আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গরমের তীব্রতা যত বাড়ে, ততই বাড়ে এসির ওপর নির্ভরতা। তবে দিনের পর দিন এসি চালালে যেমন বিদ্যুৎ বিল আকাশ ছোঁয়, তেমনি মেশিনটির আয়ুও কমে যায়। আবার নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না করলে তা হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণও। তাই এসি শুধু আরাম দিতেই নয়, সেটি কার্যকরভাবে ব্যবহার করাটাও জরুরি। কয়েকটি সহজ অভ্যাস, সময়মতো রক্ষণাবেক্ষণ এবং কিছু সিদ্ধান্ত এই গরমে আপনাকে স্বস্তি দিতে পারে খরচ না বাড়িয়ে।
বিদ্যুৎ বিল কমানোর উপায়
১. সঠিক তাপমাত্রা নির্ধারণ করুন
এসি চালানোর সময় ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এতে ঘর ঠান্ডা থাকে, আবার কম্প্রেসরের ওপর চাপ পড়ে না। তাপমাত্রা বেশি কমালে বিদ্যুৎ খরচ অনেক বেড়ে যায়, অথচ তেমন পার্থক্যও বোঝা যায় না।
২. সিলিং ফ্যান ব্যবহার করুন
এসির সঙ্গে সিলিং ফ্যান চালালে ঘরের ঠান্ডা বাতাস সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়িয়ে এসি চালালেও আরামদায়ক ঠান্ডা অনুভব করা যায়, আর বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
৩. জানালা ও দরজার ফাঁক বন্ধ রাখুন
ঘরের ঠান্ডা বাতাস বাইরে চলে যাওয়া ঠেকাতে দরজা-জানালার ফাঁক বন্ধ রাখুন। প্রয়োজনে ওয়েদার স্ট্রিপ, পর্দা বা সিল্যান্ট (বিশেষ ধরনের আঠালো পদার্থ যা ফাঁক বন্ধে কাজ করে) ব্যবহার করুন। ভালো ইনসুলেশন এসির ওপর চাপ কমায় ও বিদ্যুৎ খরচ কমায়।
৪. অপ্রয়োজনে বন্ধ রাখুন
বাড়িতে কেউ না থাকলে এসি বন্ধ রাখা উচিত। টাইমার ব্যবহার করুন অথবা স্মার্ট প্লাগের মাধ্যমে সময়মতো এসি চালু বা বন্ধ করুন। এতে বিদ্যুৎ বাঁচে এবং যন্ত্রের কম্প্রেসরের আয়ুও বাড়ে।
৫. ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন
ধুলোবালি জমে গেলে এসির ফিল্টার বন্ধ হয়ে যায়, ফলে কম্প্রেসরকে বেশি খাটতে হয়। প্রতি দুই থেকে চার সপ্তাহ অন্তর ফিল্টার পরিষ্কার বা বদলানো জরুরি। এতে বিদ্যুৎ কম খরচ হয় এবং ঠান্ডাও ভালো পাওয়া যায়।
এসির আয়ু বাড়াবেন যেভাবে
১. মাসে একবার ফিল্টার পরিষ্কার করুন
নিয়মিত ফিল্টার পরিষ্কার না করলে এসির যন্ত্রাংশে ধুলো জমে চাপ পড়ে। মাসে অন্তত একবার পরিষ্কার করলে যন্ত্রটি দীর্ঘস্থায়ী হয় ও ঠান্ডার মান ঠিক থাকে।
২. বছরে একবার সার্ভিসিং করুন
একজন পেশাদার টেকনিশিয়ান বছরে অন্তত একবার এসি পরীক্ষা করলে অনেক সমস্যা আগেই ধরা পড়ে। রেফ্রিজারেটরের মাত্রা, কনডেনসার ও ইলেকট্রিক কানেকশন ঠিক আছে কি না, তা দেখে নিলে যন্ত্রটি ভালো থাকে এবং আয়ু বাড়ে।
৩. অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলুন
দিনভর এসি চালালে যন্ত্রাংশে বেশি চাপ পড়ে, ফলে দ্রুত নষ্ট হয়। মাঝে মাঝে এসি বন্ধ রেখে ফ্যান বা প্রাকৃতিক বাতাস ব্যবহার করুন। স্লিপ মোড বা পাওয়ার সেভ মোডেও এসি ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪. বাইরের ইউনিট পরিষ্কার রাখুন
এসির বাইরের ইউনিটে ধুলো, শুকনো পাতা বা আবর্জনা জমে থাকলে তাপ বিনিময় ঠিকমতো হয় না। এই ইউনিট ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন এবং চারপাশ পরিষ্কার রাখুন। এতে এসি ভালোভাবে কাজ করে এবং খরচ কম হয়।
৫. ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করুন
বিদ্যুৎ ওঠানামা হলে এসির ইলেকট্রিক অংশগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করলে এসি নিরাপদ থাকে এবং বড় ধরনের যান্ত্রিক ক্ষতি এড়ানো যায়।
স্বাস্থ্যসম্মতভাবে এসি ব্যবহারের উপায়
১. ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন
এসির নোংরা ফিল্টারে ধুলো, কণা ও অ্যালার্জেন জমে যায়, যা বাতাসের সঙ্গে ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। নিয়মিত পরিষ্কারে বাতাস বিশুদ্ধ থাকে, আর যাঁরা হাঁপানি বা অ্যালার্জিতে ভোগেন, তাঁদের জন্য এটি খুবই জরুরি।
২. ছত্রাক প্রতিরোধ করুন
নিয়মিত পরিষ্কার না করলে এসির ভেতরে জমে থাকা আর্দ্রতায় ছত্রাক তৈরি হয়। এটি নানা শারীরিক সমস্যা; যেমন সর্দি-কাশি, ত্বকে অ্যালার্জি ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। তাই সময়মতো পরিষ্কার ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ জরুরি।
৩. হুট করে তাপমাত্রা কমানো এড়িয়ে চলুন
খুব গরমের পর হঠাৎ অতিরিক্ত ঠান্ডায় শরীর খাপ খাওয়াতে পারে না। এতে ঠান্ডা লাগা, গলা ব্যথা, এমনকি সাইনাসের সমস্যা হতে পারে। তাই তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমান এবং একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় রাখুন।
৪. ঘরের বায়ু চলাচল ঠিক রাখুন
এসি মূলত একই বাতাসকে ঠান্ডা করে পুনরায় ঘরে ছাড়ে। ফলে ঘরের ভেতরের বাতাসে সতেজতার অভাব দেখা দেয়। তাই মাঝে মাঝে জানালা খুলে বা এক্সস্ট ফ্যান চালিয়ে বাইরে থেকে তাজা বাতাস আসতে দিন। এতে ঘর ফ্রেশ ও স্বাস্থ্যকর থাকে।
৫. প্রয়োজনে ডিহিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন
বিশেষ করে বর্ষাকালে বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকে, যা মোল্ড ও ডাস্ট মাইটের জন্ম দেয়। যদি এসিতে ডিহিউমিডিফায়ার না থাকে, আলাদা যন্ত্র ব্যবহার করতে পারেন। এতে বাতাস শুষ্ক ও আরামদায়ক থাকে এবং অ্যালার্জির ঝুঁকি কমে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

