ভূমধ্যসাগর থেকে ধেয়ে আসা প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় এবং জলোচ্ছ্বাস গুঁড়িয়ে দিয়েছে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় দেরনা শহর। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে অসংখ্য ঘরবাড়ি। আকস্মিক বন্যায় সমুদ্রে ভেসে গেছে শহরটির অসংখ্য বাসিন্দাও।
১১ সেপ্টেম্বরের ওই দুর্যোগে ১১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে জাতিসংঘ। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন অনেকেই। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ৪০ হাজারের বেশি মানুষ।
বিধ্বস্ত দেরনা শহরে এখনো উদ্ধার অভিযান চলমান রয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে কেউ বেঁচে আছেন কি না হন্যে হয়ে খুঁজছে উদ্ধারকারী দল সহ নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা।
এর মাঝেই দেরনা শহরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার ভিডিও অনেকের মনেই দাগ কেটেছে। ভিডিওতে দেখা যায়, বিধ্বস্ত একটি বাড়ির ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে মাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে এক ছেলে। কেঁদে কেঁদে কংক্রিটের ফাঁক-ফোকরে মুখ ঢুকিয়ে সে চিৎকার করছিল—মা, তুমি কি বেঁচে আছ?
কিছুক্ষণ পরই যা ঘটেছে, তা চমকে দেবে যেকোনো মানুষকেই। কারণ, ছেলের চিৎকারের বিপরীতে কিছুক্ষণের মধ্যেই ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে হঠাৎ ভেসে এলো মায়ের কণ্ঠও। ছেলেকেও পাল্টা প্রশ্ন করে মা ডেকে উঠলেন—বাছা, তুমিও কি বেঁচে আছ?
প্রাথমিকভাবে এই ভিডিওটি উদ্ধারকর্মীদের একজন শেয়ার করেছিলেন। এখন এটি ভাইরাল হয়ে যায়। মাকে জীবিত উদ্ধারের এই ভিডিও প্রভাব ফেলেছে উদ্ধার অভিযানেও। এখনো অনেকেই নিখোঁজ স্বজনের বেঁচে থাকার আশা করছেন।
মুসা তেহুসাই নামে এক লিবিয়ান সাংবাদিক সংবাদ সংস্থা আনাদুলু এজেন্সিকে বলেন, ‘এ ধরনের ভিডিও ক্লিপ বেঁচে থাকা মানুষকে উদ্ধারের জন্য উদ্ধারকারীদের চেতনা জাগিয়ে তোলে।’
ভিডিওটির বিষয়ে আবু হাফসা আল-লিবি নামে একজন তাঁর ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকেও ছেলে বেঁচে আছে কি না মায়ের জানতে চাওয়ার ভিডিওটি দেখার পর আমি আমার চোখের পানি আটকে রাখতে পারিনি।’
আল-লিবি আরও লিখেছেন, ‘মায়েরা সব সময় নিঃস্বার্থ। নিজের চেয়ে সন্তানদের চাহিদার প্রতি তারা বেশি মনোযোগী।’
ভূমধ্যসাগর থেকে ধেয়ে আসা প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় এবং জলোচ্ছ্বাস গুঁড়িয়ে দিয়েছে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় দেরনা শহর। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে অসংখ্য ঘরবাড়ি। আকস্মিক বন্যায় সমুদ্রে ভেসে গেছে শহরটির অসংখ্য বাসিন্দাও।
১১ সেপ্টেম্বরের ওই দুর্যোগে ১১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে জাতিসংঘ। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন অনেকেই। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ৪০ হাজারের বেশি মানুষ।
বিধ্বস্ত দেরনা শহরে এখনো উদ্ধার অভিযান চলমান রয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে কেউ বেঁচে আছেন কি না হন্যে হয়ে খুঁজছে উদ্ধারকারী দল সহ নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা।
এর মাঝেই দেরনা শহরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার ভিডিও অনেকের মনেই দাগ কেটেছে। ভিডিওতে দেখা যায়, বিধ্বস্ত একটি বাড়ির ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে মাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে এক ছেলে। কেঁদে কেঁদে কংক্রিটের ফাঁক-ফোকরে মুখ ঢুকিয়ে সে চিৎকার করছিল—মা, তুমি কি বেঁচে আছ?
কিছুক্ষণ পরই যা ঘটেছে, তা চমকে দেবে যেকোনো মানুষকেই। কারণ, ছেলের চিৎকারের বিপরীতে কিছুক্ষণের মধ্যেই ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে হঠাৎ ভেসে এলো মায়ের কণ্ঠও। ছেলেকেও পাল্টা প্রশ্ন করে মা ডেকে উঠলেন—বাছা, তুমিও কি বেঁচে আছ?
প্রাথমিকভাবে এই ভিডিওটি উদ্ধারকর্মীদের একজন শেয়ার করেছিলেন। এখন এটি ভাইরাল হয়ে যায়। মাকে জীবিত উদ্ধারের এই ভিডিও প্রভাব ফেলেছে উদ্ধার অভিযানেও। এখনো অনেকেই নিখোঁজ স্বজনের বেঁচে থাকার আশা করছেন।
মুসা তেহুসাই নামে এক লিবিয়ান সাংবাদিক সংবাদ সংস্থা আনাদুলু এজেন্সিকে বলেন, ‘এ ধরনের ভিডিও ক্লিপ বেঁচে থাকা মানুষকে উদ্ধারের জন্য উদ্ধারকারীদের চেতনা জাগিয়ে তোলে।’
ভিডিওটির বিষয়ে আবু হাফসা আল-লিবি নামে একজন তাঁর ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকেও ছেলে বেঁচে আছে কি না মায়ের জানতে চাওয়ার ভিডিওটি দেখার পর আমি আমার চোখের পানি আটকে রাখতে পারিনি।’
আল-লিবি আরও লিখেছেন, ‘মায়েরা সব সময় নিঃস্বার্থ। নিজের চেয়ে সন্তানদের চাহিদার প্রতি তারা বেশি মনোযোগী।’
অভিযোগে ওই তরুণী জানান, শারীরিক পরীক্ষার সময় তিনি জ্ঞান হারান এবং হাসপাতালে নেওয়ার পথে কী ঘটেছে, তা কিছুটা টের পান। পরে তিনি পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানান, অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরে তিন-চারজন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করেছে।
১ মিনিট আগে১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের গ্রেটার বোস্টনের ১৪টি এলাকায় সেবা দেওয়া টিমস্টারস ইউনিয়নের স্থানীয় শাখা লোকাল ২৫-এর মাধ্যমে এই ধর্মঘট শুরু হয়। পরে এটি ক্যালিফোর্নিয়ার ম্যান্টেকা; ইলিনয়ের অটোয়া; জর্জিয়ার কামিং, ওয়াশিংটনের লেসি শহরে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক কর্মী ধর্মঘটের প্রতি সংহতি জানিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন।
২৩ মিনিট আগেরায়ে তিনি বলেন, ‘নিম্ন ও উচ্চ আদালতের বিচারকদের সম্পর্ক সামন্ত প্রভু ও ভূমিদাসের মতো। হাইকোর্টের বিচারকদের অভিবাদন জানানোর সময় জেলা বিচারকদের শারীরিক ভাষা এতটাই বিনয়ী থাকে, যা চাটুকারিতার কাছাকাছি। জেলা বিচারকরা যেন অমেরুদণ্ডী স্তন্যপায়ী প্রাণীর একমাত্র শনাক্তযোগ্য প্রজাতি।’
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতিদানকারী দেশের সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য প্রচারিত হচ্ছে। তবে বার্তা সংস্থা এএফপি জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে অন্তত ১৪২টি রাষ্ট্রকে চিহ্নিত করেছে, যারা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এএফপির গণনায় ফ্রান্স অন্তর্ভুক্ত। কারণ, দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ গত...
৩ ঘণ্টা আগে