ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে রুশ বাহিনী প্রবেশের পর থেকে যুদ্ধ পরিস্থিতির ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। কিয়েভের রাস্তায় রাস্তায় তুমুল যুদ্ধ চলছে। ইতিমধ্যে ইউক্রেনের সামরিক স্থাপনায় মিসাইল হামলা করেছে রুশ বাহিনী। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে কিয়েভ ত্যাগ করতে সব ধরনের সহায়তা করতে প্রস্তুত আছে। কিন্তু জেলেনস্কি বলেছেন, তিনি কিয়েভ ছেড়ে যাবেন না।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কর্মকর্তা ও ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিয়েভ রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। রুশ সেনারা যেকোনো সময় জেলেনস্কিকে মেরে ফেলতে পারে। এ অবস্থায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে কিয়েভ ত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বানে সাড়া দেননি জেলেনস্কি।
গত শুক্রবার রুশ বাহিনী ইউক্রেন আক্রমণ করার পর জেলেনস্কি টেলিভিশন ভাষণে বলেছিলেন, আমি শত্রুদের এক নম্বর টার্গেট। আর আমার পরিবার দুই নম্বর টার্গেট। তারা আমাকে নিশ্চিহ্ন করে ইউক্রেনকে ধ্বংস করতে চায়।
গত মাসে সিআইএর পরিচালক উইলিয়াম জে. বার্নস যখন ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন তখন তাঁকে জেলেনস্কি বলেছিলেন যে তিনি ও তার পরিবার চরম নিরাপত্তা ঝুঁকিতে আছেন। রুশ বাহিনী তাঁকে হত্যা করতে চায়।
মার্কিন কর্মকর্তারা সাম্প্রতিক দিনগুলোতে জেলেনস্কির সঙ্গে নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে কথা বলেছেন। এর মধ্যে রয়েছে জেলেনস্কির থাকার জন্য নিরাপদ স্থান, যাতে তিনি ইউক্রেন সরকারের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে পারেন।
যুক্তরাষ্ট্রের হাউস ইন্টেলিজেন্স কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডাম বি শিফ বলেছেন, ‘আমরা তাকে কেবল রুশ বাহিনীর ইউক্রেন আক্রমণের ব্যাপারেই সচেতন করছি না, বরং তিনি ব্যক্তিগতভাবেও আক্রমণের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। আমরা তাঁকে কিয়েভ থেকে সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছি।’
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে রুশ বাহিনী প্রবেশের পর থেকে যুদ্ধ পরিস্থিতির ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। কিয়েভের রাস্তায় রাস্তায় তুমুল যুদ্ধ চলছে। ইতিমধ্যে ইউক্রেনের সামরিক স্থাপনায় মিসাইল হামলা করেছে রুশ বাহিনী। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে কিয়েভ ত্যাগ করতে সব ধরনের সহায়তা করতে প্রস্তুত আছে। কিন্তু জেলেনস্কি বলেছেন, তিনি কিয়েভ ছেড়ে যাবেন না।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কর্মকর্তা ও ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিয়েভ রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। রুশ সেনারা যেকোনো সময় জেলেনস্কিকে মেরে ফেলতে পারে। এ অবস্থায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে কিয়েভ ত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বানে সাড়া দেননি জেলেনস্কি।
গত শুক্রবার রুশ বাহিনী ইউক্রেন আক্রমণ করার পর জেলেনস্কি টেলিভিশন ভাষণে বলেছিলেন, আমি শত্রুদের এক নম্বর টার্গেট। আর আমার পরিবার দুই নম্বর টার্গেট। তারা আমাকে নিশ্চিহ্ন করে ইউক্রেনকে ধ্বংস করতে চায়।
গত মাসে সিআইএর পরিচালক উইলিয়াম জে. বার্নস যখন ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন তখন তাঁকে জেলেনস্কি বলেছিলেন যে তিনি ও তার পরিবার চরম নিরাপত্তা ঝুঁকিতে আছেন। রুশ বাহিনী তাঁকে হত্যা করতে চায়।
মার্কিন কর্মকর্তারা সাম্প্রতিক দিনগুলোতে জেলেনস্কির সঙ্গে নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে কথা বলেছেন। এর মধ্যে রয়েছে জেলেনস্কির থাকার জন্য নিরাপদ স্থান, যাতে তিনি ইউক্রেন সরকারের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে পারেন।
যুক্তরাষ্ট্রের হাউস ইন্টেলিজেন্স কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডাম বি শিফ বলেছেন, ‘আমরা তাকে কেবল রুশ বাহিনীর ইউক্রেন আক্রমণের ব্যাপারেই সচেতন করছি না, বরং তিনি ব্যক্তিগতভাবেও আক্রমণের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। আমরা তাঁকে কিয়েভ থেকে সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছি।’
প্রস্তাবনাটি ইরানের সংসদীয় কমিটিতে ইতিমধ্যে পাস হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশটির জাতীয় মুদ্রা রিয়াল থেকে চারটি শূন্য বাদ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
২৪ মিনিট আগেআফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের এক প্রান্তে অবস্থিত তালেবান অনুমোদিত নারীদের মাদ্রাসা নাজি-এ-বসরায় বসে কথা বলছিল মেয়েটি। মুখ ঢাকা, কণ্ঠ জড়ানো ভয় আর সংশয়ে। সহপাঠী আরেক মেয়ে তাকে নিচু স্বরে চুপ করায়। স্মরণ করিয়ে দেয়, তালেবান শাসনের সমালোচনা করা কতটা বিপজ্জনক!
১ ঘণ্টা আগেআন্দিজ পর্বতের প্রায় ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় বিস্তৃত ইকুয়েডরের মাকিজো দেল কাআস অঞ্চলটি একটি বিশেষ ধরনের পরিবেশ—যাকে বলা হয় প্যারামো। প্রাকৃতিক স্পঞ্জের মতো কাজ করে এই অঞ্চলটি। মেঘ থেকে টেনে আনে আর্দ্রতা, আর জল জোগায় ছয়টি বড় নদীকে।
২ ঘণ্টা আগেট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালে পোস্টে লিখেছেন, ‘ভারত শুধু রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ তেলই কিনছে না, তারা সেই তেলের বড় অংশ খোলাবাজারে বিক্রি করে বড় লাভ করছে। ইউক্রেনে রুশ যুদ্ধ যন্ত্রের কারণে কত মানুষ মারা যাচ্ছে, তা নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই।’
৩ ঘণ্টা আগে