অনলাইন ডেস্ক
ভারত পাকিস্তানে‘অপারেশন সিন্দুর’ নামে যে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে তাতে ভারতীয় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী সম্মিলিতভাবে অংশ নিয়েছে। ভারত এই অভিযানে পাকিস্তান এবং পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ৯টি জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবির ধ্বংস করেছে বলে দাবি করেছে। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই নিরাপত্তা সূত্র বরাত দিয়ে জানিয়েছে, এই অভিযানে ব্যবহৃত হয়েছে নির্ভুল-লক্ষ্যভেদী অস্ত্র ও লোইটারিং মিউনিশন, যা গোয়েন্দা সংস্থাগুলির দেওয়া সুনির্দিষ্ট স্থানাঙ্ক অনুযায়ী ভারতীয় ভূখণ্ড থেকেই পরিচালিত হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয়বাহিনী এই হামলার জন্য বেছে নিয়েছিল লস্কর-ই-তৈয়্য়বা ও জয়শ-ই-মোহাম্মদের শীর্ষ নেতাদের আশ্রয়স্থলকে।
এদিকে ভারতীয় বাহিনী যে লোইটারিং মিউনিশন দিয়ে হামলার দাবি করেছে, সেটি হলো এমন একধরনের অস্ত্র, যা নির্দিষ্ট এলাকায় ঘুরে বেড়িয়ে লক্ষ্য শনাক্ত করে হামলা চালায় এবং এরপর তা নিজে ধ্বংস হয়ে যায়। এটি মূলত এক বিশেষ ধরনের আত্মঘাতী ড্রোন। উদাহরণ হিসেবে কামিকাজে ড্রোনের কথা বলা যেতে পারে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে, ‘অপারেশন সিন্দুর’-এর আওতায় এই হামলা চালানো হয়েছে এবং পাকিস্তান বা তার সামরিক স্থাপনাগুলিকে নয়, বরং শুধু সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলোকেই লক্ষ্য করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় বলেছে, এই পদক্ষেপ ছিল পরিকল্পিত, সংযত এবং উত্তেজনা না বাড়ানোর উদ্দেশ্যে নেওয়া।
এই অভিযানের পর প্রতিক্রিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক্সে লেখেন, ‘ভারত মাতা কি জয়।’ বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এবং আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও সেনাবাহিনীর প্রশংসা করে ‘জয় হিন্দ’ বার্তা দেন। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, ‘জয় হিন্দ! জয় হিন্দ কি সেনা!’
বিরোধী নেতারাও সেনাবাহিনীর প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। শিবসেনা (ইউবিটি) নেত্রী প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী বলেন, ‘ধর্ম জানতে চেয়েছিল, এখন জবাব পাচ্ছে।’ আদিত্য ঠাকরে বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদের গোড়া থেকে নির্মূল দরকার। এমনভাবে আঘাত করো, যাতে ভবিষ্যতে মাথা তুলতে না পারে।’ আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব বলেন, ‘জয় ভারত! সন্ত্রাসবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদের স্থান নেই। আমরা আমাদের সাহসী সৈনিকদের নিয়ে গর্বিত।’
তবে এই অভিযানের কিছু ঘণ্টা পরেই পাকিস্তান জম্মু–কাশ্মীরের ভীমবের গলি এলাকায় কামান দাগে। ভারতীয় সেনাবাহিনী এর যথাযথ ও সংযত জবাব দিচ্ছে বলে জানিয়েছে অতিরিক্ত ডিরেক্টরেট জেনারেল অব পাবলিক ইনফরমেশন (এডিজি পিআই)।
আরও খবর পড়ুন:
ভারত পাকিস্তানে‘অপারেশন সিন্দুর’ নামে যে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে তাতে ভারতীয় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী সম্মিলিতভাবে অংশ নিয়েছে। ভারত এই অভিযানে পাকিস্তান এবং পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ৯টি জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবির ধ্বংস করেছে বলে দাবি করেছে। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই নিরাপত্তা সূত্র বরাত দিয়ে জানিয়েছে, এই অভিযানে ব্যবহৃত হয়েছে নির্ভুল-লক্ষ্যভেদী অস্ত্র ও লোইটারিং মিউনিশন, যা গোয়েন্দা সংস্থাগুলির দেওয়া সুনির্দিষ্ট স্থানাঙ্ক অনুযায়ী ভারতীয় ভূখণ্ড থেকেই পরিচালিত হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয়বাহিনী এই হামলার জন্য বেছে নিয়েছিল লস্কর-ই-তৈয়্য়বা ও জয়শ-ই-মোহাম্মদের শীর্ষ নেতাদের আশ্রয়স্থলকে।
