মুফতি ইশমাম আহমেদ
নেক সন্তান আল্লাহর বড় নিয়ামত। সন্তান অবাধ্য হলে মা-বাবার পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়। তাই সব সময় আল্লাহর কাছে নেক সন্তানের জন্য দোয়া করা চাই। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা এমনই কয়েকটি দোয়া আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন। এখানে তেমনই তিনটি দোয়ার কথা তুলে ধরা হলো—
এক. জাকারিয়া (আ.) নিঃসন্তান ছিলেন। মারইয়াম (আ.) বায়তুল মোকাদ্দাসে জাকারিয়া (আ.)-এর তত্ত্বাবধানে ছিলেন। একদিন তিনি দেখলেন, আল্লাহ তাআলা মৌসুম ছাড়াই মারইয়াম (আ.)-কে ফল দান করেছেন। তখন তাঁর মনে সন্তান লাভের আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠল।তিনি আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন—‘রাব্বি হাবলি মিল্লাদুনকা যুররিয়্যাতান ত্বাইয়্যিবাহ, ইন্নাকা সামিউদ দুআ।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, আপনার পক্ষ থেকে আমাকে পূতপবিত্র সন্তান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি দোয়া কবুলকারী।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩৮)
দুই. আল্লাহর নবী ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর কাছে নেক সন্তানের জন্য দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর দোয়া কবুল করেন। দোয়াটি ছিল এ রকম—‘রাব্বি হাবলি মিনাস সলিহিন।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, আমাকে এক সুপুত্র দান করুন।’ (সুরা সাফফাত: ১০০)
তিন. আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের পরিচয়ে অনেক গুণাগুণের কথা কোরআনে বলা হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো, তাঁরা পুণ্যবান স্ত্রী ও সন্তানের জন্য দোয়া করেন। যেমনটি পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘রাব্বানা হাবলানা মিন্ আয্ওয়াজিনা ওয়া যুররিয়্যাতিনা কুররাতা আইয়ুন, ওয়া জাআল্না লিল মুত্তাকিনা ইমামা।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের জীবনসঙ্গীর পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য চোখের শীতলতা দান করুন এবং আমাদের আল্লাহভীরুদের জন্য আদর্শস্বরূপ দান করুন।’ (সুরা ফুরকান: ৭৪)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
নেক সন্তান আল্লাহর বড় নিয়ামত। সন্তান অবাধ্য হলে মা-বাবার পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়। তাই সব সময় আল্লাহর কাছে নেক সন্তানের জন্য দোয়া করা চাই। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা এমনই কয়েকটি দোয়া আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন। এখানে তেমনই তিনটি দোয়ার কথা তুলে ধরা হলো—
এক. জাকারিয়া (আ.) নিঃসন্তান ছিলেন। মারইয়াম (আ.) বায়তুল মোকাদ্দাসে জাকারিয়া (আ.)-এর তত্ত্বাবধানে ছিলেন। একদিন তিনি দেখলেন, আল্লাহ তাআলা মৌসুম ছাড়াই মারইয়াম (আ.)-কে ফল দান করেছেন। তখন তাঁর মনে সন্তান লাভের আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠল।তিনি আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন—‘রাব্বি হাবলি মিল্লাদুনকা যুররিয়্যাতান ত্বাইয়্যিবাহ, ইন্নাকা সামিউদ দুআ।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, আপনার পক্ষ থেকে আমাকে পূতপবিত্র সন্তান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি দোয়া কবুলকারী।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩৮)
দুই. আল্লাহর নবী ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর কাছে নেক সন্তানের জন্য দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর দোয়া কবুল করেন। দোয়াটি ছিল এ রকম—‘রাব্বি হাবলি মিনাস সলিহিন।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, আমাকে এক সুপুত্র দান করুন।’ (সুরা সাফফাত: ১০০)
তিন. আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের পরিচয়ে অনেক গুণাগুণের কথা কোরআনে বলা হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো, তাঁরা পুণ্যবান স্ত্রী ও সন্তানের জন্য দোয়া করেন। যেমনটি পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘রাব্বানা হাবলানা মিন্ আয্ওয়াজিনা ওয়া যুররিয়্যাতিনা কুররাতা আইয়ুন, ওয়া জাআল্না লিল মুত্তাকিনা ইমামা।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের জীবনসঙ্গীর পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য চোখের শীতলতা দান করুন এবং আমাদের আল্লাহভীরুদের জন্য আদর্শস্বরূপ দান করুন।’ (সুরা ফুরকান: ৭৪)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দার কল্যাণের জন্য অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ হলো নামাজ, যার মধ্যে রয়েছে বান্দার মুক্তি ও কল্যাণ। আল্লাহ তাআলা মুমিনদের জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন, যার মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি তাঁর রবের নৈকট্য অর্জন করতে পারে।
২৬ মিনিট আগেনেক কাজের দ্বারা পাপরাশি তখনই মাফ হবে, যখন তা সগিরা গুনাহ হবে। যদি কবিরা গুনাহ হয়, তাহলে অবশ্যই এর জন্য তওবা করতে হবে। আর অপরাধটা যদি কোনো মানুষের অধিকার সম্পর্কিত হয়, তাহলে প্রথমে ওই ব্যক্তি থেকে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। তারপর আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত হলো রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
৮ ঘণ্টা আগেলজ্জা বা হায়া ইসলামের একটি মৌলিক গুণ, যা মুমিনের চরিত্রকে সুশোভিত করে। এর কারণে মানুষের মধ্য থেকে কুটিলতা ও পাপ দূর হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা নিজেও এ গুণে গুণান্বিত, তাই তিনি লজ্জাশীল বান্দাকে পছন্দ করেন। এটি কেবল বাহ্যিক শালীনতা নয়, বরং অন্তরের পবিত্রতা ও আল্লাহভীতির প্রকাশ।
২০ ঘণ্টা আগে