সিদ্ধার্থ চক্রবর্তী, বাকৃবি
২০১৮ সাল। প্রতিবছরের মতো সেবারও বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জামাল হোসেন হলে আয়োজন করা হয় বার্ষিক নৈশভোজের। উৎসবে মেতে ওঠে পুরো হল। উদ্যাপনমুখর এ রকম আড্ডা শেষে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ মোড় থেকে হাঁটতে হাঁটতে হলের দিকে ফিরছিলেন রিদম, পলক ও নিয়ন নামের তিন বন্ধু। হঠাৎ তাঁদের মাথায় আসে, প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো না কোনোভাবে মিউজিক্যাল ক্লাব আছে। কিন্তু বাকৃবিতে তখন পর্যন্ত সে রকম কোনো মিউজিক্যাল ক্লাবের অস্তিত্ব ছিল না। ফলে দেশের বিভিন্ন স্তরে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংগীত বিষয়ে প্রতিনিধিত্ব করার ক্ষেত্রে নানান সংকটে পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের। সেদিনের সেই উপলব্ধির অল্প কিছুদিনের মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা শুরু করে একটি সংগীতবিষয়ক ক্লাব। নাম ‘বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিউজিক্যাল রেজিমেন্ট’।
শুরুর পর থেকে একের পর এক সংগীতানুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে মিউজিক্যাল রেজিমেন্ট। বিভিন্ন সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন অডিটরিয়ামে কনসার্টের আয়োজন করে এসেছে মিউজিক্যাল ক্লাবটি। সেই সব কনসার্টের উদ্দেশ্য কখনো হয়েছে বন্যাকবলিত মানুষদের জন্য অর্থ সংগ্রহ, আবার কখনো অসুস্থ শিক্ষার্থীর চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন। রেজিমেন্টের নিমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে সেসব কনসার্টে অংশ নিয়েছিল স্বনামধন্য গানের দল ‘জলের গান’সহ আরও অনেক ব্যান্ড।
বড় বড় কনসার্ট ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে ছোট পরিসরে বেশ কিছু সংগীতসন্ধ্যার আয়োজন করেছে বাকৃবি মিউজিক্যাল রেজিমেন্ট। অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠনের অনুষ্ঠানেও বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করে থাকে ক্লাবটি। কনসার্ট বা সংগীতসন্ধ্যার আয়োজন ছাড়াও প্রতি সপ্তাহে রেজিমেন্টের সদস্যরা একত্র হয়ে মেতে ওঠেন গানে, আড্ডায়।
বর্তমানে ৭০ জন সদস্য নিয়ে চলছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিউজিক্যাল রেজিমেন্টের কার্যক্রম। রেজিমেন্টের নিজস্ব কোনো ব্যান্ড বা গানের দল নেই। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিজস্ব উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত সব ব্যান্ডের সদস্যই রেজিমেন্টের সদস্য হিসেবে যুক্ত আছেন। সদস্যদের মাঝে প্রতিনিয়তই সংগীত বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদান হয়ে থাকে।
প্রতিষ্ঠার পাঁচ বছর পরও বাকৃবি মিউজিক্যাল রেজিমেন্ট সুরের বিকাশে সব সময় সক্রিয় রয়েছে। ক্লাবটি মুখর করে রেখেছে বাংলাদেশের তো বটেই, দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বড় এই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ ক্যাম্পাস।
২০১৮ সাল। প্রতিবছরের মতো সেবারও বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জামাল হোসেন হলে আয়োজন করা হয় বার্ষিক নৈশভোজের। উৎসবে মেতে ওঠে পুরো হল। উদ্যাপনমুখর এ রকম আড্ডা শেষে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ মোড় থেকে হাঁটতে হাঁটতে হলের দিকে ফিরছিলেন রিদম, পলক ও নিয়ন নামের তিন বন্ধু। হঠাৎ তাঁদের মাথায় আসে, প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো না কোনোভাবে মিউজিক্যাল ক্লাব আছে। কিন্তু বাকৃবিতে তখন পর্যন্ত সে রকম কোনো মিউজিক্যাল ক্লাবের অস্তিত্ব ছিল না। ফলে দেশের বিভিন্ন স্তরে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংগীত বিষয়ে প্রতিনিধিত্ব করার ক্ষেত্রে নানান সংকটে পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের। সেদিনের সেই উপলব্ধির অল্প কিছুদিনের মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা শুরু করে একটি সংগীতবিষয়ক ক্লাব। নাম ‘বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিউজিক্যাল রেজিমেন্ট’।
