ইসলাম ডেস্ক
নবী করিম (সা.)-এর ভালোবাসায় প্রকৃত মুমিনের হৃদয় সব সময় সিক্ত থাকে। তাঁকে দেখার বাসনা জাগে মনের গহিনে। তাঁকে কীভাবে দেখব, তিনি তো দুনিয়া থেকে চলে গেছেন দেড় হাজার বছর আগে। কিন্তু কিছু আমলের মাধ্যমে নবীপ্রেমিক পাগলপ্রায় উম্মতের দিলের কামনা অল্প করে হলেও পূরণ হতে পারে। স্বপ্নে দেখা মিলতে পারে প্রিয় নবীজির। কেননা অনেক সাহাবি, তাবেয়ি ও বুজুর্গ নবী করিম (সা.)-কে স্বপ্নে দেখে হৃদয় জুড়িয়েছেন।
মহানবী (সা.)-কে স্বপ্নে দেখা মানে তাঁকেই দেখা। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে আমাকে স্বপ্নে দেখল, সে আমাকেই দেখল। কেননা বিতাড়িত শয়তান আমার রূপ ধরতে পারে না।’ (সহিহ্ বুখারি: ১১০)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে আমাকে স্বপ্নে দেখল, শিগগিরই সে আমাকে জাগরণে দেখবে অথবা সে যেন আমাকে জাগরণেই দেখল। আর শয়তান আমার রূপ ধরতে পারে না।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২২৬৬)। হাদিসে আরও এসেছে, ‘যে আমাকে স্বপ্নে দেখল, সে যেন আমাকে জাগ্রত অবস্থায়ই দেখল।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৫০২৩)
মনে রাখার বিষয় হলো, প্রিয় নবী (সা.)-কে স্বপ্নে দেখতে হৃদয়ে সত্যিকারের নবীপ্রেম এবং তাঁর সুন্নত পালনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে সচেষ্ট থাকতে হবে। এর পাশাপাশি বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা, অজুসহ পবিত্র অবস্থায় ঘুমানো এবং শেষ রাতে উঠে তওবা করার মাধ্যমে মহানবী (সা.)-কে স্বপ্নে দেখার সৌভাগ্য হতে পারে।
আল্লামা শেখ আবদুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.) বলেন, জুমার রাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে প্রতি রাকাতে ১১ বার আয়াতুল কুরছি ও ১১ বার করে সুরা ইখলাস পাঠ করার পর সালাম ফিরিয়ে ‘আল্লাহুম্মা সাল্লিআলা সাইয়িদিনা মুহাম্মাদানিন নাবিয়্যিল উম্মিইয়ি ওয়া আলা আলিহি ওয়া আসহাবিহি ওয়া সাল্লিম।’ দরুদ শরিফ ১০০ বার পাঠ করে ঘুমালে নবীজি (সা.)-কে স্বপ্নে দেখার আশা করা যায়।
নবী করিম (সা.)-এর ভালোবাসায় প্রকৃত মুমিনের হৃদয় সব সময় সিক্ত থাকে। তাঁকে দেখার বাসনা জাগে মনের গহিনে। তাঁকে কীভাবে দেখব, তিনি তো দুনিয়া থেকে চলে গেছেন দেড় হাজার বছর আগে। কিন্তু কিছু আমলের মাধ্যমে নবীপ্রেমিক পাগলপ্রায় উম্মতের দিলের কামনা অল্প করে হলেও পূরণ হতে পারে। স্বপ্নে দেখা মিলতে পারে প্রিয় নবীজির। কেননা অনেক সাহাবি, তাবেয়ি ও বুজুর্গ নবী করিম (সা.)-কে স্বপ্নে দেখে হৃদয় জুড়িয়েছেন।
মহানবী (সা.)-কে স্বপ্নে দেখা মানে তাঁকেই দেখা। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে আমাকে স্বপ্নে দেখল, সে আমাকেই দেখল। কেননা বিতাড়িত শয়তান আমার রূপ ধরতে পারে না।’ (সহিহ্ বুখারি: ১১০)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে আমাকে স্বপ্নে দেখল, শিগগিরই সে আমাকে জাগরণে দেখবে অথবা সে যেন আমাকে জাগরণেই দেখল। আর শয়তান আমার রূপ ধরতে পারে না।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২২৬৬)। হাদিসে আরও এসেছে, ‘যে আমাকে স্বপ্নে দেখল, সে যেন আমাকে জাগ্রত অবস্থায়ই দেখল।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৫০২৩)
মনে রাখার বিষয় হলো, প্রিয় নবী (সা.)-কে স্বপ্নে দেখতে হৃদয়ে সত্যিকারের নবীপ্রেম এবং তাঁর সুন্নত পালনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে সচেষ্ট থাকতে হবে। এর পাশাপাশি বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা, অজুসহ পবিত্র অবস্থায় ঘুমানো এবং শেষ রাতে উঠে তওবা করার মাধ্যমে মহানবী (সা.)-কে স্বপ্নে দেখার সৌভাগ্য হতে পারে।
আল্লামা শেখ আবদুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.) বলেন, জুমার রাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে প্রতি রাকাতে ১১ বার আয়াতুল কুরছি ও ১১ বার করে সুরা ইখলাস পাঠ করার পর সালাম ফিরিয়ে ‘আল্লাহুম্মা সাল্লিআলা সাইয়িদিনা মুহাম্মাদানিন নাবিয়্যিল উম্মিইয়ি ওয়া আলা আলিহি ওয়া আসহাবিহি ওয়া সাল্লিম।’ দরুদ শরিফ ১০০ বার পাঠ করে ঘুমালে নবীজি (সা.)-কে স্বপ্নে দেখার আশা করা যায়।
ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ। আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান এবং শারীরিকভাবে সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ওপর হজ ফরজ। ফরজ হজ যথাসম্ভব দ্রুত আদায় করা উচিত।
১৮ ঘণ্টা আগেগোটা পৃথিবীটাই এখন হাতের মুঠোয়। হজ ব্যবস্থাপনায়ও প্রযুক্তি আর উদ্ভাবনীর সন্নিবেশ ঘটেছে। হজের নিবন্ধন, তাঁবু বরাদ্দ, হোটেল ভাড়া ও অন্যান্য সার্ভিস কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি, ভিসা প্রক্রিয়াকরণ প্রভৃতিই সম্পন্ন হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে।
২ দিন আগেমা—ছোট্ট এ শব্দের মাঝে লুকিয়ে রয়েছে ভালোবাসা, ত্যাগ ও স্নেহের প্রতিচ্ছবি। সন্তানের জন্য মা নিজের আরাম-আয়েশ, ঘুম, এমনকি জীবন পর্যন্ত ত্যাগ করতে প্রস্তুত থাকেন। মা শুধু সন্তান জন্মই দেন না; বরং তার মানসিক, নৈতিক ও আত্মিক গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি সন্তানের প্রথম শিক্ষিকা...
৩ দিন আগেগোটা পৃথিবীটাই এখন হাতের মুঠোয়। হজ ব্যবস্থাপনায়ও প্রযুক্তি আর উদ্ভাবনীর সন্নিবেশ ঘটেছে। হজের নিবন্ধন, তাঁবু বরাদ্দ, হোটেল ভাড়া ও অন্যান্য সার্ভিস কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি, ভিসা প্রক্রিয়াকরণ প্রভৃতিই সম্পন্ন হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে।
৩ দিন আগে