ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে সৃষ্ট বৃষ্টি, বজ্রপাত ও ভূমিধসের কারণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় চার রাজ্যে অন্তত ৩২ জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে নিহত হয়েছে সাতজন, মিজোরামে ১৭ জন, আসামে তিনজন, নাগাল্যান্ডে চারজন। রাজ্যগুলোর স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের বাংলাদেশসংলগ্ন রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে নিহত বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাতজনে। নিহতদের মধ্যে এক বাবাও আছেন, যিনি তাঁর ছেলের খোঁজে বেরিয়ে মাথায় কার্নিশের টুকরো পড়ে নিহত হয়েছেন। তাঁর ছেলে আইপিএলের ফাইনাল দেখার জন্য বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে আটকে গিয়েছিল। তাকে খুঁজতেই বের হয়েছিলেন সেই বাবা।
এ ছাড়া, পূর্ব বর্ধমান জেলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ছিঁড়ে যাওয়া বৈদ্যুতিক তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার মৌসুনি এলাকায় ৮০ বছরের এক বৃদ্ধা নিজ ঘরে চাপা পড়ে নিহত হয়েছেন। উত্তর ২৪ পরগণা জেলার পানিহাতি ও মহেশতলায় বিদ্যুতায়িত হয়ে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। অপর একজনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্যের হলদিয়া এলাকায়।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে সৃষ্ট বৃষ্টিপাত, ঝড় ও ভূমিধসের কারণে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরাম, আসাম, নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। মিজোরামে গত মঙ্গলবার একটি পাথরখনি ধসে পড়ার পর ১৭ জন নিহত হন এবং আরও সাতজন ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আরেক উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে বৃষ্টি সম্পর্কিত দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত এবং ১৭ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। প্রতিবেশী মেঘালয় রাজ্যের পূর্ব জৈন্তিয়া পার্বত্য জেলায় ঘরের দেয়ালধসে একজন নিহত হয়েছেন। রাজ্যে ভূমিধসে আহত হয়েছেন আরও চারজন। এর বাইরে, ঘূর্ণিঝড় রিমালের পরে নাগাল্যান্ডে চারজনের মৃত্যু এবং ৪০টিরও বেশি ঘরবাড়ির ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে সৃষ্ট বৃষ্টি, বজ্রপাত ও ভূমিধসের কারণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় চার রাজ্যে অন্তত ৩২ জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে নিহত হয়েছে সাতজন, মিজোরামে ১৭ জন, আসামে তিনজন, নাগাল্যান্ডে চারজন। রাজ্যগুলোর স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের বাংলাদেশসংলগ্ন রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে নিহত বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাতজনে। নিহতদের মধ্যে এক বাবাও আছেন, যিনি তাঁর ছেলের খোঁজে বেরিয়ে মাথায় কার্নিশের টুকরো পড়ে নিহত হয়েছেন। তাঁর ছেলে আইপিএলের ফাইনাল দেখার জন্য বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে আটকে গিয়েছিল। তাকে খুঁজতেই বের হয়েছিলেন সেই বাবা।
এ ছাড়া, পূর্ব বর্ধমান জেলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ছিঁড়ে যাওয়া বৈদ্যুতিক তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার মৌসুনি এলাকায় ৮০ বছরের এক বৃদ্ধা নিজ ঘরে চাপা পড়ে নিহত হয়েছেন। উত্তর ২৪ পরগণা জেলার পানিহাতি ও মহেশতলায় বিদ্যুতায়িত হয়ে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। অপর একজনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্যের হলদিয়া এলাকায়।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে সৃষ্ট বৃষ্টিপাত, ঝড় ও ভূমিধসের কারণে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরাম, আসাম, নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। মিজোরামে গত মঙ্গলবার একটি পাথরখনি ধসে পড়ার পর ১৭ জন নিহত হন এবং আরও সাতজন ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আরেক উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে বৃষ্টি সম্পর্কিত দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত এবং ১৭ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। প্রতিবেশী মেঘালয় রাজ্যের পূর্ব জৈন্তিয়া পার্বত্য জেলায় ঘরের দেয়ালধসে একজন নিহত হয়েছেন। রাজ্যে ভূমিধসে আহত হয়েছেন আরও চারজন। এর বাইরে, ঘূর্ণিঝড় রিমালের পরে নাগাল্যান্ডে চারজনের মৃত্যু এবং ৪০টিরও বেশি ঘরবাড়ির ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
১ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৪ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৪ ঘণ্টা আগে