ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
শুরুতেই বড় পরিসরের বাগান করলে রক্ষণাবেক্ষণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাই প্রথমে তুলসী, ল্যাভেন্ডার, মানিপ্লান্ট বা টমেটোর মতো গাছ দিয়ে শুরু করুন। আর জেনে নিতে পারেন যত্নের নিয়মগুলো।
শহরের বাসাগুলোর একফালি বারান্দায় বিভিন্ন প্রজাতির রংবেরঙের গাছ চোখ জুড়িয়ে দেয় এখন। মানুষ এখন শখে বাগান করছেন। দিন দিন এই শখের বাগানিদের সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু গাছ লাগানো আর সেটিকে টিকিয়ে রাখা—দুটো এক নয়। অনেকে ভালোবাসা থেকে গাছ রোপণ করলেও পরিচর্যার কিছু সাধারণ ভুলে কাঙ্ক্ষিত ফল পান না। জেনে রাখা ভালো যে শুরুতে বড় পরিসরের বাগান করলে রক্ষণাবেক্ষণ কঠিন হয়ে পড়ে। তাই প্রথমে তুলসী, ল্যাভেন্ডার, মানিপ্লান্ট বা টমেটোর মতো গাছ দিয়ে শুরু করুন। আর জেনে নিন যত্নের নিয়মগুলো।
মানসিক প্রস্তুতি নিন
বাগান করার জন্য মানসিক প্রস্তুতি! বিস্মিত হওয়ার মতোই কথা বটে। কিন্তু বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। বারান্দা, ছাদ কিংবা ছোট্ট খোলা জায়গায় গাছ পুঁতে দেওয়া এক কথা, আর বাগান তৈরি করা একেবারে ভিন্ন বিষয়। তার জন্য ঋতু বিষয়ে জানাশোনা, গাছের চাহিদা ও অন্যান্য বিষয় জানা থাকা দরকার। জরুরি বিষয় হলো, প্রচুর ধৈর্য প্রয়োজন বাগান করার জন্য। সেটি আছে কি না, তা আগে ভেবে দেখুন। নইলে গাছ লাগালে তা থেকে প্রত্যাশামতো ফল বা ফুল না পাওয়ার আশঙ্কা আছে। তাতে হতাশ হয়ে পড়ার আশঙ্কাও বেশি। আর তা হলে গাছের যত্ন নেওয়া হয় না। তাতে গাছ আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয় কিংবা মারা যায়। ফলে একটি বাগান তৈরি করার আগে মানসিক প্রস্তুতি নিতে হয়।
সঠিক জায়গা ও সঠিক মৌসুম নির্বাচন করুন
গাছের বেঁচে থাকা ও স্বাস্থ্যের জন্য সঠিক জায়গা নির্ধারণ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ, সব গাছ একই রকম আলো ও বাতাস চায় না। রোদপ্রিয় গাছকে ছায়ায় রাখলে যেমন তার বৃদ্ধি কমে যায়, ছায়াপ্রিয় গাছকে রোদে রাখলে তা ঝলসে যায়। তাই গাছ লাগানোর আগে তার আলো ও তার বেড়ে ওঠার জায়গা কেমন হওয়া উচিত, তা জেনে নিন। ভুল জায়গায় লাগানো গাছ দুর্বলভাবে বেড়ে ওঠে, কীটপতঙ্গ বা রোগে আক্রান্ত হয়, এমনকি মারা যেতে পারে। আবার শীতকালের গাছ গ্রীষ্মে লাগালে তা টিকবে না। আবার গ্রীষ্মপ্রিয় গাছ বর্ষায় পচে যেতে পারে। গাছ লাগানোর মৌসুম সম্পর্কে আগে ধারণা নিন অথবা একটি মৌসুমি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করুন।
সঠিক মাটি বেছে নিন
সব মাটি সব গাছের উপযোগী নয়। বাংলাদেশের অনেক জায়গায় মাটি শক্ত বা দোআঁশ হয়। গাছ লাগানোর আগে মাটির ধরন বুঝে তাতে জৈব সার, কোকো পিট বা গোবর মিশিয়ে প্রস্তুত করা জরুরি। টবের গাছে নিয়মিত পানি ও সার দিন। শিকড় নিচের ড্রেনেজ হোল দিয়ে বেরিয়ে আসতে শুরু করলে নতুন টবে প্রতিস্থাপন করুন।
পানি দেওয়ার সঠিক পরিমাণ
গাছে পানি দেওয়া সহজ কাজ মনে হতে পারে। কিন্তু এটি কেবল পাইপ ঘোরানো বা ঝাঁজরি ধরার বিষয় নয়। সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আরএইচএস অনুযায়ী, দিনের গরম সময়ে পানি দিলে মাটির ওপর থেকে তা দ্রুত বাষ্প হয়ে যায়। সকালে পানি দেওয়ার পরামর্শ দেন তাঁরা। গাছে পরিমাণমতো পানি দেওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। গাছের পানির চাহিদা না জেনে পানি দিলে শিকড় পচে বা শুকিয়ে যেতে পারে। পানি দেওয়ার কোনো একক নিয়ম নেই। কারণ, প্রতিটি গাছের চাহিদা আলাদা। গাছপালা ট্যাপের পানির চেয়ে প্রাকৃতিক বৃষ্টির পানি অনেক বেশি পছন্দ করে।
পর্যাপ্ত দূরত্ব রাখুন
গাছগুলোকে বেশি ঘন করে লাগালে তারা একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে আলো, পানি ও পুষ্টির জন্য। তাতে কোনো গাছই ঠিকভাবে বাড়তে পারে না। প্রতিটি গাছের পরিপূর্ণ উচ্চতা ও বিস্তৃতি বিবেচনায় রেখে দূরত্ব মেনে লাগান। আবার টবের খুব গভীরে বা খুব ওপরে গাছ লাগানো একটি সাধারণ ভুল। গাছ লাগালে এর চারপাশে প্রায় ২ সেন্টিমিটার জায়গা রাখুন।
ছাঁটাই না করা বা ভুলভাবে ছাঁটাই
ছাঁটাই বলতে বোঝায় মৃত, রোগাক্রান্ত এবং ক্ষতিগ্রস্ত ডালপালা কেটে ফেলা, যাতে গাছ সুস্থ থাকে। গাছের ডালপালে ছেঁটে পাতলা করলে তারা ভালোভাবে ফুল ও ফল দিতে পারে, পাতায় আলো পৌঁছায় এবং বাতাস চলাচল করে। এর ফলে কীটপতঙ্গ ও রোগবালাই কমে যায়— কীটনাশক ছাড়াই। গাছের মরা বা রোগাক্রান্ত ডালপালা না কাটলে তা ছড়িয়ে পড়ে। মনে রাখবেন, হাত দিয়ে আগাছা তুললে তা বীজ ছড়াতে পারে, তাই গোড়াসহ তুলে ফেলুন। শীতকাল ছাঁটাইয়ের উপযুক্ত সময়। তবে ভুলভাবে কাটা হলে গাছে ক্ষত হয়ে তা পোকামাকড়ের আক্রমণে পড়তে পারে। তাই কোন গাছের ডালপালা কীভাবে কাটতে হয়, তা জেনে নিয়ে সময়মতো পরিষ্কার করুন।
প্রাকৃতিক পাখি ও পতঙ্গ
মৌমাছি, প্রজাপতি বা পাখি না থাকলে ফুলে পরাগায়ন হয় না, তাই ফল বা বীজ আসে না। আপনার বাগানে পাখির পানির পাত্র, মৌমাছির জন্য ফুল ও পতঙ্গদের থাকার মতো জায়গা তৈরি করুন। পাখি ক্ষতিকর পোকামাকড় খাবে। তাতে গাছের জন্য উপকারী জীববৈচিত্র্য তৈরি হবে এবং আপনার মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হবে। একটি ‘বাগন হোটেল’ও বসাতে পারেন, যাতে দরকারি পোকামাকড় আসে।
ভুল সরঞ্জাম ও এলোমেলো কার্যক্রম
বাগানে ছাঁটাইয়ের কাঁচি, হাত কুড়াল, পানি দেওয়ার ঝাঁঝরা—এই কয়েকটি জিনিস থাকলেই যথেষ্ট। অতিরিক্ত সরঞ্জামে না গিয়ে প্রয়োজনীয় ও মানসম্পন্ন যন্ত্রপাতি কিনুন। মানসম্পন্ন কিছু মৌলিক গার্ডেন টুলস এবং সেগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখুন। তাহলেই আপনার বাগান সফলভাবে গড়ে উঠবে।
সূত্র: এমএসএন
শুরুতেই বড় পরিসরের বাগান করলে রক্ষণাবেক্ষণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাই প্রথমে তুলসী, ল্যাভেন্ডার, মানিপ্লান্ট বা টমেটোর মতো গাছ দিয়ে শুরু করুন। আর জেনে নিতে পারেন যত্নের নিয়মগুলো।
শহরের বাসাগুলোর একফালি বারান্দায় বিভিন্ন প্রজাতির রংবেরঙের গাছ চোখ জুড়িয়ে দেয় এখন। মানুষ এখন শখে বাগান করছেন। দিন দিন এই শখের বাগানিদের সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু গাছ লাগানো আর সেটিকে টিকিয়ে রাখা—দুটো এক নয়। অনেকে ভালোবাসা থেকে গাছ রোপণ করলেও পরিচর্যার কিছু সাধারণ ভুলে কাঙ্ক্ষিত ফল পান না। জেনে রাখা ভালো যে শুরুতে বড় পরিসরের বাগান করলে রক্ষণাবেক্ষণ কঠিন হয়ে পড়ে। তাই প্রথমে তুলসী, ল্যাভেন্ডার, মানিপ্লান্ট বা টমেটোর মতো গাছ দিয়ে শুরু করুন। আর জেনে নিন যত্নের নিয়মগুলো।
