ফিচার ডেস্ক
পর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়।
গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য। গ্রামটির প্রতিটি বাড়ি তৈরি হয়েছে কোরিয়ান স্থাপত্যশৈলী হ্যানোক অনুসারে। এ কারণেই পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় এই গ্রাম।
গ্রামটির জনসংখ্যা ৬ হাজার ১০০। কিন্তু প্রতিবছর সে গ্রামে উপস্থিত হয় প্রায় ৬০ লাখ পর্যটক! তথ্য জানাচ্ছে, গ্রামটি দেখতে পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিবছর। কিন্তু সেটা মোটেও পছন্দ নয় গ্রামবাসীর। অতিরিক্ত পর্যটকের কারণে তাঁদের নিত্যদিনের জীবনে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। বিভিন্ন সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, পর্যটকদের অনেকে অনুমতি ছাড়াই ঢুকে পড়ছেন স্থানীয়দের ঘরে। রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পর্যটকদের কারণে গত ১০ বছরে ২৭ দশমিক ৬ শতাংশ গ্রামবাসী গ্রাম ছেড়ে অন্য কোথাও বসবাস শুরু করেছেন।
তাই স্থানীয় প্রশাসন গ্রামটিতে পর্যটক বন্ধে কারফিউ জারি করেছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করেছে। চলতি মাস থেকে শুরু হওয়া এই কারফিউ চলবে ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত। তবে কারফিউ সময়ের বাইরে পর্যটকেরা ভ্রমণের সুযোগ পাবে গ্রামটিতে। নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে কোনোভাবে গ্রামে ঢুকে পড়লে গুনতে হবে ৭২ ডলার জরিমানা।
জংনো জেলার প্রধান চুং-মুন-হুন বলেন, ‘স্থানীয়দের নিরাপত্তার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর এটি কঠোরভাবে সবার পালন করতে হবে। সে কারণে কারফিউ অমান্য করলে জরিমানার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।’
এ বছর গ্রামটিতে কারফিউ জারি করা হলেও অনেক আগে থেকে পর্যটকদের ভ্রমণের ওপর বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ চলছিল। ২০২০ সালের আগে পর্যন্ত এই গ্রামের মূল আকর্ষণ কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী বাড়িগুলোতে রাত কাটানোর সুযোগ পেত পর্যটকেরা। কিন্তু সেটিও পরে বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
সূত্র: রয়টার্স
পর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়।
গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য। গ্রামটির প্রতিটি বাড়ি তৈরি হয়েছে কোরিয়ান স্থাপত্যশৈলী হ্যানোক অনুসারে। এ কারণেই পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় এই গ্রাম।
গ্রামটির জনসংখ্যা ৬ হাজার ১০০। কিন্তু প্রতিবছর সে গ্রামে উপস্থিত হয় প্রায় ৬০ লাখ পর্যটক! তথ্য জানাচ্ছে, গ্রামটি দেখতে পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিবছর। কিন্তু সেটা মোটেও পছন্দ নয় গ্রামবাসীর। অতিরিক্ত পর্যটকের কারণে তাঁদের নিত্যদিনের জীবনে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। বিভিন্ন সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, পর্যটকদের অনেকে অনুমতি ছাড়াই ঢুকে পড়ছেন স্থানীয়দের ঘরে। রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পর্যটকদের কারণে গত ১০ বছরে ২৭ দশমিক ৬ শতাংশ গ্রামবাসী গ্রাম ছেড়ে অন্য কোথাও বসবাস শুরু করেছেন।
তাই স্থানীয় প্রশাসন গ্রামটিতে পর্যটক বন্ধে কারফিউ জারি করেছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করেছে। চলতি মাস থেকে শুরু হওয়া এই কারফিউ চলবে ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত। তবে কারফিউ সময়ের বাইরে পর্যটকেরা ভ্রমণের সুযোগ পাবে গ্রামটিতে। নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে কোনোভাবে গ্রামে ঢুকে পড়লে গুনতে হবে ৭২ ডলার জরিমানা।
জংনো জেলার প্রধান চুং-মুন-হুন বলেন, ‘স্থানীয়দের নিরাপত্তার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর এটি কঠোরভাবে সবার পালন করতে হবে। সে কারণে কারফিউ অমান্য করলে জরিমানার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।’
এ বছর গ্রামটিতে কারফিউ জারি করা হলেও অনেক আগে থেকে পর্যটকদের ভ্রমণের ওপর বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ চলছিল। ২০২০ সালের আগে পর্যন্ত এই গ্রামের মূল আকর্ষণ কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী বাড়িগুলোতে রাত কাটানোর সুযোগ পেত পর্যটকেরা। কিন্তু সেটিও পরে বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
সূত্র: রয়টার্স
চায়ের কথা শুনলেই মন কেমন প্রশান্তিতে ছেয়ে যায়, তাই না? তবে চায়ের আছে অনেক ধরন— গ্রিন টি, লাল চা, দুধ চা, লেবু চা, মশলা চা আরও কত কি! এর মধ্যে আবার অনেকে পছন্দ করেন ধোঁয়া ওঠা গরম চা, অনেকে গরম চা ঠান্ডা করে খেতে পছন্দ করেন আবার কেউ ভালোবাসেন বরফ দেওয়া চা। এমন হরেক রকমের পছন্দের কথা বলতে গিয়ে এবার
৮ ঘণ্টা আগেঅনেকেই আছেন যাদের বারবার ক্ষুধা পায়। সারা দিনই কিছু না কিছু খেতে ইচ্ছা হয়। প্রাথমিকভাবে এতে ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। এমন অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার সহজ সমাধান হতে পারে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। প্রোটিন শরীরকে দীর্ঘ সময় পরিপূর্ণ রাখে, ক্ষুধা কমায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদ প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সেই পরিবর্তনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ নিদর্শন হচ্ছে কিং আবদুল্লাহ ফাইন্যান্সিয়াল ডিস্ট্রিক্ট (কেএএফডি)—একটি উচ্চাভিলাষী মেগা প্রকল্প, যা ব্যবসা, প্রযুক্তি, পরিবেশবান্ধব নগরায়ণ ও আধুনিক জীবনযাত্রার এক অনন্য মিশ্রণ।
১ দিন আগেঘড়ি কেবল সময় দেখার যন্ত্র নয়। বহু আগেই ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঘড়ির ভিন্ন রূপে ফিরে আসা নিয়ে ‘ওয়াচেস অ্যান্ড ওয়ান্ডার্স’ নামের বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে জেনেভায়। যেখানে নামীদামি সব ব্র্যান্ড নিজেদের ঘড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছে।
২ দিন আগে