ফেরদৌসি সুলতানা, রন্ধনশিল্পী
উপকরণ
পটোল ৮-১০টি, কাজুবাদাম ২৫ গ্রাম, কিশমিশ ১০-১২টি, হলুদগুঁড়ো এক চা–চামচ, মরিচগুঁড়ো দেড় চা–চামচ, দেড় কাপ পেঁয়াজকুচি, আদাবাটা আধা চা–চামচ, রসুনবাটা আধা চা–চামচ, ধনেগুঁড়ো এক চা–চামচ, জিরাগুঁড়ো আধা চা–চামচ, টমেটো পিউরি আধা কাপ, তেল ও লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালি
প্রথমে পটোলগুলো ছুরি দিয়ে চেঁছে নিতে হবে। চামড়া যেন ভালোভাবে পরিষ্কার হয় সেভাবে চেঁছে নেবেন। একটি ছুরির মাথা দিয়ে পটোলের তিন পাশ থেকে খানিকটা কেটে নিন। এতে পটোলের ভেতরে মসলা ঢুকবে। একটি পাত্রে আধা চা–চামচ হলুদের গুঁড়ো, আধা চা–চামচ মরিচের গুঁড়ো, পরিমাণমতো লবণ দিয়ে পটোলগুলো মাখিয়ে নিন।
এবার একটি ফ্রাইপ্যানে বা কড়াইয়ে পরিমাণমতো তেল ঢালুন। তেল গরম হয়ে এলে তাতে পটোলগুলো দিয়ে দিন। সব দিক ভালোভাবে ভেজে পটোলগুলো অন্য পাত্রে তুলে রাখুন।
এবার একই প্যানে প্রায় দেড় কাপের মতো পেঁয়াজকুচি ভেজে নিন। ভাজা শেষে পেঁয়াজগুলো তুলে রাখুন।
ওই একই তেলে আধা চা–চামচ আদাবাটা, আধা চা–চামচ রসুনবাটা, আধা চা–চামচ হলুদের গুঁড়ো, এক চা–চামচ মরিচের গুঁড়ো, এক চা–চামচ ধনেগুঁড়ো, আধা চা–চামচ জিরাগুঁড়ো ও পরিমাণমতো লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। প্রয়োজনে সামান্য পানি দিন। কষানো হয়ে গেলে আধা কাপ টমেটো পিউরি দিয়ে দিন। টমেটোর কাঁচা ভাব চলে গেলে বাদাম ও কিশমিশের পেস্ট দিন। বাদাম-টমেটো-মসলাগুলো ভালোভাবে রান্না হয়ে এলে এর মধ্যে ভাজা পেঁয়াজগুলো দিয়ে নাড়ুন।
এক কাপের মতো পানি দিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। পানি ফুটে এলে তাতে ভেজে রাখা পটোলগুলো দিয়ে দিন। পাঁচ–ছয় মিনিট রান্না করুন। পানি কমতে থাকলে গরম মসলার গুঁড়ো যোগ করুন। এই পর্যায়ে চুলার আঁচটা মাঝারি রাখুন। পটোল ভুনা ভুনা হওয়ার আগপর্যন্ত জ্বাল দিতে থাকুন। হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।
উপকরণ
পটোল ৮-১০টি, কাজুবাদাম ২৫ গ্রাম, কিশমিশ ১০-১২টি, হলুদগুঁড়ো এক চা–চামচ, মরিচগুঁড়ো দেড় চা–চামচ, দেড় কাপ পেঁয়াজকুচি, আদাবাটা আধা চা–চামচ, রসুনবাটা আধা চা–চামচ, ধনেগুঁড়ো এক চা–চামচ, জিরাগুঁড়ো আধা চা–চামচ, টমেটো পিউরি আধা কাপ, তেল ও লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালি
প্রথমে পটোলগুলো ছুরি দিয়ে চেঁছে নিতে হবে। চামড়া যেন ভালোভাবে পরিষ্কার হয় সেভাবে চেঁছে নেবেন। একটি ছুরির মাথা দিয়ে পটোলের তিন পাশ থেকে খানিকটা কেটে নিন। এতে পটোলের ভেতরে মসলা ঢুকবে। একটি পাত্রে আধা চা–চামচ হলুদের গুঁড়ো, আধা চা–চামচ মরিচের গুঁড়ো, পরিমাণমতো লবণ দিয়ে পটোলগুলো মাখিয়ে নিন।
