ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশের পরও বাংলাদেশ ও মিয়ানমার থেকে প্রবেশ করা শরণার্থীদের বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ না করার ঘোষণা দিয়েছে মিজোরাম রাজ্য সরকার। আজ বৃহস্পতিবার রাজ্যের বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী লালদোহামা এই ঘোষণা দিয়েছেন।
এক পরিসংখ্যানের বরাতে দ্য হিন্দু জানিয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মিজোরামে অন্তত ৩২ হাজার ২২১ জন মিয়ানমারের নাগরিক এবং ১ হাজার ১৬৭ জন বাংলাদেশি শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছে। মিয়ানমার থেকে আশ্রয় নেওয়া মানুষ মূলত দেশটির শিন সম্প্রদায়ের। গৃহযুদ্ধের কারণে তারা মিজোরামে প্রবেশ করেছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ থেকে আশ্রয় নেওয়া মানুষের বেশির ভাগই কুকি-চীন নামে পরিচিত। পার্বত্য চট্টগ্রামে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের দ্বন্দ্বের কারণে তারা রাজ্যটিতে প্রবেশ করেছে। পাশাপাশি ভারতের অন্যান্য রাজ্য থেকে বিতাড়িত হয়ে মিজোরামে আশ্রয় নেওয়া মানুষের সংখ্যাও প্রায় ৯ হাজার।
আজ বৃহস্পতিবার রাজ্যের বিধানসভায় লালদোহামা জানান, গত বছরের এপ্রিলে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মিজোরাম রাজ্য সরকারকে অবৈধ অভিবাসীদের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের নির্দেশ দিয়েছিল। একই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল মণিপুর রাজ্য সরকারকেও।
ভারতের মিজোরামের সঙ্গে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। ফলে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের জের ধরে দুই দেশ থেকেই মিজোরামে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যটির আগের মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট (এমএনএফ) সরকার কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে শরণার্থীদের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগ নিলেও পরে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে দাঁড়িয়েছিল। গত বছরের নভেম্বরে রাজ্যটির ক্ষমতায় আসে লালদোহামার নেতৃত্বাধীন একটি আঞ্চলিক জোট সরকার। এবার এই সরকারও কেন্দ্রের নির্দেশ পালন না করার ঘোষণা দিয়েছে।
জানা গেছে, মিজোরামের সংখ্যাগরিষ্ঠ মিজো সম্প্রদায় মিয়ানমারের শিন এবং বাংলাদেশি কুকি-চীন শরণার্থীদের সঙ্গে নৃতাত্ত্বিকভাবে সম্পর্কিত।
বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ না করার বিষয়ে একটি প্রশ্নের জবাবে মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদোহামা জানিয়েছেন, শরণার্থীরা ভয় পাচ্ছে এই ভেবে যে বায়োমেট্রিক তথ্য দিলে ভারত থেকে তাদের বিতাড়িত হতে হবে।
মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান, মিয়ানমার ও বাংলাদেশে শান্তি ফিরে না আসার আগপর্যন্ত কোনো অভিবাসীকেই ফেরত পাঠানো হবে না।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশের পরও বাংলাদেশ ও মিয়ানমার থেকে প্রবেশ করা শরণার্থীদের বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ না করার ঘোষণা দিয়েছে মিজোরাম রাজ্য সরকার। আজ বৃহস্পতিবার রাজ্যের বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী লালদোহামা এই ঘোষণা দিয়েছেন।
এক পরিসংখ্যানের বরাতে দ্য হিন্দু জানিয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মিজোরামে অন্তত ৩২ হাজার ২২১ জন মিয়ানমারের নাগরিক এবং ১ হাজার ১৬৭ জন বাংলাদেশি শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছে। মিয়ানমার থেকে আশ্রয় নেওয়া মানুষ মূলত দেশটির শিন সম্প্রদায়ের। গৃহযুদ্ধের কারণে তারা মিজোরামে প্রবেশ করেছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ থেকে আশ্রয় নেওয়া মানুষের বেশির ভাগই কুকি-চীন নামে পরিচিত। পার্বত্য চট্টগ্রামে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের দ্বন্দ্বের কারণে তারা রাজ্যটিতে প্রবেশ করেছে। পাশাপাশি ভারতের অন্যান্য রাজ্য থেকে বিতাড়িত হয়ে মিজোরামে আশ্রয় নেওয়া মানুষের সংখ্যাও প্রায় ৯ হাজার।
আজ বৃহস্পতিবার রাজ্যের বিধানসভায় লালদোহামা জানান, গত বছরের এপ্রিলে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মিজোরাম রাজ্য সরকারকে অবৈধ অভিবাসীদের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের নির্দেশ দিয়েছিল। একই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল মণিপুর রাজ্য সরকারকেও।
ভারতের মিজোরামের সঙ্গে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। ফলে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের জের ধরে দুই দেশ থেকেই মিজোরামে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যটির আগের মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট (এমএনএফ) সরকার কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে শরণার্থীদের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগ নিলেও পরে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে দাঁড়িয়েছিল। গত বছরের নভেম্বরে রাজ্যটির ক্ষমতায় আসে লালদোহামার নেতৃত্বাধীন একটি আঞ্চলিক জোট সরকার। এবার এই সরকারও কেন্দ্রের নির্দেশ পালন না করার ঘোষণা দিয়েছে।
জানা গেছে, মিজোরামের সংখ্যাগরিষ্ঠ মিজো সম্প্রদায় মিয়ানমারের শিন এবং বাংলাদেশি কুকি-চীন শরণার্থীদের সঙ্গে নৃতাত্ত্বিকভাবে সম্পর্কিত।
বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ না করার বিষয়ে একটি প্রশ্নের জবাবে মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদোহামা জানিয়েছেন, শরণার্থীরা ভয় পাচ্ছে এই ভেবে যে বায়োমেট্রিক তথ্য দিলে ভারত থেকে তাদের বিতাড়িত হতে হবে।
মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান, মিয়ানমার ও বাংলাদেশে শান্তি ফিরে না আসার আগপর্যন্ত কোনো অভিবাসীকেই ফেরত পাঠানো হবে না।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
৩ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানের আমন্ত্রণে দুই দিনের সফরে দেশটিতে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ২২-২৩ এপ্রিল এই সফর অনুষ্ঠিত হবে বলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদির তৃতীয় মেয়াদে এটিই প্রথম সৌদি আরব সফর।
৭ ঘণ্টা আগে