নাহিন আশরাফ
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, গত কয়েক বছরে পুরোনো অনেক ফ্যাশন ফিরে এসেছে। এগুলোর মধ্যে একটি হলো বো হেয়ার ব্যান্ড কিংবা বো ক্লিপ। এটি ছিল সত্তর দশকের হেয়ারস্টাইলের অন্যতম অনুষঙ্গ। ওয়েস্টার্ন পোশাকের পাশাপাশি কামিজ এমনকি শাড়ির সঙ্গেও বো হেয়ার ব্যান্ড পরা হতো সে সময়। সময়ের ফেরে হারিয়ে যাওয়া এই স্টাইল আবার ফিরে এসেছে। বর্তমানে তরুণীদের কাছে বেশ ট্রেন্ডি এই বো হেয়ার ব্যান্ড।
শাড়ির সঙ্গে
চুল বড় হলে খোঁপা করে তার মধ্যে পছন্দের রঙের বো ক্লিপ পরা যেতে পেরে। এই ধরনের হেয়ারস্টাইল শাড়ির সঙ্গে বেশ ভালো মানিয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে শাড়ির রং হালকা হলে উজ্জ্বল রঙের বো হেয়ার ক্লিপ পরতে পারেন। আবার পোলকা ডটের শাড়ি হলে পোলকা ডটের বো হেয়ার ব্যান্ড বেছে নিতে পারেন।
ওয়েস্টার্ন আউটলুক
ওয়েস্টার্ন পোশাকের সঙ্গে চুল ভালো করে আঁচড়ে নিয়ে মাঝখানে সিঁথি করে দুপাশে দুটি বো ক্লিপ লাগাতে পারেন। চুল লম্বা হলে সামনের চুল অর্ধেকটা টেনে নিয়ে পেছনে একটি বো ক্লিপ লাগিয়ে নিতে পারেন। আবার হট রোলার দিয়ে চুলকে সামনে দিয়ে সামান্য ফুলিয়ে পেছনে বড় একটি বো ক্লিপ পরা যেতে পারে।
বো স্ক্র্যাঞ্চিজ
এখন কাপড় ও লেইস দিয়ে তৈরি অনেক ধরনের বো স্ক্র্যাঞ্চিজ পাওয়া যায়। একটু বৈচিত্র্যময় লুক চাইলে একটা বেণি বো স্ক্র্যাঞ্চিজ পরতে পারেন। আবার পনিটেইল করেও এ ধরনের স্ক্র্যাঞ্চিজ ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি যেকোনো আউটফিটে অনেক বেশি ট্রেন্ডি লাগবে।
সত্তরের নস্টালজিয়া
সত্তরের দশকের নায়িকাদের হেয়ারস্টাইল এখনো মন কাড়ে। বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানে যদি সেই লুকে নিজেকে সাজাতে ইচ্ছে হয়, তাহলে তার জন্য প্রথমে স্ট্রেইটনার দিয়ে ভালো করে চুল টেনে নিন। এরপর চুলের যেকোনো এক পাশে সিঁথি করে বো হেয়ার ব্যান্ড চুলের ওপর সেট করে দিন। বাজারে এখন নানান প্রিন্টের কাপড়ের বো হেয়ার ব্যান্ড পাওয়া যায়। এটি একরঙা পোশাকের সঙ্গে পরলে
ফুটে উঠবে।
খোঁজখবর
বো হেয়ার ব্যান্ড পেয়ে যাবেন ঢাকার মৌচাক, নিউমার্কেট, গাউছিয়াসহ বসুন্ধরা সিটি, যমুনা ফিউচার পার্কের কিছু হেয়ার অ্যাকসেসরিজ শপে। এ ছাড়া যেকোনো জেলা বা উপজেলার ফ্যাশন অ্যাকসেসরিজের দোকানেও পাওয়া যাবে বো হেয়ার ব্যান্ড। ডিজাইন ও মানের ওপর নির্ভর করে দাম পড়বে ২০ থেকে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া কিছু অনলাইনভিত্তিক পেজ হ্যান্ডমেইড বো হেয়ার ব্যান্ড বিক্রি করে। সেসব জায়গা থেকে কাস্টমাইজড করেও নেওয়া যায়। চাইলে সুই, সুতা, কাপড়, রশি ও নানান রকম পাথর দিয়ে নিজেও হেয়ার বো তৈরি করে নিতে পারেন।
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, গত কয়েক বছরে পুরোনো অনেক ফ্যাশন ফিরে এসেছে। এগুলোর মধ্যে একটি হলো বো হেয়ার ব্যান্ড কিংবা বো ক্লিপ। এটি ছিল সত্তর দশকের হেয়ারস্টাইলের অন্যতম অনুষঙ্গ। ওয়েস্টার্ন পোশাকের পাশাপাশি কামিজ এমনকি শাড়ির সঙ্গেও বো হেয়ার ব্যান্ড পরা হতো সে সময়। সময়ের ফেরে হারিয়ে যাওয়া এই স্টাইল আবার ফিরে এসেছে। বর্তমানে তরুণীদের কাছে বেশ ট্রেন্ডি এই বো হেয়ার ব্যান্ড।
শাড়ির সঙ্গে
চুল বড় হলে খোঁপা করে তার মধ্যে পছন্দের রঙের বো ক্লিপ পরা যেতে পেরে। এই ধরনের হেয়ারস্টাইল শাড়ির সঙ্গে বেশ ভালো মানিয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে শাড়ির রং হালকা হলে উজ্জ্বল রঙের বো হেয়ার ক্লিপ পরতে পারেন। আবার পোলকা ডটের শাড়ি হলে পোলকা ডটের বো হেয়ার ব্যান্ড বেছে নিতে পারেন।
ওয়েস্টার্ন আউটলুক
ওয়েস্টার্ন পোশাকের সঙ্গে চুল ভালো করে আঁচড়ে নিয়ে মাঝখানে সিঁথি করে দুপাশে দুটি বো ক্লিপ লাগাতে পারেন। চুল লম্বা হলে সামনের চুল অর্ধেকটা টেনে নিয়ে পেছনে একটি বো ক্লিপ লাগিয়ে নিতে পারেন। আবার হট রোলার দিয়ে চুলকে সামনে দিয়ে সামান্য ফুলিয়ে পেছনে বড় একটি বো ক্লিপ পরা যেতে পারে।
বো স্ক্র্যাঞ্চিজ
এখন কাপড় ও লেইস দিয়ে তৈরি অনেক ধরনের বো স্ক্র্যাঞ্চিজ পাওয়া যায়। একটু বৈচিত্র্যময় লুক চাইলে একটা বেণি বো স্ক্র্যাঞ্চিজ পরতে পারেন। আবার পনিটেইল করেও এ ধরনের স্ক্র্যাঞ্চিজ ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি যেকোনো আউটফিটে অনেক বেশি ট্রেন্ডি লাগবে।
সত্তরের নস্টালজিয়া
সত্তরের দশকের নায়িকাদের হেয়ারস্টাইল এখনো মন কাড়ে। বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানে যদি সেই লুকে নিজেকে সাজাতে ইচ্ছে হয়, তাহলে তার জন্য প্রথমে স্ট্রেইটনার দিয়ে ভালো করে চুল টেনে নিন। এরপর চুলের যেকোনো এক পাশে সিঁথি করে বো হেয়ার ব্যান্ড চুলের ওপর সেট করে দিন। বাজারে এখন নানান প্রিন্টের কাপড়ের বো হেয়ার ব্যান্ড পাওয়া যায়। এটি একরঙা পোশাকের সঙ্গে পরলে
ফুটে উঠবে।
খোঁজখবর
বো হেয়ার ব্যান্ড পেয়ে যাবেন ঢাকার মৌচাক, নিউমার্কেট, গাউছিয়াসহ বসুন্ধরা সিটি, যমুনা ফিউচার পার্কের কিছু হেয়ার অ্যাকসেসরিজ শপে। এ ছাড়া যেকোনো জেলা বা উপজেলার ফ্যাশন অ্যাকসেসরিজের দোকানেও পাওয়া যাবে বো হেয়ার ব্যান্ড। ডিজাইন ও মানের ওপর নির্ভর করে দাম পড়বে ২০ থেকে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া কিছু অনলাইনভিত্তিক পেজ হ্যান্ডমেইড বো হেয়ার ব্যান্ড বিক্রি করে। সেসব জায়গা থেকে কাস্টমাইজড করেও নেওয়া যায়। চাইলে সুই, সুতা, কাপড়, রশি ও নানান রকম পাথর দিয়ে নিজেও হেয়ার বো তৈরি করে নিতে পারেন।
শেষের কবিতায় রবীন্দ্রনাথ কেতকী, মানে কেটি মিত্রকে নিয়ে বলেছেন, ‘জীবনের আদ্যলীলায় কেটির কালো চোখের ভাবটি ছিল স্নিগ্ধ, প্রথম বয়সে ঠোঁট দুটিতে সরল মাধুর্য ছিল।’ আর পরবর্তী বয়সে? সেই সরল ঠোঁটকে খানিকটা অতিরঞ্জিত করতেই বাড়তি প্রসাধন ব্যবহার করত সে। কোমর ছাড়িয়ে যাওয়া চুলে সে চালিয়ে দিয়েছিল কাঁচি..
২ ঘণ্টা আগেঅফিসে কাজের চাপ থাকবেই। তবে মাঝে মাঝে কাজের চাপ সামলানো বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। আর পরবর্তী সময়ে তা হয়ে দাঁড়ায় মানসিক চাপের কারণ। কিন্তু রোজ যে কাজগুলো করতেই হবে, সেগুলো নিয়ে মানসিক চাপে থাকলে নিজের ভালো থাকাটাও কঠিন হয়ে পড়ে। তাই কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপমুক্ত থাকতে কয়েকটা উপায় যদি অবলম্বন করা হয়...
২ ঘণ্টা আগেবৈশাখের তপ্ত দিনে ঠাকুরবাড়ির হেঁশেলঘরে কী রান্না হতো? প্রশ্নটা রবীন্দ্রপ্রেমীদের মনে জাগতেই পারে। ঠাকুরবাড়ির সদস্যরা রোদের প্রকোপ থেকে বাঁচতে ত্বকের যেভাবে যত্ন নিতেন, তা থেকে ধারণা করা যায়, তাঁরা এই সময়ে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারেও ছিলেন সচেতন। পঁচিশে বৈশাখ উপলক্ষে থাকছে ‘ঠাকুরবাড়ির রান্না...
২ ঘণ্টা আগেআজ ৪ মে, কিংবদন্তি তারকা অড্রে হেপবার্নের জন্মদিন। অড্রে কেবল একজন চলচ্চিত্র তারকাই নন, তিনি ছিলেন সৌন্দর্য ও শৈলীর জীবন্ত প্রতিমা। তাঁর চপলতা, কোমলতা ও সহজাত সৌন্দর্য আজও সময়ের গণ্ডি পেরিয়ে মানুষের মনে গেঁথে রয়েছে। এই সৌন্দর্যের জন্য কী করতেন তিনি? খুব বেশি কিছু নয়, বেশ কয়েকটি ভালো অভ্যাসই তাঁকে এত
১৮ ঘণ্টা আগে