মধ্যযুগের সৌন্দর্যচর্চার প্রক্রিয়া ও প্রসাধনীগুলো ছিল খুবই উদ্ভট। সেসময় সৌন্দর্যচর্চায় মানুষ যেসব উপকরণ ও কৌশল ব্যবহার করত, সেগুলো বেশির ভাগই স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ছিল।
মধ্যযুগে ফ্যাকাশে চেহারাকে সৌন্দর্য ও আভিজাত্যের প্রতীক বলে মনে করা হতো। কারণ সেসময় মনে করা হতো, যেসব নারীর চেহারা ফ্যাকাশে, তাঁরা ধনী, তাঁদের ঘরের বাইরে রোদের মধ্যে বের হতে হয় না, খেত–খামারে কাজ করতে হয় না।
এ কারণে ত্বক ফ্যাকাশে করে আভিজাত্যের ভাব আনতে অনেক নারী গা কেটে রক্তপাত ঘটাতেন!
‘ইন্ট্রোডাকশন টু কসমেটিক ফরমুলেশন অ্যান্ড টেকনোলজি’ বইয়ে বলা হয়েছে, মধ্যযুগের জনপ্রিয় স্টাইল ছিল ফ্যাকাশে চেহারা। আর এই চেহারা পেতে নারীরা বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করতেন। বিষাক্ত প্রসাধনী ব্যবহার করা ছাড়াও নারীরা নিজেদের দেহ কেটে রক্ত বের করতেন। এ জন্য চিকিৎসকের সাহায্য নিতেন কেউ। কেউ আবার গায়ে জোঁক বসিয়ে দিতেন।
শারীরিক অসুস্থতার চিকিৎসার জন্যও রক্তক্ষরণের পদ্ধতি ব্যবহার করা হতো। বিশেষ করে শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত স্থানের রক্ত বের করে দেওয়ার মাধ্যমে দ্রুত উপশম করার চর্চা ছিল। মুসলিমদের মধ্যে এই পদ্ধতিকে বলে হাজামা বা শিঙা লাগানো। এর কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। তবে সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য কেউ এ পদ্ধতি ব্যবহার করেননি।
চেহারায় ফ্যাকাশে ভাব আনতে অনেকে হালকা গোলাপি রঙের লিপস্টিকও পরতেন। যদিও মধ্যযুগের কিছু দশকে নারীদের লিপস্টিক ব্যবহার নিষিদ্ধ ছিল। শুধু যৌনকর্মীরা এটি ব্যবহার করতে পারতেন।
এ ছাড়া মধ্যযুগে চুলের ধূসর রং জনপ্রিয় ছিল। চুলের রং ধূসর করতে বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ পদক্ষেপ নিতেন সেই সময়ের নারীরা। ব্লিচ করার জন্য অনেক নারী পার অক্সাইডের মতো রাসায়নিক চুলে দিয়ে সূর্যের আলোতে বেরোতেন।
বড় কপালও সেই সময় সুন্দরের প্রতীক ছিল। তাই কপাল বড় দেখাতে মাথার সামনের চুল প্লাক (চিমটা দিয়ে তুলে ফেলতেন) করতেন মধ্যযুগের নারীরা।
মধ্যযুগের সৌন্দর্যচর্চার প্রক্রিয়া ও প্রসাধনীগুলো ছিল খুবই উদ্ভট। সেসময় সৌন্দর্যচর্চায় মানুষ যেসব উপকরণ ও কৌশল ব্যবহার করত, সেগুলো বেশির ভাগই স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ছিল।
মধ্যযুগে ফ্যাকাশে চেহারাকে সৌন্দর্য ও আভিজাত্যের প্রতীক বলে মনে করা হতো। কারণ সেসময় মনে করা হতো, যেসব নারীর চেহারা ফ্যাকাশে, তাঁরা ধনী, তাঁদের ঘরের বাইরে রোদের মধ্যে বের হতে হয় না, খেত–খামারে কাজ করতে হয় না।
এ কারণে ত্বক ফ্যাকাশে করে আভিজাত্যের ভাব আনতে অনেক নারী গা কেটে রক্তপাত ঘটাতেন!
