ইসলাম ডেস্ক
নামাজের ওয়াজিব তথা আবশ্যক ১৪টি কাজ হলো—
» প্রথম দুই রাকাতে সুরা ফাতিহা পড়া।
» প্রথম দুই রাকাতে সুরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য একটি সুরা বা ছোট তিন আয়াত পরিমাণ তিলাওয়াত করা।
» ফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাতকে কিরাতের জন্য নির্দিষ্ট করা।
» সুরা ফাতিহা অন্য সুরার আগে পড়া।
» নামাজের সব রুকন ধীরস্থিরভাবে আদায় করা।
» প্রথম বৈঠক করা। তিন অথবা চার রাকাতবিশিষ্ট নামাজের দুই রাকাতের পর বসা।
» উভয় বৈঠকে আত্তাহিয়াতু পড়া।
» প্রতি রাকাতের ফরজ ও ওয়াজিবগুলোর ধারাবাহিকতা ঠিক রাখা।
» ফরজ ও ওয়াজিবগুলো নিজ নিজ স্থানে আদায় করা। যেমন দ্বিতীয় সিজদা প্রথম সিজদার পরপর করা।
» বিতর নামাজে তৃতীয় রাকাতে কিরাতের পর কোনো দোয়া পড়া। অবশ্য দোয়া কুনুত পড়লে ওয়াজিবের সঙ্গে সুন্নতও আদায় হয়ে যাবে।
» দুই ঈদের নামাজে অতিরিক্ত ছয় তাকবির বলা।
» দুই ঈদের নামাজে দ্বিতীয় রাকাতে অতিরিক্ত তিন তাকবির বলার পর রুকুতে যাওয়ার সময় তাকবির বলা।
» ইমামের জন্য জোহর, আসর এবং দিনের বেলায় সুন্নত ও নফল নামাজে কিরাত আস্তে পড়া। আর ফজর, মাগরিব, এশা, জুমা, দুই ঈদ, তারাবিহ ও রমজান মাসের বিতর নামাজে কিরাত শব্দ করে পড়া।
» সালামের মাধ্যমে নামাজ শেষ করা।
নামাজের ওয়াজিব তথা আবশ্যক ১৪টি কাজ হলো—
» প্রথম দুই রাকাতে সুরা ফাতিহা পড়া।
» প্রথম দুই রাকাতে সুরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য একটি সুরা বা ছোট তিন আয়াত পরিমাণ তিলাওয়াত করা।
» ফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাতকে কিরাতের জন্য নির্দিষ্ট করা।
» সুরা ফাতিহা অন্য সুরার আগে পড়া।
» নামাজের সব রুকন ধীরস্থিরভাবে আদায় করা।
» প্রথম বৈঠক করা। তিন অথবা চার রাকাতবিশিষ্ট নামাজের দুই রাকাতের পর বসা।
» উভয় বৈঠকে আত্তাহিয়াতু পড়া।
» প্রতি রাকাতের ফরজ ও ওয়াজিবগুলোর ধারাবাহিকতা ঠিক রাখা।
» ফরজ ও ওয়াজিবগুলো নিজ নিজ স্থানে আদায় করা। যেমন দ্বিতীয় সিজদা প্রথম সিজদার পরপর করা।
» বিতর নামাজে তৃতীয় রাকাতে কিরাতের পর কোনো দোয়া পড়া। অবশ্য দোয়া কুনুত পড়লে ওয়াজিবের সঙ্গে সুন্নতও আদায় হয়ে যাবে।
» দুই ঈদের নামাজে অতিরিক্ত ছয় তাকবির বলা।
» দুই ঈদের নামাজে দ্বিতীয় রাকাতে অতিরিক্ত তিন তাকবির বলার পর রুকুতে যাওয়ার সময় তাকবির বলা।
» ইমামের জন্য জোহর, আসর এবং দিনের বেলায় সুন্নত ও নফল নামাজে কিরাত আস্তে পড়া। আর ফজর, মাগরিব, এশা, জুমা, দুই ঈদ, তারাবিহ ও রমজান মাসের বিতর নামাজে কিরাত শব্দ করে পড়া।
» সালামের মাধ্যমে নামাজ শেষ করা।
তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা।
২০ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা তৈরি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
২ দিন আগেসুখময় পরিবার জীবনের অমূল্য সম্পদ। সুখী সংসারকে বলা হয় দুনিয়ার জান্নাত। পরিবার আমাদের আশ্রয়, ভালোবাসা ও সাহসের উৎস। পরিবারে একে অপরের পাশে থাকলে সব বাধা সহজে অতিক্রম করা যায়। ছোঁয়া যায় ভালোবাসার আকাশ। মাখা যায় সুখের আবেশ। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) হতে পারেন উত্তম আদর্শ। কীভাবে তিনি পারিবারিক ও...
৩ দিন আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। ইসলামে জুমার দিন সপ্তাহের সেরা হিসেবে বিবেচিত। নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীতে যত দিন সূর্য উদিত হবে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন। (সহিহ্ মুসলিম: ৮৫৪)। অন্য এক হাদিসে তিনি বলেন, দিবসসমূহের মধ্যে...
৩ দিন আগে