ইয়াসির আরাফাত
স্পেনের এক অদ্ভুত ঐতিহাসিক জায়গা গ্রানাডা। একে একসময় আন্দালুসিয়ার চতুর্থ রাজ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। এখন গ্রানাডা স্পেনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল আন্দালুসিয়া অন্তর্গত গ্রানাডা প্রদেশের রাজধানী এবং একটি বড় শহর। এটি এর দীর্ঘ ধারাবাহিক ইতিহাসের জন্য পর্যটকদের কাছে ভীষণ আকর্ষণীয়।
গ্রানাডা শহরটি দুটি উঁচু পাহাড়ের ওপর অবস্থিত। এর একটি পাহাড়ের ওপর আল-হাম্বরা, যেটি ছিল মূলত শহরের মধ্যে আরেকটি শহর। আল হাম্বরায় বাস করতেন সুলতান এবং তাঁর কাছের সৈনিকেরা। আর সাধারণ মুসলিম জনতা বসবাস করত আল-হাম্বরার ঠিক উল্টো দিকে আরেকটি পাহাড়ের ওপর। সেই এলাকার নাম আল বাইজিন। বর্তমানে দুটি জায়গাই ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ হিসেবে স্বীকৃত।
আল বাইজিনের মুসলিম পাড়া শুরু হয়েছে পাহাড়ের একদম পাদদেশ থেকে, যেখানে বিশাল বড় একটি দরজা এখনো দৃশ্যমান। এখানে পাহাড়ের চূড়ায় ২০০৩ সালে একটি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। ৮০০ বছর আগে জায়গাটি কেমন লাগত এবং সেই যুগে কোন ধরনের মসজিদ ছিল, তার একটি ধারণা পাওয়া যায় বর্তমান মসজিদটি থেকে। বিশাল সুন্দর একটি বাগানের মাঝে তৈরি করা হয়েছে মসজিদটি। এটি নির্মাণ করেছে বর্তমান গ্রানাডা শহরে বসবাসরত মুসলিম সমাজ। আল বাইজিনের চূড়া থেকে পুরো আল-হাম্বরা শহর দেখা যায়।
মুসলিম পাড়া ঘুরে দেখার জন্য ভালো উপায় হচ্ছে হাঁটা। এর জন্য অন্তত ৪ ঘণ্টা সময় প্রয়োজন। হাতে এত সময় ছিল না বলে আমরা শুধু পাহাড়ের ওপর এবং নিচের অংশ দেখেছি গাড়িতে করে। এই গাড়ির রাস্তা অত্যন্ত খারাপ। সব কটি রাস্তা অনেক সরু। সেগুলোতে গাড়ি নিয়ে যাওয়া একদমই উচিত নয়। আমরা না পারছিলাম সামনে যেতে, না পেছনে। সবাই মিলে দোয়া করতে করতে গাড়ি চালাচ্ছি এবং সেখান থেকে বের হতে পেরেছি কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ছাড়া।
নিচে নেমে এক জায়গায় গাড়ি পার্ক করে নিচের অংশটুকু দেখেছি ঘুরে ঘুরে। পাহাড়ের নিচের এলাকাটিও জমজমাট। সেখানে দোকান, রেস্টুরেন্ট, কফি শপ মুসলিমদের মালিকানাধীন। আল বাইজিনের এ মুসলিম পাড়ায় গেলে মনে হবে, আপনি মধ্যপ্রাচ্যের কোথাও চলে গেছেন। মনেই হবে না যে এটি ইউরোপের কোনো দেশ।
স্পেনের এক অদ্ভুত ঐতিহাসিক জায়গা গ্রানাডা। একে একসময় আন্দালুসিয়ার চতুর্থ রাজ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। এখন গ্রানাডা স্পেনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল আন্দালুসিয়া অন্তর্গত গ্রানাডা প্রদেশের রাজধানী এবং একটি বড় শহর। এটি এর দীর্ঘ ধারাবাহিক ইতিহাসের জন্য পর্যটকদের কাছে ভীষণ আকর্ষণীয়।
