চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভকে (বিআরআই) চ্যালেঞ্জ জানাতে ২৫ হাজার ৫০০ কোটি ইউরোর (৩৪ হাজার কোটি ডলার) বৈশ্বিক বিনিয়োগ পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ইউরোপের এই জোট একে বলছে চীনের বিআরআইয়ের ‘সত্যিকারের বিকল্প’।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্লোবাল গেটওয়ে স্কিম নামের এই বিনিয়োগ পরিকল্পনা নিয়ে বেশ আশাবাদী ইইউ। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন বলছেন, এটি একটি বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড হয়ে উঠবে।
চীন তাদের বিআরআই প্রকল্প নিয়ে অনেক আগে থেকেই কাজ শুরু করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চীন রেল, সড়ক, বন্দর ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগ করছে। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাণিজ্য সঙ্গী হিসেবে দেশগুলোকে নিজের সঙ্গে জড়িয়ে নিচ্ছে বেইজিং। যদিও চীনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, এর মাধ্যমে ঋণের জালে বিভিন্ন দেশকে জড়িয়ে ফেলছে তারা।
গ্লোবাল গেটওয়ে সম্পর্কিত ঘোষণায় ইসি প্রেসিডেন্ট বলেছেন, বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশগুলোর এমন এক অংশীদার দরকার, যারা টেকসই অগ্রগতি এনে দিতে পারবে।
এখন ইইউ এই পরিকল্পনায় ঘোষিত অর্থ সংস্থানের পথ নিয়ে ভাবছে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন সদস্য দেশের কাছ থেকে যেমন, তেমনি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি খাত থেকেও অর্থপ্রবাহের আশা করছে জোটটি। আর বিভিন্ন দেশে এই তহবিল থেকে ঋণ দেওয়া হবে; অনুদান নয়।
ভন ডার লিয়েন বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তন, নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় রেখে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক পন্থায় বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করা সম্ভব। প্রকল্পগুলো হতে হবে উচ্চমানের, যেখানে থাকবে উচ্চ মাথার স্বচ্ছতা ও সুশাসনের নিশ্চয়তা। যেসব দেশ এর সঙ্গে যুক্ত হবে, তারা যেন এর যথাযথ সুফল পায়, সেদিকেও খেয়াল রাখা হবে।
কারা এর লক্ষ্য হবে? ইইউর এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, আফ্রিকা নিশ্চিতভাবে এই তহবিলের অন্যতম গন্তব্য হিসেবে বিবেচিত হবে।
বলা প্রয়োজন, আফ্রিকা, এশিয়া অঞ্চলে চীনও বিনিয়োগ করেছে ব্যাপকভাবে। ইইউও একই দিকেই নজর রেখেছে। ফলে এ ক্ষেত্রে আরেক দ্বৈরথ সামনে হাজির হচ্ছে বলা যায়।
চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভকে (বিআরআই) চ্যালেঞ্জ জানাতে ২৫ হাজার ৫০০ কোটি ইউরোর (৩৪ হাজার কোটি ডলার) বৈশ্বিক বিনিয়োগ পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ইউরোপের এই জোট একে বলছে চীনের বিআরআইয়ের ‘সত্যিকারের বিকল্প’।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্লোবাল গেটওয়ে স্কিম নামের এই বিনিয়োগ পরিকল্পনা নিয়ে বেশ আশাবাদী ইইউ। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন বলছেন, এটি একটি বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড হয়ে উঠবে।
চীন তাদের বিআরআই প্রকল্প নিয়ে অনেক আগে থেকেই কাজ শুরু করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চীন রেল, সড়ক, বন্দর ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগ করছে। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাণিজ্য সঙ্গী হিসেবে দেশগুলোকে নিজের সঙ্গে জড়িয়ে নিচ্ছে বেইজিং। যদিও চীনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, এর মাধ্যমে ঋণের জালে বিভিন্ন দেশকে জড়িয়ে ফেলছে তারা।
গ্লোবাল গেটওয়ে সম্পর্কিত ঘোষণায় ইসি প্রেসিডেন্ট বলেছেন, বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশগুলোর এমন এক অংশীদার দরকার, যারা টেকসই অগ্রগতি এনে দিতে পারবে।
এখন ইইউ এই পরিকল্পনায় ঘোষিত অর্থ সংস্থানের পথ নিয়ে ভাবছে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন সদস্য দেশের কাছ থেকে যেমন, তেমনি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি খাত থেকেও অর্থপ্রবাহের আশা করছে জোটটি। আর বিভিন্ন দেশে এই তহবিল থেকে ঋণ দেওয়া হবে; অনুদান নয়।
ভন ডার লিয়েন বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তন, নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় রেখে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক পন্থায় বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করা সম্ভব। প্রকল্পগুলো হতে হবে উচ্চমানের, যেখানে থাকবে উচ্চ মাথার স্বচ্ছতা ও সুশাসনের নিশ্চয়তা। যেসব দেশ এর সঙ্গে যুক্ত হবে, তারা যেন এর যথাযথ সুফল পায়, সেদিকেও খেয়াল রাখা হবে।
কারা এর লক্ষ্য হবে? ইইউর এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, আফ্রিকা নিশ্চিতভাবে এই তহবিলের অন্যতম গন্তব্য হিসেবে বিবেচিত হবে।
বলা প্রয়োজন, আফ্রিকা, এশিয়া অঞ্চলে চীনও বিনিয়োগ করেছে ব্যাপকভাবে। ইইউও একই দিকেই নজর রেখেছে। ফলে এ ক্ষেত্রে আরেক দ্বৈরথ সামনে হাজির হচ্ছে বলা যায়।
প্রস্তাবনাটি ইরানের সংসদীয় কমিটিতে ইতিমধ্যে পাস হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশটির জাতীয় মুদ্রা রিয়াল থেকে চারটি শূন্য বাদ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের এক প্রান্তে অবস্থিত তালেবান অনুমোদিত নারীদের মাদ্রাসা নাজি-এ-বসরায় বসে কথা বলছিল মেয়েটি। মুখ ঢাকা, কণ্ঠ জড়ানো ভয় আর সংশয়ে। সহপাঠী আরেক মেয়ে তাকে নিচু স্বরে চুপ করায়। স্মরণ করিয়ে দেয়, তালেবান শাসনের সমালোচনা করা কতটা বিপজ্জনক!
৬ ঘণ্টা আগেআন্দিজ পর্বতের প্রায় ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় বিস্তৃত ইকুয়েডরের মাকিজো দেল কাআস অঞ্চলটি একটি বিশেষ ধরনের পরিবেশ—যাকে বলা হয় প্যারামো। প্রাকৃতিক স্পঞ্জের মতো কাজ করে এই অঞ্চলটি। মেঘ থেকে টেনে আনে আর্দ্রতা, আর জল জোগায় ছয়টি বড় নদীকে।
৭ ঘণ্টা আগেট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালে পোস্টে লিখেছেন, ‘ভারত শুধু রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ তেলই কিনছে না, তারা সেই তেলের বড় অংশ খোলাবাজারে বিক্রি করে বড় লাভ করছে। ইউক্রেনে রুশ যুদ্ধ যন্ত্রের কারণে কত মানুষ মারা যাচ্ছে, তা নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই।’
৮ ঘণ্টা আগে