হুসাইন আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
শীতকালে আল্লাহর ইবাদতের মাত্রা কমানো যাবে না। একটু কষ্ট হলেও সব আবশ্যক ইবাদত ঠিকঠাক আদায় করতে হবে। এ ছাড়া শীতের পরিবেশে বিশেষভাবে কিছু আমল করা যায়, যা করতে তেমন কোনো কষ্ট হয় না।
এক. আল্লাহ তাআলার শোকর আদায় করা: তীব্র এই শীতে আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য উষ্ণতার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, সুস্থ থাকার মতো প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়েছেন, তাই শোকর আদায় করে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে। আর কোনো কিছুর অভাব থাকলে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং তা অর্জনের চেষ্টা করতে হবে।
দুই. পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। এই শীতে অনেক সময় স্বাভাবিক কাজ করা থেকে আমাদের বিরত থাকতে হয়। এ সময় আমরা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর মাধ্যমে নিজেদের মধ্যকার বন্ধনকে দৃঢ় করতে পারি এবং এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের চেষ্টা করতে পারি।
তিন. প্রতিবেশীর খোঁজখবর রাখা। আপনার প্রতিবেশীর প্রয়োজন সম্পর্কে খোঁজখবর রাখা উচিত। এরপর সাধ্যমতো তাদের প্রয়োজন পূরণেরও চেষ্টা করতে পারি।
চার. দরিদ্র ও বাস্তুহারাদের সাহায্য করা: চারপাশেই দরিদ্র ও বাস্তুহারা মানুষের বসবাস। তীব্র শীতে খোলা রাস্তায় ঘুমোচ্ছেন। তাঁদের প্রতি আমরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে পারি।
পাঁচ. বয়স্কদের সহযোগিতা করা: এই তীব্র শীতে বয়স্কদের জন্য চলাফেরা, কাজকর্ম করা একটু কষ্টকর। অনেক কাজ তাঁরা স্বাভাবিকভাবে করতে পারেন না। এ জন্য তাঁদের সহযোগিতার মাধ্যমে উপকার করতে পারি।
ছয়. তাহাজ্জুদ আদায় এবং ছোট দিনে রোজা রাখা: রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমদ)
শীতকালে আল্লাহর ইবাদতের মাত্রা কমানো যাবে না। একটু কষ্ট হলেও সব আবশ্যক ইবাদত ঠিকঠাক আদায় করতে হবে। এ ছাড়া শীতের পরিবেশে বিশেষভাবে কিছু আমল করা যায়, যা করতে তেমন কোনো কষ্ট হয় না।
এক. আল্লাহ তাআলার শোকর আদায় করা: তীব্র এই শীতে আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য উষ্ণতার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, সুস্থ থাকার মতো প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়েছেন, তাই শোকর আদায় করে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে। আর কোনো কিছুর অভাব থাকলে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং তা অর্জনের চেষ্টা করতে হবে।
দুই. পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। এই শীতে অনেক সময় স্বাভাবিক কাজ করা থেকে আমাদের বিরত থাকতে হয়। এ সময় আমরা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর মাধ্যমে নিজেদের মধ্যকার বন্ধনকে দৃঢ় করতে পারি এবং এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের চেষ্টা করতে পারি।
তিন. প্রতিবেশীর খোঁজখবর রাখা। আপনার প্রতিবেশীর প্রয়োজন সম্পর্কে খোঁজখবর রাখা উচিত। এরপর সাধ্যমতো তাদের প্রয়োজন পূরণেরও চেষ্টা করতে পারি।
চার. দরিদ্র ও বাস্তুহারাদের সাহায্য করা: চারপাশেই দরিদ্র ও বাস্তুহারা মানুষের বসবাস। তীব্র শীতে খোলা রাস্তায় ঘুমোচ্ছেন। তাঁদের প্রতি আমরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে পারি।
পাঁচ. বয়স্কদের সহযোগিতা করা: এই তীব্র শীতে বয়স্কদের জন্য চলাফেরা, কাজকর্ম করা একটু কষ্টকর। অনেক কাজ তাঁরা স্বাভাবিকভাবে করতে পারেন না। এ জন্য তাঁদের সহযোগিতার মাধ্যমে উপকার করতে পারি।
ছয়. তাহাজ্জুদ আদায় এবং ছোট দিনে রোজা রাখা: রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমদ)
বিয়ের বর-কনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, বিয়েতে কারও পছন্দের ব্যাপারে মানুষ চারটি বিষয় দেখে। যথা—সম্পদ, আভিজাত্য, সৌন্দর্য এবং খোদাভীতি। এর মধ্যে ভাগ্যবান এবং শ্রেষ্ঠ সে, যে একজন ধার্মিক মেয়েকে বিয়ে করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষকে আরও সতর্ক করে দেন...
১৫ মিনিট আগেবাংলা অঞ্চলের হাজার বছরের ইতিহাসে ধর্ম, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের যে সমন্বয় ঘটেছে, তার মধ্যে ইসলামি স্থাপত্য এক মহিমান্বিত অধ্যায়। কালের গহ্বরে কিছু নিদর্শন হারিয়ে গেলেও, আজও দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদের গম্বুজ, মাদ্রাসার মিনার কিংবা মাজারের কারুকাজ ইসলামের প্রসার ও সৃজনশীলতার এক অনুপম সাক্ষ্য বহন করে।
১ দিন আগেপৃথিবীতে আমরা কেউই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা ও হতাশা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেক শারীরিক রোগেরও কারণ। তাই প্রতিটি মানুষের দুশ্চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা উচিত। চিন্তামুক্ত থাকার জন্য কোরআন-হাদিসে বেশ কিছু আমলের কথা এসেছে। এখানে ৪টি আমলের কথা আলোচনা করছি।
১ দিন আগেহিজরি সনের অষ্টম মাস শাবান। ইসলামে এ মাসের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক। মহানবী (সা.) রজব মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রেখে রমজানের জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতেন। এ মাসের মধ্যভাগে রয়েছে ফজিলতের রাত শবে বরাত।
১ দিন আগে