গরমের তীব্রতা যত বাড়ে, ততই বাড়ে এসির ওপর নির্ভরতা। তবে দিনের পর দিন এসি চালালে যেমন বিদ্যুৎ বিল আকাশ ছোঁয়, তেমনি মেশিনটির আয়ুও কমে যায়। আবার নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না করলে তা হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণও। তাই এসি শুধু আরাম দিতেই নয়, সেটি কার্যকরভাবে ব্যবহার করাটাও জরুরি। কয়েকটি সহজ অভ্যাস, সময়মতো রক্ষণাবেক্ষণ এবং কিছু সিদ্ধান্ত এই গরমে আপনাকে স্বস্তি দিতে পারে খরচ না বাড়িয়ে।
বিদ্যুৎ বিল কমানোর উপায়
১. সঠিক তাপমাত্রা নির্ধারণ করুন
এসি চালানোর সময় ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এতে ঘর ঠান্ডা থাকে, আবার কম্প্রেসরের ওপর চাপ পড়ে না। তাপমাত্রা বেশি কমালে বিদ্যুৎ খরচ অনেক বেড়ে যায়, অথচ তেমন পার্থক্যও বোঝা যায় না।
২. সিলিং ফ্যান ব্যবহার করুন
এসির সঙ্গে সিলিং ফ্যান চালালে ঘরের ঠান্ডা বাতাস সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়িয়ে এসি চালালেও আরামদায়ক ঠান্ডা অনুভব করা যায়, আর বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
৩. জানালা ও দরজার ফাঁক বন্ধ রাখুন
ঘরের ঠান্ডা বাতাস বাইরে চলে যাওয়া ঠেকাতে দরজা-জানালার ফাঁক বন্ধ রাখুন। প্রয়োজনে ওয়েদার স্ট্রিপ, পর্দা বা সিল্যান্ট (বিশেষ ধরনের আঠালো পদার্থ যা ফাঁক বন্ধে কাজ করে) ব্যবহার করুন। ভালো ইনসুলেশন এসির ওপর চাপ কমায় ও বিদ্যুৎ খরচ কমায়।
৪. অপ্রয়োজনে বন্ধ রাখুন
বাড়িতে কেউ না থাকলে এসি বন্ধ রাখা উচিত। টাইমার ব্যবহার করুন অথবা স্মার্ট প্লাগের মাধ্যমে সময়মতো এসি চালু বা বন্ধ করুন। এতে বিদ্যুৎ বাঁচে এবং যন্ত্রের কম্প্রেসরের আয়ুও বাড়ে।
৫. ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন
ধুলোবালি জমে গেলে এসির ফিল্টার বন্ধ হয়ে যায়, ফলে কম্প্রেসরকে বেশি খাটতে হয়। প্রতি দুই থেকে চার সপ্তাহ অন্তর ফিল্টার পরিষ্কার বা বদলানো জরুরি। এতে বিদ্যুৎ কম খরচ হয় এবং ঠান্ডাও ভালো পাওয়া যায়।
এসির আয়ু বাড়াবেন যেভাবে
১. মাসে একবার ফিল্টার পরিষ্কার করুন
নিয়মিত ফিল্টার পরিষ্কার না করলে এসির যন্ত্রাংশে ধুলো জমে চাপ পড়ে। মাসে অন্তত একবার পরিষ্কার করলে যন্ত্রটি দীর্ঘস্থায়ী হয় ও ঠান্ডার মান ঠিক থাকে।
২. বছরে একবার সার্ভিসিং করুন
একজন পেশাদার টেকনিশিয়ান বছরে অন্তত একবার এসি পরীক্ষা করলে অনেক সমস্যা আগেই ধরা পড়ে। রেফ্রিজারেটরের মাত্রা, কনডেনসার ও ইলেকট্রিক কানেকশন ঠিক আছে কি না, তা দেখে নিলে যন্ত্রটি ভালো থাকে এবং আয়ু বাড়ে।
৩. অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলুন
দিনভর এসি চালালে যন্ত্রাংশে বেশি চাপ পড়ে, ফলে দ্রুত নষ্ট হয়। মাঝে মাঝে এসি বন্ধ রেখে ফ্যান বা প্রাকৃতিক বাতাস ব্যবহার করুন। স্লিপ মোড বা পাওয়ার সেভ মোডেও এসি ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪. বাইরের ইউনিট পরিষ্কার রাখুন
এসির বাইরের ইউনিটে ধুলো, শুকনো পাতা বা আবর্জনা জমে থাকলে তাপ বিনিময় ঠিকমতো হয় না। এই ইউনিট ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন এবং চারপাশ পরিষ্কার রাখুন। এতে এসি ভালোভাবে কাজ করে এবং খরচ কম হয়।
৫. ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করুন
বিদ্যুৎ ওঠানামা হলে এসির ইলেকট্রিক অংশগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করলে এসি নিরাপদ থাকে এবং বড় ধরনের যান্ত্রিক ক্ষতি এড়ানো যায়।
স্বাস্থ্যসম্মতভাবে এসি ব্যবহারের উপায়
১. ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন
এসির নোংরা ফিল্টারে ধুলো, কণা ও অ্যালার্জেন জমে যায়, যা বাতাসের সঙ্গে ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। নিয়মিত পরিষ্কারে বাতাস বিশুদ্ধ থাকে, আর যাঁরা হাঁপানি বা অ্যালার্জিতে ভোগেন, তাঁদের জন্য এটি খুবই জরুরি।
২. ছত্রাক প্রতিরোধ করুন
নিয়মিত পরিষ্কার না করলে এসির ভেতরে জমে থাকা আর্দ্রতায় ছত্রাক তৈরি হয়। এটি নানা শারীরিক সমস্যা; যেমন সর্দি-কাশি, ত্বকে অ্যালার্জি ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। তাই সময়মতো পরিষ্কার ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ জরুরি।
৩. হুট করে তাপমাত্রা কমানো এড়িয়ে চলুন
খুব গরমের পর হঠাৎ অতিরিক্ত ঠান্ডায় শরীর খাপ খাওয়াতে পারে না। এতে ঠান্ডা লাগা, গলা ব্যথা, এমনকি সাইনাসের সমস্যা হতে পারে। তাই তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমান এবং একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় রাখুন।
৪. ঘরের বায়ু চলাচল ঠিক রাখুন
এসি মূলত একই বাতাসকে ঠান্ডা করে পুনরায় ঘরে ছাড়ে। ফলে ঘরের ভেতরের বাতাসে সতেজতার অভাব দেখা দেয়। তাই মাঝে মাঝে জানালা খুলে বা এক্সস্ট ফ্যান চালিয়ে বাইরে থেকে তাজা বাতাস আসতে দিন। এতে ঘর ফ্রেশ ও স্বাস্থ্যকর থাকে।
৫. প্রয়োজনে ডিহিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন
বিশেষ করে বর্ষাকালে বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকে, যা মোল্ড ও ডাস্ট মাইটের জন্ম দেয়। যদি এসিতে ডিহিউমিডিফায়ার না থাকে, আলাদা যন্ত্র ব্যবহার করতে পারেন। এতে বাতাস শুষ্ক ও আরামদায়ক থাকে এবং অ্যালার্জির ঝুঁকি কমে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গরমের তীব্রতা যত বাড়ে, ততই বাড়ে এসির ওপর নির্ভরতা। তবে দিনের পর দিন এসি চালালে যেমন বিদ্যুৎ বিল আকাশ ছোঁয়, তেমনি মেশিনটির আয়ুও কমে যায়। আবার নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না করলে তা হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণও। তাই এসি শুধু আরাম দিতেই নয়, সেটি কার্যকরভাবে ব্যবহার করাটাও জরুরি। কয়েকটি সহজ অভ্যাস, সময়মতো রক্ষণাবেক্ষণ এবং কিছু সিদ্ধান্ত এই গরমে আপনাকে স্বস্তি দিতে পারে খরচ না বাড়িয়ে।
বিদ্যুৎ বিল কমানোর উপায়
১. সঠিক তাপমাত্রা নির্ধারণ করুন
এসি চালানোর সময় ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এতে ঘর ঠান্ডা থাকে, আবার কম্প্রেসরের ওপর চাপ পড়ে না। তাপমাত্রা বেশি কমালে বিদ্যুৎ খরচ অনেক বেড়ে যায়, অথচ তেমন পার্থক্যও বোঝা যায় না।
২. সিলিং ফ্যান ব্যবহার করুন
এসির সঙ্গে সিলিং ফ্যান চালালে ঘরের ঠান্ডা বাতাস সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়িয়ে এসি চালালেও আরামদায়ক ঠান্ডা অনুভব করা যায়, আর বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
৩. জানালা ও দরজার ফাঁক বন্ধ রাখুন
ঘরের ঠান্ডা বাতাস বাইরে চলে যাওয়া ঠেকাতে দরজা-জানালার ফাঁক বন্ধ রাখুন। প্রয়োজনে ওয়েদার স্ট্রিপ, পর্দা বা সিল্যান্ট (বিশেষ ধরনের আঠালো পদার্থ যা ফাঁক বন্ধে কাজ করে) ব্যবহার করুন। ভালো ইনসুলেশন এসির ওপর চাপ কমায় ও বিদ্যুৎ খরচ কমায়।
৪. অপ্রয়োজনে বন্ধ রাখুন
বাড়িতে কেউ না থাকলে এসি বন্ধ রাখা উচিত। টাইমার ব্যবহার করুন অথবা স্মার্ট প্লাগের মাধ্যমে সময়মতো এসি চালু বা বন্ধ করুন। এতে বিদ্যুৎ বাঁচে এবং যন্ত্রের কম্প্রেসরের আয়ুও বাড়ে।
৫. ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন
ধুলোবালি জমে গেলে এসির ফিল্টার বন্ধ হয়ে যায়, ফলে কম্প্রেসরকে বেশি খাটতে হয়। প্রতি দুই থেকে চার সপ্তাহ অন্তর ফিল্টার পরিষ্কার বা বদলানো জরুরি। এতে বিদ্যুৎ কম খরচ হয় এবং ঠান্ডাও ভালো পাওয়া যায়।
এসির আয়ু বাড়াবেন যেভাবে
১. মাসে একবার ফিল্টার পরিষ্কার করুন
নিয়মিত ফিল্টার পরিষ্কার না করলে এসির যন্ত্রাংশে ধুলো জমে চাপ পড়ে। মাসে অন্তত একবার পরিষ্কার করলে যন্ত্রটি দীর্ঘস্থায়ী হয় ও ঠান্ডার মান ঠিক থাকে।
২. বছরে একবার সার্ভিসিং করুন
একজন পেশাদার টেকনিশিয়ান বছরে অন্তত একবার এসি পরীক্ষা করলে অনেক সমস্যা আগেই ধরা পড়ে। রেফ্রিজারেটরের মাত্রা, কনডেনসার ও ইলেকট্রিক কানেকশন ঠিক আছে কি না, তা দেখে নিলে যন্ত্রটি ভালো থাকে এবং আয়ু বাড়ে।
৩. অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলুন
দিনভর এসি চালালে যন্ত্রাংশে বেশি চাপ পড়ে, ফলে দ্রুত নষ্ট হয়। মাঝে মাঝে এসি বন্ধ রেখে ফ্যান বা প্রাকৃতিক বাতাস ব্যবহার করুন। স্লিপ মোড বা পাওয়ার সেভ মোডেও এসি ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪. বাইরের ইউনিট পরিষ্কার রাখুন
এসির বাইরের ইউনিটে ধুলো, শুকনো পাতা বা আবর্জনা জমে থাকলে তাপ বিনিময় ঠিকমতো হয় না। এই ইউনিট ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন এবং চারপাশ পরিষ্কার রাখুন। এতে এসি ভালোভাবে কাজ করে এবং খরচ কম হয়।
৫. ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করুন
বিদ্যুৎ ওঠানামা হলে এসির ইলেকট্রিক অংশগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করলে এসি নিরাপদ থাকে এবং বড় ধরনের যান্ত্রিক ক্ষতি এড়ানো যায়।
স্বাস্থ্যসম্মতভাবে এসি ব্যবহারের উপায়
১. ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন
এসির নোংরা ফিল্টারে ধুলো, কণা ও অ্যালার্জেন জমে যায়, যা বাতাসের সঙ্গে ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। নিয়মিত পরিষ্কারে বাতাস বিশুদ্ধ থাকে, আর যাঁরা হাঁপানি বা অ্যালার্জিতে ভোগেন, তাঁদের জন্য এটি খুবই জরুরি।
২. ছত্রাক প্রতিরোধ করুন
নিয়মিত পরিষ্কার না করলে এসির ভেতরে জমে থাকা আর্দ্রতায় ছত্রাক তৈরি হয়। এটি নানা শারীরিক সমস্যা; যেমন সর্দি-কাশি, ত্বকে অ্যালার্জি ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। তাই সময়মতো পরিষ্কার ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ জরুরি।
৩. হুট করে তাপমাত্রা কমানো এড়িয়ে চলুন
খুব গরমের পর হঠাৎ অতিরিক্ত ঠান্ডায় শরীর খাপ খাওয়াতে পারে না। এতে ঠান্ডা লাগা, গলা ব্যথা, এমনকি সাইনাসের সমস্যা হতে পারে। তাই তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমান এবং একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় রাখুন।
৪. ঘরের বায়ু চলাচল ঠিক রাখুন
এসি মূলত একই বাতাসকে ঠান্ডা করে পুনরায় ঘরে ছাড়ে। ফলে ঘরের ভেতরের বাতাসে সতেজতার অভাব দেখা দেয়। তাই মাঝে মাঝে জানালা খুলে বা এক্সস্ট ফ্যান চালিয়ে বাইরে থেকে তাজা বাতাস আসতে দিন। এতে ঘর ফ্রেশ ও স্বাস্থ্যকর থাকে।
৫. প্রয়োজনে ডিহিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন
বিশেষ করে বর্ষাকালে বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকে, যা মোল্ড ও ডাস্ট মাইটের জন্ম দেয়। যদি এসিতে ডিহিউমিডিফায়ার না থাকে, আলাদা যন্ত্র ব্যবহার করতে পারেন। এতে বাতাস শুষ্ক ও আরামদায়ক থাকে এবং অ্যালার্জির ঝুঁকি কমে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

