বান্দরবান প্রতিনিধি
উঁচু-নিচু সবুজ পাহাড়ের সারি। মধ্য শরতেও এই পাহাড়ে হঠাৎ হঠাৎ বৃষ্টি নামে একেবারে বর্ষার মতো। ফলে বান্দরবানের পাহাড়ি গাছগুলোর পাতা ঘন সবুজ ও সতেজ। আর কিছু না হোক, এই সবুজ দেখেই কাটিয়ে দেওয়া যায় এক জনম।
এখন এক ভিন্নরূপেই দেখা যাবে পর্যটন শহর বান্দরবানকে। অনেকেরই হয়তো জানা, শরতে পাহাড়ঘেরা এই জেলা যেন এক সবুজ গালিচার ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। যেদিকে তাকাবেন, চোখের লেন্সে ধরা দেবে সবুজ আর সবুজ। হঠাৎ বৃষ্টির অবিরাম জলধারায় পাহাড়ের গাছপালা যেন নতুন যৌবন লাভ করে এ সময়। মেঘ আর পাহাড়ের সম্পর্কের কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। পাহাড়ের বুক চিরে শত শত ঝরনা আপনাকে নিয়ে যাবে এক মায়াবী রাজ্যে। ইচ্ছে হলেই নীলাচল, চিম্বুক, ওয়াই জংশন, জীবননগর আর নীলগিরিতে দাঁড়িয়ে মেঘ স্পর্শ করার আনন্দ নিতে পারবেন। শহর থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরে মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স। মেঘলা ও প্রান্তিক লেকের স্বচ্ছ জলে ভাসতে পারবেন ডিঙিতে। অথবা ঘুরে আসতে পারবেন চিম্বুক পাহাড়ের ম্রো জনগোষ্ঠীর গ্রাম থেকে। ক্লান্ত শরীরকে জুড়িয়ে নিতে পারেন তাদের মাচাং ঘরে। এখন উঠছে জুমের ফসল। চাইলে কোনো পাহাড়ে গিয়ে দেখতে পারেন বিশেষ এই কৃষিকাজ।
ইচ্ছা হলে মেঘের সঙ্গে লুকোচুরি খেলা বাদ দিয়ে হারিয়ে যেতে পারেন নীলাচলের মেঘে ঢাকা পাহাড়ে। ১ হাজার ৮০০ ফুট উঁচুতে
অবস্থিত নীলাচল থেকে সবুজের চাদরে মোড়ানো বান্দরবান শহর দেখা যাবে। বান্দরবান-চিম্বুক সড়কের ৮ কিলোমিটারে রয়েছে পাহাড়ি
ঝরনা। ঝরনা থেকে গড়িয়ে পড়া জলরাশির স্রোত এ সময় পাগলা ঘোড়ার মতো। বিপজ্জনক মনে হলে নামবেন না।
বান্দরবান শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার দূরে রয়েছে বাংলার দার্জিলিংখ্যাত চিম্বুক পাহাড়। এমন শত শত পাহাড় তার রূপ দেখাতে যেন আপনার জন্যই অপেক্ষা করছে। এই পাহাড়গুলোতে না উঠলে বান্দরবান ভ্রমণের মূল আনন্দ অধরা থেকে যাবে।
যাতায়াত
ঢাকা থেকে ট্রেনে বা বাসে চট্টগ্রাম। সেখান থেকে সোজা বান্দরবান। বাংলাদেশের অনেক জায়গা থেকে সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায়। ঢাকা থেকেও সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায় নন-এসি বা এসি বাসে। নন-এসি বাসের ভাড়া জনপ্রতি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা এবং এসি বাসের ভাড়া ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত। ফকিরাপুল, সায়েদাবাদ, কমলাপুর রেলস্টেশনের বিপরীত দিকের কাউন্টার থেকে এসব বাস ছাড়ে। কেউ যদি দেশের যেকোনো জায়গা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবান যেতে চান, তাহলে চট্টগ্রামে নেমে বহদ্দারহাট টার্মিনালে যেতে হবে। সেখান থেকে পূরবী ও পূর্বাণী পরিবহনের এসি ও নন-এসি গাড়িতে বান্দরবান যেতে পারবেন। এসি বাসের ভাড়া জনপ্রতি ২৫০ ও নন-এসি বাসের ভাড়া জনপ্রতি ১৮০ টাকা।
