন্দোলন-সংগ্রামের এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা বৈষম্যহীন ও ন্যায়নিষ্ঠ রাষ্ট্র গড়ার অদম্য পথযাত্রার সূচনা করেছে।’
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘এই আন্দোলন কেবল প্রতিবাদ নয়, এটি আশাবাদ, পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার এক সাহসী আহ্বান। আমরা জনগণের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ বাড়িয়েছি, কার্যকরী পরিবর্তনের চেষ্টা করেছি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, জনগণের ওপর আস্থা রাখতে শিখেছি। রাষ্ট্র ও প্রশাসনকে এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে, যেখানে নাগরিকের কণ্ঠস্বর উপেক্ষিত হবে না।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী। তিনি বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে অনেক আত্মত্যাগ একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ সৃষ্টি করেছে।’ এ সময় তিনি কর্মসংস্থান, অর্থনীতি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ওপর গুরুত্ব দিয়ে পরিকল্পনার কথা জানান।
নাসরীন জাহান বলেন, ‘তরুণদের কখনো দমন করা যায় না। তাঁরা দুর্বার। যখন তাদের বাধা দেওয়া হয়, তখনই তারা জেগে ওঠে।’ তিনি তরুণদের দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন—বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইসরাত হোসেন খান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের এমডি ও সিইও ড. সাফিকুর রহমান, সিভিল অ্যাভিয়েশনের সদস্য (পরিচালন ও পরিকল্পনা) এয়ার কমোডর আবু সাইদ মেহবুব খান, পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট অপারেশনের মহাপরিচালক জুলফিকার আলী, আটাব সভাপতি আব্দুস সালাম আরেফ ও টোয়াব সভাপতি মো. রাফিউজ্জামান।
অনুষ্ঠানে জুলাই অভ্যুত্থানকে স্মরণ করে চিত্রাঙ্কন ও রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। রক্তদানের এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। এ ছাড়া একটি পর্যটন মেলারও আয়োজন করা হয়, যেখানে ১০টি স্টল অংশ নেয়। উপদেষ্টা বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।
জুলাই অভ্যুত্থানে সম্পূর্ণ দৃষ্টিশক্তি হারানো ১১ জন যোদ্ধার হাতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের পক্ষ থেকে ওমরাহ পালনের জন্য (ঢাকা-জেদ্দা-ঢাকা) দুটি করে টিকিট এবং স্কাই ক্যাপিটাল এয়ারলাইনসের পক্ষ থেকে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করেন বশিরউদ্দীন। চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৩ জনকে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের টিকিট ও অন্যান্য প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসার খোঁজ নিতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
৬ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
৬ ঘণ্টা আগে