অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তাঁর দেশ গাজা দখল করবে এবং যতক্ষণ না সেখানে হামাস নির্মূল হচ্ছে ততক্ষণ সেখানেই থাকবে। গতকাল সোমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই কথা বলেছেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নেতানিয়াহু বলেছেন, গাজায় যে এলাকাগুলো দখল করা হবে, সেখানে ইসরায়েলি সামরিকবাহিনী অবস্থান করবে। যুদ্ধের সব লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই থাকবে। আগের দিন, রোববার মন্ত্রিসভা হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ব্যাপকতর করার পক্ষে ভোট দেওয়ার পর তিনি এই মন্তব্য করেন।
নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক ভিডিওতে নেতানিয়াহু বলেন, ‘গত রাতে (রোববার) আমরা মন্ত্রিসভায় গভীর রাত পর্যন্ত বসেছিলাম এবং গাজায় অভিযান জোরদার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘ (আইডিএফ চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামিরের) সুপারিশ ছিল এটি। তিনি যেমন বলেছেন, আমাদের লক্ষ্য হলো—হামাসের পরাজয়ের দিকে এগিয়ে যাওয়া।’
নেতানিয়াহু বলেন, ‘তিনি (ইয়াল জামির) বিশ্বাস করেন, এই পরিকল্পনা জিম্মিদের উদ্ধারেও সাহায্য করবে। আমি তাঁর সঙ্গে একমত। আমরা এই প্রচেষ্টা থেকে পিছু হটছি না এবং আমরা কাউকে ছেড়ে দেব না। আমরা এটাই করতে যাচ্ছি।’ তিনি যোগ করেন, ‘আমরা বিস্তারিত কিছু বলব না, কারণ আমরা এরই মধ্যে এই দুটি বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলেছি—জিম্মিদের জন্য আমরা কী করছি এবং হামাসকে পরাজিত করার জন্য আমরা কী করছি।’
নেতানিয়াহু বলেন, ‘একটা বিষয় স্পষ্ট, আমরা শুধু ভেতরে গিয়ে আবার বেরিয়ে আসব না। মানে আমরা রিজার্ভ সৈন্য ডেকে এনে এলাকা দখল করব, তারপর আবার এলাকা থেকে সরে আসব এবং যে অংশটুকু অবশিষ্ট থাকে সেখানে অভিযান চালাব...আমাদের উদ্দেশ্য এটা নয়। আমাদের উদ্দেশ্য কী? এর উল্টোটা।’
এদিকে আইডিএফ মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফ্রিন গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বলেছেন, যুদ্ধের ‘নতুন ও তীব্রতর পর্যায়ের’ নাম দেওয়া হয়েছে অপারেশন ‘গিদিয়ন’স চ্যারিয়টস’। এর লক্ষ্য হলো ‘আমাদের জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা এবং হামাসের শাসনকে পরাজিত করা।’
ডেফ্রিন বলেন, ‘এই দুটি লক্ষ্য একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত। এই আক্রমণে ব্যাপক হামলা চালানো হবে এবং গাজার বেশির ভাগ জনসংখ্যাকে স্থানান্তর করা হবে। যাতে হামাসমুক্ত একটি এলাকায় তাদের সুরক্ষা দেওয়া যায় এবং অব্যাহত বিমান হামলার মাধ্যমে সন্ত্রাসীদের নির্মূল এবং অবকাঠামো ধ্বংস করা হবে।’
ডেফ্রিন বলেন, আইডিএফ পুরো গাজায় ‘রাফা মডেল’ বাস্তবায়ন করবে। যার মাধ্যমে হামাসের সব অবকাঠামো গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে এবং এলাকাটিকে ইসরায়েলের বাফার জোনের অংশ ঘোষণা করা হবে, গাজার অন্যান্য অংশেও এটি করা হবে।
এর আগে, এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা সোমবার বলেছিলেন, নতুন পরিকল্পনায় ‘গাজা জয়’ করে ভূখণ্ডটি ধরে রাখা, ফিলিস্তিনি বেসামরিক জনগণকে গাজার দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়া, হামাসকে আক্রমণ করা এবং সন্ত্রাসী গোষ্ঠীটিকে মানবিক সহায়তা সরবরাহের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া থেকে বিরত রাখা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
ওই কর্মকর্তার মতে, ‘পরিকল্পনার একটি কেন্দ্রীয় উপাদান হলো যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সমস্ত গাজার জনগণকে ব্যাপকভাবে সরিয়ে নেওয়া, উত্তর গাজাসহ, দক্ষিণ গাজার অঞ্চলে, তাদের ও হামাস সন্ত্রাসীদের মধ্যে বিচ্ছেদ তৈরি করে, যাতে আইডিএফকে কার্যকরীভাবে কাজ করার স্বাধীনতা দেওয়া যায়।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তাঁর দেশ গাজা দখল করবে এবং যতক্ষণ না সেখানে হামাস নির্মূল হচ্ছে ততক্ষণ সেখানেই থাকবে। গতকাল সোমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই কথা বলেছেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নেতানিয়াহু বলেছেন, গাজায় যে এলাকাগুলো দখল করা হবে, সেখানে ইসরায়েলি সামরিকবাহিনী অবস্থান করবে। যুদ্ধের সব লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই থাকবে। আগের দিন, রোববার মন্ত্রিসভা হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ব্যাপকতর করার পক্ষে ভোট দেওয়ার পর তিনি এই মন্তব্য করেন।
নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক ভিডিওতে নেতানিয়াহু বলেন, ‘গত রাতে (রোববার) আমরা মন্ত্রিসভায় গভীর রাত পর্যন্ত বসেছিলাম এবং গাজায় অভিযান জোরদার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘ (আইডিএফ চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামিরের) সুপারিশ ছিল এটি। তিনি যেমন বলেছেন, আমাদের লক্ষ্য হলো—হামাসের পরাজয়ের দিকে এগিয়ে যাওয়া।’
নেতানিয়াহু বলেন, ‘তিনি (ইয়াল জামির) বিশ্বাস করেন, এই পরিকল্পনা জিম্মিদের উদ্ধারেও সাহায্য করবে। আমি তাঁর সঙ্গে একমত। আমরা এই প্রচেষ্টা থেকে পিছু হটছি না এবং আমরা কাউকে ছেড়ে দেব না। আমরা এটাই করতে যাচ্ছি।’ তিনি যোগ করেন, ‘আমরা বিস্তারিত কিছু বলব না, কারণ আমরা এরই মধ্যে এই দুটি বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলেছি—জিম্মিদের জন্য আমরা কী করছি এবং হামাসকে পরাজিত করার জন্য আমরা কী করছি।’
নেতানিয়াহু বলেন, ‘একটা বিষয় স্পষ্ট, আমরা শুধু ভেতরে গিয়ে আবার বেরিয়ে আসব না। মানে আমরা রিজার্ভ সৈন্য ডেকে এনে এলাকা দখল করব, তারপর আবার এলাকা থেকে সরে আসব এবং যে অংশটুকু অবশিষ্ট থাকে সেখানে অভিযান চালাব...আমাদের উদ্দেশ্য এটা নয়। আমাদের উদ্দেশ্য কী? এর উল্টোটা।’
এদিকে আইডিএফ মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফ্রিন গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বলেছেন, যুদ্ধের ‘নতুন ও তীব্রতর পর্যায়ের’ নাম দেওয়া হয়েছে অপারেশন ‘গিদিয়ন’স চ্যারিয়টস’। এর লক্ষ্য হলো ‘আমাদের জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা এবং হামাসের শাসনকে পরাজিত করা।’
ডেফ্রিন বলেন, ‘এই দুটি লক্ষ্য একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত। এই আক্রমণে ব্যাপক হামলা চালানো হবে এবং গাজার বেশির ভাগ জনসংখ্যাকে স্থানান্তর করা হবে। যাতে হামাসমুক্ত একটি এলাকায় তাদের সুরক্ষা দেওয়া যায় এবং অব্যাহত বিমান হামলার মাধ্যমে সন্ত্রাসীদের নির্মূল এবং অবকাঠামো ধ্বংস করা হবে।’
ডেফ্রিন বলেন, আইডিএফ পুরো গাজায় ‘রাফা মডেল’ বাস্তবায়ন করবে। যার মাধ্যমে হামাসের সব অবকাঠামো গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে এবং এলাকাটিকে ইসরায়েলের বাফার জোনের অংশ ঘোষণা করা হবে, গাজার অন্যান্য অংশেও এটি করা হবে।
এর আগে, এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা সোমবার বলেছিলেন, নতুন পরিকল্পনায় ‘গাজা জয়’ করে ভূখণ্ডটি ধরে রাখা, ফিলিস্তিনি বেসামরিক জনগণকে গাজার দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়া, হামাসকে আক্রমণ করা এবং সন্ত্রাসী গোষ্ঠীটিকে মানবিক সহায়তা সরবরাহের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া থেকে বিরত রাখা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
ওই কর্মকর্তার মতে, ‘পরিকল্পনার একটি কেন্দ্রীয় উপাদান হলো যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সমস্ত গাজার জনগণকে ব্যাপকভাবে সরিয়ে নেওয়া, উত্তর গাজাসহ, দক্ষিণ গাজার অঞ্চলে, তাদের ও হামাস সন্ত্রাসীদের মধ্যে বিচ্ছেদ তৈরি করে, যাতে আইডিএফকে কার্যকরীভাবে কাজ করার স্বাধীনতা দেওয়া যায়।’
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আব্দুল কালাম ওরফে নেহা ১০ বছর বয়সে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন। প্রায় দুই দশক মুম্বাইয়ে কাটানোর পর তিনি ভোপালে থিতু হন। পুলিশের অভিযোগ, তিনি তৃতীয় লিঙ্গের পরিচয় ধারণ করে স্থানীয় হিজড়া সম্প্রদায়ের সক্রিয় সদস্য হয়েছিলেন। পরবর্তীতে স্থানীয় দালালদের সহায়তায় ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার...
৪০ মিনিট আগেদুর্গাপুরের জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরাসরি অভিযোগ করেছেন, ‘তৃণমূল সরকার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিয়ে বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিচয় বিপন্ন করেছে।’ তাঁর স্পষ্ট বার্তা, ‘দেশের সংবিধান অনুযায়ী যারা বেআইনি অনুপ্রবেশকারী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১ ঘণ্টা আগেফরাসি প্রযুক্তিতে তৈরি যুদ্ধবিমানের প্রায় ২৫০টি ইঞ্জিন কিনতে চলেছে ভারত, যার আনুমানিক খরচ ৬১ হাজার কোটি রুটি। এতে ভারতীয় প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হবে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও আধুনিকতা, যা দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পে এক নতুন মাত্রা আনবে।
২ ঘণ্টা আগেএডুয়ার্দো বলসোনারো চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। সেখানে থেকে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাধ্যমে নিজ দেশের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। এদিকে দেশে তাঁর বাবার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে একটি বিচার কার্যক্রম চলছে। ঠিক এই সময়ে
২ ঘণ্টা আগে