শুরুর পর থেকে একের পর এক সংগীতানুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে মিউজিক্যাল রেজিমেন্ট। বিভিন্ন সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন অডিটরিয়ামে কনসার্টের আয়োজন করে এসেছে মিউজিক্যাল ক্লাবটি। সেই সব কনসার্টের উদ্দেশ্য কখনো হয়েছে বন্যাকবলিত মানুষদের জন্য অর্থ সংগ্রহ, আবার কখনো অসুস্থ শিক্ষার্থীর চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন। রেজিমেন্টের নিমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে সেসব কনসার্টে অংশ নিয়েছিল স্বনামধন্য গানের দল ‘জলের গান’সহ আরও অনেক ব্যান্ড।
বড় বড় কনসার্ট ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে ছোট পরিসরে বেশ কিছু সংগীতসন্ধ্যার আয়োজন করেছে বাকৃবি মিউজিক্যাল রেজিমেন্ট। অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠনের অনুষ্ঠানেও বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করে থাকে ক্লাবটি। কনসার্ট বা সংগীতসন্ধ্যার আয়োজন ছাড়াও প্রতি সপ্তাহে রেজিমেন্টের সদস্যরা একত্র হয়ে মেতে ওঠেন গানে, আড্ডায়।
বর্তমানে ৭০ জন সদস্য নিয়ে চলছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিউজিক্যাল রেজিমেন্টের কার্যক্রম। রেজিমেন্টের নিজস্ব কোনো ব্যান্ড বা গানের দল নেই। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিজস্ব উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত সব ব্যান্ডের সদস্যই রেজিমেন্টের সদস্য হিসেবে যুক্ত আছেন। সদস্যদের মাঝে প্রতিনিয়তই সংগীত বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদান হয়ে থাকে।
প্রতিষ্ঠার পাঁচ বছর পরও বাকৃবি মিউজিক্যাল রেজিমেন্ট সুরের বিকাশে সব সময় সক্রিয় রয়েছে। ক্লাবটি মুখর করে রেখেছে বাংলাদেশের তো বটেই, দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বড় এই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ ক্যাম্পাস।
টেসলা, স্পেসএক্স, নিউরালিংক, এক্সএআই ও দ্য বোরিং কোম্পানির প্রধান নির্বাহী মাস্ককে ঘিরে রহস্যের কমতি নেই। এই বিশাল কর্মভারের মাঝেও তিনি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রযুক্তি চালু করছেন, সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তুলছেন, আবার কখনো হয়ে উঠছেন রাজনৈতিক পরামর্শদাতা। তবে সবকিছু তিনি সামলান কীভাবে তা নিয়ে মনে প্রশ্ন
১৫ ঘণ্টা আগেএবার বেশিরভাগ মানুষের ছুটির কোনো সমস্যা নেই। ঈদ শেষেও ছুটি হাতে থেকে যাবে। সেই থেকে যাওয়া ছুটিকে কাজে লাগাতে পারেন। এই ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন মৌলভীবাজার।
১ দিন আগেঈদে দাওয়াত রক্ষা করতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে বারবিকিউ পার্টি হবে না, সেটা ভাবা কষ্টকর। সেসব বিশেষ অনুষ্ঠানে খাবারের লিস্টে অনেকেই স্টেক রাখার কথা ভাবেন। স্টেকের স্বাদ তখনই সঠিকভাবে উপভোগ্য হয়ে ওঠে যখন এর সাইড ডিশগুলোও ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সঙ্গে মিলিয়ে এমন সাইড ডিশ বাছাই করত
২ দিন আগেঈদুল আজহায় কাবাব খাওয়া হবে না, তা কি হয়? পোলাওয়ের সঙ্গে প্রথম পাতে শামি কাবাব কিন্তু দারুণ জমে যায়। আপনাদের জন্য গরুর মাংসের শামি কাবাবের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন কোহিনূর বেগম।
৩ দিন আগে