শীতকালে আল্লাহর ইবাদতের মাত্রা কমানো যাবে না। একটু কষ্ট হলেও সব আবশ্যক ইবাদত ঠিকঠাক আদায় করতে হবে। এ ছাড়া শীতের পরিবেশে বিশেষভাবে কিছু আমল করা যায়, যা করতে তেমন কোনো কষ্ট হয় না।
এক. আল্লাহ তাআলার শোকর আদায় করা: তীব্র এই শীতে আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য উষ্ণতার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, সুস্থ থাকার মতো প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়েছেন, তাই শোকর আদায় করে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে। আর কোনো কিছুর অভাব থাকলে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং তা অর্জনের চেষ্টা করতে হবে।
দুই. পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। এই শীতে অনেক সময় স্বাভাবিক কাজ করা থেকে আমাদের বিরত থাকতে হয়। এ সময় আমরা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর মাধ্যমে নিজেদের মধ্যকার বন্ধনকে দৃঢ় করতে পারি এবং এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের চেষ্টা করতে পারি।
তিন. প্রতিবেশীর খোঁজখবর রাখা। আপনার প্রতিবেশীর প্রয়োজন সম্পর্কে খোঁজখবর রাখা উচিত। এরপর সাধ্যমতো তাদের প্রয়োজন পূরণেরও চেষ্টা করতে পারি।
চার. দরিদ্র ও বাস্তুহারাদের সাহায্য করা: চারপাশেই দরিদ্র ও বাস্তুহারা মানুষের বসবাস। তীব্র শীতে খোলা রাস্তায় ঘুমোচ্ছেন। তাঁদের প্রতি আমরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে পারি।
পাঁচ. বয়স্কদের সহযোগিতা করা: এই তীব্র শীতে বয়স্কদের জন্য চলাফেরা, কাজকর্ম করা একটু কষ্টকর। অনেক কাজ তাঁরা স্বাভাবিকভাবে করতে পারেন না। এ জন্য তাঁদের সহযোগিতার মাধ্যমে উপকার করতে পারি।
ছয়. তাহাজ্জুদ আদায় এবং ছোট দিনে রোজা রাখা: রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমদ)
শীতকালে আল্লাহর ইবাদতের মাত্রা কমানো যাবে না। একটু কষ্ট হলেও সব আবশ্যক ইবাদত ঠিকঠাক আদায় করতে হবে। এ ছাড়া শীতের পরিবেশে বিশেষভাবে কিছু আমল করা যায়, যা করতে তেমন কোনো কষ্ট হয় না।
এক. আল্লাহ তাআলার শোকর আদায় করা: তীব্র এই শীতে আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য উষ্ণতার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, সুস্থ থাকার মতো প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়েছেন, তাই শোকর আদায় করে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে। আর কোনো কিছুর অভাব থাকলে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং তা অর্জনের চেষ্টা করতে হবে।
দুই. পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। এই শীতে অনেক সময় স্বাভাবিক কাজ করা থেকে আমাদের বিরত থাকতে হয়। এ সময় আমরা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর মাধ্যমে নিজেদের মধ্যকার বন্ধনকে দৃঢ় করতে পারি এবং এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের চেষ্টা করতে পারি।
তিন. প্রতিবেশীর খোঁজখবর রাখা। আপনার প্রতিবেশীর প্রয়োজন সম্পর্কে খোঁজখবর রাখা উচিত। এরপর সাধ্যমতো তাদের প্রয়োজন পূরণেরও চেষ্টা করতে পারি।
চার. দরিদ্র ও বাস্তুহারাদের সাহায্য করা: চারপাশেই দরিদ্র ও বাস্তুহারা মানুষের বসবাস। তীব্র শীতে খোলা রাস্তায় ঘুমোচ্ছেন। তাঁদের প্রতি আমরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে পারি।
পাঁচ. বয়স্কদের সহযোগিতা করা: এই তীব্র শীতে বয়স্কদের জন্য চলাফেরা, কাজকর্ম করা একটু কষ্টকর। অনেক কাজ তাঁরা স্বাভাবিকভাবে করতে পারেন না। এ জন্য তাঁদের সহযোগিতার মাধ্যমে উপকার করতে পারি।
ছয়. তাহাজ্জুদ আদায় এবং ছোট দিনে রোজা রাখা: রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমদ)
আল্লাহ তাআলা কোরআনের বিভিন্ন স্থানে পূর্ববর্তী জাতিগোষ্ঠী ও তাদের ভয়াবহ পরিণতির কথা উল্লেখ করেছেন। এর উদ্দেশ্য হলো, মানুষ যেন এই দৃষ্টান্ত দেখে আল্লাহর প্রতি ইমান আনে এবং সঠিক পথে ফিরে আসে। সুরা ইয়াসিনে তেমনই এক জনপদের কথা এসেছে, যার নাম ছিল ‘ইন্তাকিয়া।’
১ ঘণ্টা আগেমুখ দ্বারা আমরা প্রতিনিয়তই মারাত্মক সব গুনাহ করি—যেগুলো কিছুতেই করা উচিত নয়। মুখের গুনাহ থেকে বেঁচে থাকতে পারলে জান্নাত সুনিশ্চিত। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে আমাকে তার দুই চোয়ালের মাঝের অঙ্গ অর্থাৎ জবান এবং দুই পায়ের মাঝের...
৭ ঘণ্টা আগেসাহাবায়ে কেরাম ছিলেন উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও উত্তম মানুষ। নবীজি (সা.)-এর প্রতি তাদের গভীর ভালোবাসা ছিল, যার কারণে তাঁরা তাঁর প্রতিটি কথা ও কাজ অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করেছেন। এমনকি তিনি কোন কাজ কোন হাতে এবং কোন দিক থেকে শুরু করতেন, তাও তাঁরা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন।
২০ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দার কল্যাণের জন্য অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ হলো নামাজ, যার মধ্যে রয়েছে বান্দার মুক্তি ও কল্যাণ। আল্লাহ তাআলা মুমিনদের জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন, যার মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি তাঁর রবের নৈকট্য অর্জন করতে পারে।
১ দিন আগে