সাকী মাহবুব, শিক্ষক ও গবেষক
কোনো নিরপরাধ ব্যক্তির ওপর দোষ চাপিয়ে দেওয়াকে অপবাদ বলা হয়। অন্যের নামে অপবাদ দেওয়া বড় গুনাহের কাজ। অনেক সময় অপবাদের কারণে একজন নির্দোষ মানুষ সমাজে দোষী হিসেবে পরিচিত হয়ে যায়। ফলে তার মান-মর্যাদা নষ্ট হয়। অন্যের নামে অপবাদ ছড়ানো প্রতিটি সমাজেই ঘৃণিত কাজ হিসেবে স্বীকৃত।
ইসলাম সব ধরনের অপবাদকে হারাম ঘোষণা করেছে। মিথ্যা বলা সব গুনাহের মূল। কারও ওপর অপবাদ দেওয়া হলো জঘন্যতম মিথ্যা। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘মিথ্যাবাদীদের ওপর আল্লাহর লানত তথা অভিসম্পাত।’ (সুরা আলে-ইমরান: ৬১)
অপবাদ থেকে বেঁচে থাকার জন্য আমাদের উচিত, মানুষের ব্যাপারে ভালো ধারণা পোষণ করা এবং অনুমান করা থেকে দূরে থাকা। যার কাছে অন্যের বিরুদ্ধে দোষত্রুটি বর্ণনা করা হয়, তার উচিত অন্ধভাবে তার কথা বিশ্বাস না করে তা যাচাই-বাছাই করা। মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা বেশি অনুমান করা থেকে দূরে থাকো।’ (সুরা হুজরাত: ১২)
অপবাদ দেওয়া হয় ব্যক্তিগত শত্রুতা ও বিদ্বেষ থেকে। অপবাদের মাধ্যমে সাময়িক নির্দোষ ব্যক্তির চরিত্রে কালিমা লেপন করা হলেও এর পরিণতি ভয়াবহ। রাসুল (সা.) ভিত্তিহীন কথা বলতে ও কোনো খবর যাচাই না করেই প্রচার করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘যা শোনে তাই বলতে থাকা কোনো ব্যক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য যথেষ্ট।’ (বুখারি ও মুসলিম)
কারও ব্যাপারে অপবাদ দেওয়া হলে সে ক্ষমা না করলে আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা পাওয়া যাবে না। তাই আমাদের উচিত অপবাদ দেওয়া থেকে বিরত থাকা এবং কাউকে অপবাদ দিয়ে ফেললে তার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া।
কোনো নিরপরাধ ব্যক্তির ওপর দোষ চাপিয়ে দেওয়াকে অপবাদ বলা হয়। অন্যের নামে অপবাদ দেওয়া বড় গুনাহের কাজ। অনেক সময় অপবাদের কারণে একজন নির্দোষ মানুষ সমাজে দোষী হিসেবে পরিচিত হয়ে যায়। ফলে তার মান-মর্যাদা নষ্ট হয়। অন্যের নামে অপবাদ ছড়ানো প্রতিটি সমাজেই ঘৃণিত কাজ হিসেবে স্বীকৃত।
ইসলাম সব ধরনের অপবাদকে হারাম ঘোষণা করেছে। মিথ্যা বলা সব গুনাহের মূল। কারও ওপর অপবাদ দেওয়া হলো জঘন্যতম মিথ্যা। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘মিথ্যাবাদীদের ওপর আল্লাহর লানত তথা অভিসম্পাত।’ (সুরা আলে-ইমরান: ৬১)
অপবাদ থেকে বেঁচে থাকার জন্য আমাদের উচিত, মানুষের ব্যাপারে ভালো ধারণা পোষণ করা এবং অনুমান করা থেকে দূরে থাকা। যার কাছে অন্যের বিরুদ্ধে দোষত্রুটি বর্ণনা করা হয়, তার উচিত অন্ধভাবে তার কথা বিশ্বাস না করে তা যাচাই-বাছাই করা। মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা বেশি অনুমান করা থেকে দূরে থাকো।’ (সুরা হুজরাত: ১২)
অপবাদ দেওয়া হয় ব্যক্তিগত শত্রুতা ও বিদ্বেষ থেকে। অপবাদের মাধ্যমে সাময়িক নির্দোষ ব্যক্তির চরিত্রে কালিমা লেপন করা হলেও এর পরিণতি ভয়াবহ। রাসুল (সা.) ভিত্তিহীন কথা বলতে ও কোনো খবর যাচাই না করেই প্রচার করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘যা শোনে তাই বলতে থাকা কোনো ব্যক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য যথেষ্ট।’ (বুখারি ও মুসলিম)
কারও ব্যাপারে অপবাদ দেওয়া হলে সে ক্ষমা না করলে আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা পাওয়া যাবে না। তাই আমাদের উচিত অপবাদ দেওয়া থেকে বিরত থাকা এবং কাউকে অপবাদ দিয়ে ফেললে তার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া।
সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও উত্তম মানুষ। নবীজি (সা.)-এর প্রতি তাদের গভীর ভালোবাসা ছিল, যার কারণে তাঁরা তাঁর প্রতিটি কথা ও কাজ অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করেছেন। এমনকি তিনি কোন কাজ কোন হাতে এবং কোন দিক থেকে শুরু করতেন, তাও তাঁরা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দার কল্যাণের জন্য অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ হলো নামাজ, যার মধ্যে রয়েছে বান্দার মুক্তি ও কল্যাণ। আল্লাহ তাআলা মুমিনদের জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন, যার মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি তাঁর রবের নৈকট্য অর্জন করতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগেনেক কাজের দ্বারা পাপরাশি তখনই মাফ হবে, যখন তা সগিরা গুনাহ হবে। যদি কবিরা গুনাহ হয়, তাহলে অবশ্যই এর জন্য তওবা করতে হবে। আর অপরাধটা যদি কোনো মানুষের অধিকার সম্পর্কিত হয়, তাহলে প্রথমে ওই ব্যক্তি থেকে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। তারপর আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগেইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত হলো রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
১৪ ঘণ্টা আগে