কাজী নওশীণ লায়লা
উপকরণ
হাঁসের মাংস, জিরা, এলাচ, মরিচের গুঁড়া, দারুচিনি, হলুদ, আদা, গরম মসলা এবং চুইঝাল।
প্রণালি
একটি প্যানে মাংস নিয়ে নেবেন। আপনি চাইলে রাজহাঁস, পাতিহাঁস, চীনা হাঁস যেকোনো হাঁসের মাংস নিতে পারেন। মাংসের টুকরোগুলো একটু মাঝারি আকৃতির করে কাটতে হবে। এবার একে একে সব মসলা দিয়ে দিতে হবে।
পেঁয়াজ ১ কাপ পরিমাণ, দারুচিনি ২-৩ টুকরা, তেজপাতা ৩ টি, ছোট সাদা এলাচ ৫-৬ টি, লং ৪ টি, গোল মরিচ ১০-১২টি, শুকনো মরিচের গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, হলুদ ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, লবণ ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, যেকোনো রান্নার তেল ১ কাপ পরিমাণ দিয়ে দেবেন। সব মাংসগুলো মসলার সঙ্গে খুব ভালোভাবে মিশ্রণ করতে হবে।
এই মিশ্রণের ওপরেই আসলে মাংসের আসল স্বাদ নির্ভর করে। চেষ্টা করুন খাঁটি সরিষার তেল দিয়ে রান্না করতে। মাংসটা যত ভালো করে মাখানো হবে স্বাদ তত বেড়ে যাবে। মাখানো হলে পানি দিয়ে দিতে হবে। এমনভাবে পানি দিতে হবে যেন পানিটা মাংসের গায়ে গায়ে থাকে, কম-বেশি না হয়। এবার মাংসটা রান্না করতে হবে। হাতের মসলা ধোয়া পানিটাও দেবেন।
পানি না শুকানো পর্যন্ত হালকা আঁচে রান্না করতে হবে। পানি শুকিয়ে তেল ওপরে উঠে না আসা পর্যন্ত এভাবেই রান্না করবেন। মাঝে মাঝে ঢাকনা খুলে নেড়ে দিতে হবে। যখন মাংসগুলো নিচ থেকে ওঠানো হবে তখন ওপরের মাংস নিচে চলে যাবে। সব মাংসগুলো সমান তাপমাত্রায় চলে আসবে।
এবার বড় বড় ২৫০ গ্রাম রসুন নিতে হবে। রসুনের ওপরের খোসাগুলো ফেলে দেবেন। কিন্তু গোড়া সব কেটে ফেলবেন না। রসুনের ওপর ছোলার একটা আস্তরণ রাখতে হবে। এরপর রসুনের ওপর চাকু দিয়ে চিরে দিতে হবে। এটি খেতেও কিন্তু অসাধারণ লাগবে।
মাংসের তেল ওপরে উঠে আসলে রসুন ও চুইঝাল দিতে হবে। এবার আবার ওপর নিচে ভালোভাবে নাড়াচাড়া করতে হবে। মাংসটা কিন্তু অনবরত নাড়তে হবে। এই পর্যায় অনবরত নাড়াচাড়া না করলে মাংসটা লেগে যেতে পারে। রসুনগুলো সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত মাংসগুলো কষাতে হবে।
এর পর ১ চা চামচ ভাজা জিরার গুঁড়ো, ১ চা চামচ গরম মসলা দিতে হবে। আবার নাড়াচাড়া দিয়ে কষিয়ে রান্না করতে হবে। এভাবেই আপনি মজাদার চুইঝাল হাঁসভুনা রান্না করতে পারবেন। একই স্টাইলে বিফ হাঁস, মুরগি কলিজা ভুনাতেও চুঁইঝাল ব্যবহার করতে পারেন। শীতের পিঠার মতো হাঁসও একটি মজার খাবার।
উপকরণ
হাঁসের মাংস, জিরা, এলাচ, মরিচের গুঁড়া, দারুচিনি, হলুদ, আদা, গরম মসলা এবং চুইঝাল।
প্রণালি
একটি প্যানে মাংস নিয়ে নেবেন। আপনি চাইলে রাজহাঁস, পাতিহাঁস, চীনা হাঁস যেকোনো হাঁসের মাংস নিতে পারেন। মাংসের টুকরোগুলো একটু মাঝারি আকৃতির করে কাটতে হবে। এবার একে একে সব মসলা দিয়ে দিতে হবে।
পেঁয়াজ ১ কাপ পরিমাণ, দারুচিনি ২-৩ টুকরা, তেজপাতা ৩ টি, ছোট সাদা এলাচ ৫-৬ টি, লং ৪ টি, গোল মরিচ ১০-১২টি, শুকনো মরিচের গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, হলুদ ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, লবণ ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, যেকোনো রান্নার তেল ১ কাপ পরিমাণ দিয়ে দেবেন। সব মাংসগুলো মসলার সঙ্গে খুব ভালোভাবে মিশ্রণ করতে হবে।