কোথায় থাকবেন
হোটেল ডি মোর, হোটেল ফোর স্টার, হোটেল হিলটন, হলিডে ইন, হোটেল হিলভিউ, নীলাদ্রি, হোটেল সাঙ্গু, হোটেল থ্রি স্টার, হোটেল প্লাজা, হোটেল গ্রিন হিল, হোটেল হিল বার্ড, হোটেল নাইট হ্যাভেন, গ্রিনপিক রিসোর্ট, হোটেল প্লাজা, ভেনাস রিসোর্ট, হোটেল হিল কুইন, বন নিবাস, গ্রিনল্যান্ড, সাইরু হিল রিসোর্ট, হোটেল রয়্যাল ছাড়া আরও অনেক হোটেল ও রিসোর্ট আছে বান্দরবানে। ভাড়া ৪০০ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। গুগলে খুঁজলে প্রায় প্রতিটি হোটেলের সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর পেয়ে যাবেন।
উঁচু-নিচু সবুজ পাহাড়ের সারি। মধ্য শরতেও এই পাহাড়ে হঠাৎ হঠাৎ বৃষ্টি নামে একেবারে বর্ষার মতো। ফলে বান্দরবানের পাহাড়ি গাছগুলোর পাতা ঘন সবুজ ও সতেজ। আর কিছু না হোক, এই সবুজ দেখেই কাটিয়ে দেওয়া যায় এক জনম।
এখন এক ভিন্নরূপেই দেখা যাবে পর্যটন শহর বান্দরবানকে। অনেকেরই হয়তো জানা, শরতে পাহাড়ঘেরা এই জেলা যেন এক সবুজ গালিচার ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। যেদিকে তাকাবেন, চোখের লেন্সে ধরা দেবে সবুজ আর সবুজ। হঠাৎ বৃষ্টির অবিরাম জলধারায় পাহাড়ের গাছপালা যেন নতুন যৌবন লাভ করে এ সময়। মেঘ আর পাহাড়ের সম্পর্কের কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। পাহাড়ের বুক চিরে শত শত ঝরনা আপনাকে নিয়ে যাবে এক মায়াবী রাজ্যে। ইচ্ছে হলেই নীলাচল, চিম্বুক, ওয়াই জংশন, জীবননগর আর নীলগিরিতে দাঁড়িয়ে মেঘ স্পর্শ করার আনন্দ নিতে পারবেন। শহর থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরে মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স। মেঘলা ও প্রান্তিক লেকের স্বচ্ছ জলে ভাসতে পারবেন ডিঙিতে। অথবা ঘুরে আসতে পারবেন চিম্বুক পাহাড়ের ম্রো জনগোষ্ঠীর গ্রাম থেকে। ক্লান্ত শরীরকে জুড়িয়ে নিতে পারেন তাদের মাচাং ঘরে। এখন উঠছে জুমের ফসল। চাইলে কোনো পাহাড়ে গিয়ে দেখতে পারেন বিশেষ এই কৃষিকাজ।
ইচ্ছা হলে মেঘের সঙ্গে লুকোচুরি খেলা বাদ দিয়ে হারিয়ে যেতে পারেন নীলাচলের মেঘে ঢাকা পাহাড়ে। ১ হাজার ৮০০ ফুট উঁচুতে
অবস্থিত নীলাচল থেকে সবুজের চাদরে মোড়ানো বান্দরবান শহর দেখা যাবে। বান্দরবান-চিম্বুক সড়কের ৮ কিলোমিটারে রয়েছে পাহাড়ি
ঝরনা। ঝরনা থেকে গড়িয়ে পড়া জলরাশির স্রোত এ সময় পাগলা ঘোড়ার মতো। বিপজ্জনক মনে হলে নামবেন না।
বান্দরবান শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার দূরে রয়েছে বাংলার দার্জিলিংখ্যাত চিম্বুক পাহাড়। এমন শত শত পাহাড় তার রূপ দেখাতে যেন আপনার জন্যই অপেক্ষা করছে। এই পাহাড়গুলোতে না উঠলে বান্দরবান ভ্রমণের মূল আনন্দ অধরা থেকে যাবে।
যাতায়াত
ঢাকা থেকে ট্রেনে বা বাসে চট্টগ্রাম। সেখান থেকে সোজা বান্দরবান। বাংলাদেশের অনেক জায়গা থেকে সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায়। ঢাকা থেকেও সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায় নন-এসি বা এসি বাসে। নন-এসি বাসের ভাড়া জনপ্রতি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা এবং এসি বাসের ভাড়া ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত। ফকিরাপুল, সায়েদাবাদ, কমলাপুর রেলস্টেশনের বিপরীত দিকের কাউন্টার থেকে এসব বাস ছাড়ে। কেউ যদি দেশের যেকোনো জায়গা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবান যেতে চান, তাহলে চট্টগ্রামে নেমে বহদ্দারহাট টার্মিনালে যেতে হবে। সেখান থেকে পূরবী ও পূর্বাণী পরিবহনের এসি ও নন-এসি গাড়িতে বান্দরবান যেতে পারবেন। এসি বাসের ভাড়া জনপ্রতি ২৫০ ও নন-এসি বাসের ভাড়া জনপ্রতি ১৮০ টাকা।
কোথায় থাকবেন
হোটেল ডি মোর, হোটেল ফোর স্টার, হোটেল হিলটন, হলিডে ইন, হোটেল হিলভিউ, নীলাদ্রি, হোটেল সাঙ্গু, হোটেল থ্রি স্টার, হোটেল প্লাজা, হোটেল গ্রিন হিল, হোটেল হিল বার্ড, হোটেল নাইট হ্যাভেন, গ্রিনপিক রিসোর্ট, হোটেল প্লাজা, ভেনাস রিসোর্ট, হোটেল হিল কুইন, বন নিবাস, গ্রিনল্যান্ড, সাইরু হিল রিসোর্ট, হোটেল রয়্যাল ছাড়া আরও অনেক হোটেল ও রিসোর্ট আছে বান্দরবানে। ভাড়া ৪০০ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। গুগলে খুঁজলে প্রায় প্রতিটি হোটেলের সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর পেয়ে যাবেন।
নানা কারণে লিভারের স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। লিভারের বিষ হলো অ্যালকোহল—এটি খুব প্রতিষ্ঠিত তথ্য, তবে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ভাইরাস সংক্রমণ, ওষুধ এবং পরিবেশগত বিষাক্ত পদার্থও লিভারের ক্ষতির কারণ হতে পারে। এই কারণগুলো নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ, হেপাটাইটিস, ফাইব্রোসিস বা এমনক
২ দিন আগেভেটকি মাছের ফিলে দিয়ে দারুণ রোল তৈরি করা যায়। যেকোনো সুপারশপে পাওয়া যায় মাছের ফিলে। সেখান থেকে ভেটকি মাছের ফিলে কিনে বানিয়ে ফেলতে পারেন মজাদার ভেটকি রোল।
২ দিন আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেতে উড়োজাহাজে চড়তে হবে, এমন কথা প্রচলিত আছে। কিন্তু এর ব্যতিক্রমও ঘটতে দেখা যায় মাঝে মাঝে। তেমন ঘটনাই প্রমাণ করলেন ডেনমার্কের নাগরিক থর পেডারসেন। উড়োজাহাজে না চড়েই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ দেখার বাসনা ছিল তাঁর। সে বাসনা পূরণ করতেই ২০১৩ সালে বিশ্বভ্রমণে বেরিয়ে পড়েন থর।
৩ দিন আগেহিমালয়ের ৬ হাজার ৪১৯ মিটার উঁচু চুলু ওয়েস্ট এবং ৬ হাজার ১৪৪ মিটার উঁচু থরং পর্বত। এ দুটি পর্বত অভিযানে যাচ্ছেন প্রকৌশলী, লেখক ও পর্বতারোহী কাওছার রূপক। এই অভিযানের তত্ত্বাবধানে রয়েছে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ ও বাংলা মাউন্টেইনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাব। পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে ইউনিটি...
৩ দিন আগে