মানসিক প্রস্তুতি নিন
বাগান করার জন্য মানসিক প্রস্তুতি! বিস্মিত হওয়ার মতোই কথা বটে। কিন্তু বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। বারান্দা, ছাদ কিংবা ছোট্ট খোলা জায়গায় গাছ পুঁতে দেওয়া এক কথা, আর বাগান তৈরি করা একেবারে ভিন্ন বিষয়। তার জন্য ঋতু বিষয়ে জানাশোনা, গাছের চাহিদা ও অন্যান্য বিষয় জানা থাকা দরকার। জরুরি বিষয় হলো, প্রচুর ধৈর্য প্রয়োজন বাগান করার জন্য। সেটি আছে কি না, তা আগে ভেবে দেখুন। নইলে গাছ লাগালে তা থেকে প্রত্যাশামতো ফল বা ফুল না পাওয়ার আশঙ্কা আছে। তাতে হতাশ হয়ে পড়ার আশঙ্কাও বেশি। আর তা হলে গাছের যত্ন নেওয়া হয় না। তাতে গাছ আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয় কিংবা মারা যায়। ফলে একটি বাগান তৈরি করার আগে মানসিক প্রস্তুতি নিতে হয়।
সঠিক জায়গা ও সঠিক মৌসুম নির্বাচন করুন
গাছের বেঁচে থাকা ও স্বাস্থ্যের জন্য সঠিক জায়গা নির্ধারণ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ, সব গাছ একই রকম আলো ও বাতাস চায় না। রোদপ্রিয় গাছকে ছায়ায় রাখলে যেমন তার বৃদ্ধি কমে যায়, ছায়াপ্রিয় গাছকে রোদে রাখলে তা ঝলসে যায়। তাই গাছ লাগানোর আগে তার আলো ও তার বেড়ে ওঠার জায়গা কেমন হওয়া উচিত, তা জেনে নিন। ভুল জায়গায় লাগানো গাছ দুর্বলভাবে বেড়ে ওঠে, কীটপতঙ্গ বা রোগে আক্রান্ত হয়, এমনকি মারা যেতে পারে। আবার শীতকালের গাছ গ্রীষ্মে লাগালে তা টিকবে না। আবার গ্রীষ্মপ্রিয় গাছ বর্ষায় পচে যেতে পারে। গাছ লাগানোর মৌসুম সম্পর্কে আগে ধারণা নিন অথবা একটি মৌসুমি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করুন।
সঠিক মাটি বেছে নিন
সব মাটি সব গাছের উপযোগী নয়। বাংলাদেশের অনেক জায়গায় মাটি শক্ত বা দোআঁশ হয়। গাছ লাগানোর আগে মাটির ধরন বুঝে তাতে জৈব সার, কোকো পিট বা গোবর মিশিয়ে প্রস্তুত করা জরুরি। টবের গাছে নিয়মিত পানি ও সার দিন। শিকড় নিচের ড্রেনেজ হোল দিয়ে বেরিয়ে আসতে শুরু করলে নতুন টবে প্রতিস্থাপন করুন।
পানি দেওয়ার সঠিক পরিমাণ
গাছে পানি দেওয়া সহজ কাজ মনে হতে পারে। কিন্তু এটি কেবল পাইপ ঘোরানো বা ঝাঁজরি ধরার বিষয় নয়। সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আরএইচএস অনুযায়ী, দিনের গরম সময়ে পানি দিলে মাটির ওপর থেকে তা দ্রুত বাষ্প হয়ে যায়। সকালে পানি দেওয়ার পরামর্শ দেন তাঁরা। গাছে পরিমাণমতো পানি দেওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। গাছের পানির চাহিদা না জেনে পানি দিলে শিকড় পচে বা শুকিয়ে যেতে পারে। পানি দেওয়ার কোনো একক নিয়ম নেই। কারণ, প্রতিটি গাছের চাহিদা আলাদা। গাছপালা ট্যাপের পানির চেয়ে প্রাকৃতিক বৃষ্টির পানি অনেক বেশি পছন্দ করে।
পর্যাপ্ত দূরত্ব রাখুন