গরমের তীব্রতা যত বাড়ে, ততই বাড়ে এসির ওপর নির্ভরতা। তবে দিনের পর দিন এসি চালালে যেমন বিদ্যুৎ বিল আকাশ ছোঁয়, তেমনি মেশিনটির আয়ুও কমে যায়। আবার নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না করলে তা হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণও। তাই এসি শুধু আরাম দিতেই নয়, সেটি কার্যকরভাবে ব্যবহার করাটাও জরুরি। কয়েকটি সহজ অভ্যাস, সময়মতো রক্ষণাবেক্ষণ এবং কিছু সিদ্ধান্ত এই গরমে আপনাকে স্বস্তি দিতে পারে খরচ না বাড়িয়ে।
বিদ্যুৎ বিল কমানোর উপায়
১. সঠিক তাপমাত্রা নির্ধারণ করুন
এসি চালানোর সময় ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এতে ঘর ঠান্ডা থাকে, আবার কম্প্রেসরের ওপর চাপ পড়ে না। তাপমাত্রা বেশি কমালে বিদ্যুৎ খরচ অনেক বেড়ে যায়, অথচ তেমন পার্থক্যও বোঝা যায় না।
২. সিলিং ফ্যান ব্যবহার করুন
এসির সঙ্গে সিলিং ফ্যান চালালে ঘরের ঠান্ডা বাতাস সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়িয়ে এসি চালালেও আরামদায়ক ঠান্ডা অনুভব করা যায়, আর বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
৩. জানালা ও দরজার ফাঁক বন্ধ রাখুন
ঘরের ঠান্ডা বাতাস বাইরে চলে যাওয়া ঠেকাতে দরজা-জানালার ফাঁক বন্ধ রাখুন। প্রয়োজনে ওয়েদার স্ট্রিপ, পর্দা বা সিল্যান্ট (বিশেষ ধরনের আঠালো পদার্থ যা ফাঁক বন্ধে কাজ করে) ব্যবহার করুন। ভালো ইনসুলেশন এসির ওপর চাপ কমায় ও বিদ্যুৎ খরচ কমায়।
৪. অপ্রয়োজনে বন্ধ রাখুন
বাড়িতে কেউ না থাকলে এসি বন্ধ রাখা উচিত। টাইমার ব্যবহার করুন অথবা স্মার্ট প্লাগের মাধ্যমে সময়মতো এসি চালু বা বন্ধ করুন। এতে বিদ্যুৎ বাঁচে এবং যন্ত্রের কম্প্রেসরের আয়ুও বাড়ে।
৫. ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন
ধুলোবালি জমে গেলে এসির ফিল্টার বন্ধ হয়ে যায়, ফলে কম্প্রেসরকে বেশি খাটতে হয়। প্রতি দুই থেকে চার সপ্তাহ অন্তর ফিল্টার পরিষ্কার বা বদলানো জরুরি। এতে বিদ্যুৎ কম খরচ হয় এবং ঠান্ডাও ভালো পাওয়া যায়।
এসির আয়ু বাড়াবেন যেভাবে
১. মাসে একবার ফিল্টার পরিষ্কার করুন
নিয়মিত ফিল্টার পরিষ্কার না করলে এসির যন্ত্রাংশে ধুলো জমে চাপ পড়ে। মাসে অন্তত একবার পরিষ্কার করলে যন্ত্রটি দীর্ঘস্থায়ী হয় ও ঠান্ডার মান ঠিক থাকে।
২. বছরে একবার সার্ভিসিং করুন
একজন পেশাদার টেকনিশিয়ান বছরে অন্তত একবার এসি পরীক্ষা করলে অনেক সমস্যা আগেই ধরা পড়ে। রেফ্রিজারেটরের মাত্রা, কনডেনসার ও ইলেকট্রিক কানেকশন ঠিক আছে কি না, তা দেখে নিলে যন্ত্রটি ভালো থাকে এবং আয়ু বাড়ে।
৩. অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলুন
দিনভর এসি চালালে যন্ত্রাংশে বেশি চাপ পড়ে, ফলে দ্রুত নষ্ট হয়। মাঝে মাঝে এসি বন্ধ রেখে ফ্যান বা প্রাকৃতিক বাতাস ব্যবহার করুন। স্লিপ মোড বা পাওয়ার সেভ মোডেও এসি ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪. বাইরের ইউনিট পরিষ্কার রাখুন
এসির বাইরের ইউনিটে ধুলো, শুকনো পাতা বা আবর্জনা জমে থাকলে তাপ বিনিময় ঠিকমতো হয় না। এই ইউনিট ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন এবং চারপাশ পরিষ্কার রাখুন। এতে এসি ভালোভাবে কাজ করে এবং খরচ কম হয়।
৫. ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করুন
বিদ্যুৎ ওঠানামা হলে এসির ইলেকট্রিক অংশগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করলে এসি নিরাপদ থাকে এবং বড় ধরনের যান্ত্রিক ক্ষতি এড়ানো যায়।
স্বাস্থ্যসম্মতভাবে এসি ব্যবহারের উপায়
১. ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন
এসির নোংরা ফিল্টারে ধুলো, কণা ও অ্যালার্জেন জমে যায়, যা বাতাসের সঙ্গে ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। নিয়মিত পরিষ্কারে বাতাস বিশুদ্ধ থাকে, আর যাঁরা হাঁপানি বা অ্যালার্জিতে ভোগেন, তাঁদের জন্য এটি খুবই জরুরি।
২. ছত্রাক প্রতিরোধ করুন
নিয়মিত পরিষ্কার না করলে এসির ভেতরে জমে থাকা আর্দ্রতায় ছত্রাক তৈরি হয়। এটি নানা শারীরিক সমস্যা; যেমন সর্দি-কাশি, ত্বকে অ্যালার্জি ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। তাই সময়মতো পরিষ্কার ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ জরুরি।
৩. হুট করে তাপমাত্রা কমানো এড়িয়ে চলুন
খুব গরমের পর হঠাৎ অতিরিক্ত ঠান্ডায় শরীর খাপ খাওয়াতে পারে না। এতে ঠান্ডা লাগা, গলা ব্যথা, এমনকি সাইনাসের সমস্যা হতে পারে। তাই তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমান এবং একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় রাখুন।
৪. ঘরের বায়ু চলাচল ঠিক রাখুন
এসি মূলত একই বাতাসকে ঠান্ডা করে পুনরায় ঘরে ছাড়ে। ফলে ঘরের ভেতরের বাতাসে সতেজতার অভাব দেখা দেয়। তাই মাঝে মাঝে জানালা খুলে বা এক্সস্ট ফ্যান চালিয়ে বাইরে থেকে তাজা বাতাস আসতে দিন। এতে ঘর ফ্রেশ ও স্বাস্থ্যকর থাকে।
৫. প্রয়োজনে ডিহিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন
বিশেষ করে বর্ষাকালে বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকে, যা মোল্ড ও ডাস্ট মাইটের জন্ম দেয়। যদি এসিতে ডিহিউমিডিফায়ার না থাকে, আলাদা যন্ত্র ব্যবহার করতে পারেন। এতে বাতাস শুষ্ক ও আরামদায়ক থাকে এবং অ্যালার্জির ঝুঁকি কমে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