‘ইন্ট্রোডাকশন টু কসমেটিক ফরমুলেশন অ্যান্ড টেকনোলজি’ বইয়ে বলা হয়েছে, মধ্যযুগের জনপ্রিয় স্টাইল ছিল ফ্যাকাশে চেহারা। আর এই চেহারা পেতে নারীরা বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করতেন। বিষাক্ত প্রসাধনী ব্যবহার করা ছাড়াও নারীরা নিজেদের দেহ কেটে রক্ত বের করতেন। এ জন্য চিকিৎসকের সাহায্য নিতেন কেউ। কেউ আবার গায়ে জোঁক বসিয়ে দিতেন।
শারীরিক অসুস্থতার চিকিৎসার জন্যও রক্তক্ষরণের পদ্ধতি ব্যবহার করা হতো। বিশেষ করে শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত স্থানের রক্ত বের করে দেওয়ার মাধ্যমে দ্রুত উপশম করার চর্চা ছিল। মুসলিমদের মধ্যে এই পদ্ধতিকে বলে হাজামা বা শিঙা লাগানো। এর কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। তবে সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য কেউ এ পদ্ধতি ব্যবহার করেননি।
চেহারায় ফ্যাকাশে ভাব আনতে অনেকে হালকা গোলাপি রঙের লিপস্টিকও পরতেন। যদিও মধ্যযুগের কিছু দশকে নারীদের লিপস্টিক ব্যবহার নিষিদ্ধ ছিল। শুধু যৌনকর্মীরা এটি ব্যবহার করতে পারতেন।
এ ছাড়া মধ্যযুগে চুলের ধূসর রং জনপ্রিয় ছিল। চুলের রং ধূসর করতে বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ পদক্ষেপ নিতেন সেই সময়ের নারীরা। ব্লিচ করার জন্য অনেক নারী পার অক্সাইডের মতো রাসায়নিক চুলে দিয়ে সূর্যের আলোতে বেরোতেন।
বড় কপালও সেই সময় সুন্দরের প্রতীক ছিল। তাই কপাল বড় দেখাতে মাথার সামনের চুল প্লাক (চিমটা দিয়ে তুলে ফেলতেন) করতেন মধ্যযুগের নারীরা।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদ প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সেই পরিবর্তনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ নিদর্শন হচ্ছে কিং আবদুল্লাহ ফাইন্যান্সিয়াল ডিস্ট্রিক্ট (কেএএফডি)—একটি উচ্চাভিলাষী মেগা প্রকল্প, যা ব্যবসা, প্রযুক্তি, পরিবেশবান্ধব নগরায়ণ ও আধুনিক জীবনযাত্রার এক অনন্য মিশ্রণ।
১ ঘণ্টা আগেঘড়ি কেবল সময় দেখার যন্ত্র নয়। বহু আগেই ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঘড়ির ভিন্ন রূপে ফিরে আসা নিয়ে ‘ওয়াচেস অ্যান্ড ওয়ান্ডার্স’ নামের বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে জেনেভায়। যেখানে নামীদামি সব ব্র্যান্ড নিজেদের ঘড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছে।
১ দিন আগেতরমুজ গ্রীষ্মকালের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। তাজা, রসাল এবং মিষ্টি না হলে এই ফলে সত্যিকার স্বাদ পাওয়া যায় না। তরমুজ কেবল সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। গরমকালে তরমুজ হাইড্রেটেড থাকতে সাহায্য করে, কারণ এর বেশির ভাগই পানি। এতে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে।
১ দিন আগেরাশা থাডানির দিকে তাকালে তরুণী রাভিনার কথা মনে পড়বে অনেকের। রাশা থাডানির জেল্লাদার ত্বক দারুণ ঈর্ষণীয়। হ্যাঁ, স্বীকার করতে হবে এমন ত্বক পেতে বেশ পরিশ্রম করতে হয় তাঁকে। সুন্দর ও তরতাজা থাকার জন্য এই গ্রীষ্মে না হয় রাশার রূপ রুটিনই অনুসরণ করলেন।
২ দিন আগে