এদিকে ভারতীয় বাহিনী যে লোইটারিং মিউনিশন দিয়ে হামলার দাবি করেছে, সেটি হলো এমন একধরনের অস্ত্র, যা নির্দিষ্ট এলাকায় ঘুরে বেড়িয়ে লক্ষ্য শনাক্ত করে হামলা চালায় এবং এরপর তা নিজে ধ্বংস হয়ে যায়। এটি মূলত এক বিশেষ ধরনের আত্মঘাতী ড্রোন। উদাহরণ হিসেবে কামিকাজে ড্রোনের কথা বলা যেতে পারে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে, ‘অপারেশন সিন্দুর’-এর আওতায় এই হামলা চালানো হয়েছে এবং পাকিস্তান বা তার সামরিক স্থাপনাগুলিকে নয়, বরং শুধু সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলোকেই লক্ষ্য করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় বলেছে, এই পদক্ষেপ ছিল পরিকল্পিত, সংযত এবং উত্তেজনা না বাড়ানোর উদ্দেশ্যে নেওয়া।
এই অভিযানের পর প্রতিক্রিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক্সে লেখেন, ‘ভারত মাতা কি জয়।’ বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এবং আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও সেনাবাহিনীর প্রশংসা করে ‘জয় হিন্দ’ বার্তা দেন। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, ‘জয় হিন্দ! জয় হিন্দ কি সেনা!’
বিরোধী নেতারাও সেনাবাহিনীর প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। শিবসেনা (ইউবিটি) নেত্রী প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী বলেন, ‘ধর্ম জানতে চেয়েছিল, এখন জবাব পাচ্ছে।’ আদিত্য ঠাকরে বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদের গোড়া থেকে নির্মূল দরকার। এমনভাবে আঘাত করো, যাতে ভবিষ্যতে মাথা তুলতে না পারে।’ আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব বলেন, ‘জয় ভারত! সন্ত্রাসবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদের স্থান নেই। আমরা আমাদের সাহসী সৈনিকদের নিয়ে গর্বিত।’
তবে এই অভিযানের কিছু ঘণ্টা পরেই পাকিস্তান জম্মু–কাশ্মীরের ভীমবের গলি এলাকায় কামান দাগে। ভারতীয় সেনাবাহিনী এর যথাযথ ও সংযত জবাব দিচ্ছে বলে জানিয়েছে অতিরিক্ত ডিরেক্টরেট জেনারেল অব পাবলিক ইনফরমেশন (এডিজি পিআই)।
আরও খবর পড়ুন:
তেহরানে ইসরায়েলের সর্বশেষ হামলায় ইরানের শীর্ষ পরমাণুবিজ্ঞানী সাইয়্যেদ মোস্তাফা সাদাতি-আরমাকি ও তাঁর পরিবারের সব সদস্য নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসনিম। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন বিজ্ঞানীর স্ত্রী, তিন সন্তান এবং শ্বশুর-শাশুড়ি।
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পকে প্রভাবিত করতে ওই বার্তায় প্রশংসা বা তোষামোদের কোনো কমতি রাখেননি রুটে। বার্তায় বেশ করেই রুটের এই আচরণ প্রকাশ পেয়েছে। বলা যায়, এতটা খোলাখুলি প্রশংসা সচরাচর দেখা যায় না।
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষ থেকে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার যুদ্ধবিরতির ঘোষণার পরও পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। শেষ মুহূর্তের এসব হামলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে। এসব হামলা নিয়ে ব্যাপক অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। এরপর দুই পক্ষকে রীতিমতো অনুরোধ জানিয়েছেন হামলা না চালাতে।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরানের রাস্তায় আজ মঙ্গলবার এক ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। শহরটিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও প্রয়াত নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির বিশাল পোস্টারের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল ও গাড়িবহর ছুটে চলছে।
১১ ঘণ্টা আগে