ইসলাম ডেস্ক
ইসলামে ভ্রমণের গুরুত্ব অপরিসীম। মহান আল্লাহ মানুষকে বিশ্বজুড়ে ভ্রমণের আদেশ দিয়েছেন। যুগে যুগে নবী-রাসুলগণ বিভিন্ন জনপদে ঘুরে মানুষকে ইসলামের পথে আহ্বান করেছেন। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ব্যবসায়-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে তৎকালীন শামে সফর করেছেন। তাঁর সাহাবিরা ইসলামের দাওয়াত, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শিক্ষা-দীক্ষার উদ্দেশ্যে পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছেন। শিক্ষা, ব্যবসা, চিকিৎসা কিংবা বিনোদন—ভ্রমণ যে উদ্দেশ্যেই হোক না কেন, ইসলামের শিষ্টাচার ও বিধিবিধান মেনে চলা হলে তা ইবাদতে পরিণত হয় এবং বিপুল পুণ্য অর্জিত হয়। ভ্রমণকারীদের জন্য ইসলাম কিছু আদব ও শিষ্টাচার শিক্ষা দিয়েছে, যা পালন করা বরকত লাভের মাধ্যম। হাদিসের আলোকে গুরুত্বপূর্ণ ১০ ইসলামি শিষ্টাচার এখানে তুলে ধরা হলো—
» ভ্রমণের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য শুদ্ধ করা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টিকে প্রাধান্য দেওয়া।
» পরিকল্পনা করে দলবদ্ধ হয়ে ভ্রমণ করা এবং একজন দলনেতা নির্ধারণ করা।
» উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে এবং সম্ভব হলে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া।
» অভিভাবকের অনুমতি, বড়দের দোয়া এবং অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ গ্রহণ করা।
» নিরাপদ সফরের জন্য দোয়া করতে করতে পথ চলা এবং গুনাহের কাজ পরিহার করা।
» সফরসঙ্গীদের সুখ-দুঃখে পাশে থাকা এবং তাঁদের কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকা।
» মানুষের চলার পথ বন্ধ করে বিশ্রাম-আনন্দ ইত্যাদি করা থেকে বিরত থাকা।
» ঘরে ফেরার আগপর্যন্ত পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন না হওয়া এবং দলনেতার আনুগত্য করা।
» আল্লাহর আজাবপ্রাপ্ত অভিশপ্ত জাতিদের ধ্বংসস্থলে বেশিক্ষণ অবস্থান না করা।
» ফিরে আসার পর বাড়িতে প্রবেশের আগে মসজিদে গিয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা।
ইসলামে ভ্রমণের গুরুত্ব অপরিসীম। মহান আল্লাহ মানুষকে বিশ্বজুড়ে ভ্রমণের আদেশ দিয়েছেন। যুগে যুগে নবী-রাসুলগণ বিভিন্ন জনপদে ঘুরে মানুষকে ইসলামের পথে আহ্বান করেছেন। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ব্যবসায়-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে তৎকালীন শামে সফর করেছেন। তাঁর সাহাবিরা ইসলামের দাওয়াত, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শিক্ষা-দীক্ষার উদ্দেশ্যে পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছেন। শিক্ষা, ব্যবসা, চিকিৎসা কিংবা বিনোদন—ভ্রমণ যে উদ্দেশ্যেই হোক না কেন, ইসলামের শিষ্টাচার ও বিধিবিধান মেনে চলা হলে তা ইবাদতে পরিণত হয় এবং বিপুল পুণ্য অর্জিত হয়। ভ্রমণকারীদের জন্য ইসলাম কিছু আদব ও শিষ্টাচার শিক্ষা দিয়েছে, যা পালন করা বরকত লাভের মাধ্যম। হাদিসের আলোকে গুরুত্বপূর্ণ ১০ ইসলামি শিষ্টাচার এখানে তুলে ধরা হলো—
» ভ্রমণের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য শুদ্ধ করা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টিকে প্রাধান্য দেওয়া।
» পরিকল্পনা করে দলবদ্ধ হয়ে ভ্রমণ করা এবং একজন দলনেতা নির্ধারণ করা।
» উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে এবং সম্ভব হলে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া।
» অভিভাবকের অনুমতি, বড়দের দোয়া এবং অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ গ্রহণ করা।
» নিরাপদ সফরের জন্য দোয়া করতে করতে পথ চলা এবং গুনাহের কাজ পরিহার করা।
» সফরসঙ্গীদের সুখ-দুঃখে পাশে থাকা এবং তাঁদের কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকা।
» মানুষের চলার পথ বন্ধ করে বিশ্রাম-আনন্দ ইত্যাদি করা থেকে বিরত থাকা।
» ঘরে ফেরার আগপর্যন্ত পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন না হওয়া এবং দলনেতার আনুগত্য করা।
» আল্লাহর আজাবপ্রাপ্ত অভিশপ্ত জাতিদের ধ্বংসস্থলে বেশিক্ষণ অবস্থান না করা।
» ফিরে আসার পর বাড়িতে প্রবেশের আগে মসজিদে গিয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা।
পবিত্র কোরআনে মুমিনের যেসব গুণের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে, তার অন্যতম একটি তাকওয়া। তাকওয়া একজন সফল মুমিনের অন্যতম একটি গুণ। পবিত্র কোরআনে তাকওয়া অবলম্বনকারীদের জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে বহুবিধ উপকারের কথা বর্ণিত হয়েছে। নিম্নে কয়েকটি উপকারের কথা তুলে ধরা হলো।
৫ ঘণ্টা আগেআবুত্ তুফায়ল (রা.) বলেন, ‘আমি জিরানাহ্ নামক স্থানে নবী (সা.)-কে মাংস বণ্টন করতে দেখলাম। এমন সময় এক মহিলা এসে তাঁর কাছে পৌঁছালে নবীজি তাঁর জন্য নিজের চাদর বিছিয়ে দিলেন। তিনি ওই চাদরের ওপর বসেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘এ মহিলা কে?’ লোকেরা বলল, ‘তিনি সেই মহিলা, যিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে...
৬ ঘণ্টা আগেধর্মীয়, ঐতিহাসিক ও আবেগঘন বহুমাত্রিক গুরুত্ব নিয়ে জেরুজালেম শহরে দাঁড়িয়ে আছে মুসলিমদের প্রাণের স্থাপনা মসজিদে আকসা। মসজিদে আকসার পুরো প্রাঙ্গণের আয়তন এক লাখ ৪৪ হাজার বর্গমিটার, যা প্রায় ৩৫ একর জায়গা দখল করে আছে। এর মধ্যে রয়েছে আল-আকসা মসজিদ (সুবিশাল নামাজঘর), কুব্বাতুস সাখরা (ডোম অব দ্য রক)...
৯ ঘণ্টা আগেনামাজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ এক রুকন বা ফরজ বিধান। পুরুষের জন্য দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা সুন্নতে মুআক্কাদা। তবে কোনো কোনো ইসলামবিষয়ক গবেষক ওয়াজিবও বলেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে