অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: হাঙ্গেরিতে একটি শাখা ক্যাম্পাস খুলতে যাচ্ছে চীনের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়। গত এপ্রিলে সাংহাইভিত্তিক ফুদান ইউনিভার্সিটির সঙ্গে হাঙ্গেরি সরকার একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। চুক্তি অনুযায়ী রাজধানী বুদাপেস্টে একটি ক্যাম্পাস নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। যদিও ওই জায়গাটি হাঙ্গেরির শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য বরাদ্দ ছিল। সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ করেছেন হাঙ্গেরির হাজার হাজার মানুষ।
মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্দোলনকারীরা এমন সিদ্ধান্তকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, চীন সরকারের কাছে বিক্রি হয়ে গেছেন জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রী ভিক্তর অরবান।
বুদাপেস্টে চীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস খোলার বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দাবি, চীনা ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস খোলা হলে উচ্চশিক্ষার মান কমে যাবে। একই সঙ্গে এই উদ্যোগ হাঙ্গেরি এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে বেইজিংয়ের প্রভাব বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
বিক্ষোভে যোগ দেওয়া ২২ বছর বয়সী শিক্ষার্থী প্যাট্রিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, আমি চাই না, চীনের সঙ্গে আমার দেশের সামন্ততান্ত্রিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হোক। চীনা ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাস গড়ে না তুলে এই অর্থ ব্যবহার করে আমাদের নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আরও উন্নত করা উচিত।
হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ প্রদর্শন করলেও হাঙ্গেরির সরকার এই সিদ্ধান্তের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি দিচ্ছে। সরকার বলছে, ফুদান বিশ্ববিদ্যালয় একটি বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠান। তাদের ক্যাম্পাস বুদাপেস্টে স্থাপিত হলে শিক্ষার্থীরা ভালো মানের শিক্ষা পাবেন।
তবে দেশটির বিরোধী রাজনীতিক ও অর্থনীতিবিদরা এই প্রকল্পের সমালোচনা করছেন। তাঁরা বলেছেন, এই প্রকল্পে খরচ হবে অনেক বেশি এবং এতে স্বচ্ছতার অভাব থাকবে। এমনকি এই প্রকল্পের বিরোধিতা করেছেন বুদাপেস্টের মেয়র জারগেলি কারাকসোনি। তিনি গত বুধবার ঘোষণা করেছেন, ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস যেখানে নির্মিত হবে সেটির পাশের সড়কগুলোর নতুন নামকরণ করা হবে।
মেয়র বলেন, একটি সড়কের নামকরণ করা হবে তিব্বতের নির্বাসিত ধর্মীয় নেতা দালাইলামার নামে এবং আরেকটি সড়কের নামকরণ করা হবে মুসলিম সংখ্যালঘু সম্প্রদায় উইঘুরদের নামে। আর অন্য দুটি সড়কের নামকরণ করা হবে হংকংয়ে গণতন্ত্রপন্থী প্রতিবাদকারী এবং চীনে কারাবন্দী একজন ক্যাথলিক বিশপের নামে।
ঢাকা: হাঙ্গেরিতে একটি শাখা ক্যাম্পাস খুলতে যাচ্ছে চীনের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়। গত এপ্রিলে সাংহাইভিত্তিক ফুদান ইউনিভার্সিটির সঙ্গে হাঙ্গেরি সরকার একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। চুক্তি অনুযায়ী রাজধানী বুদাপেস্টে একটি ক্যাম্পাস নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। যদিও ওই জায়গাটি হাঙ্গেরির শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য বরাদ্দ ছিল। সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ করেছেন হাঙ্গেরির হাজার হাজার মানুষ।
মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্দোলনকারীরা এমন সিদ্ধান্তকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, চীন সরকারের কাছে বিক্রি হয়ে গেছেন জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রী ভিক্তর অরবান।
বুদাপেস্টে চীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস খোলার বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দাবি, চীনা ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস খোলা হলে উচ্চশিক্ষার মান কমে যাবে। একই সঙ্গে এই উদ্যোগ হাঙ্গেরি এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে বেইজিংয়ের প্রভাব বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
বিক্ষোভে যোগ দেওয়া ২২ বছর বয়সী শিক্ষার্থী প্যাট্রিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, আমি চাই না, চীনের সঙ্গে আমার দেশের সামন্ততান্ত্রিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হোক। চীনা ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাস গড়ে না তুলে এই অর্থ ব্যবহার করে আমাদের নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আরও উন্নত করা উচিত।
হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ প্রদর্শন করলেও হাঙ্গেরির সরকার এই সিদ্ধান্তের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি দিচ্ছে। সরকার বলছে, ফুদান বিশ্ববিদ্যালয় একটি বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠান। তাদের ক্যাম্পাস বুদাপেস্টে স্থাপিত হলে শিক্ষার্থীরা ভালো মানের শিক্ষা পাবেন।
তবে দেশটির বিরোধী রাজনীতিক ও অর্থনীতিবিদরা এই প্রকল্পের সমালোচনা করছেন। তাঁরা বলেছেন, এই প্রকল্পে খরচ হবে অনেক বেশি এবং এতে স্বচ্ছতার অভাব থাকবে। এমনকি এই প্রকল্পের বিরোধিতা করেছেন বুদাপেস্টের মেয়র জারগেলি কারাকসোনি। তিনি গত বুধবার ঘোষণা করেছেন, ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস যেখানে নির্মিত হবে সেটির পাশের সড়কগুলোর নতুন নামকরণ করা হবে।
মেয়র বলেন, একটি সড়কের নামকরণ করা হবে তিব্বতের নির্বাসিত ধর্মীয় নেতা দালাইলামার নামে এবং আরেকটি সড়কের নামকরণ করা হবে মুসলিম সংখ্যালঘু সম্প্রদায় উইঘুরদের নামে। আর অন্য দুটি সড়কের নামকরণ করা হবে হংকংয়ে গণতন্ত্রপন্থী প্রতিবাদকারী এবং চীনে কারাবন্দী একজন ক্যাথলিক বিশপের নামে।
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানান, বৈঠকের পরপরই ট্রাম্প তাঁর দুই শীর্ষ সহকারীর মাধ্যমে জানিয়ে দেন জেলেনস্কিকে চলে যেতে হবে, যদিও তখনো প্রতিনিধিদলের জন্য মধ্যাহ্নভোজ প্রস্তুত করা হচ্ছিল। ইউক্রেনীয় পক্ষ বৈঠক চালিয়ে যেতে চাইলেও তাদের জানিয়ে দেওয়া হয় যে, তারা চলে যেতে পারে।
৩ মিনিট আগেমধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের চেষ্টা করছে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, অভ্যন্তরীণ বৈষম্য ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে থাকা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান ও মালদ্বীপকে বিশ্বব্যাপী অতি গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অঞ্চল হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
৩১ মিনিট আগেরুশ আগ্রাসন প্রতিহত করতে এবং বিধ্বস্ত অবকাঠামো পুনর্নির্মাণে ইউরোপীয় দেশগুলো সামরিক ও অর্থনৈতিকভাবে ইউক্রেনকে কতটা সাহায্য করতে সক্ষম, তা যাচাইয়ে রাশিয়ার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলেছে ভয়েস অব আমেরিকা। কিয়েভভিত্তিক গবেষণা সংস্থা থার্ড সেক্টর অ্যানালিটিকাল সেন্টারের পরিচালক অ্যান্দ্রি যলোতারেভ বলেন...
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কিকে কঠোর ভাষায় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে আপনি জুয়া খেলছেন।’ এ ছাড়াও তিনি জেলেনস্কিকে ‘কৃতজ্ঞতা’ স্বীকার না করার জন্য তিরস্কার করেছেন। ওভাল অফিসে ট্রাম্প, জেলেনস্কি এবং যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট
৯ ঘণ্টা আগে