এই মিশ্রণের ওপরেই আসলে মাংসের আসল স্বাদ নির্ভর করে। চেষ্টা করুন খাঁটি সরিষার তেল দিয়ে রান্না করতে। মাংসটা যত ভালো করে মাখানো হবে স্বাদ তত বেড়ে যাবে। মাখানো হলে পানি দিয়ে দিতে হবে। এমনভাবে পানি দিতে হবে যেন পানিটা মাংসের গায়ে গায়ে থাকে, কম-বেশি না হয়। এবার মাংসটা রান্না করতে হবে। হাতের মসলা ধোয়া পানিটাও দেবেন।
পানি না শুকানো পর্যন্ত হালকা আঁচে রান্না করতে হবে। পানি শুকিয়ে তেল ওপরে উঠে না আসা পর্যন্ত এভাবেই রান্না করবেন। মাঝে মাঝে ঢাকনা খুলে নেড়ে দিতে হবে। যখন মাংসগুলো নিচ থেকে ওঠানো হবে তখন ওপরের মাংস নিচে চলে যাবে। সব মাংসগুলো সমান তাপমাত্রায় চলে আসবে।
এবার বড় বড় ২৫০ গ্রাম রসুন নিতে হবে। রসুনের ওপরের খোসাগুলো ফেলে দেবেন। কিন্তু গোড়া সব কেটে ফেলবেন না। রসুনের ওপর ছোলার একটা আস্তরণ রাখতে হবে। এরপর রসুনের ওপর চাকু দিয়ে চিরে দিতে হবে। এটি খেতেও কিন্তু অসাধারণ লাগবে।
মাংসের তেল ওপরে উঠে আসলে রসুন ও চুইঝাল দিতে হবে। এবার আবার ওপর নিচে ভালোভাবে নাড়াচাড়া করতে হবে। মাংসটা কিন্তু অনবরত নাড়তে হবে। এই পর্যায় অনবরত নাড়াচাড়া না করলে মাংসটা লেগে যেতে পারে। রসুনগুলো সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত মাংসগুলো কষাতে হবে।
এর পর ১ চা চামচ ভাজা জিরার গুঁড়ো, ১ চা চামচ গরম মসলা দিতে হবে। আবার নাড়াচাড়া দিয়ে কষিয়ে রান্না করতে হবে। এভাবেই আপনি মজাদার চুইঝাল হাঁসভুনা রান্না করতে পারবেন। একই স্টাইলে বিফ হাঁস, মুরগি কলিজা ভুনাতেও চুঁইঝাল ব্যবহার করতে পারেন। শীতের পিঠার মতো হাঁসও একটি মজার খাবার।
এ সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত ওজন ঝরাতে গেলে ইফতার ও সেহরিতে ক্যালরি মেপে খেতে হবে, এটাই আসল কথা। কিন্তু সারা দিন রোজা রাখার পর এসব তৈলাক্ত, চর্বিযুক্ত ও ক্যালরিবহুল খাবার খেলে রক্তে ক্ষতিকর চর্বি বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
১২ ঘণ্টা আগেরোজায় বাড়িতে রোজ রোজ মাজাদার ইফতার তৈরি হলেও যাঁরা হোস্টেলে থাকেন, তাঁদের তো আর এত আয়োজন করে ইফতার তৈরি করা সম্ভব নয়। হোস্টেলে বসবাসরত ছেলেমেয়েদের কাছে যেসব কিচেন গ্যাজেট থাকে, তার মধ্য়ে একটি হচ্ছে মাইক্রোওয়েভ। এই রোজায় মাইক্রোওয়েভে কম সময়ে তৈরি করে ফেলতে পারেন এ দুটি রেসিপি...
২ দিন আগেমস্তিষ্ক কার্যকর রাখতে এবং তার স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে খাবারের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিউরোসায়েন্টিস্ট লিসা মোসকোনি বলেন, ‘খাবার আমাদের মস্তিষ্ককে কার্যকর রাখতে সাহায্য করে। কারণ আমাদের মস্তিষ্ক পুষ্টির ওপর নির্ভরশীল। তাই শরীরের অন্য অঙ্গের মতো মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে কী খেতে হবে, সে দিকে..
২ দিন আগেরান্নাঘরের সিংক পরিষ্কারের ক্ষেত্রে সহনীয় পর্যায়ের গরম পানি ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত গরম পানি দিলে প্লাস্টিকের পাইপ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সিংকের তেল চিটচিটে ভাব কমাতে লেবু ব্যবহার করতে পারেন। লেবুর রস তেলতেলে ভাব কমিয়ে আনতে সহায়তা করে। এ ছাড়া লেবুর রস দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করবে...
২ দিন আগে