আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অস্কার, বাফটা, এমনকি ‘ডেম’ খেতাব—অভিনয়ের উজ্জ্বল ক্যারিয়ারে এমন বহু সম্মাননা পেয়েছেন ব্রিটিশ অভিনেত্রী এমা থম্পসন। তবে একটি প্রেমের প্রস্তাবও পেয়েছিলেন, যা তিনি ভদ্রভাবে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। বিখ্যাত এই অভিনেত্রীকে ডেটে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প!
রোববার দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, সম্প্রতি সুইজারল্যান্ডের লোকার্নো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘লেপার্ড ক্লাব অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করেছেন থম্পসন। এই পুরস্কার গ্রহণের সময় তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে ডেটে যাওয়ার প্রস্তাবটির কথা ফাঁস করেন। তিনি জানান, ঘটনাটি ১৯৯৮ সালের। সেই সময় তিনি ‘প্রাইমারি কালারস’ ছবির শুটিং করছিলেন। ছবিটি ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের রাজনৈতিক উত্থানের ব্যঙ্গাত্মক চিত্রায়ণ। শুটিংয়ের দিনগুলোতেই একদিন তাঁর ফোন বেজে ওঠে।
থম্পসনের ভাষায়, “আমি ফোন তুলতেই অপর প্রান্ত থেকে শোনা গেল, ‘হ্যালো, আমি ডোনাল্ড ট্রাম্প বলছি।’ প্রথমে ভেবেছিলাম, এটা কোনো রসিকতা। আমি বললাম, ‘আপনার জন্য কী করতে পারি?’ মনে হয়েছিল, হয়তো তিনি কোনো পরামর্শ চাইবেন। ”
কিন্তু ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘আমি চাই, আপনি আমার কোনো একটি সুন্দর জায়গায় আসুন। আমরা হয়তো একসঙ্গে ডিনার করতে পারি।’ থম্পসন সেই প্রস্তাবের উত্তর দেন, ‘খুবই মিষ্টি কথা বললেন, ধন্যবাদ। আমি আপনাকে পরে জানাব।’
মজার বিষয় হলো, ট্রাম্প ফোনটি করেছিলেন সেই দিন, যেদিন থম্পসনের তখনকার স্বামী অভিনেতা কেনেথ ব্রানাহর সঙ্গে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদ আনুষ্ঠানিকভাবে চূড়ান্ত হয়। অন্যদিকে, ট্রাম্পও তখন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী মারলা ম্যাপলসের সঙ্গে বিচ্ছেদে ছিলেন। থম্পসন পরে বিষয়টির সময় মিলিয়ে বুঝতে পারেন, ট্রাম্প সম্ভবত সদ্য ডিভোর্স হওয়া কাউকে খুঁজছিলেন তাঁর সঙ্গী হিসেবে। তিনি হাসতে হাসতে বলেন, ‘তিনি আমার ফোন নম্বরও খুঁজে বের করেছিলেন! এটা তো একধরনের পিছু নেওয়ার মতো বিষয়।’
রাজনীতিতে আজীবন লেবার পার্টির সমর্থক থম্পসন ২০১৭ ও ২০১৯ সালের নির্বাচনে জেরেমি করবিনকে প্রকাশ্যে সমর্থন দিয়েছিলেন। তিনি পরিবেশ, শরণার্থী এবং নারীর অধিকারের পক্ষে সোচ্চার একজন কর্মীও। ট্রাম্পের সেই আহ্বানের বিষয়ে মজার ছলে তিনি বলেন, ‘ভাবুন তো, আমি যদি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ডেটে যেতাম, তাহলে হয়তো আমেরিকার ইতিহাসই বদলে যেত!’
ফেস্টিভ্যালে আলোচনায় আসে থম্পসনের সিনেমা ক্যারিয়ার এবং জনপ্রিয় ক্রিসমাস রোমান্টিক কমেডি ‘লাভ অ্যাকচুয়ালি’র কথা। রিচার্ড কার্টিস পরিচালিত এই ছবিতে থম্পসন অভিনয় করেছিলেন ক্যারেন চরিত্রে, যার স্বামী হ্যারি (অ্যালান রিকম্যান) নিজের সেক্রেটারির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে বৈবাহিক সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি করেন।
ছবিটির দীর্ঘস্থায়ী জনপ্রিয়তা নিয়ে থম্পসন বলেন, ‘এখনো অবাক লাগে, ছবিটি এত বছর ধরে টিকে আছে। ছবিটিকে আমিও পছন্দ করি, তারপরও বিষয়টি অদ্ভুত।’ ওই ছবিতে নারীর হৃদয়ভঙ্গের দৃশ্যগুলো নিয়ে তিনি বলেন, ‘হৃদয় ভাঙার পর; বিশেষ করে নারীরা তা লুকিয়ে রাখে। কারণ, আমরা চাই না, অন্যরা তা দেখুক। সম্ভবত এ কারণেই ছবিটি দর্শকমনে গভীরভাবে নাড়া দিয়েছে।’
অস্কার, বাফটা, এমনকি ‘ডেম’ খেতাব—অভিনয়ের উজ্জ্বল ক্যারিয়ারে এমন বহু সম্মাননা পেয়েছেন ব্রিটিশ অভিনেত্রী এমা থম্পসন। তবে একটি প্রেমের প্রস্তাবও পেয়েছিলেন, যা তিনি ভদ্রভাবে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। বিখ্যাত এই অভিনেত্রীকে ডেটে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প!