আজ গ্রহরা আপনার জীবনে এক ‘লার্নিং সেশন’-এর আয়োজন করেছে। নতুন কিছু শেখার সুযোগ পাবেন, কিন্তু সাবধানে! আর্থিক লেনদেনে একটু সংযত হোন, না হলে ‘শিক্ষানবিশ ফি’ হিসেবে কিছু টাকা বেরিয়ে যেতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে একটা ছোট ‘টক শো’ হতে পারে, যেখানে আপনার...
১৯ মিনিট আগে
সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
১ ঘণ্টা আগে
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
১৭ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজ গ্রহরা আপনার জীবনে এক ‘লার্নিং সেশন’-এর আয়োজন করেছে। নতুন কিছু শেখার সুযোগ পাবেন, কিন্তু সাবধানে! আর্থিক লেনদেনে একটু সংযত হোন, না হলে ‘শিক্ষানবিশ ফি’ হিসেবে কিছু টাকা বেরিয়ে যেতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে একটা ছোট ‘টক শো’ হতে পারে, যেখানে আপনার পুরোনো ভুলগুলো নিয়ে আলোচনা হবে—মানে, হয়তো আপনি আজও ওনার মেসেজের রিপ্লাই দেননি! মেডিটেশন করুন। না হলে এত উত্তেজনা সামাল দিতে পারবেন না। আর গাড়ি চালানোর সময় শুধু সামনের দিকে তাকান, পাশের বাড়ির জানলার দিকে নয়।
বৃষ
আপনার আজকের দিনটা খুব ‘ইতিবাচক’ হবে। আপনি মানুষের সঙ্গে খুব ‘সংযুক্ত’ বোধ করবেন। কিন্তু সমস্যা হলো, এই সংযুক্তির অনুভূতিটা বজায় রাখার জন্য আপনার পকেট থেকে বেশ কিছু টাকা বেরিয়ে যেতে পারে—হয় বন্ধুদের খাওয়াবেন, না হয় অপ্রয়োজনীয় কিছু কিনবেন। পুরোনো পাওনা ফেরত আসতে পারে, কিন্তু সেটা আপনার হাতে আসার আগেই অন্য কোনো খরচের খাত রেডি হয়ে আছে। আজ আপনার দুর্বলতা কারও কাছে প্রকাশ করবেন না। বিশেষ করে, আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টটা যে দুর্বল, সেটা তো ভুলেও নয়!
মিথুন
আপনার যোগাযোগের দক্ষতা আজ তুঙ্গে! আপনি চাইলে আজ সাদা বস্তুকে কালো প্রমাণ করতে পারবেন, তবে সাবধান, এই বাড়তি বাগ্মিতার জন্য ব্লাড প্রেশার বাড়তে পারে। পারিবারিক জীবনে শান্তি বজায় থাকবে, কারণ সবাই ধরে নিয়েছে আপনি কথা বলতে শুরু করলেই আর থামবেন না, তাই সবাই চুপ থাকবে। ব্যবসার ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ আসছে, তবে আপনার পার্টনারের মাধ্যমে আসতে পারে। একটু কম কথা বলুন। বিশ্বের সমস্যা সমাধান না করে বরং নিজের ডায়েটে মনোযোগ দিন।
কর্কট
কর্মক্ষেত্রে আপনার পদোন্নতি বা আর্থিক লাভের সম্ভাবনা জোরালো! খুবই আনন্দের খবর! কিন্তু সেই আনন্দের মাঝে মায়ের স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ, বাড়ির কোনো আইনি সমস্যা আর সবচেয়ে বড় চাপ—আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা বাতিল করার সম্ভাবনা। আপনি ধনী হয়েও বন্দী! বিশ্বস্ত কাউকে মনের কথা খুলে বলুন। তবে খুব সাবধানে, সেই বিশ্বস্ত লোক যেন আবার আপনার প্রমোশনের কথাটা নিয়ে বসকে হিংসা না করে। ধৈর্য রাখুন। প্রোমোশনের টাকা দিয়ে উকিল আর ডাক্তার সামলাতে হবে।
সিংহ
আপনার আত্মবিশ্বাস আজ আকাশ ছুঁয়েছে, আপনি নিজেকে আজ বনের রাজা মনে করছেন! নতুন প্রকল্প হাতে নিতে পারেন, কিন্তু অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের কারণে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সাবধান, আর্থিক প্রতারণার শিকার হওয়ার সামান্য ঝুঁকিও রয়েছে। প্রেমে উষ্ণতা বাড়বে, যা আপনার বাড়তি আত্মবিশ্বাসের জ্বালানি হিসেবে কাজ করবে। তবে পেটের সমস্যায় ভোগার সম্ভাবনা আছে। ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আয়নায় নিজের মুখ দেখুন। পেটে মোচড় দিলে অটোমেটিক আত্মবিশ্বাস কমে যাবে।
কন্যা
দিনের বেশির ভাগ সময় মানসিক দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যেই কাটবে। আপনি কী করবেন, কী পরবেন, কাকে ফোন করবেন—এই নিয়েই অর্ধেক দিন শেষ! কিন্তু কাজের জায়গায় আপনার দক্ষতা প্রদর্শনের চেষ্টা সফল হবে। পুরোনো পাওনা আদায়ে বিলম্ব হবে, যা আপনার আজকের ‘ব্যয় বৃদ্ধির’ খাতায় যোগ করবে। আপনার সুমিষ্ট কৌশল বা মিষ্টি কথা দিয়ে জটিল সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। আজ মিষ্টি কথা বলার আগে আয়-ব্যয়ের হিসাবটা চট করে একবার মনে করে নিন। দেখবেন, মিষ্টি কথা অটোমেটিক্যালি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
তুলা
আজ আপনার সম্পর্কের উন্নতি হবে—সেটা জীবনসঙ্গী হোক বা আপনার বসের সঙ্গে। কর্মক্ষেত্রে সহযোগিতা পাবেন, যা দিয়ে আপনি অনেক দিনের অসমাপ্ত কাজ শেষ করে ফেলবেন। আয়ের নতুন উৎস খুঁজে পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। নতুন ধারণা এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনা উপকারী হবে। আপনি এতটাই ‘কুল’ থাকবেন যে শত্রুরাও আপনার সঙ্গে সেলফি তুলতে চাইবে। অনুকূল পরিস্থিতির সদ্ব্যবহার করুন। মানে, সুযোগ পেলে আজই নতুন ইনকামের পথটা পাকাপাকি করে ফেলুন!
বৃশ্চিক
আজকের দিনটি আপনার জন্য শক্তি এবং উৎসাহে পরিপূর্ণ! আপনি চাইলে আজ একটা পাহাড়ও টপকাতে পারেন। কিন্তু আপনার পরিকল্পনায় সামান্য পরিবর্তন আসতে পারে। এই বাড়তি শক্তি আপনি হয়তো ব্যয় করবেন ঘরের অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গোছানোর কাজে, যা আপনার কাজের থেকে বেশি ‘গুরুত্বপূর্ণ’ মনে হবে। কর্মক্ষেত্রে সুনাম বজায় থাকবে, কিন্তু আপনার দৃঢ়তা দেখলে সহকর্মীরা একটু ভয় পেতে পারে। আপনার এনার্জিটা কাজের দিকে রাখুন। পুরোনো ভুল বোঝাবুঝি দূর করার জন্য এনার্জি খরচ করবেন না, কারণ কিছু ভুল বোঝাবুঝি থাকাই ভালো।
ধনু
ক্যারিয়ার ও পেশাদার জীবনে মনোযোগ দিন, যেকোনো নতুন শুরু সফল হতে পারে। ভ্রমণ ও শিক্ষা সংক্রান্ত কাজ লাভজনক হবে। আপনি হয়তো একটা জরুরি কাজে বাইরে যাবেন, আর সেই ভ্রমণ থেকেই মোটা টাকা উপার্জনের পথ খুলে যাবে। কিন্তু গ্রহরা আপনাকে স্বাস্থ্যের দিকে মনোযোগ দিতে বলছে—হালকা ব্যায়াম এবং সঠিক ডায়েট! আপনার আজকের দিনের সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জ হবে—লাভজনক ভ্রমণে গিয়ে হোটেলের ফ্রি ব্রেকফাস্টের মিষ্টি অংশটুকু এড়িয়ে যাওয়া। শুভকামনা!
মকর রাশি
আজ আর্থিক বিষয়ে খুব সতর্ক থাকুন। যদিও পুরোনো দায়িত্ব পালন করা উপকারী হবে, তবুও চাকরি বা ব্যবসায় হঠাৎ কোনো পরিবর্তন আসতে পারে। শান্ত থাকুন, মকর। আপনার এতদিনের স্থিতিশীল জীবনে হঠাৎ করে একটা ‘ওয়াইল্ড কার্ড এন্ট্রি’ হতে চলেছে। ব্যক্তিগত সম্পর্কের ক্ষেত্রে আপনি খুব কার্যকর হবেন। আত্মীয়দের সঙ্গে আলোচনায় ধৈর্য ধরুন, কারণ তাদের কথা শুনলে আপনার খরচ আরও বাড়তে পারে। আপনার লক্ষ্য থেকে সরে যাবেন না। বিশেষ করে, আপনার বাজেট থেকে তো একদমই না!
কুম্ভ
আজ আপনি সামাজিক ও পেশাদার বিষয়ে বেশ এগিয়ে যাবেন। বন্ধু এবং সহকর্মীরা আপনাকে সাহায্য করবে। আপনি মানসিকভাবে ইতিবাচক থাকবেন এবং নতুন সুযোগের জন্য মন খোলা রাখবেন। আপনি আজ সবার নজরের কেন্দ্রে থাকবেন। তবে জ্যোতিষীরা আপনাকে ‘আবেগ নিয়ন্ত্রণে’ রাখতে বলছে। কারণ পাবলিক প্লেসে আপনার অতি-উৎসাহ দেখলে অন্যরা আপনাকে ভুল বুঝতে পারে। আপনি আজ বুদ্ধি খাটিয়ে সব সমস্যার সমাধান করবেন। কিন্তু মনে রাখবেন, সব সমস্যার মূলে আপনি নিজেই!
মীন
আজ আপনার দিনটি মসৃণ ও শান্ত হবে। আধ্যাত্মিক কাজে সময় ব্যয় করা উপকারী। আপনি হয়তো মেডিটেশন করছেন বা কোনো ধর্মীয় বই পড়ছেন, আর ঠিক সেই সময় আপনার স্থগিত কোনো কাজ বা আর্থিক দিক থেকে একটা গোপন গতি আসবে। পুরোনো কাজ শেষ করার জন্য এটা সেরা সময়। ক্যারিয়ার আর আর্থিক বিষয়ে একটু ধৈর্য ধরুন—আপনার সাফল্যের খবরটা একটু পরে আসুক। আজ আপনি এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করবেন, যার জন্য কেউ আপনাকে তাগাদা দেয়নি। এই রহস্যজনক কর্মদক্ষতা বজায় রাখুন।

মেষ
আজ গ্রহরা আপনার জীবনে এক ‘লার্নিং সেশন’-এর আয়োজন করেছে। নতুন কিছু শেখার সুযোগ পাবেন, কিন্তু সাবধানে! আর্থিক লেনদেনে একটু সংযত হোন, না হলে ‘শিক্ষানবিশ ফি’ হিসেবে কিছু টাকা বেরিয়ে যেতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে একটা ছোট ‘টক শো’ হতে পারে, যেখানে আপনার পুরোনো ভুলগুলো নিয়ে আলোচনা হবে—মানে, হয়তো আপনি আজও ওনার মেসেজের রিপ্লাই দেননি! মেডিটেশন করুন। না হলে এত উত্তেজনা সামাল দিতে পারবেন না। আর গাড়ি চালানোর সময় শুধু সামনের দিকে তাকান, পাশের বাড়ির জানলার দিকে নয়।
বৃষ
আপনার আজকের দিনটা খুব ‘ইতিবাচক’ হবে। আপনি মানুষের সঙ্গে খুব ‘সংযুক্ত’ বোধ করবেন। কিন্তু সমস্যা হলো, এই সংযুক্তির অনুভূতিটা বজায় রাখার জন্য আপনার পকেট থেকে বেশ কিছু টাকা বেরিয়ে যেতে পারে—হয় বন্ধুদের খাওয়াবেন, না হয় অপ্রয়োজনীয় কিছু কিনবেন। পুরোনো পাওনা ফেরত আসতে পারে, কিন্তু সেটা আপনার হাতে আসার আগেই অন্য কোনো খরচের খাত রেডি হয়ে আছে। আজ আপনার দুর্বলতা কারও কাছে প্রকাশ করবেন না। বিশেষ করে, আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টটা যে দুর্বল, সেটা তো ভুলেও নয়!
মিথুন
আপনার যোগাযোগের দক্ষতা আজ তুঙ্গে! আপনি চাইলে আজ সাদা বস্তুকে কালো প্রমাণ করতে পারবেন, তবে সাবধান, এই বাড়তি বাগ্মিতার জন্য ব্লাড প্রেশার বাড়তে পারে। পারিবারিক জীবনে শান্তি বজায় থাকবে, কারণ সবাই ধরে নিয়েছে আপনি কথা বলতে শুরু করলেই আর থামবেন না, তাই সবাই চুপ থাকবে। ব্যবসার ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ আসছে, তবে আপনার পার্টনারের মাধ্যমে আসতে পারে। একটু কম কথা বলুন। বিশ্বের সমস্যা সমাধান না করে বরং নিজের ডায়েটে মনোযোগ দিন।
কর্কট
কর্মক্ষেত্রে আপনার পদোন্নতি বা আর্থিক লাভের সম্ভাবনা জোরালো! খুবই আনন্দের খবর! কিন্তু সেই আনন্দের মাঝে মায়ের স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ, বাড়ির কোনো আইনি সমস্যা আর সবচেয়ে বড় চাপ—আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা বাতিল করার সম্ভাবনা। আপনি ধনী হয়েও বন্দী! বিশ্বস্ত কাউকে মনের কথা খুলে বলুন। তবে খুব সাবধানে, সেই বিশ্বস্ত লোক যেন আবার আপনার প্রমোশনের কথাটা নিয়ে বসকে হিংসা না করে। ধৈর্য রাখুন। প্রোমোশনের টাকা দিয়ে উকিল আর ডাক্তার সামলাতে হবে।
সিংহ
আপনার আত্মবিশ্বাস আজ আকাশ ছুঁয়েছে, আপনি নিজেকে আজ বনের রাজা মনে করছেন! নতুন প্রকল্প হাতে নিতে পারেন, কিন্তু অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের কারণে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সাবধান, আর্থিক প্রতারণার শিকার হওয়ার সামান্য ঝুঁকিও রয়েছে। প্রেমে উষ্ণতা বাড়বে, যা আপনার বাড়তি আত্মবিশ্বাসের জ্বালানি হিসেবে কাজ করবে। তবে পেটের সমস্যায় ভোগার সম্ভাবনা আছে। ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আয়নায় নিজের মুখ দেখুন। পেটে মোচড় দিলে অটোমেটিক আত্মবিশ্বাস কমে যাবে।
কন্যা
দিনের বেশির ভাগ সময় মানসিক দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যেই কাটবে। আপনি কী করবেন, কী পরবেন, কাকে ফোন করবেন—এই নিয়েই অর্ধেক দিন শেষ! কিন্তু কাজের জায়গায় আপনার দক্ষতা প্রদর্শনের চেষ্টা সফল হবে। পুরোনো পাওনা আদায়ে বিলম্ব হবে, যা আপনার আজকের ‘ব্যয় বৃদ্ধির’ খাতায় যোগ করবে। আপনার সুমিষ্ট কৌশল বা মিষ্টি কথা দিয়ে জটিল সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। আজ মিষ্টি কথা বলার আগে আয়-ব্যয়ের হিসাবটা চট করে একবার মনে করে নিন। দেখবেন, মিষ্টি কথা অটোমেটিক্যালি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
তুলা
আজ আপনার সম্পর্কের উন্নতি হবে—সেটা জীবনসঙ্গী হোক বা আপনার বসের সঙ্গে। কর্মক্ষেত্রে সহযোগিতা পাবেন, যা দিয়ে আপনি অনেক দিনের অসমাপ্ত কাজ শেষ করে ফেলবেন। আয়ের নতুন উৎস খুঁজে পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। নতুন ধারণা এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনা উপকারী হবে। আপনি এতটাই ‘কুল’ থাকবেন যে শত্রুরাও আপনার সঙ্গে সেলফি তুলতে চাইবে। অনুকূল পরিস্থিতির সদ্ব্যবহার করুন। মানে, সুযোগ পেলে আজই নতুন ইনকামের পথটা পাকাপাকি করে ফেলুন!
বৃশ্চিক
আজকের দিনটি আপনার জন্য শক্তি এবং উৎসাহে পরিপূর্ণ! আপনি চাইলে আজ একটা পাহাড়ও টপকাতে পারেন। কিন্তু আপনার পরিকল্পনায় সামান্য পরিবর্তন আসতে পারে। এই বাড়তি শক্তি আপনি হয়তো ব্যয় করবেন ঘরের অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গোছানোর কাজে, যা আপনার কাজের থেকে বেশি ‘গুরুত্বপূর্ণ’ মনে হবে। কর্মক্ষেত্রে সুনাম বজায় থাকবে, কিন্তু আপনার দৃঢ়তা দেখলে সহকর্মীরা একটু ভয় পেতে পারে। আপনার এনার্জিটা কাজের দিকে রাখুন। পুরোনো ভুল বোঝাবুঝি দূর করার জন্য এনার্জি খরচ করবেন না, কারণ কিছু ভুল বোঝাবুঝি থাকাই ভালো।
ধনু
ক্যারিয়ার ও পেশাদার জীবনে মনোযোগ দিন, যেকোনো নতুন শুরু সফল হতে পারে। ভ্রমণ ও শিক্ষা সংক্রান্ত কাজ লাভজনক হবে। আপনি হয়তো একটা জরুরি কাজে বাইরে যাবেন, আর সেই ভ্রমণ থেকেই মোটা টাকা উপার্জনের পথ খুলে যাবে। কিন্তু গ্রহরা আপনাকে স্বাস্থ্যের দিকে মনোযোগ দিতে বলছে—হালকা ব্যায়াম এবং সঠিক ডায়েট! আপনার আজকের দিনের সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জ হবে—লাভজনক ভ্রমণে গিয়ে হোটেলের ফ্রি ব্রেকফাস্টের মিষ্টি অংশটুকু এড়িয়ে যাওয়া। শুভকামনা!
মকর রাশি
আজ আর্থিক বিষয়ে খুব সতর্ক থাকুন। যদিও পুরোনো দায়িত্ব পালন করা উপকারী হবে, তবুও চাকরি বা ব্যবসায় হঠাৎ কোনো পরিবর্তন আসতে পারে। শান্ত থাকুন, মকর। আপনার এতদিনের স্থিতিশীল জীবনে হঠাৎ করে একটা ‘ওয়াইল্ড কার্ড এন্ট্রি’ হতে চলেছে। ব্যক্তিগত সম্পর্কের ক্ষেত্রে আপনি খুব কার্যকর হবেন। আত্মীয়দের সঙ্গে আলোচনায় ধৈর্য ধরুন, কারণ তাদের কথা শুনলে আপনার খরচ আরও বাড়তে পারে। আপনার লক্ষ্য থেকে সরে যাবেন না। বিশেষ করে, আপনার বাজেট থেকে তো একদমই না!
কুম্ভ
আজ আপনি সামাজিক ও পেশাদার বিষয়ে বেশ এগিয়ে যাবেন। বন্ধু এবং সহকর্মীরা আপনাকে সাহায্য করবে। আপনি মানসিকভাবে ইতিবাচক থাকবেন এবং নতুন সুযোগের জন্য মন খোলা রাখবেন। আপনি আজ সবার নজরের কেন্দ্রে থাকবেন। তবে জ্যোতিষীরা আপনাকে ‘আবেগ নিয়ন্ত্রণে’ রাখতে বলছে। কারণ পাবলিক প্লেসে আপনার অতি-উৎসাহ দেখলে অন্যরা আপনাকে ভুল বুঝতে পারে। আপনি আজ বুদ্ধি খাটিয়ে সব সমস্যার সমাধান করবেন। কিন্তু মনে রাখবেন, সব সমস্যার মূলে আপনি নিজেই!
মীন
আজ আপনার দিনটি মসৃণ ও শান্ত হবে। আধ্যাত্মিক কাজে সময় ব্যয় করা উপকারী। আপনি হয়তো মেডিটেশন করছেন বা কোনো ধর্মীয় বই পড়ছেন, আর ঠিক সেই সময় আপনার স্থগিত কোনো কাজ বা আর্থিক দিক থেকে একটা গোপন গতি আসবে। পুরোনো কাজ শেষ করার জন্য এটা সেরা সময়। ক্যারিয়ার আর আর্থিক বিষয়ে একটু ধৈর্য ধরুন—আপনার সাফল্যের খবরটা একটু পরে আসুক। আজ আপনি এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করবেন, যার জন্য কেউ আপনাকে তাগাদা দেয়নি। এই রহস্যজনক কর্মদক্ষতা বজায় রাখুন।

