ইসলাম ডেস্ক
গুনাহ ও পাপকর্মে জড়ানো মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। তবে তা বুঝতে পারা এবং অনুশোচনা করে ফিরে আসতে পারা তার পূর্ণতার নিদর্শন। সব মানুষের ভাগ্যে অনুশোচনা ও তওবা নসিব হয় না। কেবল বিনয়ী, নম্র ও আল্লাহর প্রতি আস্থাশীল বান্দারাই এই মর্যাদা লাভ করেন। বান্দা যত পাপই করুক, আল্লাহর কাছে খাঁটি তওবা করলে তিনি তাঁকে ক্ষমা করে দেন। তাই তো তিনি পবিত্র কোরআনে বারবার বান্দাদের তওবা করার আহ্বান জানিয়েছেন।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর কাছে তওবা করো, খাঁটি তওবা।’ (সুরা তাহরিম: ৮) আলিমগণ বলেন, তওবার শর্ত হলো, পাপকাজ সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করতে হবে। পাপের জন্য অনুশোচনা করতে হবে, লজ্জিত ও অনুতপ্ত হতে হবে এবং ওই পাপ দ্বিতীয়বার করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা তওবাকারীদের সফল বলেছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা সকলে আল্লাহর কাছে তওবা করো। যাতে তোমরা প্রকৃত অর্থে সফল হতে পারো।’ (সুরা নুর: ৩১)
রমজানের শেষ দশক জাহান্নাম থেকে নাজাত বা মুক্তির সুবর্ণ সময়। এই দশকে ইতিকাফের মাধ্যমে রাসুল (সা.) নিবিড় ইবাদতে মগ্ন হতেন। দোয়া, মোনাজাত, কোরআন তিলাওয়াত, তারাবি, তাহাজ্জুত, তওবার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মেহনত করতেন। তাই আমাদের উচিত, রমজানে আল্লাহর কাছে ফিরে আসা এবং কৃত গুনাহের জন্য অনুশোচনা করা। আগামী বছরের পবিত্র রমজান মাস যে আবার আমাদের জীবনে আসবে, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। রমজানের মতো গুনাহ মাফের মৌসুম পেয়েও যদি গুনাহ মাফের বন্দোবস্ত করতে না পারি আমরা, তবে আমাদের চেয়ে দুর্ভাগা আর কেউ নেই।
গুনাহ ও পাপকর্মে জড়ানো মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। তবে তা বুঝতে পারা এবং অনুশোচনা করে ফিরে আসতে পারা তার পূর্ণতার নিদর্শন। সব মানুষের ভাগ্যে অনুশোচনা ও তওবা নসিব হয় না। কেবল বিনয়ী, নম্র ও আল্লাহর প্রতি আস্থাশীল বান্দারাই এই মর্যাদা লাভ করেন। বান্দা যত পাপই করুক, আল্লাহর কাছে খাঁটি তওবা করলে তিনি তাঁকে ক্ষমা করে দেন। তাই তো তিনি পবিত্র কোরআনে বারবার বান্দাদের তওবা করার আহ্বান জানিয়েছেন।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর কাছে তওবা করো, খাঁটি তওবা।’ (সুরা তাহরিম: ৮) আলিমগণ বলেন, তওবার শর্ত হলো, পাপকাজ সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করতে হবে। পাপের জন্য অনুশোচনা করতে হবে, লজ্জিত ও অনুতপ্ত হতে হবে এবং ওই পাপ দ্বিতীয়বার করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা তওবাকারীদের সফল বলেছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা সকলে আল্লাহর কাছে তওবা করো। যাতে তোমরা প্রকৃত অর্থে সফল হতে পারো।’ (সুরা নুর: ৩১)
রমজানের শেষ দশক জাহান্নাম থেকে নাজাত বা মুক্তির সুবর্ণ সময়। এই দশকে ইতিকাফের মাধ্যমে রাসুল (সা.) নিবিড় ইবাদতে মগ্ন হতেন। দোয়া, মোনাজাত, কোরআন তিলাওয়াত, তারাবি, তাহাজ্জুত, তওবার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মেহনত করতেন। তাই আমাদের উচিত, রমজানে আল্লাহর কাছে ফিরে আসা এবং কৃত গুনাহের জন্য অনুশোচনা করা। আগামী বছরের পবিত্র রমজান মাস যে আবার আমাদের জীবনে আসবে, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। রমজানের মতো গুনাহ মাফের মৌসুম পেয়েও যদি গুনাহ মাফের বন্দোবস্ত করতে না পারি আমরা, তবে আমাদের চেয়ে দুর্ভাগা আর কেউ নেই।
বিয়ে মানবজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়, যা শুধু পারিবারিক বন্ধন নয়—ধর্মীয়, সামাজিক এবং নৈতিক দায়িত্বও বটে। ইসলামে বিয়ে পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপনের বৈধ উপায় হওয়ার পাশাপাশি, এটি এক বরকতময় ইবাদতও। মহানবী (সা.) বলেন, ‘বিয়ে আমার সুন্নত। অতএব যে আমার সুন্নত পালন থেকে বিরত থাকবে, সে আমার অনুসারীদের
১ মিনিট আগেইসলাম ধর্ম এমন একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা, যেখানে মানুষের জানমালের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষা করা ইসলামে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। পাশাপাশি কোনো নির্দোষ প্রাণ হরণ করা ইসলামে শুধু নিষিদ্ধই নয়, বরং একে মানবতার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য...
১৩ ঘণ্টা আগেমানুষ স্বভাবতই সমাজবদ্ধ জীব। একাকী জীবন মানব প্রকৃতির সঙ্গে যায় না। সমাজে টিকে থাকতে হলে একজন মানুষের জন্য অন্যের সহযোগিতা অপরিহার্য। জীবনের চলার পথে নানা চ্যালেঞ্জ ও বিপদের সময় একে অপরের পাশে দাঁড়ানোই মানবিকতা ও ধর্মীয় দায়িত্বের প্রতিচ্ছবি। বিশেষত, বিপদগ্রস্ত মানুষ যখন অসহায় হয়ে পড়ে, তখন তার জন্য এ
১৪ ঘণ্টা আগেমানুষের জীবনে প্রিয়জনের মৃত্যু এক গভীর শোক ও বেদনার সময়। এমন পরিস্থিতিতে একজন মুমিনের করণীয় কী হবে—ইসলাম সেই পথ নির্দেশনা স্পষ্টভাবে দিয়েছে। ইসলাম স্বাভাবিক আবেগকে দমন করতে বলেনি, বরং ধৈর্য ধারণের শিক্ষা দিয়েছে। প্রিয়জন হারিয়ে চোখের পানি ঝরানো নিষিদ্ধ নয়, কিন্তু শোক প্রকাশের কিছু সীমা-পরিসীমা ইসলামে
১৭ ঘণ্টা আগে