রোববার দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, সম্প্রতি সুইজারল্যান্ডের লোকার্নো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘লেপার্ড ক্লাব অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করেছেন থম্পসন। এই পুরস্কার গ্রহণের সময় তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে ডেটে যাওয়ার প্রস্তাবটির কথা ফাঁস করেন। তিনি জানান, ঘটনাটি ১৯৯৮ সালের। সেই সময় তিনি ‘প্রাইমারি কালারস’ ছবির শুটিং করছিলেন। ছবিটি ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের রাজনৈতিক উত্থানের ব্যঙ্গাত্মক চিত্রায়ণ। শুটিংয়ের দিনগুলোতেই একদিন তাঁর ফোন বেজে ওঠে।
থম্পসনের ভাষায়, “আমি ফোন তুলতেই অপর প্রান্ত থেকে শোনা গেল, ‘হ্যালো, আমি ডোনাল্ড ট্রাম্প বলছি।’ প্রথমে ভেবেছিলাম, এটা কোনো রসিকতা। আমি বললাম, ‘আপনার জন্য কী করতে পারি?’ মনে হয়েছিল, হয়তো তিনি কোনো পরামর্শ চাইবেন। ”
কিন্তু ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘আমি চাই, আপনি আমার কোনো একটি সুন্দর জায়গায় আসুন। আমরা হয়তো একসঙ্গে ডিনার করতে পারি।’ থম্পসন সেই প্রস্তাবের উত্তর দেন, ‘খুবই মিষ্টি কথা বললেন, ধন্যবাদ। আমি আপনাকে পরে জানাব।’
মজার বিষয় হলো, ট্রাম্প ফোনটি করেছিলেন সেই দিন, যেদিন থম্পসনের তখনকার স্বামী অভিনেতা কেনেথ ব্রানাহর সঙ্গে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদ আনুষ্ঠানিকভাবে চূড়ান্ত হয়। অন্যদিকে, ট্রাম্পও তখন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী মারলা ম্যাপলসের সঙ্গে বিচ্ছেদে ছিলেন। থম্পসন পরে বিষয়টির সময় মিলিয়ে বুঝতে পারেন, ট্রাম্প সম্ভবত সদ্য ডিভোর্স হওয়া কাউকে খুঁজছিলেন তাঁর সঙ্গী হিসেবে। তিনি হাসতে হাসতে বলেন, ‘তিনি আমার ফোন নম্বরও খুঁজে বের করেছিলেন! এটা তো একধরনের পিছু নেওয়ার মতো বিষয়।’
রাজনীতিতে আজীবন লেবার পার্টির সমর্থক থম্পসন ২০১৭ ও ২০১৯ সালের নির্বাচনে জেরেমি করবিনকে প্রকাশ্যে সমর্থন দিয়েছিলেন। তিনি পরিবেশ, শরণার্থী এবং নারীর অধিকারের পক্ষে সোচ্চার একজন কর্মীও। ট্রাম্পের সেই আহ্বানের বিষয়ে মজার ছলে তিনি বলেন, ‘ভাবুন তো, আমি যদি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ডেটে যেতাম, তাহলে হয়তো আমেরিকার ইতিহাসই বদলে যেত!’
ফেস্টিভ্যালে আলোচনায় আসে থম্পসনের সিনেমা ক্যারিয়ার এবং জনপ্রিয় ক্রিসমাস রোমান্টিক কমেডি ‘লাভ অ্যাকচুয়ালি’র কথা। রিচার্ড কার্টিস পরিচালিত এই ছবিতে থম্পসন অভিনয় করেছিলেন ক্যারেন চরিত্রে, যার স্বামী হ্যারি (অ্যালান রিকম্যান) নিজের সেক্রেটারির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে বৈবাহিক সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি করেন।
ছবিটির দীর্ঘস্থায়ী জনপ্রিয়তা নিয়ে থম্পসন বলেন, ‘এখনো অবাক লাগে, ছবিটি এত বছর ধরে টিকে আছে। ছবিটিকে আমিও পছন্দ করি, তারপরও বিষয়টি অদ্ভুত।’ ওই ছবিতে নারীর হৃদয়ভঙ্গের দৃশ্যগুলো নিয়ে তিনি বলেন, ‘হৃদয় ভাঙার পর; বিশেষ করে নারীরা তা লুকিয়ে রাখে। কারণ, আমরা চাই না, অন্যরা তা দেখুক। সম্ভবত এ কারণেই ছবিটি দর্শকমনে গভীরভাবে নাড়া দিয়েছে।’
বলিভিয়ায় বামপন্থী দল মুভিমিয়েন্তো আল সোসিয়ালিজমোর (মাস) প্রায় ২০ বছরের আধিপত্যের অবসান ঘটিয়ে মধ্য ডানপন্থী রদ্রিগো পাজ পেরেইরা (৫৮) প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায় (রানঅফ) ৯৭ শতাংশেরও বেশি ব্যালট গণনা শেষে পেরেইরা পেয়েছেন ৫৪ দশমিক ৬ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল যদি মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে ‘মিলেমিশে’ থাকতে চাইলে, এখনই ফিলিস্তিনিদের সহায়তা শুরু করতে হবে এবং তাদের জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে। এমনটাই মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাতা ও উপদেষ্টা জ্যারেড কুশনার। মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উই
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান তার প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট (এইচ১) সফলভাবে কক্ষপথে স্থাপন করেছে। দেশটির মহাকাশ কর্মসূচির জন্য একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক’। পাকিস্তানের মহাকাশ সংস্থা সুপারকো জানিয়েছে, গতকাল রোববার উত্তর-পশ্চিম চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে এই এইচ ১ স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইউক্রেনের রাশিয়া সংলগ্ন অঞ্চল দনবাস অঞ্চল মস্কোর দখলে চলে গেছে। সুতরাং, ইউক্রেনের বিষয়টি মেনে নিয়ে এই অবস্থাতেই চুক্তি করা উচিত। একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, ওয়াশিংটনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠককালে...
৪ ঘণ্টা আগে