গাছগুলোকে বেশি ঘন করে লাগালে তারা একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে আলো, পানি ও পুষ্টির জন্য। তাতে কোনো গাছই ঠিকভাবে বাড়তে পারে না। প্রতিটি গাছের পরিপূর্ণ উচ্চতা ও বিস্তৃতি বিবেচনায় রেখে দূরত্ব মেনে লাগান। আবার টবের খুব গভীরে বা খুব ওপরে গাছ লাগানো একটি সাধারণ ভুল। গাছ লাগালে এর চারপাশে প্রায় ২ সেন্টিমিটার জায়গা রাখুন।
ছাঁটাই না করা বা ভুলভাবে ছাঁটাই
ছাঁটাই বলতে বোঝায় মৃত, রোগাক্রান্ত এবং ক্ষতিগ্রস্ত ডালপালা কেটে ফেলা, যাতে গাছ সুস্থ থাকে। গাছের ডালপালে ছেঁটে পাতলা করলে তারা ভালোভাবে ফুল ও ফল দিতে পারে, পাতায় আলো পৌঁছায় এবং বাতাস চলাচল করে। এর ফলে কীটপতঙ্গ ও রোগবালাই কমে যায়— কীটনাশক ছাড়াই। গাছের মরা বা রোগাক্রান্ত ডালপালা না কাটলে তা ছড়িয়ে পড়ে। মনে রাখবেন, হাত দিয়ে আগাছা তুললে তা বীজ ছড়াতে পারে, তাই গোড়াসহ তুলে ফেলুন। শীতকাল ছাঁটাইয়ের উপযুক্ত সময়। তবে ভুলভাবে কাটা হলে গাছে ক্ষত হয়ে তা পোকামাকড়ের আক্রমণে পড়তে পারে। তাই কোন গাছের ডালপালা কীভাবে কাটতে হয়, তা জেনে নিয়ে সময়মতো পরিষ্কার করুন।
প্রাকৃতিক পাখি ও পতঙ্গ
মৌমাছি, প্রজাপতি বা পাখি না থাকলে ফুলে পরাগায়ন হয় না, তাই ফল বা বীজ আসে না। আপনার বাগানে পাখির পানির পাত্র, মৌমাছির জন্য ফুল ও পতঙ্গদের থাকার মতো জায়গা তৈরি করুন। পাখি ক্ষতিকর পোকামাকড় খাবে। তাতে গাছের জন্য উপকারী জীববৈচিত্র্য তৈরি হবে এবং আপনার মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হবে। একটি ‘বাগন হোটেল’ও বসাতে পারেন, যাতে দরকারি পোকামাকড় আসে।
ভুল সরঞ্জাম ও এলোমেলো কার্যক্রম
বাগানে ছাঁটাইয়ের কাঁচি, হাত কুড়াল, পানি দেওয়ার ঝাঁঝরা—এই কয়েকটি জিনিস থাকলেই যথেষ্ট। অতিরিক্ত সরঞ্জামে না গিয়ে প্রয়োজনীয় ও মানসম্পন্ন যন্ত্রপাতি কিনুন। মানসম্পন্ন কিছু মৌলিক গার্ডেন টুলস এবং সেগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখুন। তাহলেই আপনার বাগান সফলভাবে গড়ে উঠবে।
সূত্র: এমএসএন
‘বাবা’ শব্দটি শুনলেই মনে পড়ে যায় একজন ছায়ার মতো মানুষের কথা। যিনি সারা জীবন পরিবারকে আগলে রাখেন নিঃশব্দে, কখনো ভালোবাসার কথা মুখ ফুটে বলেন না, আবার স্নেহের চাদরও খোলাখুলিভাবে মেলে ধরেন না। তবু তিনি থাকেন, প্রতিটি দায়িত্বে, প্রতিটি শূন্যতায়, প্রতিটি অনিশ্চয়তায়।
৪ ঘণ্টা আগেআজ বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর একজন সুস্থ মানুষ ৩ থেকে ৪ বার রক্ত দিতে পারেন কোনো স্বাস্থ্য ঝুঁকি ছাড়া। তবে নিয়মিত রক্তদানের জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলা জরুরি, যাতে দাতার শরীরও সুস্থ থাকে, আর রক্তের মানও থাকে ভালো।
২১ ঘণ্টা আগেগত কয়েক বছর ধরে আমাদের দেশে নবাবী সেমাই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ছুটির দিনের বিকেলে মজাদার এই সেমাই যাঁরা প্রথমবারের মতো তৈরি করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য...
২ দিন আগেত্বকের যত্নে মানুষ কী না করে? শতভাগ বিশুদ্ধ অক্সিজেন ট্রিটমেন্ট থেকে শুরু করে হারবাল উপকরণে এর যত্ন নেওয়া, খানা খাদ্যে বিধিনিষেধ সবই আছে এর মধ্যে। ত্বকের এত যত্ন কেন? কারণ ত্বক শরীরের বাইরের দৃশ্যমান সবচেয়ে বড় অংশ। এটি যত সতেজ থাকবে, যত নীরোগ থাকবে নিজেকে ততই সুন্দর দেখাবে।
২ দিন আগে