গরমের তীব্রতা যত বাড়ে, ততই বাড়ে এসির ওপর নির্ভরতা। তবে দিনের পর দিন এসি চালালে যেমন বিদ্যুৎ বিল আকাশ ছোঁয়, তেমনি মেশিনটির আয়ুও কমে যায়। আবার নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না করলে তা হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণও। তাই এসি শুধু আরাম দিতেই নয়, সেটিকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করাটাও জরুরি। কয়েকটি সহজ অভ্যাস, সময়মতো
১৫ জুন ২০২৫
সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
১ ঘণ্টা আগে
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
১৭ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
আমড়া ২টি, কচুর মুখি ৩০০ গ্রাম, ডিম ৫টি, বেগুন ২টি, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, জিরাগুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
আস্ত আমড়ার খোসা ছিলে কেটে নিন। কচুর মুখি ও বেগুন লম্বা করে কেটে ধুয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে কচুর মুখি কষিয়ে আবারও রান্না করুন ৫ থেকে ৭ মিনিট। পরে বেগুন দিয়ে কষিয়ে ঝোলের পানি দিন। ফুটে উঠলে আমড়া দিন। তারপর কাঁচা মরিচ ফালি আর ধনেপাতাকুচি, জিরাগুঁড়া ও সেদ্ধ ডিম দিয়ে রান্না করুন আরও ২-৩ মিনিট। তারপর লবণ দেখে নামিয়ে নিন।

সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
আমড়া ২টি, কচুর মুখি ৩০০ গ্রাম, ডিম ৫টি, বেগুন ২টি, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, জিরাগুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
আস্ত আমড়ার খোসা ছিলে কেটে নিন। কচুর মুখি ও বেগুন লম্বা করে কেটে ধুয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে কচুর মুখি কষিয়ে আবারও রান্না করুন ৫ থেকে ৭ মিনিট। পরে বেগুন দিয়ে কষিয়ে ঝোলের পানি দিন। ফুটে উঠলে আমড়া দিন। তারপর কাঁচা মরিচ ফালি আর ধনেপাতাকুচি, জিরাগুঁড়া ও সেদ্ধ ডিম দিয়ে রান্না করুন আরও ২-৩ মিনিট। তারপর লবণ দেখে নামিয়ে নিন।

গরমের তীব্রতা যত বাড়ে, ততই বাড়ে এসির ওপর নির্ভরতা। তবে দিনের পর দিন এসি চালালে যেমন বিদ্যুৎ বিল আকাশ ছোঁয়, তেমনি মেশিনটির আয়ুও কমে যায়। আবার নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না করলে তা হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণও। তাই এসি শুধু আরাম দিতেই নয়, সেটিকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করাটাও জরুরি। কয়েকটি সহজ অভ্যাস, সময়মতো
১৫ জুন ২০২৫
আজ গ্রহরা আপনার জীবনে এক ‘লার্নিং সেশন’-এর আয়োজন করেছে। নতুন কিছু শেখার সুযোগ পাবেন, কিন্তু সাবধানে! আর্থিক লেনদেনে একটু সংযত হোন, না হলে ‘শিক্ষানবিশ ফি’ হিসেবে কিছু টাকা বেরিয়ে যেতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে একটা ছোট ‘টক শো’ হতে পারে, যেখানে আপনার...
১৯ মিনিট আগে
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
১৭ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বিশ্বসুন্দরীর আন্তর্জাতিক আসরগুলোতে যেতে হলে অনেক স্থানীয় প্রতিযোগিতায় পরীক্ষা দিয়ে তবেই মেলে ছাড়পত্র। আর তা-ও যে সবার জোটে না, সেটা বলাই বাহুল্য। ভারতের তেমনি একটি প্রতিযোগিতা হলো মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া। এটি গ্লামানন্দ গ্রুপ সংস্থার অধীনে একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা। এর শুরু হয় ২০২৪ সালে। এ সংস্থাটি এখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধি নির্বাচন করে। গত বছরের বিজয়ী ছিলেন গুজরাটের ১৯ বছর বয়সী রিয়া সিংহ। এ বছরের বিজয়ী হলেন রাজস্থানের ২২ বছর বয়সী মণিকা বিশ্বকর্মা।
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি আধুনিক প্রসাধনী যেমন ব্যবহার করেন, তেমনি প্রাচীন ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোও ব্যবহার করতে ভোলেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের সঙ্গে একটি কথোপকথনে এই বিশ্বসুন্দরী তাঁর দৈনন্দিন সৌন্দর্য, রীতিনীতি ও উজ্জ্বল ত্বকের গোপন রহস্য প্রকাশ করেছেন।
কী রয়েছে মণিকার রূপ রুটিনে? জেনে নেওয়া যাক:

রেটিনল ও ময়েশ্চারাইজার
মণিকা জানান, তিনি তাঁর ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য রেটিনল ও হাইড্রেটিং ময়েশ্চারাইজারের ওপর নির্ভর করেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর রেটিনল সেরাম ব্যবহার করেন। এর পরপরই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। এতে তাঁর ত্বক রাতারাতি ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ফেলতে পারে এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। তবে মণিকা জানিয়েছেন, তিনি ত্বকের উপরিভাগের যত্ন নিয়েই থেমে থাকেন না। গভীর থেকে ত্বকের দেখভালের জন্য প্রতিদিন তাঁর খাদ্যতালিকায় থাকে শসা, বিটরুট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে তৈরি তাজা রস।
মায়ের দেওয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন
ত্বকের যত্নে বাজারে ব্র্যান্ডেড পণ্যের জোগান থাকা সত্ত্বেও, মণিকা এখনো প্রাকৃতিক ডিআইওয়াই প্যাকগুলোয় বিশ্বাস করেন। তিনি প্রায়ই বেসন ও হলুদের প্যাক ব্যবহার করেন বলে জানান। তাঁর ভাষ্য, এটি তাঁর মায়ের দেওয়া গোপন টিপস। এই প্রাচীন ভারতীয় সৌন্দর্য টিপস তাঁর ত্বক সতেজ, উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। মণিকা মনে করেন, প্রাকৃতিক ত্বকের যত্ন কেবলই বাহ্যিক সৌন্দর্যের বিষয় নয়, এটি নিজের শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার বিষয়ও।
ত্বক পরিষ্কার করতে নারকেল তেল ব্যবহার করেন
মেকআপ অপসারণের জন্য নামীদামি মেকআপ রিমুভারের পরিবর্তে মণিকা খাঁটি নারকেল তেল ব্যবহারের পক্ষপাতী। তিনি তাঁর মেকআপ ভালোভাবে গলে যাওয়ার জন্য খাঁটি নারকেল তেলের প্রলেপ দেন। তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার পর তিনি হালকা ক্লিনজার ব্যবহার করেন এবং তাঁর পছন্দের ময়েশ্চারাইজার দিয়ে রূপ রুটিন শেষ করেন। এই রুটিন নিয়মমাফিক মেনে চলার কারণে তাঁর ত্বক নরম, পানিপূর্ণ ও ক্ষয়ক্ষতিমুক্ত থাকে বলে জানান তিনি।
সবচেয়ে সহজ কিন্তু শক্তিশালী রহস্য হাইড্রেশন
ত্বক সুন্দর রাখার সহজ মন্ত্রগুলোর মধ্যে একটি হলো ত্বকে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখা। মণিকা সারা দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন বলে জানান। তাঁর মতে, হাইড্রেশন শরীর ডিটক্সিফাই করে ও ত্বকে এমন একটি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা যোগ করে, যা কোনো মেকআপ দিতে পারে না।
মণিকা বিশ্বকর্মার মতে, ত্বকের যত্ন মানেই কোনো জটিল সৌন্দর্যচর্চা নয়। দেশীয় উপকরণে তৈরি প্যাক ব্যবহার, অভ্যন্তরীণ যত্ন ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের সংমিশ্রণেই পাওয়া যায় জেল্লাদার ত্বক। বাজারে অনেক ধরনের নতুন পণ্য আসে এবং ভবিষ্যতেও আসবে। কিন্তু সেগুলোর ওপরই পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক নয়। নিজের শিকড় থেকে পাওয়া ঘরোয়া টোটকাও অনেক সময় সেরা ফলাফল দেয়। আর এখানে বিশ্বাস রাখলেই অনেকটা কাজ এগিয়ে যায় বলে মনে করেন মণিকা বিশ্বকর্মা।
সূত্র: জি নিউজ
ছবি: ইনস্টাগ্রাম

বিশ্বসুন্দরীর আন্তর্জাতিক আসরগুলোতে যেতে হলে অনেক স্থানীয় প্রতিযোগিতায় পরীক্ষা দিয়ে তবেই মেলে ছাড়পত্র। আর তা-ও যে সবার জোটে না, সেটা বলাই বাহুল্য। ভারতের তেমনি একটি প্রতিযোগিতা হলো মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া। এটি গ্লামানন্দ গ্রুপ সংস্থার অধীনে একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা। এর শুরু হয় ২০২৪ সালে। এ সংস্থাটি এখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধি নির্বাচন করে। গত বছরের বিজয়ী ছিলেন গুজরাটের ১৯ বছর বয়সী রিয়া সিংহ। এ বছরের বিজয়ী হলেন রাজস্থানের ২২ বছর বয়সী মণিকা বিশ্বকর্মা।
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি আধুনিক প্রসাধনী যেমন ব্যবহার করেন, তেমনি প্রাচীন ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোও ব্যবহার করতে ভোলেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের সঙ্গে একটি কথোপকথনে এই বিশ্বসুন্দরী তাঁর দৈনন্দিন সৌন্দর্য, রীতিনীতি ও উজ্জ্বল ত্বকের গোপন রহস্য প্রকাশ করেছেন।
কী রয়েছে মণিকার রূপ রুটিনে? জেনে নেওয়া যাক:

রেটিনল ও ময়েশ্চারাইজার
মণিকা জানান, তিনি তাঁর ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য রেটিনল ও হাইড্রেটিং ময়েশ্চারাইজারের ওপর নির্ভর করেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর রেটিনল সেরাম ব্যবহার করেন। এর পরপরই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। এতে তাঁর ত্বক রাতারাতি ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ফেলতে পারে এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। তবে মণিকা জানিয়েছেন, তিনি ত্বকের উপরিভাগের যত্ন নিয়েই থেমে থাকেন না। গভীর থেকে ত্বকের দেখভালের জন্য প্রতিদিন তাঁর খাদ্যতালিকায় থাকে শসা, বিটরুট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে তৈরি তাজা রস।
মায়ের দেওয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন
ত্বকের যত্নে বাজারে ব্র্যান্ডেড পণ্যের জোগান থাকা সত্ত্বেও, মণিকা এখনো প্রাকৃতিক ডিআইওয়াই প্যাকগুলোয় বিশ্বাস করেন। তিনি প্রায়ই বেসন ও হলুদের প্যাক ব্যবহার করেন বলে জানান। তাঁর ভাষ্য, এটি তাঁর মায়ের দেওয়া গোপন টিপস। এই প্রাচীন ভারতীয় সৌন্দর্য টিপস তাঁর ত্বক সতেজ, উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। মণিকা মনে করেন, প্রাকৃতিক ত্বকের যত্ন কেবলই বাহ্যিক সৌন্দর্যের বিষয় নয়, এটি নিজের শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার বিষয়ও।
ত্বক পরিষ্কার করতে নারকেল তেল ব্যবহার করেন
মেকআপ অপসারণের জন্য নামীদামি মেকআপ রিমুভারের পরিবর্তে মণিকা খাঁটি নারকেল তেল ব্যবহারের পক্ষপাতী। তিনি তাঁর মেকআপ ভালোভাবে গলে যাওয়ার জন্য খাঁটি নারকেল তেলের প্রলেপ দেন। তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার পর তিনি হালকা ক্লিনজার ব্যবহার করেন এবং তাঁর পছন্দের ময়েশ্চারাইজার দিয়ে রূপ রুটিন শেষ করেন। এই রুটিন নিয়মমাফিক মেনে চলার কারণে তাঁর ত্বক নরম, পানিপূর্ণ ও ক্ষয়ক্ষতিমুক্ত থাকে বলে জানান তিনি।
সবচেয়ে সহজ কিন্তু শক্তিশালী রহস্য হাইড্রেশন
ত্বক সুন্দর রাখার সহজ মন্ত্রগুলোর মধ্যে একটি হলো ত্বকে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখা। মণিকা সারা দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন বলে জানান। তাঁর মতে, হাইড্রেশন শরীর ডিটক্সিফাই করে ও ত্বকে এমন একটি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা যোগ করে, যা কোনো মেকআপ দিতে পারে না।
মণিকা বিশ্বকর্মার মতে, ত্বকের যত্ন মানেই কোনো জটিল সৌন্দর্যচর্চা নয়। দেশীয় উপকরণে তৈরি প্যাক ব্যবহার, অভ্যন্তরীণ যত্ন ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের সংমিশ্রণেই পাওয়া যায় জেল্লাদার ত্বক। বাজারে অনেক ধরনের নতুন পণ্য আসে এবং ভবিষ্যতেও আসবে। কিন্তু সেগুলোর ওপরই পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক নয়। নিজের শিকড় থেকে পাওয়া ঘরোয়া টোটকাও অনেক সময় সেরা ফলাফল দেয়। আর এখানে বিশ্বাস রাখলেই অনেকটা কাজ এগিয়ে যায় বলে মনে করেন মণিকা বিশ্বকর্মা।
সূত্র: জি নিউজ
ছবি: ইনস্টাগ্রাম

গরমের তীব্রতা যত বাড়ে, ততই বাড়ে এসির ওপর নির্ভরতা। তবে দিনের পর দিন এসি চালালে যেমন বিদ্যুৎ বিল আকাশ ছোঁয়, তেমনি মেশিনটির আয়ুও কমে যায়। আবার নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না করলে তা হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণও। তাই এসি শুধু আরাম দিতেই নয়, সেটিকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করাটাও জরুরি। কয়েকটি সহজ অভ্যাস, সময়মতো
১৫ জুন ২০২৫
আজ গ্রহরা আপনার জীবনে এক ‘লার্নিং সেশন’-এর আয়োজন করেছে। নতুন কিছু শেখার সুযোগ পাবেন, কিন্তু সাবধানে! আর্থিক লেনদেনে একটু সংযত হোন, না হলে ‘শিক্ষানবিশ ফি’ হিসেবে কিছু টাকা বেরিয়ে যেতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে একটা ছোট ‘টক শো’ হতে পারে, যেখানে আপনার...
১৯ মিনিট আগে
সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
১ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
১৯ ঘণ্টা আগেডা. নূরজাহান বেগম

শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক ও চুলের সুরক্ষায় বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
ত্বকের যত্ন
এই মৌসুমে শিশুর গোসলের ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের অনেকে এক দিন পরপর গোসল করানোর কথা বলেন। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে শিশুর জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যাবে। তবে সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের শিশুদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
তবে দীর্ঘ সময় ধরে নবজাতক ও শিশুকে গোসল করানো যাবে না। উভয়ের ক্ষেত্রে গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শিশুর গোসলে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে।
শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবার ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। অলিভ অয়েল ও নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদম উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে।

চুলের যত্ন
দূষণের কারণে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালুর জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝেমধ্যে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
আরাম পরিধেয়
এ সময় শিশুকে সুতির পাতলা আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, শরীরে ঘাম জমলেই নানা ধরনের চর্মরোগ হবে। মাথার ত্বকও যেন ঘামে ভেজা না থাকে, সেদিকে নজর দেওয়া চাই। প্রয়োজনে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে শিশুর মাথা বারবার আলতো হাতে মুছে দিতে হবে।

শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক ও চুলের সুরক্ষায় বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
ত্বকের যত্ন
এই মৌসুমে শিশুর গোসলের ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের অনেকে এক দিন পরপর গোসল করানোর কথা বলেন। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে শিশুর জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যাবে। তবে সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের শিশুদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
তবে দীর্ঘ সময় ধরে নবজাতক ও শিশুকে গোসল করানো যাবে না। উভয়ের ক্ষেত্রে গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শিশুর গোসলে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে।
শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবার ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। অলিভ অয়েল ও নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদম উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে।

চুলের যত্ন
দূষণের কারণে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালুর জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝেমধ্যে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
আরাম পরিধেয়
এ সময় শিশুকে সুতির পাতলা আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, শরীরে ঘাম জমলেই নানা ধরনের চর্মরোগ হবে। মাথার ত্বকও যেন ঘামে ভেজা না থাকে, সেদিকে নজর দেওয়া চাই। প্রয়োজনে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে শিশুর মাথা বারবার আলতো হাতে মুছে দিতে হবে।

গরমের তীব্রতা যত বাড়ে, ততই বাড়ে এসির ওপর নির্ভরতা। তবে দিনের পর দিন এসি চালালে যেমন বিদ্যুৎ বিল আকাশ ছোঁয়, তেমনি মেশিনটির আয়ুও কমে যায়। আবার নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ না করলে তা হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণও। তাই এসি শুধু আরাম দিতেই নয়, সেটিকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করাটাও জরুরি। কয়েকটি সহজ অভ্যাস, সময়মতো
১৫ জুন ২০২৫
আজ গ্রহরা আপনার জীবনে এক ‘লার্নিং সেশন’-এর আয়োজন করেছে। নতুন কিছু শেখার সুযোগ পাবেন, কিন্তু সাবধানে! আর্থিক লেনদেনে একটু সংযত হোন, না হলে ‘শিক্ষানবিশ ফি’ হিসেবে কিছু টাকা বেরিয়ে যেতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে একটা ছোট ‘টক শো’ হতে পারে, যেখানে আপনার...
১৯ মিনিট আগে
সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
১ ঘণ্টা আগে
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
১৭ ঘণ্টা আগে