হাঙ্গেরির ডানপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্তর অরবান বলেছেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে ব্রাসেলস (ন্যাটোর সদর দপ্তর) ও ওয়াশিংটনে। গতকাল শুক্রবার হাঙ্গেরির স্থানীয় গণমাধ্যম কোসুথ রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। তিনি এ সময়, ব্রাসেলসে ন্যাটোর প্রস্তুতি প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগের প্রস্তুতির সঙ্গেও তুলনা করেন।
অরবান বলেন, ‘আজ ব্রাসেলস ও ওয়াশিংটনে যা কিছু ঘটছে—বিশেষ করে ওয়াশিংটনের চেয়ে ব্রাসেলসে বেশি ঘটছে—তা মূলত একধরনের সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতের পূর্বপ্রস্তুতি। আপনি যদি সহজ ভাষায় এটিকে বলতে চান তাহলে আপনি বলতে পারেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।’
এ সময় হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী সতর্ক করে বলেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ডের প্রত্যক্ষ ফলাফল হবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার সরাসরি সংঘাত। আর এই সংঘাতে পারমাণবিক অস্ত্রও ব্যবহৃত হতে পারে এবং এর ফলাফল হবে খুবই ভয়াবহ। এ সময় অরবান প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কেউ আমাকে বলুন কেন এই সংঘাতকে দূরে ঠেলে দেওয়ার পরিবর্তে আমরা এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে বেছে নিচ্ছি?’
ন্যাটোর উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে অরবান বলেন, এই জোট সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে আক্রমণকারীদের হাত থেকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়েছিল, বাইরের কারও সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য নয়। ইউক্রেনকে পরাজিত করার পর রাশিয়া ইউরোপ আক্রমণ করতে পারে—এমন পশ্চিমা দাবির বিষয়ে মন্তব্য করে অরবান বলেন, এমনটা হওয়ার আশঙ্কা অত্যন্ত ক্ষীণ এবং এ ধরনের অজুহাত কেবল ইউক্রেন সংঘাতে সরাসরি জড়িত হওয়ার পটভূমি তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়।
ন্যাটো জোটে হাঙ্গেরির অবস্থান ব্যক্ত করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখন ন্যাটোতে হাঙ্গেরির অবস্থান বর্ণনা করার জন্য একটি নতুন শব্দ উদ্ভাবন করা হয়েছে, এটিকে অ-অংশগ্রহণ (নন-পার্টিসিপেন্ট) বলা হয়। আমরা এখন আর ন্যাটোতে সরাসরি অংশগ্রহণকারী দেশ নই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যদি ন্যাটোতে অবাঞ্ছিত বলে পরিগণিত হই, তাহলে ন্যাটোর সামরিক কাঠামোতে আমাদের অংশগ্রহণ, আমাদের অবস্থান, পরিবর্তিত হবে।’
হাঙ্গেরির ডানপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্তর অরবান বলেছেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে ব্রাসেলস (ন্যাটোর সদর দপ্তর) ও ওয়াশিংটনে। গতকাল শুক্রবার হাঙ্গেরির স্থানীয় গণমাধ্যম কোসুথ রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। তিনি এ সময়, ব্রাসেলসে ন্যাটোর প্রস্তুতি প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগের প্রস্তুতির সঙ্গেও তুলনা করেন।
অরবান বলেন, ‘আজ ব্রাসেলস ও ওয়াশিংটনে যা কিছু ঘটছে—বিশেষ করে ওয়াশিংটনের চেয়ে ব্রাসেলসে বেশি ঘটছে—তা মূলত একধরনের সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতের পূর্বপ্রস্তুতি। আপনি যদি সহজ ভাষায় এটিকে বলতে চান তাহলে আপনি বলতে পারেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।’
এ সময় হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী সতর্ক করে বলেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ডের প্রত্যক্ষ ফলাফল হবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার সরাসরি সংঘাত। আর এই সংঘাতে পারমাণবিক অস্ত্রও ব্যবহৃত হতে পারে এবং এর ফলাফল হবে খুবই ভয়াবহ। এ সময় অরবান প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কেউ আমাকে বলুন কেন এই সংঘাতকে দূরে ঠেলে দেওয়ার পরিবর্তে আমরা এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে বেছে নিচ্ছি?’
ন্যাটোর উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে অরবান বলেন, এই জোট সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে আক্রমণকারীদের হাত থেকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়েছিল, বাইরের কারও সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য নয়। ইউক্রেনকে পরাজিত করার পর রাশিয়া ইউরোপ আক্রমণ করতে পারে—এমন পশ্চিমা দাবির বিষয়ে মন্তব্য করে অরবান বলেন, এমনটা হওয়ার আশঙ্কা অত্যন্ত ক্ষীণ এবং এ ধরনের অজুহাত কেবল ইউক্রেন সংঘাতে সরাসরি জড়িত হওয়ার পটভূমি তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়।
ন্যাটো জোটে হাঙ্গেরির অবস্থান ব্যক্ত করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখন ন্যাটোতে হাঙ্গেরির অবস্থান বর্ণনা করার জন্য একটি নতুন শব্দ উদ্ভাবন করা হয়েছে, এটিকে অ-অংশগ্রহণ (নন-পার্টিসিপেন্ট) বলা হয়। আমরা এখন আর ন্যাটোতে সরাসরি অংশগ্রহণকারী দেশ নই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যদি ন্যাটোতে অবাঞ্ছিত বলে পরিগণিত হই, তাহলে ন্যাটোর সামরিক কাঠামোতে আমাদের অংশগ্রহণ, আমাদের অবস্থান, পরিবর্তিত হবে।’
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১০ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে