আমিনুল ইসলাম নাবিল
বিশাল ঢাকা শহরের অলিগলিতে বর্ষায় খিচুড়ি পাওয়া যাবে। কিন্তু মনে রাখার মতো সুস্বাদু খিচুড়ি কোথায় পাবেন? ঢাকার জনপ্রিয় কিছু রেস্টুরেন্টের খিচুড়ির সন্ধান রইল আপনাদের জন্য।
শামসের আলীর ভুনা খিচুড়ি
বিরিয়ানি-কাচ্চি-কাবাবের জন্য পুরান ঢাকা বিখ্যাত—এ কথা কমবেশি সবারই জানা। তবে এগুলোর বাইরে প্রায় ২০ বছর ভোজনরসিকদের প্রশংসা পেয়ে আসছে শামসের আলীর ভুনা খিচুড়ি। ভারতীয় এক বন্ধুর কাছ থেকে রেসিপি শিখেছিলেন শামসের আলী। এরপর ২০০৪ সালে নিজের নামে প্রতিষ্ঠা করেন দোকানটি।
পুরান ঢাকার সাত রওজা এলাকার ১৩ বাই ১ আবুল হাসনাত রোডে শামসের আলীর বিখ্যাত ভুনা খিচুড়ির দোকান। বেলা ১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সপ্তাহের প্রতিদিন খোলা থাকে এটি। শামসের আলীর ভুনা খিচুড়ির আর কোনো শাখা নেই।
এখানকার মূল আকর্ষণ খাসির লেগ রোস্টের সঙ্গে খিচুড়ি। এর এক প্লেটের দাম ৪৫০ টাকা। তবে চাইলে খাসির রানের চাকা মাংস দিয়েও এখানে খিচুড়ি খাওয়া যায়। খাসির রানের বড় ও ছোট আকারভেদে প্রতি প্লেটের দাম পড়বে ৩৭০ ও ২৭০ টাকা। এখানে গরু কিংবা মুরগির মাংস পাওয়া যায় না। উপরি পাওনা ফ্রি আচার।
ঘরোয়া হোটেল
খিচুড়ির জগতে বেশ পুরোনো নাম মতিঝিলের ঘরোয়া হোটেল। মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে টিকাটুলীর পথে মধুমিতা সিনেমা হলের বিপরীতে পড়বে হোটেলটি।
১৯৭৯ সালে মতিঝিলের ঘরোয়া হোটেলের যাত্রা শুরু হয় বলে জানান হোটেলের বর্তমান পরিচালক শহীদুল ইসলাম রাসেল। মাঝে পাঁচ বছর বন্ধ থাকার পর ২০২০ সাল থেকে এটি পুনরায় চালু হয়েছে।
এখানে দুই ধরনের খিচুড়ি পাওয়া যায়। একটি খাসির ভুনা খিচুড়ি। এর প্রতি প্লেটের দাম ২৬০ টাকা। চিকেন ভুনা খিচুড়ির প্রতি প্লেটের দাম ২৪০ টাকা। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষজন খিচুড়ির স্বাদ নিতে ছুটে আসে এখানে। খাসির ভুনা খিচুড়িই এখানকার সিগনেচার আইটেম। এক প্লেট মাখো মাখো খিচুড়ির সঙ্গে থাকে মাঝারি আকারের দুই পিস মাটন।
দখিনা কিচেন
সারা দিন যাঁরা রসনা তৃপ্ত করার সুযোগ পান না, তাঁদের জন্য দখিনা কিচেন বেশ ভালো সমাধান। এটি রাত ২টা পর্যন্ত খোলা থাকে। খাসি, গরু, মুরগি, হাঁস ও ডিমের সঙ্গে ল্যাটকা খিচুড়ি পাওয়া যায় এখানে। ঢাকা শহরের খুব কম রেস্টুরেন্টে ল্যাটকা খিচুড়ি মেলে। ফলে ভোজনরসিকদের কাছে দখিনা কিচেনের কদর অনেক। মসলাদার খাবার ও ঝাল যাঁদের পছন্দ, তাঁদের জিবে বেশ মানিয়ে যাবে এখানকার খিচুড়ি।
খাসির লেগ রোস্টের সঙ্গে প্রতি প্লেট খিচুড়ির দাম ৪০০, গরুর কালা ভুনার সঙ্গে ৩৫০, মুরগির রোস্টের সঙ্গে ২২০ ও ডিম খিচুড়ি ১২০ টাকা। এ ছাড়া এখানে ৩৫০ টাকায় হাঁস দিয়ে এক প্লেট খিচুড়ি, ২৮০ টাকায় মটকা মাটন খিচুড়ি এবং ২৫০ টাকায় মটকা বিফ খিচুড়ি পাওয়া যায়। শনির আখড়া ছাড়াও দখিনা কিচেনের আউটলেট আছে খিলগাঁওয়ের তিলপাপাড়ায়।
এ ছাড়া কারওয়ান বাজারের কুকার্স সেভেন ও মতিঝিলের হীরাঝিল রেস্তোরাঁর খিচুড়িও বেশ প্রসিদ্ধ।
বিশাল ঢাকা শহরের অলিগলিতে বর্ষায় খিচুড়ি পাওয়া যাবে। কিন্তু মনে রাখার মতো সুস্বাদু খিচুড়ি কোথায় পাবেন? ঢাকার জনপ্রিয় কিছু রেস্টুরেন্টের খিচুড়ির সন্ধান রইল আপনাদের জন্য।
শামসের আলীর ভুনা খিচুড়ি
বিরিয়ানি-কাচ্চি-কাবাবের জন্য পুরান ঢাকা বিখ্যাত—এ কথা কমবেশি সবারই জানা। তবে এগুলোর বাইরে প্রায় ২০ বছর ভোজনরসিকদের প্রশংসা পেয়ে আসছে শামসের আলীর ভুনা খিচুড়ি। ভারতীয় এক বন্ধুর কাছ থেকে রেসিপি শিখেছিলেন শামসের আলী। এরপর ২০০৪ সালে নিজের নামে প্রতিষ্ঠা করেন দোকানটি।
পুরান ঢাকার সাত রওজা এলাকার ১৩ বাই ১ আবুল হাসনাত রোডে শামসের আলীর বিখ্যাত ভুনা খিচুড়ির দোকান। বেলা ১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সপ্তাহের প্রতিদিন খোলা থাকে এটি। শামসের আলীর ভুনা খিচুড়ির আর কোনো শাখা নেই।
এখানকার মূল আকর্ষণ খাসির লেগ রোস্টের সঙ্গে খিচুড়ি। এর এক প্লেটের দাম ৪৫০ টাকা। তবে চাইলে খাসির রানের চাকা মাংস দিয়েও এখানে খিচুড়ি খাওয়া যায়। খাসির রানের বড় ও ছোট আকারভেদে প্রতি প্লেটের দাম পড়বে ৩৭০ ও ২৭০ টাকা। এখানে গরু কিংবা মুরগির মাংস পাওয়া যায় না। উপরি পাওনা ফ্রি আচার।
ঘরোয়া হোটেল
খিচুড়ির জগতে বেশ পুরোনো নাম মতিঝিলের ঘরোয়া হোটেল। মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে টিকাটুলীর পথে মধুমিতা সিনেমা হলের বিপরীতে পড়বে হোটেলটি।
১৯৭৯ সালে মতিঝিলের ঘরোয়া হোটেলের যাত্রা শুরু হয় বলে জানান হোটেলের বর্তমান পরিচালক শহীদুল ইসলাম রাসেল। মাঝে পাঁচ বছর বন্ধ থাকার পর ২০২০ সাল থেকে এটি পুনরায় চালু হয়েছে।
এখানে দুই ধরনের খিচুড়ি পাওয়া যায়। একটি খাসির ভুনা খিচুড়ি। এর প্রতি প্লেটের দাম ২৬০ টাকা। চিকেন ভুনা খিচুড়ির প্রতি প্লেটের দাম ২৪০ টাকা। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষজন খিচুড়ির স্বাদ নিতে ছুটে আসে এখানে। খাসির ভুনা খিচুড়িই এখানকার সিগনেচার আইটেম। এক প্লেট মাখো মাখো খিচুড়ির সঙ্গে থাকে মাঝারি আকারের দুই পিস মাটন।
দখিনা কিচেন
সারা দিন যাঁরা রসনা তৃপ্ত করার সুযোগ পান না, তাঁদের জন্য দখিনা কিচেন বেশ ভালো সমাধান। এটি রাত ২টা পর্যন্ত খোলা থাকে। খাসি, গরু, মুরগি, হাঁস ও ডিমের সঙ্গে ল্যাটকা খিচুড়ি পাওয়া যায় এখানে। ঢাকা শহরের খুব কম রেস্টুরেন্টে ল্যাটকা খিচুড়ি মেলে। ফলে ভোজনরসিকদের কাছে দখিনা কিচেনের কদর অনেক। মসলাদার খাবার ও ঝাল যাঁদের পছন্দ, তাঁদের জিবে বেশ মানিয়ে যাবে এখানকার খিচুড়ি।
খাসির লেগ রোস্টের সঙ্গে প্রতি প্লেট খিচুড়ির দাম ৪০০, গরুর কালা ভুনার সঙ্গে ৩৫০, মুরগির রোস্টের সঙ্গে ২২০ ও ডিম খিচুড়ি ১২০ টাকা। এ ছাড়া এখানে ৩৫০ টাকায় হাঁস দিয়ে এক প্লেট খিচুড়ি, ২৮০ টাকায় মটকা মাটন খিচুড়ি এবং ২৫০ টাকায় মটকা বিফ খিচুড়ি পাওয়া যায়। শনির আখড়া ছাড়াও দখিনা কিচেনের আউটলেট আছে খিলগাঁওয়ের তিলপাপাড়ায়।
এ ছাড়া কারওয়ান বাজারের কুকার্স সেভেন ও মতিঝিলের হীরাঝিল রেস্তোরাঁর খিচুড়িও বেশ প্রসিদ্ধ।
অনেকে দু-এক দিন পরপর অফিসে শাড়ি পরে যান। আর বিশেষ দিনগুলোয় পরার জন্য শাড়িপ্রেমীরা যেন একটু বেশিই সচেতন থাকেন। যদি এই ভরা গ্রীষ্মে অফিসের পর কোনো অনুষ্ঠানে যেতেই হয়, তাহলে গ্রীষ্মের সঙ্গে মানায় এমন শাড়িই বেছে নিন। শাড়িতে নতুন কিছু একটা রাখুন, যাকে এখন আমরা বলি ভ্যালু অ্যাড করা। এই নতুনত্ব বা ভ্যালু
২ দিন আগেশেষের কবিতায় রবীন্দ্রনাথ কেতকী, মানে কেটি মিত্রকে নিয়ে বলেছেন, ‘জীবনের আদ্যলীলায় কেটির কালো চোখের ভাবটি ছিল স্নিগ্ধ, প্রথম বয়সে ঠোঁট দুটিতে সরল মাধুর্য ছিল।’ আর পরবর্তী বয়সে? সেই সরল ঠোঁটকে খানিকটা অতিরঞ্জিত করতেই বাড়তি প্রসাধন ব্যবহার করত সে। কোমর ছাড়িয়ে যাওয়া চুলে সে চালিয়ে দিয়েছিল কাঁচি..
৩ দিন আগেঅফিসে কাজের চাপ থাকবেই। তবে মাঝে মাঝে কাজের চাপ সামলানো বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। আর পরবর্তী সময়ে তা হয়ে দাঁড়ায় মানসিক চাপের কারণ। কিন্তু রোজ যে কাজগুলো করতেই হবে, সেগুলো নিয়ে মানসিক চাপে থাকলে নিজের ভালো থাকাটাও কঠিন হয়ে পড়ে। তাই কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপমুক্ত থাকতে কয়েকটা উপায় যদি অবলম্বন করা হয়...
৩ দিন আগেবৈশাখের তপ্ত দিনে ঠাকুরবাড়ির হেঁশেলঘরে কী রান্না হতো? প্রশ্নটা রবীন্দ্রপ্রেমীদের মনে জাগতেই পারে। ঠাকুরবাড়ির সদস্যরা রোদের প্রকোপ থেকে বাঁচতে ত্বকের যেভাবে যত্ন নিতেন, তা থেকে ধারণা করা যায়, তাঁরা এই সময়ে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারেও ছিলেন সচেতন। পঁচিশে বৈশাখ উপলক্ষে থাকছে ‘ঠাকুরবাড়ির রান্না...
৩ দিন আগে