এবার একটি ফ্রাইপ্যানে বা কড়াইয়ে পরিমাণমতো তেল ঢালুন। তেল গরম হয়ে এলে তাতে পটোলগুলো দিয়ে দিন। সব দিক ভালোভাবে ভেজে পটোলগুলো অন্য পাত্রে তুলে রাখুন।
এবার একই প্যানে প্রায় দেড় কাপের মতো পেঁয়াজকুচি ভেজে নিন। ভাজা শেষে পেঁয়াজগুলো তুলে রাখুন।
ওই একই তেলে আধা চা–চামচ আদাবাটা, আধা চা–চামচ রসুনবাটা, আধা চা–চামচ হলুদের গুঁড়ো, এক চা–চামচ মরিচের গুঁড়ো, এক চা–চামচ ধনেগুঁড়ো, আধা চা–চামচ জিরাগুঁড়ো ও পরিমাণমতো লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। প্রয়োজনে সামান্য পানি দিন। কষানো হয়ে গেলে আধা কাপ টমেটো পিউরি দিয়ে দিন। টমেটোর কাঁচা ভাব চলে গেলে বাদাম ও কিশমিশের পেস্ট দিন। বাদাম-টমেটো-মসলাগুলো ভালোভাবে রান্না হয়ে এলে এর মধ্যে ভাজা পেঁয়াজগুলো দিয়ে নাড়ুন।
এক কাপের মতো পানি দিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। পানি ফুটে এলে তাতে ভেজে রাখা পটোলগুলো দিয়ে দিন। পাঁচ–ছয় মিনিট রান্না করুন। পানি কমতে থাকলে গরম মসলার গুঁড়ো যোগ করুন। এই পর্যায়ে চুলার আঁচটা মাঝারি রাখুন। পটোল ভুনা ভুনা হওয়ার আগপর্যন্ত জ্বাল দিতে থাকুন। হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।
এবার বেশিরভাগ মানুষের ছুটির কোনো সমস্যা নেই। ঈদ শেষেও ছুটি হাতে থেকে যাবে। সেই থেকে যাওয়া ছুটিকে কাজে লাগাতে পারেন। এই ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন মৌলভীবাজার।
৬ ঘণ্টা আগেঈদে দাওয়াত রক্ষা করতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে বারবিকিউ পার্টি হবে না, সেটা ভাবা কষ্টকর। সেসব বিশেষ অনুষ্ঠানে খাবারের লিস্টে অনেকেই স্টেক রাখার কথা ভাবেন। স্টেকের স্বাদ তখনই সঠিকভাবে উপভোগ্য হয়ে ওঠে যখন এর সাইড ডিশগুলোও ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সঙ্গে মিলিয়ে এমন সাইড ডিশ বাছাই করত
১ দিন আগেঈদুল আজহায় কাবাব খাওয়া হবে না, তা কি হয়? পোলাওয়ের সঙ্গে প্রথম পাতে শামি কাবাব কিন্তু দারুণ জমে যায়। আপনাদের জন্য গরুর মাংসের শামি কাবাবের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন কোহিনূর বেগম।
২ দিন আগেএকটু এপাশ-ওপাশ করে নিলেই এই ঈদে খাওয়া যাবে সুস্বাদু সব খাবার। রসুন দিয়ে রান্না করতে পারেন খাসির মাংসের শাহি রেজালা। এর গালভরা নাম দিতে পারেন গার্লিক মাটন। রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আনিসা আক্তার নূপুর।
২ দিন আগে