অনলাইন ডেস্ক
বৌদ্ধভিক্ষুরা শত শত বছর ধরে মস্তিষ্কের ওপর মেডিটেশনের প্রভাব বিশ্বাস করে আসছেন। তবে সম্প্রতি পশ্চিমা বিশ্ব মেডিটেশনের উপকারিতা মানতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে নিউইয়র্কের বিংহামটন ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা যায়, মেডিটেশন মস্তিষ্ককে দ্রুত কর্মক্ষম ও মনোযোগী করতে সহায়তা করে।
পজিটিভ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট মেডিটেশন করেন এমন ১০ জন শিক্ষার্থীর ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছে। মেডিটেশন শুরুর আগে এবং আট সপ্তাহ মেডিটেশন করার পরে মস্তিষ্ক স্ক্যান করে শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্কের আচরণের পরিবর্তন বিশ্লেষণ করে গবেষকেরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন।
আট সপ্তাহের ট্রায়ালের আগে ও পরে স্ক্যানের ফলাফল তুলনা করে দেখা যায়, মেডিটেশন মস্তিষ্কের চেতনার দুটি সাধারণ অবস্থার মধ্যে দ্রুত পরিবর্তন ঘটায়। এর মধ্যে মস্তিষ্ক জেগে থাকলেও মনোযোগ না থাকা 'ডিফল্ট মোড নেটওয়ার্ক' ও মনোযোগ থাকা 'ডোরসাল অ্যাটেনশন নেটওয়ার্ক'-এর পার্থক্যে ইতিবাচক ফল পাওয়া গেছে। এ দুই নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে মেডিটেশন। অনুসন্ধানী মনের বিচরণ কেন্দ্রীভূত হওয়ার মধ্যমে এই মনোযোগ রক্ষা ও মস্তিষ্কের সক্ষমতা বেড়েছে বলে গবেষণার উপসংহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষাবিদের মধ্যে কথোপকথনের পরে এই গবেষণার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এঁরা হলেন মেডিটেশনের প্রবক্তা লেকচারার জর্জ ওয়েইনশেংক এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে সন্দিহান সহকারী অধ্যাপক ওয়েইং দাই। দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের শিক্ষক।
এ প্রসঙ্গে গবেষক ওয়েইনশেংক বলেন, 'আমি ওয়েইংকে বলেছিলাম, ''মেডিটেশন সত্যিই মস্তিষ্কে একটি রূপান্তরমূলক প্রভাব ফেলতে পারে। যদিও এত কম সময়ের মেডিটেশন আদৌ মস্তিষ্কে কোনো প্রভাব ফেলে কি না, তা নিয়ে তার সন্দেহ ছিল। তাঁর ভাবনা ছিল আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে বিষয়টি পরীক্ষা করার। "'
এর পরেই ১০ শিক্ষার্থীকে নিয়োগ দিয়ে মেডিটেশন কীভাবে করতে হয় তা শিখিয়ে সপ্তাহে পাঁচবার প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট অনুশীলন করতে বলা হয়। তাঁদের মস্তিষ্ক স্ক্যান করে পাওয়া ফলে ওয়েইংয়ের সন্দেহ কেটে যায়; মেডিটেশনের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আরও শক্ত হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন ওয়েইনশেংক। ভুলে যাওয়া রোগ আলঝেইমার এবং অটিজমে আক্রান্তদের ক্ষেত্রেও মেডিটেশন কাজ করার সম্ভাবনা দেখছেন এই গবেষক।
বৌদ্ধভিক্ষুরা শত শত বছর ধরে মস্তিষ্কের ওপর মেডিটেশনের প্রভাব বিশ্বাস করে আসছেন। তবে সম্প্রতি পশ্চিমা বিশ্ব মেডিটেশনের উপকারিতা মানতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে নিউইয়র্কের বিংহামটন ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা যায়, মেডিটেশন মস্তিষ্ককে দ্রুত কর্মক্ষম ও মনোযোগী করতে সহায়তা করে।
পজিটিভ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট মেডিটেশন করেন এমন ১০ জন শিক্ষার্থীর ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছে। মেডিটেশন শুরুর আগে এবং আট সপ্তাহ মেডিটেশন করার পরে মস্তিষ্ক স্ক্যান করে শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্কের আচরণের পরিবর্তন বিশ্লেষণ করে গবেষকেরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন।
আট সপ্তাহের ট্রায়ালের আগে ও পরে স্ক্যানের ফলাফল তুলনা করে দেখা যায়, মেডিটেশন মস্তিষ্কের চেতনার দুটি সাধারণ অবস্থার মধ্যে দ্রুত পরিবর্তন ঘটায়। এর মধ্যে মস্তিষ্ক জেগে থাকলেও মনোযোগ না থাকা 'ডিফল্ট মোড নেটওয়ার্ক' ও মনোযোগ থাকা 'ডোরসাল অ্যাটেনশন নেটওয়ার্ক'-এর পার্থক্যে ইতিবাচক ফল পাওয়া গেছে। এ দুই নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে মেডিটেশন। অনুসন্ধানী মনের বিচরণ কেন্দ্রীভূত হওয়ার মধ্যমে এই মনোযোগ রক্ষা ও মস্তিষ্কের সক্ষমতা বেড়েছে বলে গবেষণার উপসংহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষাবিদের মধ্যে কথোপকথনের পরে এই গবেষণার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এঁরা হলেন মেডিটেশনের প্রবক্তা লেকচারার জর্জ ওয়েইনশেংক এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে সন্দিহান সহকারী অধ্যাপক ওয়েইং দাই। দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের শিক্ষক।
এ প্রসঙ্গে গবেষক ওয়েইনশেংক বলেন, 'আমি ওয়েইংকে বলেছিলাম, ''মেডিটেশন সত্যিই মস্তিষ্কে একটি রূপান্তরমূলক প্রভাব ফেলতে পারে। যদিও এত কম সময়ের মেডিটেশন আদৌ মস্তিষ্কে কোনো প্রভাব ফেলে কি না, তা নিয়ে তার সন্দেহ ছিল। তাঁর ভাবনা ছিল আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে বিষয়টি পরীক্ষা করার। "'
এর পরেই ১০ শিক্ষার্থীকে নিয়োগ দিয়ে মেডিটেশন কীভাবে করতে হয় তা শিখিয়ে সপ্তাহে পাঁচবার প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট অনুশীলন করতে বলা হয়। তাঁদের মস্তিষ্ক স্ক্যান করে পাওয়া ফলে ওয়েইংয়ের সন্দেহ কেটে যায়; মেডিটেশনের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আরও শক্ত হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন ওয়েইনশেংক। ভুলে যাওয়া রোগ আলঝেইমার এবং অটিজমে আক্রান্তদের ক্ষেত্রেও মেডিটেশন কাজ করার সম্ভাবনা দেখছেন এই গবেষক।
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
৮ ঘণ্টা আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
১৮ ঘণ্টা আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
১৮ ঘণ্টা আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
১৮ ঘণ্টা আগে