গ্রানাডা শহরটি দুটি উঁচু পাহাড়ের ওপর অবস্থিত। এর একটি পাহাড়ের ওপর আল-হাম্বরা, যেটি ছিল মূলত শহরের মধ্যে আরেকটি শহর। আল হাম্বরায় বাস করতেন সুলতান এবং তাঁর কাছের সৈনিকেরা। আর সাধারণ মুসলিম জনতা বসবাস করত আল-হাম্বরার ঠিক উল্টো দিকে আরেকটি পাহাড়ের ওপর। সেই এলাকার নাম আল বাইজিন। বর্তমানে দুটি জায়গাই ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ হিসেবে স্বীকৃত।
আল বাইজিনের মুসলিম পাড়া শুরু হয়েছে পাহাড়ের একদম পাদদেশ থেকে, যেখানে বিশাল বড় একটি দরজা এখনো দৃশ্যমান। এখানে পাহাড়ের চূড়ায় ২০০৩ সালে একটি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। ৮০০ বছর আগে জায়গাটি কেমন লাগত এবং সেই যুগে কোন ধরনের মসজিদ ছিল, তার একটি ধারণা পাওয়া যায় বর্তমান মসজিদটি থেকে। বিশাল সুন্দর একটি বাগানের মাঝে তৈরি করা হয়েছে মসজিদটি। এটি নির্মাণ করেছে বর্তমান গ্রানাডা শহরে বসবাসরত মুসলিম সমাজ। আল বাইজিনের চূড়া থেকে পুরো আল-হাম্বরা শহর দেখা যায়।
মুসলিম পাড়া ঘুরে দেখার জন্য ভালো উপায় হচ্ছে হাঁটা। এর জন্য অন্তত ৪ ঘণ্টা সময় প্রয়োজন। হাতে এত সময় ছিল না বলে আমরা শুধু পাহাড়ের ওপর এবং নিচের অংশ দেখেছি গাড়িতে করে। এই গাড়ির রাস্তা অত্যন্ত খারাপ। সব কটি রাস্তা অনেক সরু। সেগুলোতে গাড়ি নিয়ে যাওয়া একদমই উচিত নয়। আমরা না পারছিলাম সামনে যেতে, না পেছনে। সবাই মিলে দোয়া করতে করতে গাড়ি চালাচ্ছি এবং সেখান থেকে বের হতে পেরেছি কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ছাড়া।
নিচে নেমে এক জায়গায় গাড়ি পার্ক করে নিচের অংশটুকু দেখেছি ঘুরে ঘুরে। পাহাড়ের নিচের এলাকাটিও জমজমাট। সেখানে দোকান, রেস্টুরেন্ট, কফি শপ মুসলিমদের মালিকানাধীন। আল বাইজিনের এ মুসলিম পাড়ায় গেলে মনে হবে, আপনি মধ্যপ্রাচ্যের কোথাও চলে গেছেন। মনেই হবে না যে এটি ইউরোপের কোনো দেশ।
কচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
১৫ ঘণ্টা আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
১৮ ঘণ্টা আগেতারুণ্যের পোশাক ডেনিম। একটা সময় মূলত পুরুষের পোশাক হয়ে থাকলেও এটি ক্রমেই ‘ইউনিসেক্স’ হয়ে উঠেছে। অর্থাৎ নারী-পুরুষনির্বিশেষে এখন ডেনিমের পোশাক পরে। আর সে জন্যই সম্ভবত ডেনিম দিয়ে তৈরি পোশাকে বৈচিত্র্য এসেছে। এখন প্যান্ট, জ্যাকেট, কটি ও শার্টের বাইরে বানানো হচ্ছে নানা ডিজাইনের স্কার্ট, ড্রেস, ব্লাউজ...
১ দিন আগেগরমকাল পুরুষদের জন্য কালস্বরূপ! হ্যাঁ, সত্য়ি বলছি। গরমে পুরুষেরা অনেক বেশিই ঘামেন। বলতে দ্বিধা নেই, অধিকাংশ পুরুষ স্রেফ সচেতনতার অভাবে গরমে অস্বস্তিতে ভোগেন। এখন আর সেই সময় নেই যে, এক কাপড়ে বেরিয়ে গিয়ে সেই রাতে বাড়ি ফিরবেন। গ্রীষ্মকালে সূর্যের দাপট এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি।
১ দিন আগে