মাওলানা ইসমাইল নাজিম
পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি তথা সিন্ডিকেট। বেশি লাভের আশায় পণ্য মজুত করে রাখা, বড় ব্যবসায়ীদের একজোট হয়ে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করা, দাম বাড়াতে দালালি ও কালোবাজারি করা ইত্যাদি ইসলামের দৃষ্টিতে বড় গুনাহের কাজ। কারণ এসব কাজ মানুষকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কেনা থেকে বঞ্চিত করে, যা স্পষ্ট জুলুম ও সীমালঙ্ঘন। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সীমালঙ্ঘন এবং জুলুম করে, আমি তাকে বেদনাদায়ক শাস্তি দেব।’ (সুরা হজ: ২৫)
পণ্য মজুত করে রাখতে হাদিসে নিষেধ এসেছে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ৪০ দিনের খাদ্যপণ্য মজুত রাখে, সে আল্লাহর দেওয়া নিরাপত্তা থেকে বেরিয়ে যায়।’ (ইবনে আবি শায়বা: ২০৩৯৬) অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি (সংকট তৈরি করতে) খাদ্যশস্য গুদামজাত করে, সে গুনাহগার।’ (মুসলিম: ১৬০৫)
কৃত্রিম সংকট তৈরিকারীদের পরকালে কঠিন শাস্তির মুখে পড়তে হবে। দুনিয়াতেও এমন ব্যক্তি আল্লাহর শাস্তির সম্মুখীন হবে। হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘কেউ যদি খাদ্যগুদামজাত করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে, আল্লাহ তাকে দুরারোগ্য ব্যাধি ও দারিদ্র্য দিয়ে শাস্তি দেন।’ (ইবনে মাজাহ: ২২৩৮)
তবে সামগ্রিকভাবে পণ্য মজুত করা ইসলামে নিষিদ্ধ নয়। তা যদি মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় বস্তু না হয় কিংবা এসব পণ্য চাহিদার অতিরিক্ত হয় বা মজুতদার বেশি লাভের আশা না করে এবং কৃত্রিম সংকট তৈরির আশঙ্কা নেই, তাহলে পণ্য মজুত রাখা তার জন্য অবৈধ হবে না।
পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি তথা সিন্ডিকেট। বেশি লাভের আশায় পণ্য মজুত করে রাখা, বড় ব্যবসায়ীদের একজোট হয়ে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করা, দাম বাড়াতে দালালি ও কালোবাজারি করা ইত্যাদি ইসলামের দৃষ্টিতে বড় গুনাহের কাজ। কারণ এসব কাজ মানুষকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কেনা থেকে বঞ্চিত করে, যা স্পষ্ট জুলুম ও সীমালঙ্ঘন। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সীমালঙ্ঘন এবং জুলুম করে, আমি তাকে বেদনাদায়ক শাস্তি দেব।’ (সুরা হজ: ২৫)
পণ্য মজুত করে রাখতে হাদিসে নিষেধ এসেছে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ৪০ দিনের খাদ্যপণ্য মজুত রাখে, সে আল্লাহর দেওয়া নিরাপত্তা থেকে বেরিয়ে যায়।’ (ইবনে আবি শায়বা: ২০৩৯৬) অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি (সংকট তৈরি করতে) খাদ্যশস্য গুদামজাত করে, সে গুনাহগার।’ (মুসলিম: ১৬০৫)
কৃত্রিম সংকট তৈরিকারীদের পরকালে কঠিন শাস্তির মুখে পড়তে হবে। দুনিয়াতেও এমন ব্যক্তি আল্লাহর শাস্তির সম্মুখীন হবে। হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘কেউ যদি খাদ্যগুদামজাত করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে, আল্লাহ তাকে দুরারোগ্য ব্যাধি ও দারিদ্র্য দিয়ে শাস্তি দেন।’ (ইবনে মাজাহ: ২২৩৮)
তবে সামগ্রিকভাবে পণ্য মজুত করা ইসলামে নিষিদ্ধ নয়। তা যদি মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় বস্তু না হয় কিংবা এসব পণ্য চাহিদার অতিরিক্ত হয় বা মজুতদার বেশি লাভের আশা না করে এবং কৃত্রিম সংকট তৈরির আশঙ্কা নেই, তাহলে পণ্য মজুত রাখা তার জন্য অবৈধ হবে না।
বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য একটি আদর্শ পরিবার গঠন। যে পরিবারের সদস্যরা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশগুলো পালন করবে, নিষেধসমূহ থেকে বেঁচে থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
১ দিন আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
২ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
২ দিন আগে